• ঢাকা সোমবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫, ২৯ পৌষ ১৪৩১
logo
ফেব্রুয়ারির মধ্যে সব পাঠ্যবই পাবে শিক্ষার্থীরা: শিক্ষা উপদেষ্টা
ইসলামী ছাত্রশিবির আয়োজনে ‘ইবনে আল-হাইসাম সায়েন্স ফেস্ট ২০২৪’ অনুষ্ঠিত
বিজ্ঞানচর্চার অনুপ্রেরণা এবং উদ্ভাবনী চিন্তার বিকাশ ঘটাতে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরে আয়োজনে ‘ইবনে আল-হাইসাম সায়েন্স ফেস্ট ২০২৪’ বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (২৯ ডিসেম্বর) ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক সাদেক আব্দুল্লাহ প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।  এর আগে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সকাল সোয়া ১০টায় পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার প্রদর্শনী এবং সৃজনশীল কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে দিনব্যাপী এই উৎসব সন্ধ্যা ৬টায় পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে সমাপ্ত হয়।  সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম।  উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি বলেন, আধুনিক বিজ্ঞানের যে উৎকর্ষ আমরা আজ দেখতে পাচ্ছি, তার ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন মুসলিম বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞান ছিল মুসলমানদের নিজস্ব সম্পদ, কিন্তু দুঃখজনকভাবে সেই সম্পদ আজ বেহাত হয়ে গেছে। ইবনে আল-হাইসাম, আল-জাবির ইবনে হাইয়ান, আল-বেরুনী, ইবনে সিনা প্রমুখ মুসলিম বিজ্ঞানীদের অবদান যথাযথভাবে শিক্ষা বা সমাজে তুলে না ধরার কারণে আমাদের নতুন প্রজন্মের মধ্যে বিজ্ঞান ও জ্ঞানচর্চায় আত্মবিশ্বাসের অভাব সৃষ্টি হয়েছে, যার ফলে আমরা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে পিছিয়ে পড়েছি। তবে আমরা আমাদের বর্তমান প্রজন্ম নিয়ে অত্যন্ত আশাবাদী। তাদের চোখেমুখে যে স্বপ্নের ছাপ আমরা দেখতে পাই, তা আমাদের ভবিষ্যতের জন্য আশার আলো দেখায়। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, ইনশাআল্লাহ, এই প্রজন্ম একদিন জ্ঞান-বিজ্ঞানে বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে। আর বলা হয়, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুর রহমান।সাবেক কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক সম্পাদক ও যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়ার্ড ইউনিভার্সিটির সহকারী অধ্যাপক ড. মীর্যা গালিব, যুক্তরাষ্ট্রের নক্সভিল টেনেসি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক জুবায়ের হোসেন, কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল জাহিদুল ইসলামসহ কেন্দ্রীয় সেক্রেটারিয়েট সদস্যবৃন্দ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান সম্পাদক ডা. নাঈম তাজওয়ার। এছাড়া সমাপনী ও পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ডা. ফখরুদ্দিন মানিক, পরিকল্পনাবিদ সিরাজুল ইসলাম, আন্তর্জাতিক ইসলামিক ছাত্র সংগঠন ইফসুর সেক্রেটারি জেনারেল মোস্তফা ফয়সাল পারভেস, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) মুখপাত্রসহ বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতারা।  অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিরা ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের মেধা এবং সৃজনশীলতার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে বলেন, আজকের ক্ষুদে বিজ্ঞানীরা আগামী দিনের নেতৃত্বে থাকবে এবং বৈজ্ঞানিক উৎকর্ষতা অর্জনে বড় ভূমিকা রাখবে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অতিথিরা বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের উদ্ভাবনী চিন্তাধারা দেখে অভিভূত হন এবং শিবিরের বিজ্ঞানচর্চার প্রশংসা করে বলেন, বাংলাদেশে বিজ্ঞানচর্চার উৎকর্ষতা অর্জনে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা এবং গবেষণার জন্য পর্যাপ্ত তহবিল বরাদ্দ জরুরি, যাতে শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবনী উদ্যোগে উৎসাহ প্রদান করা যায়। এতে আরও বলা হয়, দিনব্যাপী আয়োজনে প্রতিযোগীদের প্রজেক্ট প্রদর্শনী, রুবিক্স কিউব প্রতিযোগিতা এবং বিভিন্ন বিষয়ের বুথ প্রদর্শনীতে দর্শনার্থীদের ঢল নামে। ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবনী প্রজেক্টগুলো অভিভূত করে বিচারক প্যানেলসহ উপস্থিত সবাইকে। বিভিন্ন স্কুল-কলেজ থেকে আগত শিক্ষার্থীরা তাদের নিজ হাতে তৈরি প্রজেক্ট উপস্থাপন করে দেখিয়েছে যে বিজ্ঞানচর্চার মাধ্যমে কীভাবে ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা যায়। ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক সাদেক আব্দুল্লাহ প্রেরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়, সায়েন্স ফেস্ট ২০২৪ এ জুনিয়র সায়েন্টিস্ট হান্ট- প্রজেক্ট শোতে চ্যাম্পিয়ন পুরস্কার হিসেবে ষাট হাজার টাকা, রানারআপ চল্লিশ হাজার টাকা, তৃতীয় স্থান ত্রিশ হাচার টাকা, চতুর্থ স্থান বিশ হাজার টাকা এবং পঞ্চম স্থান দশ হাজার টাকা প্রদান করা হয়। এছাড়া রুবিক্স কিউব প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন পুরস্কার পনের হাজার টাকা, রানারআপ দশ হাজার টাকা ও তৃতীয় স্থান পাঁচ টাকা করে নগদ অর্থ প্রদান হয়। একইসঙ্গে ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট প্রদান হয়। এতে আরও বলা হয়, রুবিক্স কিউব প্রতিযোগিতার ১ম স্থান অর্জন করেন মুনতাজিম বিল্লাহ, যিনি ঢাকা থেকে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তার স্কোর ছিল ৭.৭১৬। ২য় স্থানে রয়েছেন অবিরুপ দাস, যিনি চট্টগ্রাম থেকে অংশগ্রহণ করেন এবং তার স্কোর ছিল ৮.৬০৪। ৩য় স্থানে রয়েছেন ফারহান তানভীর ফাহিম, তিনি মিরপুর, ঢাকা থেকে অংশগ্রহণ করেন এবং তার স্কোর ছিল ৮.৯১৬। এছাড়া জুনিয়র সায়েন্টিস্ট হান্ট- প্রজেক্ট শোতে ১ম স্থান অধিকার করেছেন সেন্ট জোসেফ কলেজের শিক্ষার্থীদের টিম  ‘প্লাজমা রাইডার।’ দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মাদ পাবলিক কলেজ টিম ‘এরোনার্ড’। তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে কুমিল্লা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউশনের টিম ‘স্মার্ট এজ’, চতুর্থ স্থান অধিকার করেছে ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের শিক্ষার্থীদের টিম ‘ আটলান্টিস এক্সপ্লোরার’ এবং ৫ম স্থান অধিকার করেছে সরকারি বাংলা কলেজের শিক্ষার্থীদের টিম ’হাই ফ্লাইয়ারস’। উল্লেখ্য, জুনিয়র সায়েন্টিস্ট হান্ট প্রোজেক্ট শোতে মোট ৩৪০টি টিম এবং রবিক্স কিউব প্রতিযোগিতায় প্রায় ৯০০ জন প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেছেন। এতে সন্ধ্যা সোয়া থেকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরু হয়ে রাত ১০টা পর্যন্ত চলেছে।   আরটিভি/কেএইচ
১১ ডিসেম্বর : ইতিহাসে আজকের এই দিনে
ওয়ার্ল্ড রোবট অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের ২ পদক
ভারত থেকে কূটনীতিকদের ফিরিয়ে আনার আহ্বান বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের
মাউশির নতুন মহাপরিচালক রেজাউল করীম
‘পিএমআই সোশ্যাল ইমপ্যাক্ট অ্যাওয়ার্ড’ পেল মিশন গ্রিন বাংলাদেশ
বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি ক্ষেত্রে সেরা সামাজিক প্রকল্প ব্যবস্থাপনায় অসামান্য অবদান রাখার স্বীকৃতি হিসেবে ‘পিএমআই সোশ্যাল ইমপ্যাক্ট অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ড ২০২৪’ পেল পরিবেশবাদী ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘মিশন গ্রিন বাংলাদেশ’।    শনিবার (৯ নভেম্বর ২০২৪) রাজধানীর রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেনে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান পিএমআই বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের আয়োজনে অনুষ্ঠিত জমকালো অনুষ্ঠানে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। মিশন গ্রিন বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক আহসান রনি এবং প্রকল্প পরিচালক কৃষিবিদ আবুল বাশার মিরাজ এ পুরস্কারটি গ্রহণ করেন। জানা গেছে, প্রায় ৫৫ বছর পূর্বে (১৯৬৯ সালে) যাত্রা শুরুর পর থেকেই সারা পৃথিবীর সেরা সেরা প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করছে পিএমআই। বর্তমানে পৃথিবীর ১৮০টি দেশে ৩০৪টি চ্যাপ্টার নিয়ে কাজ করছে পিএমআই।  বাংলাদেশ চ্যাপ্টার থেকে আয়োজিত সিম্পোজিয়াম ও অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামে উপস্থিত ছিলেন ইউনিলিভার বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর জাভেদ আখতার, পিএমআই সাউথ এশিয়ার ম্যানেজিং ডিরেক্টর অমিত গোয়েল, এভারেস্টজয়ী বাবর আলী, পূবালী ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ আলী, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ম্যানেজিং ডিরেক্টর হুমায়রা আজম, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের চেয়্যারমান মমিনুল ইসলাম, প্ল্যান ইন্টারন্যাশনালের কান্ট্রি ডিরেক্টর কবিতা বোসসহ পিএমআই-এর আন্তর্জাতিক ও বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের মেম্বাররাসহ দেশের সরকারি ও বেসরকারি নানা প্রজেক্ট সমূহের প্রতিনিধিরা।  