• ঢাকা সোমবার, ১৭ জুন ২০২৪, ৩ আষাঢ় ১৪৩১
logo
সরকারের ব্যাংকঋণে বেসরকারি খাতে ব্যাহত হবে বিনিয়োগ: সিপিডি
প্রস্তাবিত বাজেটে ঘাটতি পূরণের জন্য ব্যাংকিং খাত থেকে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনা করেছে সরকার। এর ফলে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ কমে যাবে বলে অভিমত সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি)। বুধবার (১২ জুন) গুলশানের হোটেল লেকশোরে ‘বাজেট সংলাপ ২০২৪’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধে এ অভিমত তুলে ধরেন সিপিডি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন। তিনি বলেন, প্রস্তাবিত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাজেটে ঘাটতি ধরা হয়েছে ২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা, যা মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ৪ দশমিক ৬ শতাংশ। এই ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া হবে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা; যা মোট ঘাটতির ৫৩ দশমিক ৭১ শতাংশ। প্রস্তাবিত বাজেটে এটি একটি অসামঞ্জস্য প্রাক্কলন। এটি অর্জনযোগ্য নয়। ড. ফাহমিদা বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে। এরপর বেসরকারি বিনিয়োগ লক্ষ্যও ঠিক করা হয়েছে। কিন্তু সরকার ব্যাংক থেকে টাকা নেওয়ার ফলে বেসরকারি খাতের জন্য ঋণের জায়গা ছোট হয়ে যাবে। বেসরকারি খাত চাহিদা অনুযায়ী ঋণ পাবে না। এতে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ ব্যাহত হবে। কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে না। সরকারের ঋণের বোঝা আরও বাড়বে উল্লেখ করে সিপিডি’র নির্বাহী পরিচালক এরপর বলেন, সুদের হার বৃদ্ধির কারণে এমনিতেই চাপের মধ্যে রয়েছে বেসরকারি খাত। এখন সুদহার বাজারের হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে; যদিও সুদহার বাজারের হাতে ছেড়ে দেওয়া ছাড়া কোন উপায়ও ছিল না। তার উপরে সরকার ব্যাংক খাত থেকে ঋণ নেওয়ার ফলে সুদের হার আরও বাড়বে। এতে সরকারের ঋণের বোঝাও আরও বাড়বে।
১২ জুন ২০২৪, ১৪:৩১

এফবিসিসিআই’র সংবাদ সম্মেলন / সরকারের ঋণগ্রহণ, বেসরকারি কর্মসংস্থানে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে
ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে অধিক মাত্রায় সরকারের ঋণগ্রহণ বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে। ফলে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি মাহবুবুল আলম। তিনি বলেন, ঘাটতি মেটাতে সরকারকে অভ্যন্তরীণ উত্স থেকে ১ লাখ ৬০ হাজার ৯০০ কোটি টাকা নিতে হবে। এর মধ্যে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে নিতে হবে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। সেই সঙ্গে সরকারকে সুদের বোঝা টানতে হচ্ছে। শনিবার (৮ জুন) প্রস্তাবিত বাজেট ২০২৪-২৫ নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।  এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে ঘাটতি ২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা, যা জিডিপির ৪ দশমিক ৬ শতাংশ। যদিও চলতি অর্থবছরের বাজেটে ঘাটতি রাখা ছিল ৫ দশমিক ২ শতাংশ। বাজেট ঘাটতি মেটাতে স্থানীয় ব্যাংক ব্যবস্থার পরিবর্তে যথাসম্ভব সুলভ সুদে ও সতর্কতার সঙ্গে বৈদেশিক উত্স হতে অর্থায়নের জন্য নজর বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ের (সোশ্যাল সেফটি নেট) আওতা বাড়ানো হয়েছে। এসব উদ্যোগ সামাজিক নিরাপত্তা সুসংহত এবং সামাজিক অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে আমরা মনে করি। তবে প্রকৃত সুবিধাভোগীদের কাছে যাতে এ সুবিধা যথাযথভাবে পৌঁছায় সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। তিনি বলেন, লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব আদায়ে ব্যবসা-বাণিজ্যবান্ধব রাজস্ব ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সংস্কার জরুরি। সে সঙ্গে ট্যাক্স্-জিডিপি রেশিও বাড়ানোর করের আওতা বাড়ানো এবং উপজেলা পর্যন্ত কর অফিস বিস্তৃত করা প্রয়োজন। এ বিষয়ে জাতীয় বাজেট পরামর্শক কমিটির সভায় সরকারের কাছে আমরা বিস্তারিত প্রস্তাবনা তুলে ধরেছিলাম। এ সময় মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এমসিসিআই) সভাপতি কামরান টি রহমান, ঢাকা চেম্বার সভাপতি আশরাফ আহমেদসহ এফবিসিসিআইর পরিচালনা পর্ষদের সদস্য ও ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।  
০৮ জুন ২০২৪, ১৭:৩১

বেসরকারি শিক্ষকদের জন্য সুখবর!
