মুখে সিরাম ব্যবহারে এ ভুলগুলো করছেন না তো!
বেশ কয়েক বছর ধরে রূপচর্চায় সিরামের ব্যবহার বেড়েছে। মুখের দাগ দূর করে উজ্জ্বল ত্বকের জন্য টোনার ও ময়েশ্চারাইজারের সঙ্গে সিরামও এখন জরুরি হয়ে উঠেছে। সিরাম ত্বকের গভীরে গিয়ে কাজ করে এবং সবচেয়ে ভালো ফলাফল দেয়। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের লাবণ্য, উজ্জ্বলতা এবং তারুণ্য ধরে রাখার জন্য জাদুকরীভাবে কাজ করে এই সিরাম। ত্বকে প্রয়োজনীয় সব শক্তিশালী ও সক্রিয় উপাদান সরবরাহ করে ত্বককে করে প্রাণবন্ত। তবে নতুন এই প্রসাধনীর সঠিক ব্যবহার জানতে হবে। কারণ, এর ব্যবহার ভুল হলে ত্বকে হিতেবিপরীত হতে পারে। ভুল উপায়ে এর ব্যবহার কেবল অর্থের অপচয় মাত্র।
জেনে নিন সিরাম ব্যবহারে সতর্কতাগুলো-
- দিনে দুইবারই সিরাম যথেষ্ট। অনেকে যখনই মুখ ধুয়ে নিচ্ছেন তখনই সিরাম লাগিয়ে নেন। এটা ঠিক নয়। সকালে ও রাতে দুই বেলা সিরাম ব্যবহার করুন।
- সকাল ও রাতের ত্বকে যত্ন একেবারেই ভিন্ন। কখনও ময়েশ্চারাইজারের আগে সিরাম মাখতে হয়। আবার কখনও স্কিন কেয়ারের শেষ ধাপে সিরাম মাখতে হয়। কোন সিরাম কখন লাগাবেন তা ভালো করে জেনে এরপর ব্যবহার করুন।
- ত্বকের ধরণ অনুযায়ী ক্লিনজিং দিয়ে মুখ পরিস্কার করে নিন। ত্বকের প্রাকৃতিক তেল ও পিএইচ স্তরের ভারসাম্য যেন নষ্ট না হয় তা খেয়াল রাখুন।। এরপর টোনার লাগান। টোনারের পর সিরাম লাগাবেন। সিরাম ত্বক সম্পূর্ণরূপে শোষণ করা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এর আগে অন্যকিছুই ব্যবহার করবেন না।
- ত্বককে হাইড্রেট রাখবে এমন সিরাম বেছে নিন। সকালে ময়েশ্চারাইজারের পর সিরাম মাখুন। এরপর সানস্ক্রিন মেখে নিবেন। সকালে সানস্ক্রিন বাদ দেওয়া যাবে না।
- রাতে ফোমিং ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। স্ক্রাব করে নিতে পারেন। এতে মৃত কোষ পরিষ্কার হবে। এরপর টোনার লাগান। এরপর মুখে সিরাম মেখে হালকা হাতে মালিশ করুন। এতে রক্ত সঞ্চালন বাড়বে। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে নাইট ক্রিম লাগিয়ে নিন। মনে রাখবেন, মুখ ধুয়েই সঙ্গে সঙ্গে সিরাম ব্যবহার করবেন না।
- সিরাম কিন্তু ত্বকের জন্য বেশ গাঢ় একটি প্রডাক্ট, যার ঘনত্বও বেশি। সামান্য পরিমাণে ব্যবহার করলেই যথেষ্ট। আজকাল বাজারে যেসব সিরাম পাওয়া যায়, সেগুলোর বেশিরভাগেরই ড্রপার দেওয়া থাকে। সে ক্ষেত্রে পুরো মুখমণ্ডলের নানা অংশে ড্রপার থেকে দুই-তিন ফোঁটা নিয়ে পরে হাত দিয়ে সেই সিরাম ড্যাব করে নিতে পারেন।
- রেটিনল ত্বককে অতিবেগুনি রশ্মির প্রতি অধিক সংবেদনশীল করে তোলে এবং সূর্যের আলো রেটিনল সিরামের কার্যকারিতা কমায়। নিউইয়র্ক সিটির চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ হুইটনি বোয়ে রাতের বেলায় রেটিনল সিরাম ব্যবহার এবং দিনের বেলায় এসপিএফ ৩০ বা তারও বেশি এসপিএফের সানস্ক্রিন ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন।