পুরস্কার গ্রহণের পর আহসান রনি বলেন, ‘বাংলাদেশের পরিবেশের চরম বিপর্যয়ের থেকে রক্ষার প্রত্যয় নিয়ে আমাদের এই যাত্রা। এজন্য আমরা শুরু থেকেই পরিবেশ বিষয়ে সল্যুশন বেজড কাজ করার চেষ্টা করেছি। সারা দেশে একদিনে ৫৩ জায়গায় গাছ লাগানোও সেই চেষ্টার প্রাথমিক ধাপ। ক্রমে ক্রমে আমরা সারাদেশে ২ শতাধিক বৃক্ষরোপণ ও পরিবেশ সচেতনতামূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছি। একটি ইয়্যুথ অর্গানাইজেশন হয়ে এরকম বিশাল আয়োজন করতে পারা আমাদের জন্যও বড় গর্বের। দেশের পরিবেশের কল্যাণ কাজ করে দেশি-বিদেশি বড় বড় প্রতিষ্ঠান ও প্রজেক্টকে পেছনে ফেলে এরকম আন্তর্জাতিক অ্যাওয়ার্ড পাওয়া আমাদের জন্য অনেক বেশি সম্মানের। এই অর্জন প্রমাণ করে তরুণরা চাইলে নিজেদের উদ্যম দিয়ে সারা পৃথিবীর সেরা সেরা স্বীকৃতি জয় করতে পারে। মিশন গ্রিন বাংলাদেশ-এর পক্ষ থেকে সামনে আরও বড় বড় আয়োজনের মাধ্যমে দেশের পরিবেশের কল্যাণই আমাদের মূল লক্ষ্য।’ কৃষিবিদ আবুল বাশার মিরাজ বলেন, ‘আমাদের বৃক্ষরোপণ কার্যক্রম শুধুমাত্র পরিবেশ সংরক্ষণে সীমাবদ্ধ নয়। এটি একটি বৃহত্তর লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে—ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সবুজ ও বাসযোগ্য বাংলাদেশ গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি। পরিবেশ দূষণ, জলবায়ু পরিবর্তন এবং বৈশ্বিক উষ্ণায়নের মতো বড় চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে হলে আমাদের এই ধরনের কার্যক্রমের কোনো বিকল্প নেই। এই পুরস্কার শুধু আমাদের কাজের স্বীকৃতি নয়, বরং এটি আমাদের ভবিষ্যতের সবুজ স্বপ্নকে বাস্তবে রূপান্তরের জন্য আরও উদ্যম এবং অনুপ্রেরণা যোগাবে।’ উল্লেখ্য, সম্প্রতি টেকসই উন্নয়ন ও পরিবেশ সুরক্ষার অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ‘মিশন গ্রিন বাংলাদেশ’ অর্জন করেছে আকিজ বশির গ্রুপের সৌজন্যে বাংলাদেশ ইনোভেশন কনক্লেভ, বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম ও সাসটেইনেবল ব্র্যান্ড ইনিশিয়েটিভ আয়োজিত ‘এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড ২০২৪’। বৃক্ষরোপণ কার্যক্রমের মাধ্যমে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাস, বায়ুদূষণ প্রতিরোধ ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য এই অ্যাওয়ার্ড পায় মিশন গ্রিন বাংলাদেশ।  
বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপের ফাইনাল আজ
বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল আজ (শনিবার)। এতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।  বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপের ফাইনালে জামালপুরের মাদারগঞ্জ চরগোলাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মুখোমুখি হবে রংপুরের মিঠাপুকুর তালিমগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। বঙ্গমাতা গোল্ডকাপের ফাইনালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতিপক্ষ লালমনিরহাটের পাটগ্রাম টেপুরগাড়ি বি কে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। ম্যাচ দুটি হবে বনানীর আর্মি স্টেডিয়ামে। খেলা শেষে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে। মন্ত্রণালয় জানায়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১০ সাল থেকে স্বাধীনতার মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে ‘বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট’ এবং ২০১১ সাল থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রেরণাধাত্রী সহধর্মিণীর নামে ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট’ চালু করেছে। ২০২৩ সালে ৬৫ হাজার ৩৫৪টি স্কুলের ১১ লাখ ১১ হাজার ০১৮ জন ছাত্র ও ৬৫ হাজার ৩৫৪টি স্কুলের ১১ লাখ ১১ হাজার ০১৮ জন ছাত্রী এ ফুটবল টুর্নামেন্টে ইউনিয়ন থেকে জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত অংশ নিয়েছে। বুধবার (১৭ এপ্রিল) বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামের হলরুমে টুর্নামেন্ট উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রতিমন্ত্রী রুমান আলী জানান, শনিবার বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামে এ টুর্নামেন্ট দুটির ২০২৩ এর ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হবে। প্রধামন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
অ্যাপিয়ার্ড দিয়ে আবেদন, প্রশাসন ক্যাডারে সাইফুল্লাহ 
