দরজা খুলে যা দেখলেন পরীমণি
অবশেষে দরজা খুললেন ঢালিউডের আলোচিত নায়িকা পরীমণি। বুধবার (০৪ আগস্ট) বিকেলে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) পরীমণির বাসায় অভিযান চালায়। অভিযানে র্যাবের প্রতিনিধি দল পরীমণির বাসায় গিয়ে দরজা খুলতে বললে- পরীমণি তাদের পরিচয় জানতে চান এবং কোন থানা থেকে তারা এসেছেন তা জিজ্ঞেস করেন। পরে নিজের নিরাপত্তার স্বার্থে ফেসবুক লাইভে এসে মিডিয়া ও সহযোগিদের সহযোগিতা কামনা করেন।
ফেসবুক লাইভে পরীমণি বলেন, আমার বাসার দরজায় অপরিচিত লোকজন এসেছেন। কিন্তু তারা কোন থানা থেকে এসেছেন জিজ্ঞেস করি। কিন্তু তারা পুলিশ পরিচয় দিচ্ছেন, তবে কোন থানা থেকে তারা এসেছেন সেটি বলছে না। শুধু দরজা খুলতে বলছেন তারা।
পরীমণি আরও বলেন, এখন নিজের ঘর নিজের কাছেই জেলখানা মনে হচ্ছে। সব জল্পনা-কল্পনা শেষে পরীমণি ঘরের দরজা খুলে দেখেন র্যাবের একটি দল এসেছেন।
এফএ
মন্তব্য করুন
জায়েদ খানকে নিয়ে যা জানালেন ডিপজল
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দেশের একটি গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে তিনি কথা বলেছেন চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট নানা বিষয় নিয়ে। সেখানে উঠে আসে জায়েদ খান প্রসঙ্গও।
এ সময় ডিপজল বলেন, সমিতি থেকে যাদের সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে, তাদের একজনকেও বাদ দেওয়া হবে না। বরং সবাইকে সদস্যপদ ফিরিয়ে দেওয়া হবে।পাশাপাশি নেওয়া হবে আরও নতুন সদস্য।
তিনি আরও বলেন, ঠিক কী কারণে জায়েদ খানের সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে তা আমার জানা নেই। তবে বাদ দেওয়াটা মনে হয় বেআইনি হয়েছে। সে একজন আর্টিস্ট। বিষয়টি নিয়ে আমরা সভায় কথা বলবো। সেখানে সবার পরামর্শ ও সম্মতিতে যে সিদ্ধান্ত হয়, সেটা আমরা নেবো।
এর আগে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির বিদায়ী কমিটি ২ মার্চ (শনিবার) জায়েদ খানের সদস্যপদ বাতিল করে।
শাকিবের সঙ্গে বিয়ের গোপন তথ্য ফাঁস করলেন অপু বিশ্বাস
ঢাকাই চলচ্চিত্রের অন্যতম জনপ্রিয় জুটি অপু বিশ্বাস-শাকিব খান। তাদের অভিনীত অধিকাংশ সিনেমাই ব্যবসাসফল। এ কারণে দর্শকমহলেও বেশ পরিচিত এই জুটি। কাজের করতে করতে প্রেম অতঃপর বিয়ে করেন তারা। বিয়ের পর তাদের দাম্পত্যজীবনে কোলজুড়ে আসে সন্তান আব্রাম খান জয়।
বিয়ে ও সন্তানের কথা প্রকাশ্যে আসার পর ভাঙনের সুর বাজতে থাকে তাদের সংসারে। একপর্যায়ে ডিভোর্স হয় তাদের। দুজন দুদিকে পথ চলতে থাকলেও সাম্প্রতিক এ নায়িকাকে বেশ ইতিবাচক দেখা যায় স্বামী ও অভিনেতা শাকিবের ব্যাপারে। এমনকী বেশ ঘনিষ্ঠতাও রয়েছে। এবার নায়কের সঙ্গে কীভাবে বিয়ে হয়েছিল তা জানিয়েছেন অপু বিশ্বাস।
সম্প্রতি একটি গণমাধ্যমে এসে ব্যক্তিজীবন নিয়ে কথা বলেছেন অপু বিশ্বাস। তিনি বলেন, মা কখনই নায়িকা ভাবেননি আমায়। কোনো একটা ব্যাপারে শুটিং সেটে এসেই মা আমাকে ধাপ্পড় দিয়েছেন। মেকআপ নেওয়া, রোমান্টিক সিনের জন্য প্রস্তুত আমি। আর মা বলছে, এদিকে আয়। আমি আসছি বলি। কিন্তু আসছি বললাম কেন, উঠে সবার সামনেই দুই গালে দুটি থাপ্পড় দিয়েছেন।