- ত্বকে ব্রণ, অ্যাকজিমা বা যেকোনো ধরনের সমস্যা থাকলে সিরাম বাছাই করার আগে অবশ্যই চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেবেন। কারণ সিরামের ঘনত্ব আপনার ত্বকের সমস্যার সঙ্গে বিক্রিয়া করে ত্বকের সমস্যাগুলো আরও গুরুতর করতে পারে।
- ত্বকের ধরণ বুঝে কিংবা আপনার ত্বকের জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করবেন তা দেখে কিনুন। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন। সিরাম সম্পর্কে ধারণা না থাকলে অযথা নিজে থেকে কিনতে যাবেন না।
মন্তব্য করুন
ডায়াবেটিস রোগীরা কি কাঁঠাল খাবেন
গ্রীষ্মকাল মানেই রসালো ফলের সমাহার। এর মধ্যে আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু অন্যতম। এই প্রতিটি ফলের স্বাদই অনন্য। তবে এসব ‘মিষ্টি’ ফল নিয়ে ডায়াবেটিস রোগীদের মনে একাধিক প্রশ্ন রয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ডায়াবেটিস এমন এক রোগ যা হলে অনেক খাবারই খাওয়া যায় না। এমন অনেক খাবারই আছে এই রোগে আক্রান্তের শরীরে বিষ হিসাবে কাজ করে। এই কারণেই ডায়াবেটিস রোগীদের কিছু খাবার থেকে দূরে থাকতে বলা হয়।
ডায়াবেটিসে কাঁঠাল খাবেন—
পুষ্টিবিদরা বলেন, গরমের যে কোনও ফলই পুষ্টিগুণে ভরপুর। এই তালিকায় কাঁঠালের নাম ওপরের দিকেই আসে। কাঁঠালে উচ্চ পরিমাণে কার্বেহাইড্রেট রয়েছে। এছাড়া প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ফাইবার আছে এই খাবারে। এ কারণে এই ফল খেলে শরীরের বিভিন্ন উপকার হয়। এমনকী কিছু রোগও থাকে দূরে। এ কারণে মাঝেমাঝে এই ফল খাওয়া উচিত। এটি শরীরের জন্য উপকারী হয়।
কাঁঠাল এমন একটি ফল যার গ্লিসিমিক ইনডেক্স বা জিআই ৫০ থেকে ৬০-র মধ্যে। অন্যদিকে গ্লিসিমিক লোড বা জিএল ১৩-১৮এর মধ্যে। অর্থাৎ সাধারণত এই গ্লিসিমিক ইনডেক্সকে হাই গ্লিসিমিক ইনডেক্সের মধ্যে ধরা হয় না। ফলে এই ফলটি নিশ্চিন্তে খাওয়া যেতে পারে। তবে এখানে একটা কিন্তুও রয়েছে। কাঁঠাল হাই গ্লিসিমিক ইনডেক্সের ফল না হলেও এটি মডারেট গ্লিসিমিক ইনডেক্সের ফল। অর্থাৎ মাঝামাঝি স্থানে থাকায় খুব নিরাপদ ফলও বলা যায় না কাঁঠালকে। তাই খাওয়ার ব্যাপারে বিধিনিষেধ অবশ্যই থাকা উচিত বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা।
কতটা খাবেন কাঁঠাল—
মডারেট গ্লিসিমিক ইনডেক্সের ফল কাঁঠাল একবারে বেশি খাওয়া ঠিক নয়। প্রতিবারে ৭৫ গ্রামের বেশি কাঁঠাল না খাওয়াই ভালো। এর দুই ঘন্টা পরে যদি খেতে ইচ্ছে করে, তখন আবার ৭৫ গ্রাম খাওয়া যেতে পারে। মাঝে গ্যাপ দিয়ে দিয়ে খেলে রক্তে সুগার স্পাইক করে না। একবারে খেলে রক্তে সুগার স্পাইক করে যেতে পারে।
কাঁঠালের কী কী গুণ—
কাঁঠালের বেশ কিছু গুণ রয়েছে। শরীরে এই পুষ্টিগুণগুলো সরবরাহ করে কাঁঠাল। যেমন:
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে: কাঁঠালের মধ্যে বিভিন্ন খনিজ পদার্থের মতোই পটাশিয়ামের পরিমাণ অনেকটাই। এই পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
