• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
কনকনে শীতে বিপর্যস্ত সিরাজগঞ্জ, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ
ঘন কুয়াশা ও হিমশীতল বাতাস আর কনকনে শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে সিরাজগঞ্জের মানুষের জনজীবন। মঙ্গলবার সকাল থেকে সিরাজগঞ্জের আকাশে রোদের দেখা মিললেও বুধবার (২৪ জানুয়ারি) কুয়াশার চাদরে ঢাকা রয়েছে পুরো সিরাজগঞ্জ। যার ফলে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামায় সিরাজগঞ্জের মোট ১৬৭১টি প্রাথমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মোট ৫৮৪টি মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামী ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। বুধবার (২৪ জানুয়ারি) সকাল ৬টা ও ৯টায় সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়ি প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া অফিসের তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা মঙ্গলবার ছিল ৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।  সিরাজগঞ্জ শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ঘন কুয়াশার সঙ্গে উত্তরের হিমেল বাতাসে মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে। বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ। আজ ভোর থেকেই কুয়াশায় ঢাকা পড়ে আছে সিরাজগঞ্জের পথঘাট। দশ হাত পর পর কোনো কিছু দেখা যাচ্ছে না। সড়কগুলোতে দুর্ঘটনা এড়াতে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহগুলো চলাচল করছে। সকাল ১০টা পর্যন্ত কুয়াশার কারণে সূর্যের মুখ দেখা যায়নি। এ কারণে কনকন শীতে শীতে জবুথবু থাকতে হচ্ছে। সবচেয়ে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন শ্রমজীবী মানুষরা। বাঘাবাড়ি প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল বলেন, সকাল ৬টা ও ৯টায় এখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রা আট থেকে দশের মধ্যে থাকলে তাকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। ফলে আজ মৃদু শৈত্যপ্রবাহ চলছে।  তিনি বলেন, আকাশে সূর্য থাকলেও কুয়াশার কারণে সূর্যের দেখা মিলছে না। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সূর্যের দেখা মিললেও মিলতে পারে।  তাড়াশ কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, আজ সকালে এখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা গতকালের চেয়ে অনেকটা বেশি। তবে যেহেতু রোদের দেখা মিলছে না এবং চারপাশ কুয়াশাচ্ছন্ন রয়েছে তাই শীত বেশি অনুভূত হচ্ছে।  মাসজুড়েই এমন শীত অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানান এ কর্মকর্তা।  সিরাজগঞ্জের জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত) মো. আফসার আলী বলেন, জেলায় কয়েকদিন হলোই তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর নিচে রয়েছে। এতে ছোট ছেলেমেয়েদের খুব কষ্ট হয়। যেহেতু তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে নামলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশনা আছে তাই জেলার মাধ্যমিক স্তরের সর্বমোট ৫৮৪টি (দাখিল মাদরাসাসহ) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্লাস আগামী ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরাও স্বস্তিতে রয়েছেন। 
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:১০

কনকনে ঠান্ডায় কাঁপছে লালমনিরহাট   
টানা নয় দিন ধরে চলছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। হাড় কাঁপানো শীতের সঙ্গে বেড়েছে কুয়াশার দাপট। হিমেল বাতাস আর শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মানুষ। কনকনে এই ঠান্ডায় বিপাকে পড়েছেন শিশু ও বৃদ্ধরা। ভোর থেকেই ঘনকুয়াশায় ঢাকা পড়ছে পুরো এলাকা। রোববার (২১ জানুয়ারি) সকালে দেখা যায়, কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনা থেকে বাঁচতে দিনের বেলায়ও হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে যানবাহন। শীতে হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা। লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। শীতে ভোগান্তিতে পড়েছেন খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ। ঠান্ডার কারণে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে তিস্তা ও ধরলা নদীর চরাঞ্চলের বাসিন্দারা। এদিকে লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ উল্লাহ বলেন, শীতার্ত মানুষের জন্য কম্বল বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। তিস্তা ও ধরলা নদীর চরাঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে, ঠান্ডায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে চরাঞ্চলের মানুষের জীবন। ঠান্ডা নিবারণে পর্যাপ্ত শীতবস্ত্র নেই তাদের। ঠান্ডায় থরথর করে কাঁপছেন অনেকে। সকালে আগুনে শরীর গরম করে অনেকে কাজে বের হচ্ছেন।
২১ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:১৪

