৩১ মে এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
আগামী ৩১ মে রোববার মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (২১ মে) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে পাঠানো এক চিঠির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ওইদিন সকাল ১০ টায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ২০২০ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
গত ৩ ফেব্রুয়ারি এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়ে ব্যবহারিকসহ সব পরীক্ষা শেষ হয় ৫ মার্চ। কিন্তু
পরীক্ষার পর ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশের কথা থাকলেও দেশের করোনা পরিস্থিতির কারণে সেটা সম্ভব হয়নি।
এ বছর সারাদেশে ১০টি বোর্ডের অধীনে ৩ হাজার ৫১২টি কেন্দ্রে মোট ২০ লাখ ২৮ হাজার ৮৮৪ পরীক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়।
এমকে
মন্তব্য করুন
পরিবর্তন আসছে এসএসসিতে, নতুন নামে হতে পারে পরীক্ষা
নতুন কারিকুলামে দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে সরকার। যেখানে নতুন পদ্ধতিতে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষা নেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সেইসঙ্গে নতুন নামকরণের ইঙ্গিতও পাওয়া গেছে। তবে, এসএসসি পরীক্ষার নাম বদলে কী হবে, এখনও চূড়ান্ত হয়নি তা।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) জানিয়েছে, আগামী ২০২৬ সালে নতুন পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে এসএসসি পরীক্ষা। সে হিসেবে যে শিক্ষার্থীরা বর্তমানে নবম শ্রেণিতে পড়ছে, তারাই প্রথমবার নতুন কারিকুলামের এই ‘এসএসসি’ পরীক্ষায় অংশ নেবে। এতদিন নবম ও দশম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ওপর এসএসসি পরীক্ষা নেওয়া হলেও নতুন পদ্ধতিতে শুধুমাত্র দশম শ্রেণির ১০টি বিষয়ের ওপরই পরীক্ষা বা মূল্যায়ন হবে। এরমধ্যে একটি অংশের মূল্যায়ন হবে বিদ্যালয়েই শিখনকালীন। বাকি আরেকটি অংশের মূল্যায়ন হবে কেন্দ্রীয়ভাবে শিক্ষা বোর্ডগুলোর অধীন।
সূত্রমতে, এখনকার মতোই কেন্দ্র ব্যবস্থাপনা ঠিক করে হবে এই পরীক্ষা। তবে, শিখনকালীন ও পাবলিক পরীক্ষার মূল্যায়ন সমান গুরুত্ব পাবে।
এসএসসি পরীক্ষার নতুন নাম কী হবে, এ প্রসঙ্গে এনসিটিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ফরহাদুল ইসলাম বলেন, নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন পদ্ধতিসহ বিভিন্ন বিষয় যুক্ত করে একটি খসড়া তৈরি করা হয়েছে। তবে এটি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। চূড়ান্ত হওয়ার পর পাবলিক পরীক্ষার নাম কী হবে, তা বলা যাবে।
এনসিটিবির খসড়া অনুযায়ী, দশম শ্রেণির পর যে পাবলিক পরীক্ষা হবে, তাতে প্রতিটি বিষয়ের মূল্যায়ন হবে এক কর্মদিবসের সর্বোচ্চ পাঁচ ঘণ্টায়। বিরতি দিয়ে হবে এ পরীক্ষা। এর মধ্যে একটি অংশের মূল্যায়নে অনুসন্ধান, প্রদর্শন, মডেল তৈরি, উপস্থাপন, পরীক্ষণ, পরিকল্পনা প্রণয়ন ইত্যাদি বিষয় থাকবে। অর্থাৎ হাতে-কলমে শেখার বিষয়টি মূল্যায়ন করা হবে। আরেকটি অংশে থাকবে লিখিত পরীক্ষা। সেখানে লিখিত উত্তরপত্র ব্যবহার করা হবে। লিখিত পরীক্ষার অংশ বিষয়ভেদে এক ঘণ্টা থেকে দুই ঘণ্টাও হতে পারে।
ঢাবির ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম হলেন যারা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের কলা-আইন-সামাজিক বিজ্ঞান, বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও চারুকলা ইউনিটের ফল প্রকাশিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল এ ফলাফল প্রকাশ করেন।
কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মানবিক বিভাগ থেকে প্রথম হয়েছেন প্রিয়ন্তী মন্ডল। তিনি খুলনার সরকারি মজিদ মেমোরিয়াল সিটি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেছেন। পরীক্ষায় মোট ১২০ নম্বরের মধ্যে তিনি ১০৫ দশমিক ২৫ নম্বর পেয়েছেন।
এবার বিজ্ঞান ইউনিটে প্রথম হয়েছেন প্রতীক রসূল। তার সর্বমোট প্রাপ্ত নম্বর ১১১.২৫। ভর্তি পরীক্ষায় তার রোল নম্বর ছিল ১১০০৭৩৭। তিনি নটর ডেম কলেজের শিক্ষার্থী।
চারুকলা ইউনিটে প্রথম হয়েছেন মো. বাঁধন তালুকদার। তার সর্বমোট প্রাপ্ত নম্বর ৯৮.১৬। তার পরীক্ষার রোল নাম্বার ৫১০৬৩৮৯। তিনি বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আবদুর রউফ পাবলিক কলেজের শিক্ষার্থী।
ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটে প্রথম হয়েছেন অথৈ ধার। তার সর্বমোট প্রাপ্ত নম্বর ১০৫.৫০। ভর্তি পরীক্ষায় তার রোল নম্বর ছিল ৩২০৩৪৫১। তিনি চট্টগ্রাম গভ কমার্স কলেজের শিক্ষার্থী।
মুনিয়া খান ন্যাশনাল মেডিকেলে পড়েছেন কি না জানালেন অধ্যক্ষ
ভুয়া চিকিৎসক হিসেবে ঢাকা মেডিকেল থেকে গ্রেপ্তার হওয়ার পর সম্প্রতি আলোচনায় আসা মুনিয়া খান রোজা নামে কেউ ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে পড়াশোনা করেননি বলে জানিয়েছে মেডিকেল কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি নাগরিক টিভি ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মুনিয়া খান রোজা নামক এক কথিত ডাক্তারের বক্তব্য প্রচারিত হয়েছে। বক্তব্যটি ফেসবুকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। কথিত ওই ডাক্তার ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করেছেন মর্মে সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছেন। প্রকৃত সত্য হলো মুনিয়া খান রোজা নামের কোনো ছাত্রী কখনোই ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে পড়াশোনা করেননি।
এতে আরও বলা হয়, তার এ ধরনের মিথ্যা বক্তব্যের কারণে ঐতিহ্যবাহী ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ বিব্রতবোধ করছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের বিভ্রান্তিমূলক বক্তব্য প্রচার কোনোভাবে কাম্য নয়।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের নতুন ভবনের আইসিইউ থেকে মুনিয়া খান রোজা নামে এক তরুণীকে আটক করা হয়। ওই তরুণী ডাক্তারদের অ্যাপ্রোন পরে হাসপাতালে বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে মোবাইল ও অন্যান্য সামগ্রী চুরি করতেন বলে সেসময় জানানো হয়েছিল। পরে এ ঘটনায় মামলা দায়ের করা হলে ওই তরুণী জেলও খাটেন।
বুয়েটে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে ছাত্রলীগের শ্রদ্ধা
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নেতারা।
রোববার (৩১ মার্চ) দুপুরে ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালি আসিফ ইনানের নেতৃত্বে একটি মিছিল প্রবেশ করে বুয়েট ক্যাম্পাসে।
এর আগে, বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অসাংবিধানিক, মৌলিক অধিকার পরিপন্থি ও শিক্ষাবিরোধী সিদ্ধান্ত বলে আখ্যা দিয়ে প্রতিবাদ সমাবেশ করে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। এতে বুয়েটের ২১ ব্যাচের পুরকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ হোসেন রাহিম রাব্বির আবাসিক হলের বরাদ্দকৃত সিট বাতিল ঘোষণার প্রতিবাদ জানিয়েছে ছাত্রলীগ। সেই সঙ্গে রাব্বির সিট ফেরত দিতে বুয়েট প্রশাসনকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে ছাত্র সংগঠনটি।
এদিন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাদদেশে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশ থেকে মিছিল নিয়ে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় দুই নেতাসহ নেতাকর্মীরা। ফুল দিয়ে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে আবারও বুয়েট ত্যাগ করেন তারা। ছাত্রলীগ সভাপতি সাধারণ সম্পাদক স্থান ত্যাগ করলেও ছাত্রলীগের অন্যান্য নেতাকর্মীরা এরপরও বুয়েট শহীদ মিনারে ফুল দেন এবং ছবি তোলেন। তবে তারা কোনো স্লোগান দেননি।
এ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন এবং সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতসহ বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
তবে এ সময় বুয়েটের মূল ফটক এবং বিভিন্ন হলগুলোর প্রবেশ পথগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এদিকে, রোববার দুপুরে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) উপাচার্য ড. সত্য প্রসাদ মজুমদার জানিয়েছেন, শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা চাইলে ক্যাম্পাসে আবারও ছাত্ররাজনীতি চালু করা যেতে পারে।