সম্প্রতি ৪৩তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে বিভিন্ন ক্যাডারে ২ হাজার ১৬৩ জন সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। ৪৩তম বিসিএসে প্রশাসন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) লোকপ্রশাসন বিভাগের ২০১৫-১৬ সেশনের শিক্ষার্থী মো. খালিদ সাইফুল্লাহ। তার বাড়ি নেত্রকোণা জেলার দুর্গাপুর উপজেলার রামনগরে। শাবিপ্রবির লোকপ্রশাসন বিভাগের সর্বোচ্চ নম্বরধারী এ শিক্ষার্থী আরটিভি নিউজকে তার বিসিএস যাত্রার গল্প শুনিয়েছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন শাবিপ্রবির প্রতিনিধি নাঈম আহমদ শুভ। আরটিভি নিউজ : বিসিএসে ক্যাডার পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হওয়ার জার্নিটা কেমন ছিল? খালিদ সাইফুল্লাহ : বিজ্ঞান বিভাগে এইচএসসি পাস করার পর মেডিকেলে ভর্তির জন্য পরীক্ষা দেই। কিন্তু এসএসসি ও এইচএসসি কোনোটাতেই এ প্লাস (A+) না থাকায় মোট নম্বরে পিছিয়ে পড়ায় মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ পাইনি। এরপর অনেকগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেও শাবিপ্রবি ছাড়া কোথাও ভর্তির সুযোগ পাইনি। মেডিকেলে সুযোগ না পাওয়ার ব্যর্থতা থেকে মনে মনে সিদ্ধান্ত নেই নিজেকে এমনভাবে গড়ে তুলতে হবে; যাতে সামনের জীবনে সহজে কোনো ব্যর্থতা না আসে। সেই লক্ষ্যে লোকপ্রশাসন বিভাগের শুরুর দিকের ক্লাসগুলো মনোযোগ দিয়ে করতে চেষ্টা করি। কিন্তু আমি বিজ্ঞান ব্যাকগ্রাউন্ডের হওয়ায় সামাজিক বিজ্ঞানের বিষয়গুলো আমার কাছে দুর্বোধ্য মনে হচ্ছিল। এমন সময় আমি হঠাৎ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইউটিউবে ড. সলিমুল্লাহ খানের (স্যার) একটা লেকচার শুনি। আমি অবাক হয়ে দেখি, তিনি সামাজিক বিজ্ঞানের এই দুর্বোধ্য বিষয়গুলোকে শব্দ বিশ্লেষণের মাধ্যমে সহজেই বোধগম্য করে ব্যাখ্যা করছেন। এরপর এই শব্দ বিশ্লেষণের কৌশল আমি আমার জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রয়োগ করি। বলতে গেলে এই কৌশলের জন্যই আমার স্মরণশক্তি যথেষ্ট কম থাকা সত্ত্বেও বেশ সহজেই আমি আমার বিভাগের রেকর্ড ফল নিয়ে স্নাতক পাস করি। এমনকি একই সময়ে (স্নাতকোত্তর চলাকালে) প্রথমবারই বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হই এবং অ্যাপিয়ার্ড সার্টিফিকেট দিয়ে আবেদন করে (কোনো কোচিং সেন্টারে লিখিত পরীক্ষার মডেল টেস্ট দেওয়া ছাড়া) প্রথমবারেই বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হই। আমার বিসিএস জার্নিতে সলিমুল্লাহ খান (স্যার) পরশপাথর তুল্য (গুরু)। আরটিভি নিউজ : আপনার পছন্দের ক্যাডার কোনটি ছিল?   খালিদ সাইফুল্লাহ : লোকপ্রশাসন বিভাগের একজন ছাত্র হিসেবে প্রশাসন ক্যাডার আমার পছন্দের ক্যাডার ছিল। আরটিভি নিউজ : কখন থেকে আপনার বিসিএসের প্রতি আগ্রহ জন্মেছে? খালিদ সাইফুল্লাহ : বিসিএসের প্রতি আগ্রহ কৈশোরকাল থেকে হলেও প্রশাসন ক্যাডারের প্রতি আমার বিশেষ আগ্রহ জন্মে সাবেক ক্যাবিনেট সচিব ড. আকবর আলী খান সম্পর্কে জানার পর। তিনি অনেক জটিল বিষয় রম্য ও বৈঠকি ঢংয়ে তার বইয়ে উপস্থাপন করেন। তার বইগুলো পড়েই আমার মধ্যে পাঠ্যসূচির বাইরের বই পড়ার আগ্রহ জন্মায়। আকবর আলী খানের বইগুলো পড়ার পর তার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে আমার মনে কৌতূহল হয়। সেই কৌতূহল থেকে জানতে পারি যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট এই লেখক মূলত প্রশাসন ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা ছিলেন। এরপর সিভিল সার্ভিসে তার বর্ণাঢ্য ও চ্যালেঞ্জিং কর্মজীবনের কথা জানতে পেরে মনে মনে স্থির করি প্রশাসন ক্যাডার হওয়ার চেষ্টা করতে হবে। আরটিভি নিউজ : এ জার্নিতে আপনাকে কি ধরনের প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করতে হয়েছে? খালিদ সাইফুল্লাহ : বিসিএস ক্যাডার হওয়ার এই জার্নিতে আমাকে খুব বড় কোনো প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করতে হয়নি। তবে আমার মাস্টার্সের প্রথম সেমিস্টারের ফাইনাল পরীক্ষার পাঁচদিন পর ৪৩তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ায় কিছুটা বেগ পেতে হয়। অন্যদিকে ৪৩তম বিসিএসের ভাইভার ২০ দিন আগেই বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক পদে নতুন কর্মস্থলে যোগদান করায় এবং ভাইভার তিনদিন আগে মাস্টার্সের থিসিস প্রেজেন্টেশন থাকায় (যদিও পরে আর থিসিস প্রেজেন্টেশন দেওয়া হয়নি) ভাইভা নিয়ে বেশ মানসিক চাপ অনুভব করেছিলাম। আরটিভি নিউজ : বিসিএসের এ জার্নিতে আপনাকে কারা অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে? খালিদ সাইফুল্লাহ : বিসিএসের এ জার্নিতে আমার মা-বাবাই আমাকে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন। এ ছাড়া মান্যবর শাহরিয়ার কবির শুভ (ভাই), বন্ধু রুবেল-সাদেকুল এবং অনুজ নজরুল-শরীফ তারা আমার অনুপ্রেরণার বড় উৎস ছিলেন। আরটিভি নিউজ : বিসিএস প্রস্তুতির জন্য আপনার পরিকল্পনা কেমন ছিল? খালিদ সাইফুল্লাহ : আমার স্মরণশক্তি কম থাকায় আমি বিসিএসের সিলেবাসের প্রতিটি টপিকের স্পষ্টভাবে ‘কনসেপচুয়াল আন্ডারস্ট্যান্ডিং’ গড়ে বিসিএসের প্রস্তুতি নেই। আরটিভি নিউজ : আগামীতে যারা বিসিএস দেবেন, তাদের প্রতি আপনার কি বার্তা? খালিদ সাইফুল্লাহ : বিসিএস প্রস্তুতি নিয়ে মানুষের মনে একটি ভুল ধারণা আছে যে বিসিএসের জন্য অনেক কিছু মুখস্ত করতে হয়। আমার প্রথম কথা হচ্ছে, আপনারা এ ধারণা থেকে বেরিয়ে আসেন। কারণ, বিসিএসের বিগত সময়ের প্রশ্নের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সিলেবাসের প্রতিটি বিষয়ের সবগুলো টপিকের উপর স্পষ্টভাবে ‘কনসেপচুয়াল আন্ডারস্ট্যান্ডিং’ গড়ে তুলতে পারলে বেশ সহজেই বিসিএসের বৈতরণী পার হওয়া সম্ভব।
ছাত্রদের ফ্রি আইনি সেবাতে নজির রাখলেন আল মামুন রাসেল
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যৌক্তিক আন্দোলনের শুরু থেকে অন্যান্য পেশাজীবিদের পাশাপাশি ছাত্রদের পাশে দাঁড়িয়ে নজির স্থাপন করেছেন লিগ্যাল সলিউশন চেম্বার (এলএসসি)। এই চেম্বারের প্রধান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাবেক শিক্ষার্থী আল মামুন রাসেল।  এই পর্যন্ত ঢাকা শহরে ৫০টি থানায় ১৫ই জুলাই এর সংঘর্ষ এর পর ২৩৫ টি মামলা হয়েছে এবং প্রায় ১০ হাজার গ্রেপ্তার হয়েছে। এর মধ্যে আন্দোলনকারী ছাত্ররা বেশি। এতে ছাত্ররা দিশেহারা হয়ে পড়ে, তখন আল মামুন রাসেল ও তার ১২ সদস্য টিম বিনা খরচে ছাত্রদের সহযোগিতায় এগিয়ে আসে।  এই বিষয়ে আল মামুন রাসেল বলেন, ছাত্ররা দেশ সংস্কারে নেমেছে, আমাদের দায়িত্ব হলো এই নিরিহ ছাত্রদের পাশে দাঁড়ানো। ওরা আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী নয়, তাদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের দায়িত্ব। আমরা এই পর্যন্ত এইচএসসি পরিক্ষার্থীসহ প্রায় শতাধিক ছাত্রদের বিনা খরচে আইনি সেবা দিয়েছি।  
৬ ডিসেম্বর : ইতিহাসে আজকের এই দিনে
ঘটে যাওয়া আজকের এই দিনের ঘটনা, অনেক আলোচিত-সমালোচিত ব্যক্তির জন্ম-মৃত্যু আমরা জানতে চাই। পাঠকের এ চাওয়া মাথায় রেখে নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের আজকের এই দিনে’। আজ শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৪। ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ। একনজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়। ঘটনাবলী: ৭৩১ - সমরখন্দের তৃতীয় যুদ্ধ শুরু হয়। ১২৪০ - মোঙ্গল আক্রমণে রুশ সাম্রাজ্য থেকে কিয়েভ বিচ্ছিন্ন হয়। মঙ্গল নেতা বাটু খানের আওতায় আসে কিয়েভ। ১৪৯২ - প্রথম ইউরোপীয় হিসেবে ক্রিস্টোফার কলম্বাস নতুন পৃথিবীর হিসপানিওলা (ডমিনিকান রিপাবলিক ও হাইতি) দ্বীপ আবিস্কার করেন। ১৫৩৪ - ইকুয়েডরের কুইটো শহর স্প্যানিশ ঔপনিবেশিক সেবাস্টিয়ান ডি বালকাজার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৭৬৮ - বিশ্বকোষ এনসাইক্লোপেডিয়া ব্রিটেনিকা প্রথম প্রকাশিত হয়। ১৭৯০ - আমেরিকার কংগ্রেস স্থান পরিবর্তন করে নিউ ইর্য়ক থেকে ফিলাডেলফিয়াতে চলে আসে। ১৮৪৯ - আমেরিকার মৃত্যুদণ্ড প্রথা বিলোপপন্থি হ্যারিয়েট টোবম্যান দাসত্ব থেকে মুক্তি লাভ করেন। ১৮৫৭ - কানপুরের যুদ্ধে স্যার কলিন ক্যাম্পবেল বাহিনীর কাছে সিপাহি বিদ্রোহীদের পরাজয়। ১৮৬৫ - যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের চতুর্দশ সংশোধনী অনুযায়ী দাসত্ব প্রথা নিষিদ্ধ হয়। ১৮৭৭ - পৃথিবী বিখ্যাত পত্রিকা ওয়াশিংটন পোস্ট প্রথম প্রকাশ হয়। ১৮৭৭ - বিখ্যাত বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসন তার ফনোগ্রাফ ব্যবহারের মাধ্যমে প্রথম শব্দ রের্কড করতে সক্ষম হন। ১৮৮৪ - ওয়াশিংটন মনুমেন্টের কাজ শেষ হয়। ১৮৯৭ - লন্ডন বিশ্বের প্রথম শহর হিসাবে টেক্সিক্যাবের অনুমোদন দেয়। ১৯১৬ - সেন্ট্রাল পাওয়ার বুখারেস্ট দখল করে। ১৯১৭ - ফিনল্যান্ড রাশিয়ার কাছ থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীনতা লাভ করে । ১৯১৭ - কানাডার এক যুদ্ধোপকরণ ঘাঁটিতে হ্যালিফ্যাক্স বিষ্ফোরণের ফলে ১৯০০’র বেশি মানুষ নিহত। ১৯২১- ব্রিটেন ও আয়ারল্যান্ডের প্রতিনিধিদের মাঝে আংলো-আইরিশ চুক্তি হয়। ১৯২২ - স্বাধীন আইরিশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত। ১৯৪১ - ব্রিটেন ফিনল্যান্ড, রোমানিয়া