কনকনে ঠান্ডায় লালমনিরহাটের জনজীবন বিপর্যস্ত
হিমেল হাওয়া আর ঘন কুয়াশায় কাঁপছে উত্তরের জেলা লালমনিরহাটের মানুষ। গত কয়েকদিনের কনকনে ঠান্ডায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এই ঠান্ডায় বিপাকে পড়েছে শিশু ও বৃদ্ধরা। রাত থেকেই ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়ছে পুরো এলাকা। শীতে হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা। ভোগান্তিতে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ।  শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) সকালে দেখা যায়, কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনা থেকে বাঁচতে দিনের বেলায়ও হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে যানবাহন।  লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ উল্লাহ জানিয়েছেন, শীতার্ত মানুষের জন্য কম্বল বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। এদিকে শীতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লালমনিরহাটে বাড়ছে শীতজনিত রোগ। লালমনিরহাট সদর হাসপাতালসহ পাঁচটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বেড়েছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। নিউমোনিয়া, সর্দি, কাশি, ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগ নিয়ে ভর্তি হচ্ছে মানুষ। এদের মধ্যে শিশু রোগীর সংখ্যা বেশি। তিস্তা ও ধরলা নদীর চরাঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে, চরম বিপাকে রয়েছেন শ্রমজীবী, ছিন্নমূল ও তিস্তা-ধরলা নদী পাড়ের হাজার হাজার হতদরিদ্র মানুষ। প্রচণ্ড শীতে চরম বিপাকে পড়েছে শিশু ও বয়স্করা। ঠান্ডা নিবারণের শীতবস্ত্র নেই তাদের। সকালে আগুনে শরীর গরম করে অনেকে কাজে বের হচ্ছেন। 
১৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:৫২

টানা ৫ দিন সূর্যের দেখা নেই কুড়িগ্রামে
কনকনে শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে কুড়িগ্রামের মানুষ। টানা পাঁচদিন ধরে এই জেলায় সূর্যের দেখা মিলছে না। রাত ও দিনের তাপমাত্রা কাছাকাছি হওয়ায় তীব্র ঠান্ডায় দূর্ভোগে পড়েছে খেটেখাওয়া শ্রমজীবি মানুষসহ নদী পাড়ের বাসিন্দারা।  আরও পড়ুন : এমপি হয়েই নতুন চলচ্চিত্রে ফেরদৌস   ঘন কুয়াশার কারণে চলতি মৌসুমের ইরি ধানের বীজতলা নিয়ে শঙ্কায় কৃষকরা। নাগেশ্বরীর কৃষক মইনুল ইসলাম জানান, শীত ও কুয়াশার কারণে ইরির চাষ পিছিয়ে যাচ্ছে। ঘন কুয়াশার কারণে ইরি ধানের বীজতলা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। প্রতিদিন সকালে বীজতলা থেকে শিশির ছাড়িয়ে দিতে হচ্ছে। একই এলাকার ভ্যানচালক বক্কর মিয়া বলেন, ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে চলতে সমস্যা হচ্ছে। অনেক বেলা পর্যন্ত হেডলাইট জ্বালিয়ে সড়কে চলতে হয়। তাছাড়া তীব্র শীতের কারণে হাত-পা ঠান্ডায় জমে যায়। সড়কে বের হতে না পারায় আয় কমে গেছে। এ ছাড়া শীতজনিত নানা রোগে শিশু ও বৃদ্ধরা আক্রান্ত হচ্ছে। হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে রোগীর সংখ্যা।  আরও পড়ুন : স্বতন্ত্র জোটের শঙ্কা, তবুও আশায় জাপা   কুড়িগ্রামের রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার জানান, রোববার সকালে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী কয়েকদিন এরকম তাপমাত্রা বিরাজ করবে। কয়েকদিনের মধ্যে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, তখন কুয়াশা কেটে গেলেও শীতের তিব্রতা আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:৫২