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী জানিয়েছেন, বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের পারস্পরিক বদলিতে কোনো সমস্যা নেই। বুধবার (৫ জুন) সচিবালয়ে একটি সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘এনটিআরসির প্রক্রিয়া নিয়ে উচ্চ আদালত থেকে একটি সুনির্দিষ্ট রায় আছে। সেই রায়ের আলোকে সফটওয়্যার তৈরি করা হয়েছে। সেখানে সুপারিশের আদেশ আহ্বান করা হয়। সেভাবে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়।’ তিনি বলেন, ‘একটি মৌলিক আইনি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। সেটা হচ্ছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্বাধীন। তারা সরকারের মাধ্যমে পরিচালিত কিংবা নিয়োগ দেওয়া শিক্ষক না। প্রতিষ্ঠানে এনটিআরসি সুপারিশ করে, সেই সুপারিশ অনুযায়ী প্রতিষ্ঠান তাদের নিয়োগ দেয়। এছাড়া সরকার কিন্তু নিয়োগদাতা নয়। যিনি নিয়োগদাতা নন, তিনি কীভাবে একজন শিক্ষককে বদলি করতে পারেন।’ মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘সরকার যেহেতু নিয়োগ দিচ্ছে না, সেহেতু সরকারের পক্ষে তাদের বদলি করা খুবই চ্যালেঞ্জিং। একটা বিষয় প্রাথমিকভাবে আলোচনা হয়েছে, সেটি হচ্ছে পারস্পরিক বদলি। যদি সরকার সরাসরি এই প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকত বা সরকারের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক হতেন তারা, তাহলে বদলিটা সরকার করতে পারত।’ তিনি বলেন, ‘কারো ঠিকানা পঞ্চগড়ে, তিনি আবেদন করেছেন কিংবা সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন বরগুনায়, তার জন্য যদি এটা অর্থবহ না হয়, তাহলে এটা ছেড়ে দিয়ে নতুন একটায় ফের আসতে পারেন, সেক্ষেত্রে আমাদের পক্ষ থেকে কোনো বাধা নেই। কিন্তু যেহেতু আদালতের একটি রায় আছে, সেটা মেনেই নিয়োগ ও সুপারিশ করতে হচ্ছে, সেটা মাথায় রেখেই এটা করতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এখন নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার সময় ইনডেস্ক ধারী শিক্ষকরা কতটুকু সেখানে অংশগ্রহণ করতে পারবেন, সেটা আমরা নিশ্চিত করতে পারছি না। যেহেতু আদালতের একটি রায় আছে। আর বদলির আলোচনাটা কাঠামোগত আরও চ্যালেঞ্জের হতে পারে। যখন একজন শিক্ষক সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন ‘আমি একটা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করব’। তিনি নিজেই সেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, এখন তিনি বলছেন সেটা তার বাড়ি থেকে অনেক দূরে।’ মন্ত্রী বলেন, ‘এখন যদি বলেন আমরা নিরুপায় হয়ে সেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, সেটা অ্যাকোমোডেট করা, সরকারের পক্ষে, এনটিআরসির পক্ষে, উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুসারে কতটুকু করা সম্ভব, সেটা ভেবে দেখতে হবে। আর সার্বিকভাবে সব পর্যায়ে বদলি কতটুকু করা যাবে, সেটা কাঠামোগত সংস্কার না হলে সম্ভব নয়।’ আরেকটি বিষয় হচ্ছে, প্রান্তিক পর্যায়ে মৌলিক বিষয়ে শিক্ষক থাকা নিশ্চিত করতে হবে। সব শিক্ষকই যদি শহরমুখী হয়ে যান, তাহলে গ্রামপর্যায়ের বিদ্যালয়গুলোতে মৌলিক বিষয়ে শিক্ষক আমরা পাব না, যোগ করেন শিক্ষামন্ত্রী।  
০৫ জুন ২০২৪, ১৯:২৯

বেসরকারি চাকরিজীবী পরিচয়ে পাসপোর্ট নেন বেনজীর