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ যেদিন
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে গত শুক্রবার। ওই পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়ন শুরু হয়েছে ইতোমধ্যে। তবে ঈদুল ফিতরের আগে ফল প্রকাশ সম্ভব হচ্ছে না।
রোববার (১ এপ্রিল) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানিয়েছেন, তৃতীয় ধাপের পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়ন শুরু হলেও ঈদের আগে খুব একটা সময় পাওয়া যাবে না। চলতি সপ্তাহ ছাড়া আগামী সপ্তাহে মাত্র দুদিন সময় পাওয়া যাবে। এ ছাড়া কয়েকটি জেলা থেকে উত্তরপত্র ঢাকায় পাঠাতে দেরি হবে। সেজন্য ঈদের আগে ফল প্রকাশ করা সম্ভব হবে না। আশা করছি, ঈদের ছুটি শেষে অফিস খোলার পরপরই তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ করতে পারব।
প্রসঙ্গত, গত ২৯ মার্চ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপে ঢাকা-চট্টগ্রাম বিভাগের জেলাগুলোতে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। দুই বিভাগের ৪১৪টি কেন্দ্রে একযোগে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এদিন। তৃতীয় ধাপে মোট প্রার্থী ছিলেন প্রায় সাড়ে ৩ লাখ।
এইচএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ, কোন পরীক্ষা কবে
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ করা হয়েছে। রুটিন অনুযায়ী আগামী ৩০ জুন থেকে পরীক্ষা শুরু হবে। চলবে ১১ আগস্ট পর্যন্ত।
মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক প্রফেসর আবুল বাশার স্বাক্ষরিত রুটিন প্রকাশ করা হয়েছে।
রুটিন অনুযায়ী, প্রথম দিন বাংলা প্রথমপত্রের পরীক্ষা হবে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়ে পরীক্ষা চলবে দুপুর ১টা পর্যন্ত।
এ ছাড়া আগামী ১২ আগস্ট থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষা শুরু হবে। চলবে ২১ আগস্ট পর্যন্ত। পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১৬ এপ্রিল থেকে। চলবে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত।
উল্লেখ্য, করোনার আগে ফেব্রুয়ারিতে এসএসসি ও এপ্রিলে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হতো। কিন্তু করোনার কারণে গত কয়েক বছর এপ্রিলে এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হয়নি।
রুটিন দেখতে এখানে ক্লিক করুন...
এসএসসির ফল কবে, জানাল বোর্ড
আগামী মে মাসের ৯ থেকে ১১ তারিখের মধ্যে চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।
বুধবার (৩ এপ্রিল) আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের এ পরিকল্পনার কথা জানান তিনি। তবে পুরোটাই নির্ভর করছে প্রধানমন্ত্রীর সময় দেওয়ার ওপর।
তপন কুমার সরকার বলেন, মূল পরীক্ষা ও তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশ করা হয়। এবারও একই সীমার মধ্যে ফল প্রকাশিত হবে। ফলে ১১ মের মধ্যে ফল প্রকাশ করার প্রস্তুতি চলছে। তবে তারিখ নির্ধারিত করতে হলে প্রধানমন্ত্রী সময়সূচির প্রয়োজন।
আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ডের এক সদস্য বলেন, গত ১২ মার্চ এসএসসি ও সমমানের লিখিত পরীক্ষা শেষ হয়েছে, তাই ১২ মে’র মধ্যে ফল প্রকাশ করা হবে। ইতোমধ্যে পরীক্ষকরা খাতা মূল্যায়ন শুরু করেছেন। মূল্যায়ন শেষে তারা তা সংশ্লিষ্ট বোর্ডে পাঠাবেন। এরপর ফল প্রকাশের প্রস্তাবনা পাঠাবে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড।
তিনি আরও জানান, প্রাথমিকভাবে আমরা চিন্তা করেছি ৯, ১০ অথবা ১১ মে ফল প্রকাশের প্রস্তাবনা পাঠাব। ফল তৈরি হয়ে গেলে এর আগেও ফল প্রকাশ করা হতে পারে।
প্রসঙ্গত, সারাদেশে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি একযোগে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। এতে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ২৯ হাজার ৭৩৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৩ হাজার ৭০০টি কেন্দ্রে ২০ লাখের বেশি পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।