হার্ট ভাল রাখে: হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে কাঁঠাল। কাঁঠাল উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে কার্ডিয়োভাসকুলার ডিজিজের হার কমিয়ে দেয়। এর ফলে হার্টের সমস্যা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর: কাঁঠাল ফল বলে এর মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ অনেকটাই বেশি। এর মধ্যে ভিটামিন সি-র পরিমাণও অনেকটাই বেশি।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: ভিটামিন সি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বারাতে অনেকটা সাহায্য করে।
সুস্থতায় ডিনারের মেন্যু থেকে বাদ দেবেন যেসব খাবার
ওজন কমানোর ক্ষেত্রে আপনি কখন কী খাবার খাচ্ছেন সেটা খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যেমন- আপনি যদি দিনের পর দিন সকালের খাবার না খেয়ে থাকেন, তাহলে আপনার ওজন বাড়বে। আপনি হয়তো ভাববেন সকালে না খেয়ে একবেলা খালি পেটে থাকলে, ওজন কমে যাবে। বরং উল্টোটাই হবে। কারণ রাতের খাবার খাওয়ার পর অনেকক্ষণ আমাদের পেট খালি থাকে। অতএব সকালে সঠিকভাবে খাওয়া খুবই জরুরি বিষয়। এবার আসা যাক রাতের খাবারের বিষয়ে। রাতের খাবার অর্থাৎ ডিনারের ক্ষেত্রে কিছু কিছু নিয়ম মেনে চলতে পারলে ভালো। বিশেষ করে যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার ব্যাপারে সচেতন তারা ডিনারের মেনু থেকে কোন কোন ধরনের খাবার বাদ দেবেন, সেই তালিকাতে একবার চোখ বুলিয়ে নিন।
জেনে নিন—
ভাত নয়, রুটি খান: রাতে ভাত না খাওয়াই ভালো। পরিবর্তে রুটি খান। এমনিতে ভাত, রুটিতে ক্যালোরির পরিমাণ একই। কিন্তু রুটি খেলে পরিমাপ বুঝতে সুবিধা হয়। আর ভাত খেলে শরীর তুলনায় ভারী হয়ে যায়। অতএব ডিনারে ভাতের বদলে রাখুন রুটি। ভাত তৈরি হয় চাল থেকে যার মধ্যে কার্বোহাইড্রেট এবং স্টার্চের পরিমাণ অনেকটাই থাকে। এই দুই উপকরণ ব্লাড সুগারের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই রাতের খাবার হিসেবে ভাতের পরিবর্তে রুটি খাওয়াই শ্রেয়।
ভাজাভুজি বাদ থাক ডিনারে: রাতের খাবার একটু হালকা ধরনের হওয়া ভালো, যা সহজপাচ্য। সেক্ষেত্রে ভাজাভুজি, ডিপ ফ্রাই করা খাবার, অতিরিক্ত তেলমশলা-ঝাল যুক্ত খাবার ডিনারে এড়িয়ে চলুন। নাহলে বদহজম, অ্যাসিডিটি, গ্যাস এইসব সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই উল্লিখিত সমস্ত খাবার আমাদের হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য একেবারেই ভালো নয়। অতএব রাতের মেনুতে বাদ থাকুক ভাজাভুজি জাতীয় খাবার।
আলাদা করে চিনি যুক্ত খাবার ডিনারের মেন্যুতে বাদ: যেসব খাবার অ্যাডেড সুগার থাকে সেগুলো রাতের বেলায় প্লেটে না রাখাই ভালো। মিষ্টি স্বাদের এইসব খাবার আমাদের ওজন মারাত্মকভাবে বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু অনেকেরই অভ্যাস থাকে রাতের খাবারের পর একটু মিষ্টি খাওয়া। সেই তালিকায় কখনও কখনও সংযোজন হয় পেস্ট্রি, কেক, আইসক্রিম এইসবও। এগুলো সবই অ্যাডেড সুগার যুক্ত খাবার, যা স্বাস্থ্যের পক্ষে একেবারেই ভালো নয়। তাই ডিনারের মেনু থেকে এই জাতীয় খাবারগুলো বাদ রাখলেই ভালো।