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ উঠছেই। এবার তার বিরুদ্ধে পাসপোর্ট জালিয়াতির তথ্য পাওয়া গেছে। জানা গেছে, সরকারি চাকরিজীবী হয়েও নিজেকে বেসরকারি চাকরিজীবী পরিচয় দিয়ে পাসপোর্ট নেন বেনজীর। নবায়নের সময় বিষয়টি পাসপোর্ট অধিদপ্তরের নজরে আসলে পরবর্তীতে প্রভাব খাটিয়ে তা ম্যানেজ করেন। মূলত সাবেক সেনাপ্রধান আজিজের দুই ভাই যে প্রক্রিয়ায় পাসপোর্ট করেছিলেন, সেই একই কায়দায় পাসপোর্ট নেন বেনজীর। ২০১০ সালের ১১ অক্টোবর পাসপোর্ট নবায়নের আবেদন করেন বেনজীর। সেখানে তিনি আসল পরিচয় আড়াল করে নিজেকে বেসরকারি চাকরিজীবী বলে পরিচয় দেন। আবেদন ফরমে পেশা হিসাবে লেখেন ‘প্রাইভেট সার্ভিস’। নবায়নকৃত সেই পাসপোর্টের মেয়াদ ছিল ২০১৫ সালের ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত। মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার আগেই ফের পাসপোর্ট নবায়নের আবেদন নিজেকে বেসরকারি চাকরিজীবী বলে পরিচয় দেন। অথচ তিনি তখন ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার। এরপর ২০১৬ সালে বেনজীর যখন ফের পাসপোর্ট নবায়নের আবেদন করেন তখন তিনি র‌্যাব মহাপরিচালক। এবারও তিনি নিজেকে বেসরকারি চাকরিজীবী হিসেবে উপস্থাপন করেন। মূলত তখনই ধরা পড়ে তার তথ্য গোপন ও জালিয়াতির ঘটনা। মিথ্যা তথ্যে পাসপোর্ট নেওয়া ছাড়াও বেনজীরের পাসপোর্টে আরও কয়েকটি বড় ধরনের অনিয়ম করেছেন। সংশ্লিষ্টরা জানান, সরকারি চাকরিজীবী হওয়ায় বেনজীর চাইলে নীল রঙের অফিশিয়াল পাসপোর্ট নিতে পারতেন। পুলিশপ্রধান হয়ে সিনিয়র সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তা হিসাবে লাল পাসপোর্টও নিতে পারতেন তিনি। কিন্তু আইজিপি হয়েও তিনি ফের বেসরকারি চাকরিজীবী পরিচয়ে সাধারণ পাসপোর্টের আবেদন করেন। এতো সুযোগ থাকার পরেও কেন তিনি সাধারণ পাসপোর্ট নেওয়ার জন্য এতো কিছু করলেন? সূত্র বলছে, সরকারি চাকরি করেও নানা কারণে অনেকেই সাধারণ পাসপোর্ট নিয়ে থাকেন। এর একটি বড় কারণ ভিন্ন কোনো দেশের নাগরিকত্ব নেওয়ার সুবিধা নেওয়া। কারণ সরকারি পাসপোর্ট থাকলে অন্য দেশে নাগরিকত্ব গ্রহণ বেশ জটিল। এ ছাড়া দেশের বাইরে যেতে বেসরকারি পাসপোর্টে জটিলতা কম। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যেকোনো সময় দেশ ত্যাগের সুযোগ খোলা রাখতে হয়তো তিনি সাধারণ পাসপোর্ট নেওয়াকে নিরাপদ মনে করেছেন। তবে এটি ভয়াবহ প্রতারণা ও জালিয়াতি। যারা জালিয়াতিপূর্ণ পাসপোর্ট ইস্যু করেছে তারাও দায় এড়াতে পারেন না। উল্লেখ্য, গত ৪ মে পরিবারসহ সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্য দেশ ছাড়েন পুলিশের এই কর্মকর্তা। তার বিরুদ্ধে জমি দখল, নামে-বেনামে কয়েক শ’ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ রয়েছে।
০৩ জুন ২০২৪, ১৬:০৭

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগ / ফাঁকাই থাকছে ৭৩ হাজারের বেশি পদ
সারাদেশে বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ৯৬ হাজার ৭৩৬টি শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগের জন্য পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। আগামী বৃহস্পতিবার শেষ হচ্ছে আবেদন প্রক্রিয়া। অথচ, এখন পর্যন্ত নিয়োগের জন্য আবেদন করেছেন মাত্র ২৩ হাজার ৯৩২ জন প্রার্থী। যাচাই-বাছাইয়ে তাদের মধ্য থেকেও বাদ পড়তে পারেন অনেকে। ফলে, কাঙ্ক্ষিত প্রার্থীর অভাবে ফাঁকাই থাকবে ৭৩ হাজারের বেশি পদ। সোমবার (২০ মে) এ তথ্য জানিয়েছেন বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের সচিব ওবায়দুর রহমান।  