আর হাংগেরির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার ঘোষণা করে। ১৯৫৭ - পৃথিবীর প্রথম উপগ্রহ স্থাপনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। ১৯৫৮ - বিশ্বের সর্ববৃহৎ ও অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ টানেল তৈরির কাজ শুরু হয়। ১৯৬৫ - পাকিস্থানের ইসলামি দার্শনিকরা প্রাইমারি থেকে স্নাতক পর্যন্ত ইসলামিক স্টাডিস বিষয়টি বাধ্যতামূলক করতে বলে। ১৯৬৬ - প্রথম এশিয়ার নবোদিত শক্তি গেমস কাম্পুচিয়ার রাজধানী নমপেনে সমাপ্ত হয়। ১৯৭১ - দেশের প্রথম স্বাধীন জেলা হিসেবে যশোর জেলা পাক হানাদার বাহিনী মুক্ত হয়েছিল। এছাড়া মেহেরপুর, ঝিনাইদহ, লালমনিরহাট, সুনামগঞ্জ, যশোরের চৌগাছা, দিনাজপুরের বোচাগঞ্জ, রংপুরের পীরগঞ্জ, কুড়িগ্রামের উলিপুর, মৌলভীবাজারের কুলাউড়া, ও নেত্রকোনার দুর্গাপুর পাকিস্তানি হানাদারমুক্ত হয়। ১৯৭১ - স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশকে ভুটান ও ভারত সরকার স্বীকৃতি প্রদান করে। ১৯৮৪ - চীনের সংবাদ সমিতির যুক্ত ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮৯ - পূর্ব জার্মানিতে সমাজতন্ত্রের অবসানের পর প্রথম অকমিউনিস্ট সরকার প্রতিষ্ঠা। মানফ্রেড গেরল্যাচ রাষ্ট্রপ্রধান নিযুক্ত। ১৯৯০ - বাংলাদেশে ব্যাপক গণআন্দোলনের মুখে সাবেক প্রেসিডেন্ট হোসেইন মোহাম্মদ এরশাদ পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন। তার পদত্যাগের পর বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদ অস্থায়ী প্রেসিডেন্ট নিযুক্ত হন এবং জাতীয় সংসদ বাতিল হয়। ১৯৯২ - কয়েক হাজার হিন্দু ধর্মাবলম্বী ‘স্বেচ্ছাসেবক’ দ্রুত বেগে ভারতের উত্তর প্রদেশের বাবরি মসজিদের দিকে ছুটে যায় এবং তা ভেঙে দেয়। এই নিয়ে যে দাঙ্গা বাধে তাতে প্রায় ১৫০০ মানুষের মৃত্যু হয় । ১৯৯৪ - ওয়াশিংটনে যুক্তরাষ্ট্র আর উত্তর কোরিয়ার প্রতিনিধি দলের মধ্যে দু’দেশের রাজধানীতে যার যার লিয়াজোঁ কার্যালয়ের স্থাপন নিয়ে বৈঠক হয়। ১৯৯৮ - সন্ধ্যায় ত্রয়োদশ এশীয় গেমস থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে শুরু হয়। ২০০৪ - সৌদি আরবের জেদ্দায় মার্কিন কনস্যুলেট ভবনে সন্ত্রাসী হামলায় ১২ জন নিহত হয়। জন্ম: ০৮৪৬ - হাসান আল-আসকারি, তিনি ছিলেন সৌদি আরবের ইমাম। ১৪৭৮ - বাল্ডাসারে কাস্তিগ্লিওনে, তিনি ছিলেন ইতালিয়ান কূটনীতিক ও লেখক। ১৭৩২ - ভারতের প্রথম গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংস। ১৮২৩ - জার্মান পণ্ডিত ম্যাক্স মুলার, তিনি ছিলেন বিখ্যাত ভারত বিদ্যাবিশারদ, সংস্কৃত ভাষার সুপ্রসিদ্ধ পণ্ডিত, অনুবাদক ও ৫১ খণ্ডে পবিত্র গ্রন্থ সংকলক। ১৮৫৩ - গবেষক, সাহিত্যিক ও পান্ডুলিপি সংগ্রাহক হরপ্রসাদ শাস্ত্রী । ১৮৯৮ - গুনার ম্যরডাল, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী সুইডিশ সমাজবিজ্ঞানী ও অর্থনীতিবিদ। ১৯০১ - ভারতের কমিউনিস্ট আন্দোলনের অগ্রণী সংগঠক আবদুল হালিম। ১৯১১ - বিপ্লবী দীনেশ চন্দ্র গুপ্ত। ১৯১৭ - ডব্লিউ এ এস ওডারল্যান্ড, তিনি ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বীরপ্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত একমাত্র বিদেশি মুক্তিযোদ্ধা। ১৯২০ - জর্জ পোর্টার, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ রসায়নবিদ ও অধ্যাপক। ১৯২৮ - ভারততত্ত্বের গবেষক অধ্যাপক তারাপদ মুখোপাধ্যায়। ১৯৪২ - পিটার হ্যান্ডকে, তিনি ছিলেন অস্ট্রিয়ান লেখক ও নাট্যকার। ১৯৫৬ - তারেক মাসুদ, তিনি ছিলেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট চলচ্চিত্র নির্মাতা ও গীতিকার। ১৯৬৭ - জুড আপাটও, তিনি ছিলেন আমেরিকান পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার। ১৯৭৬ - মার্কিন অভিনেত্রী কলিন হাস্কেল। ১৯৭৭ - অ্যান্ড্রু ফ্রেদি ফ্লিনটফ, তিনি ছিলেন সাবেক ইংরেজ ক্রিকেটার ও কোচ। ১৯৮৮ - নিলস পিটারসেন, তিনি জার্মান ফুটবল খেলোয়াড়। ১৯৯০ - টামিরা পাসযেক, তিনি অস্ট্রিয়ান টেনিস খেলোয়াড়। মৃত্যু: ০৬৭২ - মুহাম্মদ আল-নফস আল-যাকিয়া, তিনি ছিলেন আরব বিদ্রোহী নেতা। ১৭১৮ - নিকোলাস রওে, তিনি ছিলেন ইংরেজ কবি ও নাট্যকার। ১৮৮৯ - জেফারসন ডেভিস, তিনি ছিলেন আমেরিকান সাধারণ এবং রাজনীতিবিদ, আমেরিকা কনফেডারেট যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি। ১৮৯২ - জার্মান উদ্ভাবক আর্নস্ট ভেরমার সিমেন্স। ১৯২২ - মরমী সাধক হাসন রাজা। ১৯৫৬ - ভীমরাও রামজি আম্বেডকর, তিনি ছিলেন একজন ভারতীয় জাতীয়তাবাদী, আইনজ্ঞ ও ভারতের দলিত আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা। ১৯৯১ - রিচার্ড স্টোন, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ অর্থনীতিবিদ। ১৯৯৩ - ডন আমেচা, তিনি ছিলেন আমেরিকান অভিনেতা ও গায়ক। ২০০০ - আজিজ মিয়া, পাকিস্তানি কাওয়ালি গায়ক ও কবি। ২০০৫ - ডেভান নাইর, মালয়েশিয়ার বংশোদ্ভূত সিঙ্গাপুরের রাজনীতিবিদ ও ৩য় প্রেসিডেন্ট। দিবস: আজ গণতন্ত্র মুক্তি দিবস আরটিভি/কেএইচ