বৃষ্টির দিন জমবে যেসব খাবারে
রাজধানীসহ অন্যান্য অঞ্চলে গত কয়েকদিন ধরেই বৃষ্টি হচ্ছে। এই ঝুম বৃষ্টিতে অনেক আড্ডা, গানে আর গল্পে সময় পার করছেন। তবে আড্ডা গানের সঙ্গে এই বৃষ্টির দিনে এমন কিছু খাবার থাকা চাই-ই-চাই যা ঝুম বৃষ্টির দিনে আপনার আনন্দ এবং অনুভূতি আরও বাড়িয়ে দিবে। আমাদের দেশে মজাদার খাবারের অভাব নেই। তবে বৃষ্টির দিনের খাবার হওয়া চাই আলাদা কিছু। চলুন দেখে নেই এই বৃষ্টির দিনে কী খাওয়া যায়।
বৃষ্টির দিনের খাবার—
ভুনা খিচুড়ি: বৃষ্টির দিনে খিচুড়ি ছাড়া চলে না। তবে অবশ্যই বৃষ্টির সঙ্গে মিল রেখে ভুনা খিচুড়ি করা উচিৎ। সঙ্গে অবশ্য বেগুন ভাজা কিংবা ভর্তা রাখতে পারেন।
মুড়ি চানাচুর: ‘মুড়ি খা’ কথাটি বন্ধুমহলে এখন বেশ পরিচিত। আড্ডা হবে আর মুড়ি খাওয়া হবে না তা তো হয় না। বর্ষার দিনে তেল মাখানো মুড়ি, সঙ্গে পেঁয়াজ আর মরিচ কাটা, আর সামান্য বাদাম চানাচুর দিয়ে খাওয়ার মজা আলাদা।
চা ও কফি: বৃষ্টি আর চা কিংবা কফি- ধোঁয়া উড়ছে আর আপনি জানালা দিয়ে বাইরের দৃশ্য উপভোগ করছেন। বিষয়টি ভাবতেই মন জুড়ানো অনুভূতি আসে। বসে থাকলে এখনই প্রস্তুতি নিন, বৃষ্টিকে উপভোগ করুন নতুনভাবে।
পপকর্ন: হাতের নাগালে যদি পপকর্ন কিংবা ভুট্টা পোড়া থাকে এখনি খেতে শুরু করুন, একটি একটি করে গালে তুলে দিন পপকর্ন আর সতেজ মন নিয়ে বাইরে তাকান, দেখবেন মুহূর্তেই মন নড়েচড়ে উঠছে।
নুডলস: ঘরে নুডুলস থাকলে দেরি না করে তৈরি করুন নুডুলসের একটি পদ। প্লেটে নিয়ে বসে পড়ুন, আর লম্বা হা করে আস্তে আস্তে গালে তুলে দিন নুডুলস। দেখবেন বৃষ্টির দিনে অমৃত স্বাদ পাচ্ছেন।
স্যুপ: বৃষ্টির শীতল দিনে হাতের স্যুপের বাটি তুলে নিতে পারেন। সুড়ুৎ সুড়ুৎ করে স্যুপে চুমুক দিয়ে বৃষ্টিকে উপভোগ করতে ভুলবেন না।
পেঁয়াজু কিংবা পাকোড়া: গরম গরম পেঁয়াজু কিংবা পাকোড়াকে ‘না’ বলতে পারবেন না কেউ। সেটা যদি হয় বৃষ্টির সময়ে, তাহলে জিভে জল না এসে পারেই না। রান্না ঘরে থাকা ডাল, বেসন আর সবজি দিয়ে সহজেই এগুলো বানানো যায়। এর পুষ্টিগুণও কম নয়।
চিকেন হালিম: ফ্রিজ থেকে নামিয়ে নিন মুরগি আর মোড়ের দোকান থেকে আনিয়ে নিন হালিম মসলা। তারপর সহজেই বানিয়ে ফেলুন চিকেন হালিম। পরিচিত এই খাবারটি যেমন মুখরোচক, তেমনি পুষ্টিগুণসম্পন্ন। বারান্দায় চেয়ারে বসে হালিম খেতে খেতে বৃষ্টি দেখার মজাই আলাদা।
পাপড়ি পুরি: ময়দা, সুজি, লবণ ও পানি একত্রে মিশিয়ে ভালো করে মাখিয়ে খামির করতে হবে। তারপর বড় করে বেলে গোল কাটার দিয়ে কেটে তেলে ভেজে তুলতে হবে। এবার ফুচকার মতো মাঝখানে ছিদ্র করে মাখানো পুর দিতে হবে। হয়ে গেল পাপড়ি পুরি। বৃষ্টির টুপটাপ ছন্দের সঙ্গে পাপড়ি পুরি আর তেঁতুলের সস হবে দারুণ কম্বিনেশন।
ফ্রুট সালাদ: বৃষ্টির দিনে যারা ভাজা-পোড়া এড়িয়ে চলতে চান, তারা চেখে দেখতে পারেন ফ্রুট সালাদ। পাকা কলা, আপেল, নাশপাতি, বেদানা, আঙ্গুরের সঙ্গে কয়েক ধরনের বাদাম মিক্স করে বানিয়ে ফেলতে পারেন ফ্রুট সালাদ। ওপরে লেখা উপাদানগুলোই দিতে হবে এমন কোনো কথা নেই। স্বাদমতো পরিবর্তন করতে পারেন ফল। বৃষ্টির দিনে এমন একটি খাবার আপনার সঙ্গী হলে খারাপ হবে না।