তিনি বলেছেন, পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে এখন পর্যন্ত ২৩ হাজার ৯৩২ জন প্রার্থী আবেদন করেছেন। আমরা আবেদনগুলো যাচাই-বাছাই করছি। আবেদন করা প্রার্থীদের মধ্যেও প্রাথমিক সুপারিশে কিছু প্রার্থী বাদ পড়তে পারেন। জানা গেছে, পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে শুধুমাত্র ১৬ ও ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা আবেদন করতে পেরেছেন। তবে ১৬তম নিবন্ধনে উত্তীর্ণ অধিকাংশ প্রার্থী চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যোগদান করেছেন। ফলে আবেদনের সংখ্যা আরও কমেছে। এ ছাড়া ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধনে উত্তীর্ণ হলেও বয়স শেষ হয়ে যাওয়ায় অনেকেই আবেদন করতে পারেননি। বয়সসীমা বেঁধে দেওয়ায় পদ ফাঁকা থাকলেও সেই অনুযায়ী প্রার্থী পাওয়া যায়নি। এনটিআরসিএর পরীক্ষা মূল্যায়ন ও প্রত্যয়ন শাখার এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, কেউ নিবন্ধন সনদ অর্জনের পর তার মেয়াদ থাকবে তিন বছর। পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তি থেকেই এ নিয়ম কার্যকর হয়েছে। ফলে বয়স ৩৫ বছরের কম—এমন অনেক প্রার্থীও আবেদন করতে পারেননি এবার।  প্রসঙ্গত, গত ৩১ মার্চ বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৯৬ হাজার ৭৩৬টি শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগের গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এনটিআরসিএ। এর মধ্যে স্কুল ও কলেজে পদ সংখ্যা ৪৩ হাজার ২৮৬। আর মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৫৩ হাজার ৪৫০টি পদে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে উল্লেখ করায় গণবিজ্ঞপ্তিতে। গত ১৭ এপ্রিল থেকে শুরু হয় আবেদন। বৃহস্পতিবার (২৩ মে) আবেদন শেষ হবে। চলতি মাসেই গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদনকারীদের নিয়োগে প্রাথমিক সুপারিশ করা হতে পারে।
২০ মে ২০২৪, ২১:২০

বেসরকারি শিক্ষকদের বদলি নীতিমালা প্রণয়নের নির্দেশ
আগামী তিন মাসের মধ্যে সারা দেশের বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষকদের বদলি নীতিমালা প্রণয়নের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। শিক্ষা সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের এ নীতিমালা প্রণয়ন করতে বলা হয়েছে। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া। সঙ্গে ছিলেন অ্যাডভোকেট আবদুল্লাহ আল মামুন। এর আগে দেশের বিভিন্ন জেলার এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শতাধিক শিক্ষক বদলি নীতিমালা তৈরি করার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। রায় ঘোষণার পর অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া বলেন, আদালত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের বদলি নীতিমালা প্রণয়নের নির্দেশ দিয়েছেন। এই রায়ের মাধ্যমে শিক্ষকদের দীর্ঘদিনের আশা ও দাবি পূরণ হলো। আমরা আশা করছি আদালতের রায় অনুসরণ করে দ্রুত নীতিমালা প্রণয়ন করবেন সংশ্লিষ্টরা।  
২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৪৬

বেসরকারি হজযাত্রী প্রতিস্থাপন নিয়ে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি
বেসরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রী প্রতিস্থাপন সম্পন্ন করতে আগামী ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। রোববার (২১ এপ্রিল) ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হজ-১ শাখা এ সংক্রান্ত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে। এতে বলা হয়, হজ মৌসুমে কোনো হজযাত্রী গুরুতর অসুস্থতা, মৃত্যু অথবা অন্য কোনো কারণে হজে যেতে অপারগ হলে সংশ্লিষ্ট এজেন্সি হজযাত্রী প্রতিস্থাপন করতে পারবে। এরূপ প্রতিস্থাপন সর্বোচ্চ ১০ শতাংশের মধ্যে সীমিত রাখতে হবে। তবে হজযাত্রীকে অবহিত না করে অথবা ইচ্ছার বিরুদ্ধে প্রতিস্থাপনের কোনো অভিযোগ পাওয়া গেলে হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনা আইন, ২০২১ অনুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। উল্লেখ্য, এ বছর বাংলাদেশ থেকে ৮৫ হাজার ২৫৭ জন হজ পালন করবেন। আগামী ৯ মে থেকে হজ ফ্লাইট শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১৬ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। 
২১ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:৪৯

ইতিহাস গড়ল ইউএস-বাংলা, আবুধাবিতে বেসরকারি ফ্লাইট চালু
বাংলাদেশের বেসরকারি বিমানসংস্থা হিসেবে প্রথমবারের মতো সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবীতে ফ্লাইট চালু করে ইতিহাস গড়েছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স। উদ্বোধনী ফ্লাইট হিসেবে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকাল ৫টা ৫০ মিনিটে চট্টগ্রাম থেকে আবুধাবির উদ্দেশ্যে ১৭৪ জন যাত্রী নিয়ে যাত্রা করে সংস্থাটির বোয়িং ৭৩৭-৮০০। এর আগে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই, শারজাহতে ফ্লাইট চালু ছিল ইউএস-বাংলার।  প্রবাসী বাংলাদেশিদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে দেশের অন্যতম এয়ারলাইন্স ইউএস-বাংলার ফ্লাইট ঢাকা থেকে সোম, বুধ, বৃহস্পতি ও শনিবার এবং চট্টগ্রাম থেকে মঙ্গল, শুক্র ও রবিবার বিকাল ৫টা ৫০ মিনিটে আবুধাবির উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে। এই ফ্লাইট আবুধাবিতে অবতরন করবে স্থানীয় সময় রাত ৯টা ১০ মিনিটে। এছাড়া আবুধাবি থেকে স্থানীয় সময় রাত ১০টা ১০মিনিটে ছেড়ে মঙ্গল, বুধ, শুক্র ও রবিবার ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এবং সোম, বৃহস্পতি ও শনিবার চট্টগ্রামের হযরত শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভোর ৪টা ৫০ মিনিটে অবতরন করবে। আজ ইউএস-বাংলার উদ্বোধনী ফ্লাইট হিসেবে চট্টগ্রাম থেকে আবুধাবির উদ্দেশ্যে বিকাল ৫টা ৫০ মিনিটে ১৭৪ জন যাত্রী নিয়ে যাত্রা করে বোয়িং ৭৩৭-৮০০। চট্টগ্রাম থেকে যাত্রার আগে ঢাকা থেকে বিকাল ৩টা ৫৫ মিনিটে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে ফ্লাইটটি।  ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন, বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্র হিসেবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে তাদের ফ্লাইট পরিচালনার সিদ্ধান্ত দুদেশের বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করবে।  উল্লেখ্য, সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবি, দুবাই ও শারজাহ ছাড়াও বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যের মাস্কাট, দোহা, প্রবাসী বাংলাদেশি অধ্যুষিত কুয়ালালামপুর, সিঙ্গাপুর, মালে, পর্যটক বান্ধব অন্যতম গন্তব্য ব্যাংকক, চীনের অন্যতম বাণিজ্যিক শহর গুয়াংজু, পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের কলকাতা এবং চেন্নাইতে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স। আন্তর্জাতিক রুট ছাড়াও দেশের অভ্যন্তরে বিশেষ করে ঢাকা থেকে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, সিলেট, সৈয়দপুর, যশোর ও রাজশাহীতেও ফ্লাইট চালু আছে বিমান সংস্থাটির। এছাড়া, আজ ১৯ এপ্রিল থেকে ঢাকা থেকে চেন্নাই রুটে অতিরিক্ত চারটি ফ্লাইটসহ সপ্তাহে মোট ১১ টি ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করেছে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় এয়ারলাইন্সটি।  