অপু বলেন, বলতে গেলে তখন ক্যামেরা অন। মেকআপ নেওয়া থাকায় গালে থাপ্পড়ের দাগ বসে গেছে। সেটে উপস্থিত সবাই বলছিল, আন্টি কী হয়েছে, কী হয়েছে। সিনেমার নাম ছিল ‘তোমার জন্যে মরতে পারি’। সবার সামনে একে তো লজ্জা, আবার মারের ব্যথা, তৃতীয়ত যাকে পছন্দ করি তার সামনে ছোট হলাম না? এসব হচ্ছে বিয়ের আগের ঘটনা। আর এসব ব্যাপার থেকেই বিয়ে আমাদের।
এই অভিনেত্রী বলেন,মা যখন এভাবে বাধা দিচ্ছিল, তখন মগবাজারের একটি ডুপ্লেক্স বাসায় থাকত শাকিব খান। সেখানে গিয়েছিলাম। সেখানে আমার শাশুড়িও ছিলেন। তখন আন্টি ডাকি আমি। যাওয়ার পর আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, কী খেতে পছন্দ করি। আমি সবসময় ইলিশ মাছ খেতে ভীষণ পছন্দ করি।
তিনি বলেন, আমার মাকে আমি বলেছিলাম, শপিংয়ে যাচ্ছি। শাকিবের বাসায় যাওয়ার পর আমাকে ইলিশ মাছ খাওয়ান আন্টি। সঙ্গে উকিল বাবা মামুন (প্রযোজনা ব্যবস্থাপক মামুনুজ্জামান মামুন) ছিলেন। শাশুড়ি মাছ ভেজে খাওয়ান। মাছের এক টুকরা আমাকে খাইয়ে দেন। এত লজ্জা আর ভয় লাগছিল। আবার বিষয়টি এত ভালো লেগেছিল যে প্রায় তিন মাস আমি শুধু ওই চিন্তাই করতাম। মানে কীভাবে সবার মধ্যে আমাকে খাওয়াল। একবার এক লোকমা খাইয়ে দিয়েছিল।
শাকিব খানের পরিবারের অভিযোগ নিয়ে মুখ খুললেন বুবলী
বুবলী-শাকিব খানকে নিয়ে আলোচনা যেনো থামছেই না। কিছুদিন পরপরই নতুন নতুন ইস্যুতে সংবাদের শিরোনামে উঠে আসেন তারা। এবার শবনম বুবলীর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তার ‘প্রাক্তন’ স্বামী শাকিব খানের পরিবারের। বিভিন্ন গণমাধ্যমে সেসব অভিযোগ প্রকাশ হওয়ার পর এবার মুখ খুললেন বুবলী। তার দাবি, তিনি শাকিব খানকে নিয়ে কোনো মিথ্যাচার করেননি।
বুবলী গণমাধ্যমকে বলেন, আমার নিজেকে বা সিনেমাকে আলোচনায় রাখতে কারও নাম বা কাহিনি বলতে হয় না। কারণ, আমার এবং সিনেমার জন্য গণমাধ্যমকর্মীরা, সিনেমার টিম এবং দর্শকরাই যথেষ্ট। বরং আপনারা দেখছেন কারা আলোচনায় থাকতে একের পর এক সিরিজ নিউজ করে আমার নাম নিয়ে যেকোনো প্রোগ্রাম বা সাক্ষাৎকারে কথা বলেই যাচ্ছে বছরের পর বছর।
শাকিব খানের পরিবারের পক্ষ থেকে নানা অভিযোগের ব্যাপারে বুবলী বলেন, নিউজটি দেখেছি। অনেক অভিযোগ। দেখুন নিউজে ঘনিষ্ঠসূত্র, পরিবারের এক সদস্য, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক—এসব সূত্রেই বা কী কথা বলব? নির্দিষ্ট কারও নাম বা কথা থাকলে কথা বলতে সুবিধা হতো। অভিযোগ ধরে ধরে বলা যেত।
নায়িকা বলেন, আমি আমার সিনেমা মুক্তির প্রমোশনাল প্রোগ্রামে যখন অংশগ্রহণ করি, তখন সিনেমার পাশাপাশি অনেক বিষয় চলে আসে সংবাদকর্মীদের প্রশ্নে। তখন আমি সবাইকে যথেষ্ট সম্মান দিয়ে প্রশ্নের প্রাসঙ্গিক উত্তর দিই। কোথাও কাউকে অসম্মান করে অপ্রাসঙ্গিক কথা বলি না। এখন কেউ সম্মান দেওয়া হজম করতে না পারলে জোর করে আর সম্মান দেব না।