সম্পর্কের যে কয়েকটি লক্ষণে সতর্ক হওয়া জরুরি
সম্পর্ক ভাঙার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে কেউ সম্পর্ক গড়ে না। প্রেমের শুরুটা তো একটু বেশিই সুন্দর। যখন মনে হয়, একে অন্যের প্রেমে পড়েছে বা যখন থেকে একসঙ্গে পথচলার শুরু হয়, দু’জন মানুষ যেন ঠিক হাওয়ায় উড়তে থাকে। অসংখ্য সুখের স্মৃতি থাকার পরও প্রেম ভেঙে যেতে পারে। আবার কিছু প্রেমের শুরুতেই বোঝা যায় যে তা খুব বেশিদিন স্থায়ী হবে না। যদিও আগেভাগে সবকিছু বলে দেওয়া যায় না, তবে কিছু লক্ষণ দেখে আন্দাজ করা সম্ভব হতে পারে।
কোনও সম্পর্কই নিখুঁত নয়, কিন্তু একটি সুস্থ সম্পর্কের মধ্যে, ভালো জিনিসগুলো খারাপকে ছাপিয়ে যায় অনেক ক্ষেত্রে এবং এই ধরনের সম্পর্কে নিরাপত্তা থাকে না। অন্যদিকে, একটি বিষাক্ত সম্পর্কের মধ্যে, আপনি ক্রমাগত চাপ, ভুল বোঝাবুঝি, মানসিক এবং শারীরিক ব্যথা ভোগ করেন।
কখনও কখনও মানুষ এত চাপের মধ্যে থাকে যে, কীভাবে সঠিক এবং ভুল সম্পর্ক শনাক্ত করতে পারে তা নির্ধারণ করতে অক্ষম হয়। এমন কিছু বিষয় রয়েছে, যার সাহায্যে আপনি আপনার সম্পর্কের ধরন বুঝে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।
চলুন জেনে নেওয়া যাক—
লভ বম্বিং: লভ বম্বিং এমন একটি আচরণ যা প্রায়শই এমন লোকদের মধ্যে দেখা যায় যাদের নার্সিসিস্টিক বা বর্ডারলাইন ব্যক্তিত্বের সমস্যা রয়েছে। প্রথমে এটি আপনার জন্য বেশ উত্তেজনাপূর্ণ হতে পারে। যে, আপনার সঙ্গী আপনার সঙ্গে থাকতে এত আগ্রহী কিন্তু তারপরে জিনিসগুলো অন্যরকম অনুভব করতে শুরু করে। শুরুতে আপনার বিস্ময়কর বোধ হতে পারে। কিন্তু তারপরে হঠাৎ কোথাও একটি লড়াই শুরু হয় এবং পরিস্থিতি আপনার জন্য একেবারে ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে।
অবিরাম চাপ: সব সম্পর্কেরই কোনও না কোনও সময়ে দ্বন্দ্ব থাকে কিন্তু আপনি যদি ক্রমাগত মানসিক চাপ অনুভব করেন, তাহলে সেটি ভাল লক্ষণ নয়। আপনার মনে হতে পারে যে অন্যদের সঙ্গে এটা নিয়ে আলোচনা করা উচিত নয়। কারণ তারা বুঝতে পারবে না। অথবা আপনি নিজেকে বোঝাতে পারেন যে, আপনি সম্ভবত অতিরিক্ত চিন্তা করছেন, কিন্তু এই চিন্তা ভুল প্রমাণিত হতে পারে এবং এর কারণে আপনাকে বড় ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে।
মতের অনেক বেশি অমিল: দু’জন মানুষের সব মত কখনো এক হবে না। মতের অমিল হওয়াটাই বরং স্বাভাবিক। তবে তা যদি খুব বেশি হয় তাহলে সতর্ক হোন। পুরোপুরি ভিন্ন চিন্তার দু’জন মানুষ কখনো একসঙ্গে বেশি দূর যেতে পারে না। একটা সময় তাদের থেমে যেতেই হয়। কারণ তাদের স্বপ্নের মিল থাকে না, গন্তব্যের মিল থাকে না। তাই গল্প দ্রুত ফুরায়, পথও।
আপনার মতামতের মূল্য নেই: পারস্পরিক শ্রদ্ধা যে কোনো সুস্থ ও দীর্ঘমেয়াদী সম্পর্কের ভিত্তি। যেকোনো পরিস্থিতিতেই উভয়ের মতামতকে সমানভাবে মূল্যায়ন করতে হবে। কিন্তু আপনি যদি মনে করেন যে সে নিজের মতামতকে আপনার চেয়ে বেশি মূল্য দেয় তাহলে আরেকটু ভেবে দেখুন। কারণ এমনটা চললে সেই প্রেম খুব বেশিদিন স্থায়ী হবে না।