২০ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৫৮

যেসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে নিষেধাজ্ঞা
দেশের ৩৫টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ভর্তি হওয়ার ক্ষেত্রে অভিভাবকদের সতর্ক করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। এসব বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য ছাড়াই শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। তাই ভর্তি হয়ে কেউ প্রতারিত হলে ইউজিসি কোনো দায়দায়িত্ব নেবে না। গত ১ এপ্রিল এক চিঠিতে এমন সতর্কতা জারি করে ইউজিসি। যদিও চিঠি সোমবার (৩ এপ্রিল) ইউজিসির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। এসব বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নাম ইউজিসির ওয়েবসাইট থেকে দেখে নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। অবৈধভাবে ক্যাম্পাস এবং শিক্ষা কার্যক্রমে পরিচালনার জন্য দায়ে ৩টি, নির্ধারিত সময় স্থায়ী ক্যাম্পাসে না যাওয়ায় একটি এবং সাময়িক অনুমতির মেয়াদোত্তীর্ণ ও আদালতে মামলা থাকায় আরও একটি বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট ৩৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তিতে সতর্কতা জারি করা হয়। এরমধ্যে ৩০টিতে রাষ্ট্রপতির নিয়োগ করা উপাচার্য না থাকায় শিক্ষার্থীদের সনদে সাক্ষর করার বৈধ কোনো কর্তৃপক্ষ নেই।  ইউজিসি জানায়, কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০ ও কমিশনের নিয়ম-নীতি উপেক্ষা করে অননুমোদিত ক্যাম্পাস, অননুমোদিত প্রোগ্রাম বা অনুমোদিত প্রোগ্রামে কমিশন নির্ধারিত আসন সংখ্যার বিপরীতে অতিরিক্ত আসনে শিক্ষার্থী ভর্তিপূর্বক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।  এ সকল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে অননুমোদিত/অবৈধভাবে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা থেকে বিরত থাকার জন্য কমিশন থেকে ইতোমধ্যে একাধিকবার নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্জিত ডিগ্রির মূল সার্টিফিকেট-এ স্বাক্ষরকারী হবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য কর্তৃক নিয়োগকৃত ভাইস-চ্যান্সেলর এবং পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক। ইউজিসির বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক ওমর ফারুক স্বাক্ষরিত সতর্কীকরণ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দেশে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনাকারী ১০৪টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৭৪টিতে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগকৃত উপাচার্য রয়েছেন। বাকি ৩০টি বৈধ কোনো উপচার্য নেই। এতে বলা হয়, কেউ কোনো অননুমোদিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অননুমোদিত ক্যাম্পাস, অননুমোদিত প্রোগ্রামে বা অনুমোদিত প্রোগ্রামে কমিশন নির্ধারিত আসন সংখ্যার বিপরীতে