কনকনে শীতে জবুথবু মানুষ
শীতের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় চরাঞ্চল ও নদী তীরবর্তী এলাকার মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে। দিন ও রাতের তাপমাত্রা পার্থক্য কমে যাওয়ায় বেড়েছে শীতের এ তীব্রতা। হিমেল হাওয়ার সঙ্গে কুয়াশার দাপট। তীব্র শীতে জবুথবু সাধারণ মানুষ।  বিশেষ করে খেটে খাওয়া মানুষকে কাজের জন্য ঘর থেকে বের হতে গিয়ে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। শনিবার (১৩ জানুয়ারি) সকালেও রাজধানী ছিল কুয়াশায় আচ্ছন্ন। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কাটতে শুরু করবে কুয়াশার আবরণ, এমনটিই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।  আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক বলেন, শনিবার শীতের তীব্রতা কিছুটা কমে আসতে পারে। তবে সকালের ঘন কুয়াশা খুব একটা কমবে না। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছুটা কমবে কুয়াশা, আগামী তিন দিন কুয়াশা এমন থাকতে পারে। এরপর আবার তাপমাত্রা কমে যেতে পারে। তিনি বলেন, আগামী কয়েকদিন পর দেশের কোনও কোনও স্থানে বৃষ্টির শঙ্কা আছে। এতে শীত আবার বেড়ে যেতে পারে। এ দিকে রাজধানী ঢাকায় শীতের তীব্রতা এতদিন না থাকলেও হুট করে তাপমাত্রা নামতে শুরু করেছে। কয়েক দিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি কমে গেছে। তাতে বেড়ে গেছে শীতের তীব্রতা। সারা দেশেই রাতের তাপমাত্রা আরও কিছুটা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।  গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল কিশোরগঞ্জের নিকলিতে এবং চুয়াডাঙ্গায় ৯ দশমিক ৬, যা গতকাল ছিল ১০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া ঢাকায় আজ তাপমাত্রা ১৩ দশমিক ৯, যা গতকাল ছিল ১৪ দশমিক ৪ ডিগ্রি। এদিকে ১২ ডিগ্রি তাপমাত্রার নিচে থাকা অঞ্চলগুলোর মধ্যে আছে—পাবনার ঈশ্বরদীতে ৯ দশমিক ৮, দিনাজপুরে ১০, রাজশাহীতে ১০ দশমিক ৫, রাজশাহীর বদলগাছিতে ১০ দশমিক ৭, যশোর, সীতাকুণ্ড ও মাদারীপুরে ১১, খেপুপাড়া, কুমারখালি ও সৈয়দপুরে ১১ দশমিক ৩, বগুড়া ১১ দশমিক ৪, বরিশালে ১১ দশমিক ৫, টাঙ্গাইলে ১১ দশমিক ৮, তেঁতুলিয়ায় ১১ দশমিক ৯, ময়মনসিংহ ও ফরিদপুরে ১১ দশমিক ২, কুমিল্লা ও গোপালগঞ্জে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এর আগে গতকাল শুক্রবার সকাল থেকেই উত্তরের হাওয়া বইতে শুরু করে। বেলা ১১টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত সূর্যের তাপ ও আলো কিছুটা থাকলে এরপর আবার বাতাসের তীব্রতা বাড়তে থাকে। ফলে মানুষের স্বাভাবিক চলাফেরা ব্যাহত হয়। লোকজনও প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না বললেই চলে।
১৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:৫৩