অন্যদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করে: আপনার পছন্দের মানুষটি যদি আশেপাশের মানুষ যেমন বিক্রয়কর্মী, রেস্তোরাঁর সার্ভার- এদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করে তবে নিশ্চিন্ত হতে পারেন। কারণ এ ধরনের মানুষেরা অন্যকে গুরুত্ব দিতে জানে। খেয়াল করুন, যদি নিজের থেকে নিম্ন পর্যায়ের কারও সঙ্গে তার আচরণ খারাপ হয় তাহলে এই সম্পর্কও বেশিদিন টিকে থাকবে না। কারণ সে অন্যকে অসম্মান করতেই পছন্দ করে।
মিথ্যা কথা: মিথ্যা বলা, বিশেষ করে সম্পর্কের শুরুতে, সম্পর্কের বড় সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। মিথ্যা বলা, কিছু লুকানো এবং বিশ্বাসঘাতকতা আপনাকে পরে সমস্যায় ফেলতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, যদি একজন ব্যক্তি অর্থ উপার্জন করে কিন্তু বলে যে, তার কাছে কোনও টাকা নেই, এর মানে হল যে আপনি সেই ব্যক্তির কাছে গুরুত্বপূর্ণ নন।
বাড়িতেই সুস্বাদু বিফ স্টেক তৈরির রেসিপি
স্টেক হলো মাংসের মোটা টুকরো করে কাটা অংশ। যা গ্রিল বা ভেজে খাওয়া হয়। স্টেক সাধারণত গরুর মাংসের হাড় ছাড়া কোমল অংশকে বোঝায়। স্টেক করার জন্য গরুর দেহের এমন অংশটি প্রয়োজন যেই অংশের মাংসপেশী খুব বেশি কাজ করে না। ওই অংশটা খুব সফট আর টেন্ডার হয়। পারফেক্ট স্টেক তৈরির জন্য সবার আগে সঠিক মাংস নির্বাচন করা জরুরি। গরুর কোন অংশের মাংস নেওয়া হচ্ছে তার ওপর স্টেকের স্বাদ নির্ভর করবে অনেকটা।
প্রস্তুত প্রণালি—
স্টেক বানাতে প্রয়োজন অল্প কিছু উপকরণ। মাংস সিজনিং করতে হবে শুধু লবণ আর গোলমরিচ দিয়ে। আর রান্নার সময় দিতে হবে একটু বাটার আর রসুন।
ভাবতে পারেন এত অল্প মসলায় মাংস খেতে ভালো হবে কি না, তবে বেস্ট কোয়ালিটি স্টেকের জন্য সিম্পল সিজনিং করা হয়। অতিরিক্ত মসলা স্টেকের স্বাদ নষ্ট করতে পারে।
স্টেক তৈরির জন্য প্রথমে লাগবে মোটা মেটালের পাত্র। খেয়াল রাখতে হবে গরম প্যানে মাংস দেওয়ার পর যেন পাত্রের তাপমাত্রা হুট করে কমে না যায়। কারণ স্টেকটা সিয়ার করতে হবে, বয়েল বা সিদ্ধ না।
সিয়ারিং হলো উচ্চতাপে মাংসের উপরিভাগ খুব কম সময়ে সংকুচিত করে ফেলা, যাতে ভেতরের জুস বের না হয়ে আটকা পড়ে সেই ফ্লেভারফুল ক্রাস্ট তৈরি হয়।
পাত্র গরম হলে অল্প তেল দিতে হবে। এর পর স্টেকের মাংস দিতে হবে। পাত্র ভালো মতো গরম হলে মাংস দেওয়ার পর ঝলসানোর মতো শব্দ হবে। মাংস সিয়ার করতে হবে ছয় থেকে আট মিনিটের মতো। প্রত্যেক মিনিটে স্টেক উল্টে দিতে হবে। তিন থেকে চার মিনিট পর দিতে হবে রসুন ও বাটার। রসুন হালকা ছেঁচে দিতে হবে। বাটার গলে গেলে একটি চামচ দিয়ে উঠিয়ে বার বার স্টেকের ওপরে দিতে হবে। বাটারের সঙ্গে হার্ব হিসেবে থাইম বা রোজমেরি দেওয়া যায়।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণসহ জামরুলের যত স্বাস্থ্য উপকারিতা