অতিরিক্ত আসনে ভর্তি হয়ে প্রতারিত হলে এবং পরবর্তীতে কোনো আইনগত সমস্যা সৃষ্টি হলে তার দায় কমিশনের উপর বর্তাবে না। ইউজিসি জানায়, ভিক্টোরিয়া ই্উনিভাসিটি ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে স্থায়ী ক্যাম্পাসে না যাওয়ায় শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া অবৈধ ক্যাম্পাস এবং অবৈধভাবে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনাকারী ৩টি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিতে রেড এলার্ড জারি করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো-ইবাইস ইউনিভার্সিটি, আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি এবং দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা।  এই তিন বিশ্ববিদ্যালয় ব্যাপারে ইউজিসির রেড এলার্ডে বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাময়িক অনুমতিপত্রের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০ এর ১২(১) ধারা অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়টির কার্যক্রমের আর কোনো আইনগত ভিত্তি নেই।  এ বিশ্ববিদ্যালয়টির অনুমোদিত কোনো ক্যাম্পাস ও ঠিকানা এবং রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগ, কৃত কোনো ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার নেই। তাই বিশ্ববিদ্যালয়টির বৈধ কোনো কর্তৃপক্ষ নেই।  এ ছাড়াও বোর্ড অব ট্রাস্টিজ নিয়ে দ্বন্দ্ব এবং আদালতে মামলা রয়েছে। ফলে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০ অনুযায়ী ইবাইস ইউনিভার্সিটি, আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভাসিটি ও দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা এর একাডেমিক, প্রশাসনিক, আর্থিক, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি, পরীক্ষা ও ফলাফল এবং প্রদত্ত একাডেমিক সনদের আইনগত কোনো বৈধতা নেই। স্থায়ী সনদের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়া, শুরু থেকে মালিকানা নিয়ে দ্বন্দ্ব, মামলা, রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগে বৈধ ভিসি-প্রো-ভিসি ও ট্রেজারায় না থাকা, শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক কোনো অডিট ফার্ম দ্বারা অডিট না করার কারণে মিরপুরে অবস্থিত সেন্ট্রাল ইউনিভাসিটির অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজির ওপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকবে। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের পরিচালক (বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়) ওমর ফারুক বলেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা যেন সচেতন থাকেন এবং জেনে-শুনে তাদের সন্তানদের ভর্তি করাতে পারেন সেজন্য প্রতি সেমিস্টারের আগে এ ধরনের সতর্কতা বা গণবিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়।  তিনি বলেন, সেখানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক কার্যক্রম, রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগকৃত উপচার্য, প্রো-উপচার্য ও ট্রেজারার নিয়োগের সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে অভিহিত করা হয়। সবাইকে ইউজিসির সার্কুলার ও ওয়েবসাইট দেখে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছি।
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৫৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়