ঘন কুয়াশা আরও যতদিন থাকতে পারে
সারাদেশে কনকনে শীতে জবুথবু মানুষ। তারমধ্যে ঘন কুয়াশা শীতের তীব্রতা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। চলমান এই অবস্থা আরও কয়েক দিন অব্যাহত থাকতে পারে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক গণমাধ্যমকে বলেন, শনিবার (১৩ জানুয়ারি) শীতের তীব্রতা কিছুটা কমলেও ঘন কুয়াশা খুব একটা কমবে না। আগামী তিন দিন কুয়াশা এমন থাকতে পারে। এরপর আবার তাপমাত্রা কমে যেতে পারে।  তিনি আরও বলেন, আগামী বৃহস্পতিবার (১৪ জানুয়ারি) থেকে দেশের কোথাও কোথাও বৃষ্টি হতে পারে। এতে শীত আবার বেড়ে যেতে পারে। এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তার বলছে, উপ-মহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, যার বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এ অবস্থায় কিশোরগঞ্জ, পাবনা, দিনাজপুর ও চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। এ ছাড়া কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে সাময়িকভাবে বিঘ্ন ঘটতে পারে। দেশের কোথাও কোথাও দিনে ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে।
১২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:৫৬

কনকনে শীত নওগাঁয়, তাপমাত্রা ১১ দশমিক ৫
হিমেল হাওয়া আর কুয়াশায় কনকনে শীত পড়েছে নওগাঁয়। মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) জেলায় ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করেছে বদলগাছি আবহাওয়া অফিস। যা এই মৌসুমের জেলায় দ্বিতীয় সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড। এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বদলগাছি আবহাওয়া অধিদপ্তরের উপপরিচালক হামিদুল হক। তিনি জানান, গত দিনের তুলনায় আজ জেলায় ২ ডিগ্রি তাপমাত্রা কমেছে। ঠান্ডা বাতাসের সঙ্গে কুয়াশার কারণে শীত জেঁকে বসেছে। দিনের বেলা দেরিতে সূর্যের আলো ফুটছে আর রাতে বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশা। দিন ও রাতের তাপমাত্রার মধ্যে বেশ পার্থক্য থাকায় তাপমাত্রার পরিবর্তন দেখা দিয়েছে।  কৃষকের ফসল রক্ষায় বীজতলা ভালোভাবে ঢেকে রেখে পরিচর্যার পরামর্শ দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। আগামী কয়েক দিন জেলায় তাপমাত্রা ওঠানামার করতে থাকতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বদলগাছি আবহাওয়া অফিস। এদিকে ঠান্ডা হিমেল বাতাস থাকায় শীতে কষ্ট পাচ্ছে সাধারণ মানুষ। সময়মত কাজে না যেতে না পারায় বিপাকে পড়েছেন সাধারণ দিনমজুররা। ফসলের বীজ এবং বীজতলা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করছেন চাষিরা।
০২ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:০৪

কনকনে শীত পড়েছে নওগাঁয়
উত্তরের ঠান্ডা হিমেল হাওয়া আর কুয়াশায় নওগাঁয় কনকনে শীত পড়েছে। ফলে জেঁকে বসেছে শীত।  সোমবার (১ জানুয়ারি) জেলায় ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করেছে বদলগাছি আবহাওয়া অফিস, যা গতকালের তুলনায় ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম। বদলগাছি আবহাওয়া অধিদপ্তরের উপপরিচালক হামিদুল হক জানান, গত দিনের তুলনায় আজ জেলায় তাপমাত্রা কিছুটা নিম্নমুখী। ঠান্ডা বাতাসের সঙ্গে কুয়াশা থাকায় শীত জেঁকে বসেছে। তবে দিনের তাপমাত্রা ও রাতের তাপমাত্রার মধ্যে বেশ পার্থক্য থাকায় তাপমাত্রার পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। দিনে সূর্যের দেখা মিললেও এর তাপ কম থাকায় ঠান্ডা বেশি পড়েছে।  আগামী কয়েকদিন জেলায় তাপমাত্রা উঠা নামার করতে থাকতে পারে বলে জানিয়েছে বদলগাছি আবহাওয়া অধিদপ্তরের এ কর্মকর্তা। এদিকে, ঠান্ডা হিমেল বাতাস থাকায় শীতে কষ্ট পাচ্ছে সাধারণ মানুষ। সময়মত কাজে না যেতে পাড়ায় বিপাকে পড়েছেন সাধারণ দিনমজুররা। ফসলের বীজ এবং বীজতলা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করছেন কৃষকরা।
০১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:০৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়