গ্রীষ্মের সময় বাজারে গেলেই দেখা মিলে নানা রকম সুস্বাদু মৌসুমী ফল। যার প্রত্যেকটাই পুষ্টিগুণে ভরপুর, যার মধ্যে একটি ফল হলো জামরুল। মৌসুমী ফল হিসেবে জামরুল যেমন দেখতে টসটসে তেমনি সহজলভ্যও। বিশেষ যত্ন ছাড়াই ফলন দেয় ঝাঁকে ঝাঁকে। আর এই ফল খেতেও অনেক ভালো। জামরুল সাদা, লাল দুই রকমেরই পাওয়া যায়। হাড় মজবুতসহ জামরুলের রয়েছে আরও অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা।
জেনে নিন জামরুলের স্বাস্থ্য উপকারিতাগুলো—
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: বিশেষজ্ঞদের মতে জামরুল শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এ ছাড়া এতে রয়েছে ভিটামিন সি। প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এ ছাড়া এতে রয়েছে ভিটামিন সি। প্রতি ১০০ গ্রাম জামরুলে ২২ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন সি পাওয়া যায়। যা ত্বকের তারুণ্যতা ধরে রাখতে সাহয্য করে। প্রতি ১০০ গ্রাম জামরুল থেকে ২৯ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম মেলে। যা হাড় বা দাঁতের জন্য প্রয়োজনীয়। আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মেটাতে গরমের সময় জামরুল রাখতেই পারেন।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে: বিশেষজ্ঞদের মতে, জামরুলে রয়েছে জামবোসিন। যা আমাদের রক্তে স্টার্চ থেকে শর্করা তৈরির প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। এই কারণে চিকিৎসকরাও ডায়াবিটিসের রোগীদের জামরুল খাওয়ার পরামর্শ দেন। জামরুলে ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকায় খাবার হজম করতে সুবিধা হয়। তাতে কোষ্ঠাকাঠিন্যের সমস্যাও কমে।
হাড় মজবুত করে: শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মেটাতে জামরুল রাখতেই পারেন। প্রতি ১০০ গ্রাম জামরুলে প্রায় ২৯ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। এই ক্যালসিয়াম হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। রোগ হলে ওষুধ খেতে তো হবেই। তবে রোগ ঠেকাতে কাজে দেয় কিছু ফল। বিশেষজ্ঞদের মতে, মৌসুমি ফলগুলো আমাদের অনেক অসুখ-বিসুখের হাত থেকে বাঁচায়। অনেক সময় স্বস্তিও দেয়। তাই এ বার থেকে অবহেলা নয়, গরমে প্রাণ ভরে খান জামরুল।
হাইড্রেট রাখতে ও পেট ফাঁপা প্রতিরোধ করে: বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতি ১০০ গ্রাম জামরুলে ৯৩ গ্রাম জল থাকে। যা শরীরে আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। জামরুলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ডায়াটারি ফাইবার রয়েছে এটি পেট ফাঁপা ও ডায়ারিয়া প্রতিরোধে বিশেষভাবে কাজ করে।
চোখের জন্য উপকারি: এ ছাড়া আমাদের অনেকেরই চোখের সমস্যা রয়েছে। জামরুলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন থাকায় এই ফল চোখের জন্যও উপকারি।
দিনের শুরুটা হোক অ্যান্টি এজিং খাবার দিয়ে