২ জানুয়ারি : ইতিহাসে আজকের এই দিনে
আজ বুধবার, ২ জানুয়ারি ২০২৩। একনজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়। ঘটনাবলি: ১৪০৯ - জার্মানির লাইপজিগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৪৯২ - গ্রানাডার মুসলিমদের পতন। রানী ইসাবেলা ও রাজা ফার্ডিন্ডের কাছে নিঃশর্ত আত্মসমর্পন। ১৭৫৭ - রবার্ট ক্লাইভ সিরাজ উদ দৌলার কাছ থেকে কলকাতা দখল করে নেন। ১৭৭৭ - আমেরিকার স্বাধীনতা যুদ্ধ: জর্জ ওয়াশিংটনের নেতৃত্ব আমেরিকান বাহিনী নিউ জার্সিতে ব্রিটিশ বাহিনীর হামলার মুখে পড়ে। ১৭৮৮ - জর্জিয়া আমেরিকার চতুর্থ রাজ্য হিসাবে যুক্ত হন। ১৮৩৯ - লুই দাগের প্রথম চাঁদের আলোকচিত্র তোলেন। ১৮৪৩ - অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় আজকের দিনে আমরা যে ডাকব্যবস্থার সাথে পরিচিত তার সূচনা হয় এবং প্রথম ডাকবাক্স স্থাপন করা হয়। ১৮৫২ - লুই নেপোলিয়ন বোনাপার্ট ফ্রান্সের সম্রাট হিসেবে অভিষিক্ত হন। এর আগে তিনি সেকেন্ড রিপাবলিককে উৎখাত করেন। ১৮৫৬ - ফটোগ্রাফিক সোসাইটি অব বেঙ্গল প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৯০ - সৈয়দ আমির আলী কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম মুসলমান বিচারপতি নিযুক্ত হন। ১৯০৫ - রাশিয়া-জাপান যুদ্ধ: পোর্ট আর্থারে রাশিয়ান গ্যারিসনের জাপানের কাছে আত্মসমর্পন। ১৯১২ - কলকাতা উন্নয়ন ট্রাস্ট গঠিত হয়। ১৯৩৯ - বোম্বাইয়ের (মুম্বাই) সাধারণ ধর্মঘটে দুই লক্ষ শ্রমিক অংশ নেয়। ১৯৪১ - দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ: ব্রিটেনে জার্মানির বিমান হামলা। ১৯৪২ - আমেরিকার ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেসন (এফবিআই) জার্মান গুপ্তচরের ৩৩ জনের একটা দলকে দলনেতা ফ্রিটজ জুবার্ট ডোকোনসসহ গ্রেপ্তার করে। এটা আমেরিকার ইতিহাসে সবচেয়ে গুপ্তচর গ্রেপ্তারের ঘটনা। ১৯৪২ - দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ: জাপান বাহিনী ফিলিপাইনের ম্যানিলা দখল করে। ১৯৪৫ - জার্মানির নুরেম বার্গে মিত্র বাহিনীর বোমা হামলা। ১৯৪৬ - ব্রিটিশ সরকার দেশ বিভাগ নিয়ে আলোচনা করতে নেহরু, বালদেভ সিং, জিন্নাহ ও লিয়াকত আলী খানকে আমন্ত্রণ জানায়। ১৯৪৯ - আলবেনীয় রাজা জগ দেশের বাইরে থাকা অবস্থায় সিংহাসন হারান। ১৯৫৫ - পানামার প্রেসিডেন্ট জোসে এ্যান্টিনিও রেমন কেন্টারা আততায়ীর হাতে নিহত। ১৯৬৫ - পাকিস্তানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আইয়ুব খান জয়ী। ১৯৭১ - স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোতে ফুটবল খেলায় ভিড়ের চাপে পদদলিত হয়ে ৬৬ জনের মৃত্যু। ১৯৮০ - আফগানিস্তানে সোভিয়েত আগ্রাসনের কঠোর প্রতিক্রিয়া দেখানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্র সল্ট-দুই পরমাণু অস্ত্র চু্ক্তির অনুমোদন স্থগিত করে দেয়। ১৯৮০ - ইরানে রাজধানী তেহরানে প্রথম বিশ্বের স্বাধীনতাকামী আন্দোলনগুলোর সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৮৮ - বেনজির ভুট্টো প্রথম কোনো মুসলিম অধ্যুষিত দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। ১৯৮৯ - ইরানের ইসলামী বিপ্লবের নেতা হজরত ইমাম খোমেনী (রহ) অধুনালুপ্ত সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট মিকাইল গর্ভাচেভের কাছে পত্র প্রেরণ করেছিলেন। ১৯৮৯ - ভারতের সংগ্রামী নাট্য ব্যক্তিত্ব সফদর হাশমি ঘাতকদের হাতে নিহত। ১৯৯৪ - মেক্সিকোর চিয়াপাস এলাকায় জাপাতিস্তা সান ক্রিস্তোবাল ডি. লাস কাসাস দখল করে। এতে সরকারি বাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধে নিহত ৫৭। ১৯৯১ - ভারতের উত্তর প্রদেশে তান্ত্রিক সাধনার জন্য ৮ বছরের বালিকাকে বলিদান। জন্ম: ১৮২২ - জার্মান পদার্থবিদ রুডলফ ক্লসিয়াস জন্মগ্রহন করেন। ১৮৯৬ - শিশু সাহিত্যিক খগেন্দ্রনাথ মিত্র জন্মগ্রহণ করেন। ১৯১৭ - কবি আহসান হাবীব জন্মগ্রহণ করেন। ১৯২০ - খ্যাতিমান বিজ্ঞান লেখক এবং প্রাণ রসায়নের অধ্যাপক আইজ্যাক অ্যাসিমভ জন্মগ্রহণ করেন। ১৯২২ - ভারতীয় বিজ্ঞানী হরগোবিন্দ খোরানা জন্মগ্রহণ করেন। ১৯২২ - রাজনীতিবিদ মোহাম্মদ তোয়াহা জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬০ - ভারতীয় ক্রিকেট খেলোয়াড় রমন লাম্বা জন্মগ্রহন করেন। ১৯৮১ - আর্জেন্টাইন ফুটবলার ম্যাক্সি রদ্রিগেজ জন্মগ্রহন করেন। মৃত্যু: ১৯৭৫ - বামপন্থী রাজনীতিবিদ সিরাজ শিকদারের মৃত্যু। ১৯৭৬ - সাহিত্যিক শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায় পরলোকগমন করেন। ১৯৮১ - বাংলাদেশের কূটনীতিবিদ হোসেন আলীর মৃত্যু। দিবস: বিশ্ব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ দিবস, নিঙলং(ভুটান), নিউ ইয়ার হলিডে (স্কটল্যান্ড), সশস্ত্র বাহিনীর বিজয় দিবস (কিউবা) আরটিভি/কেএইচ
