• ঢাকা মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০
logo

মশা মারতে সুগন্ধি ভরা শক্তিশালী বাহারি কয়েলে সয়লাব বাজার

আরটিভি অনলাইন রিপোর্ট

  ০১ মে ২০১৯, ১৮:২৭

মশার উৎপাত নিয়ে আতংক কার নেই? সন্ধ্যে থেকে ভোর পর্যন্ত কম বেশি সবারই দুঃশ্চিন্তা থাকে যে কিভাবে এই প্রাণিটির কামড় থেকে নিজেসহ প্রিয়জনকে রক্ষা করা যায়। তবে এ বিষয়ে সিটি করপোরেশনের মাথা ব্যথা থাকুক না থাকুক ব্যবসায়ীরা খুব চিন্তিত। তারা মশা থেকে জনগণকে বাঁচাতে অনেক চিন্তা করেছেন অনেক কিছু বানিয়েছেন। মশার কয়েল ও স্প্রেসহ বিভিন্ন রকম লিক্যুয়িট কেমিক্যাল।

কিন্তু বেশির ভাগ মানুষই মনে করেন মশারির ভেতরেই তারা বেশি নিরাপদ। কিন্তু মশরারির ভেতরে থেকে কি বাসার সব নিত্য কাজ, পড়ালেখা, খাওয়া-দাওয়া সম্ভব? অবশ্যই না। সুতরাং মশার কয়েলই তখন ভরসা। আর মশার কয়েল যে কত প্রকার এবং কী কী তা কিনতে গেলেই শুধু বোঝা সম্ভব। রীতিমতো অনেকক্ষণ ভাবতে হয় যে কোন মশার কয়েলটা কেনা উচিত এবং তাতে কাজ হবে কি হবে না তার নিশ্চয়তা প্যাকেটের গায়ে লেখা থাকলেও ব্যবহার না করলে তো বোঝা সম্ভব না। এজন্য একের পর এক মশার কয়েল ব্যবহার করে যাচ্ছেন অনেকে। কেউ দোকানদারের পরামর্শে কেউ আশপাশের মানুষের পরামর্শে।

তবে প্যাকেটের গায়ে যেসব গুণের কথা বলা আছে সেগুলোর অর্থের কার্যকারিতা ১০০ ভাগ দেয়া আছে। কিছু নামও রয়েছে এমন যে মশারা যদি শুনতে পেতো তাহলে হয়তো কাছে আসতো না, যেমন- ডন, তাও আবার উত্তম সুগন্ধিযুক্ত। পাতা সমৃদ্ধ কয়েলও আছে যেমন নিম পাতা, পুদিনা পাতা ও তুলসি পাতা। তুলসি পাতার কয়েল আবার বিজ্ঞান সম্মতভাবে তৈরি ক্ষতির সম্ভবনা নাই, তবে কার ক্ষতির সম্ভবনা নাই তারও উল্লেখ নাই। আছে বুলেট বৈশিষ্ট্যের গ্রিন বুলেট, ব্লাক বুলেট- মনে হচ্ছে বুলেট দিয়ে গুলি করে মশা মারা হচ্ছে। তবে গ্রিন বুলেটে তুলসি ও নিম পাতা অ্যাক্টিভ! বেশির ভাগ মশার কয়েলেরই ১২ ঘণ্টা মেয়াদ তবে ১০ ঘণ্টা মেয়াদেরও কয়েল আছে যা ওক্টা গার্ড সমৃদ্ধ। একটি আছে প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি তাই মানবদেহের ক্ষতি হওয়ার কোনও সম্ভবনা নেই। কোনোটির আছে কুইক অ্যাকশন। এমনকি আমদানি হচ্ছে চীন থেকেও।