বয়সের ছাপ সর্বপ্রথম চোখে মুখে লক্ষ্য করা যায়। চোখের নিচে কালশিটে দাগ, চোখের কোণে কুঁচকে যাওয়া ত্বক, কপালে বলিরেখা এগুলোই তো বার্ধক্যের লক্ষণ। আর যদি প্রথম থেকে নিজের যত্ন না নেন তাহলের সময়ের আগেই বুড়িয়ে যায় ত্বক। তখন বার্ধক্য রোধ করতে ও ত্বকের যত্ন নিতে অনেকে বিভিন্ন ধরনের লোশন বা ক্রিম ব্যবহার করেন। বাজারজাত রাসায়নিক পণ্য কিছুটা কাজে লাগলেও, সম্পূর্ণ ফল মেলে না এগুলো ব্যবহারে। অনেক সময় এসব পণ্য ব্যবহারে ত্বকের উপকার কম এবং ক্ষতি বেশি হয়।
সেক্ষেত্রে সবার আগে খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দিতে হবে। আপনি যদি নিয়মিত স্বাস্থ্যকর খাবার খান, তাহলে এর প্রভাব আপনার ত্বক, মুখে ও চুলে স্পষ্টভাবে দেখা যায়। সেজন্য অ্যান্টি এজিং ফুডকে আপনার ডায়েটের অংশ করুন। এর ফলে আপনার সৌন্দর্য বাহ্যিকভাবে নয় বরং অভ্যন্তরীণভাবে প্রতিফলিত হবে। জানুন এমনই কিছু প্রাকৃতিক খাবার সম্পর্কে যা, আপনার বার্ধক্য রোধ করবে। এই খাবারগুলো সকালের নাস্তায় খেলে মিলবে উপকার।
জেনে নিন, কোন খাবারগুলো সকালের নাস্তায় খেলে উপকার পাওয়া যাবে—
সয়া প্রোডাক্ট : সয়াবিন, সয়া ময়দা, সয়া দুধ এবং টফুর মতো সয়া পণ্যগুলো চর্বি কম এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ। সয়া পণ্যে জেনিস্টিন থাকে যা, শরীরকে তরুণ ও সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
ডিম : একটি গবেষণায় সামনে এসেছে যে, ডিম খেলে আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে। ডিম ভিটামিন এ, বি এবং ই সমৃদ্ধ, যা বার্ধক্যের প্রভাব কমায়।
ডালিম বা বেদানা : ডালিম বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয় এবং শরীরের ডিএনএ-তে অক্সিডেশনকেও ধীর করে দেয়। এটি খেলে ত্বক ঝলমলে ও স্বাস্থ্যবান হয়। তাই প্রতিদিন ডালিম খাওয়া উচিত।
ভিটামিন সি : কমলালেবু, মৌসম্বী লেবু, আঙুর, পাতিলেবু, আমলকী ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়। এছাড়াও এতে বায়োফ্ল্যাভোনয়েড এবং লিমোনিনও পাওয়া যায়। একটি গবেষণা অনুসারে, সৃষ্টিকারী পদার্থ (কার্সিনোজেন) দূর করে। এসব জিনিসে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়।
দই: দইয়ে অনেক ধরনের পুষ্টিকর উপাদান পাওয়া যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, দইতে জীবন্ত ব্যাকটেরিয়া থাকে যা হজমে সাহায্য করে। ক্যালসিয়ামের ভালো উৎস হওয়া ছাড়াও এটি ত্বককে রাখে তরুণ।
অঙ্কুরিত শস্য: স্প্রাউট বা অঙ্কুরিত শস্য খেলে অনেক ধরনের রোগ থেকে সুরক্ষা মেলে। এতে পাওয়া বিটা-ক্যারোটিন, আইসোথিওসায়ানেটস (যা বিশেষ করে ব্রকলিতে পাওয়া যায়) ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। নিয়মিত এই ধরণের খাবার খেলে, একজন ব্যক্তি সারা জীবন তরুণ দেখায়।
হলুদ ফল: হলুদ ফল ও সবজি যেমন কুমড়ো, আম, এপ্রিকট, ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন সি এবং এনজাইম পাওয়া যায়। এগুলো পরিপাকতন্ত্রকে শক্তিশালী করে ত্বককে তরুণ রাখতে সাহায্য করে।