১৪ ডিসেম্বর : ইতিহাসে আজকের এই দিনে
আজ শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৩। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়। ঘটনাবলি: ১১২৪ - থিওবাল্ড বুক্কাপেকাস পোপ নির্বাচিত হন। ১৫৬৮ - রাজকুমারী মেরী স্টুয়ার্ট স্কটল্যান্ডের রাণী হন। ১৫৭৫ - ইস্টভান বাথোরি পোল্যান্ডের রাজা নির্বাচিত হন। ১৬৫৬ - প্রথম কৃত্রিম মুক্তা তৈরি হয়। ১৮০৫ - ফসিল জ্বালানী হিসেবে পাথুরে কয়লার তীব্র তাপ শক্তি উৎপাদনের ক্ষমতার বিষয়টি আবিষ্কৃত হয়। ১৯০১ - বিজ্ঞানী ম্যাক্স প্ল্যাংকের কোয়ান্টাম তত্ত্ব উপস্থাপন। ১৯০৩ - বিমান আবিষ্কারকারী রাইট ভাতৃদ্বয় উত্তর ক্যারোলিনায় প্রথম আকাশযান উড্ডয়নের প্রচেষ্টা নেন। ১৯১১ - নরওয়েজিয়ান অভিযাত্রী রোল্ড আমুন্ডেসন ওলাভ জালান্ড, হেলমার হ্যানসেন, স্ভেরে হ্যাসেল ও অস্কার উইস্টিংকে নিয়ে গড়া তার দল নিয়ে প্রথম দক্ষিণ মেরুতে পা রাখে। ১৯১৫ - জ্যাক জনসন কৃষ্ণাঙ্গ হিসেবে প্রথম হেভিওয়েট মুষ্টিযুদ্ধে চ্যাম্পিয়ন হন। ১৯১৮ - ব্রিটেনের সাধারণ নির্বাচনে মহিলাদের সর্বপ্রথম ভোটাধিকার প্রয়োগ। ১৯৪৬ - আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা ( আইএলও ) জাতিসংঘের সহায়ক সংস্থা হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করে । ১৯৪৬ - জাতিসংঘের জেনারেল এসেম্বলী নিউ ইয়র্কে সদর দপ্তর স্থাপনের পক্ষে ভোট দেয়। ১৯৪৭ - রুমানিয়া প্রজাতন্ত্রী দেশে পরিণত। ১৯৫৫ - আলবেনিয়া, অস্টৃয়া, বুলগেরীয়া, ক্যাম্বোডিয়া, ফিনল্যান্ড, হাঙ্গেরী, আয়ারল্যান্ড, ইতালী, জর্দান, লাওস, লিবিয়া, পর্তুগাল, রোমানিয়া, স্পেন ও শ্রীলংকা জাতিসংঘে যোগ দেয়। ১৯৬০ - সোমালিয়ার সঙ্গে চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয় । ১৯৬১ - তাঞ্জানিয়া জাতিসংঘে যোগ দেয়। ১৯৭১ - মহান মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয় যখন নিশ্চিত, ঠিক তখন পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার, আল বদর, আল শামস বাহিনী জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বরেণ্য শিক্ষাবিদ, গবেষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাংবাদিক, কবি ও সাহিত্যিকদের রাতের আঁধারে চোখ বেঁধে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে। ১৯৮১ - ইহুদিবাদী ইসরাইলের সংসদ অধিকৃত গোলান মালভূমিকে আনুষ্ঠানিকভাবে ইসরাইলের ভূখণ্ড বলে ঘোষণা করে। ১৯৯৪ - সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে চীনের তখনকার রাষ্ট্রীয় পরিষদের প্রধানমন্ত্রী লি পেং সারা বিশ্বের কাছে ইয়াংসি নদীর তিনগিরিখাত প্রকল্পের নির্মাণকাজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবার কথা ঘোষণা করেন। ১৯৯৫ - প্যারিসে বসনীয় শান্তিচুক্তি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাক্ষরিত হয়। ১৯৯৫ - প্যারিসে এক সম্মেলনে ডেটন চুক্তি চূড়ান্ত করা হয় এবং একই বছরের ২১ শে নভেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেটন নামক স্থানে মার্কিন কর্মকর্তাদের চাপের মুখে বসনিয়ার মুসলমান, সার্ব ও ক্রোয়াট নেতৃবৃন্দ এ চুক্তি স্বাক্ষর করেন। ১৯৯৬ - বাংলাদেশে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল বিলে প্রেসিডেন্টের স্বাক্ষর। ১৯৯৯ - কিরিবাতি, নাউরু, টোঙ্গা জাতিসংঘে যোগ দেয়। জন্ম: ১৫০৩ - ফরাশি ভবিষ্যৎবক্তা নস্তারদামুস। ১৫৪৬ - ড্যানিশ জোত্যির্বিদ ও রসায়নবিদ টাইকো ব্রাহে। ১৬২৬ - জাপানের সম্রাট গো-সুজাকো। ১৯১২ - সঙ্গীতশিল্পী ও সুরকার হেমাঙ্গ বিশ্বাস। ১৯৪৬ - ইংরেজ ঐতিহাসিক এন্টনি বিভোর। মৃত্যু: ১১৩৬ - নরওয়ের সম্রাট চতুর্থ হেরাল্ড। ১৫৪২ - স্কটল্যান্ডের রাজা পঞ্চম জেমস। ১৭৯৯ - মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম প্রেসিডেন্ট জর্জ ওয়াশিংটন ভার্জিনিয়ার মাউন্ট ভারননে। ১৯৭০ - কবি কুমুদরঞ্জন মল্লিক। ১৯৮৪ - সুরকার, সংগীত পরিচালক ধীর আলী মিয়া। ১৯৮৯ - সোভিয়েত ইউনিয়নের পরমাণু বিজ্ঞানী, ভিন্নামতাবলম্বী এবং মানবাধিকার কর্মী আন্দ্রে শাখারভ। ১৯৯৯ - ভাষা সৈনিক আবদুল লতিফ। দিবস: আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আরটিভি/কেএইচ