শাকিব খানের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে ‘মিথ্যাচার’ বিষয়ে বুবলী বলেন, আমি এখন পর্যন্ত আমাদের সম্পর্কের বিষয়ে কোনো মিথ্যাচার করিনি, যা নিয়ে আমি ওপেন চ্যালেঞ্জ করতে পারি। মিথ্যাচার করে আমার কী লাভ? আপনাদের দোয়ায় আমি নিজেই প্রতিষ্ঠিত। চাঁদের মতো আমার সন্তান শেহজাদ আছে। আমার বাবা–মায়ের ভালোবাসা আছে আমার সঙ্গে। তাই আমার জীবনে তো নতুন করে চাওয়া-পাওয়ার কিছুই নেই।
শাকিব খানের পারিবারিক একটি সূত্র সম্প্রতি দাবি করেন, বুবলী প্রায়ই বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে কিং খানকে নিয়ে মিথ্যাচার করেন। তাদের মধ্যে কোনো সম্পর্ক না থাকারও পর বুবলী বলে বেড়ান, তাদের ডিভোর্স হয়নি। তারা আলাদা থাকছেন মাত্র। সিদ্ধান্ত নিতে সময় নিচ্ছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই সূত্রটি এও বলেন, ছেলে শেহজাদ খান বীরের বাহানায় প্রায়ই বুবলী শাকিব খানের অফিস ও বাসায় গিয়ে হাজির হন। এরপর শাকিবের অনিচ্ছা সত্ত্বেও তার সঙ্গে ছবি তুলতে তৎপর হয়ে ওঠেন। এরপর সেগুলো ফেসবুকে পোস্ট করে বোঝাতে চেষ্টা করেন যে, তাদের সম্পর্ক স্বাভাবিকই আছে।
এর জন্য বুবলীকে নাকি বাসা এবং অফিস দুই জায়গাতেই নিষিদ্ধ করেছেন শাকিব খান। ছেলে বীরকে যদি বাসায় আনতেই হয়, তাহলে বুবলী বাদে অন্য কেউ যেন নিয়ে আসেন বলে জানায় শাকিবের পারিবারিক সূত্র। বুবলীর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলা হয়।
এ প্রসঙ্গে বুবলী বলেন, আমিও চাই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হোক। তাহলে আমি যে কোনো মিথ্যাচার করিনি, সেটাও আমি প্রমাণসহ আইনিভাবে তুলে ধরতে পারব।
শাকিবের তৃতীয় বিয়ে নিয়ে যা বললেন অপু বিশ্বাস
বেশ কিছুদিন ধরেই গুঞ্জন উঠেছে তৃতীয় বিয়ে করতে যাচ্ছেন চিত্রনায়ক শাকিব খান। ইতোমধ্যে তার পরিবার থেকেও নাকি বিয়ের তোড়জোড় চলছে। আর শাকিবও চান বাবা-মায়ের পছন্দে বিয়ে করতে।
শনিবার (২৭ এপ্রিল) হঠাৎ করেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খবর ছড়িয়ে পড়ে এক ডাক্তার মেয়ের সঙ্গে বিয়ের কথাবার্তা এগোচ্ছে শাকিবের। আর এ কারণে অপু বিশ্বাস এবং শবনম বুবলীকে বাড়িতে ঢোকার অনুমতি দিচ্ছেন না চিত্রনায়কের পরিবার।
একই সঙ্গে শাকিবের পরিবার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, শাকিবকে নিয়ে কোনো রকম মিথ্যাচার করলেই আইনের আশ্রয় নিতে বাধ্য হবেন।
এ প্রসঙ্গে সত্যতা জানতে চাইলে বিষয়টি নিয়ে এখনই কথা বলতে নারাজ অপু। অভিনেত্রী বলেন, আপাতত এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে চাইছি না। তবে খুব শিগগিরই কথা বলব।
দীর্ঘদিন প্রেমের সম্পর্কে থাকার পর গোপনে বিয়ে করেছিলেন শাকিব-অপু। টানা আট বছর সুখে সংসারও করেন তারা। এমনকি সন্তানের মা-বাবাও হন সাবেক এই তারকা দম্পতি। কিন্তু হঠাৎ করেই তাদের মাঝে ঢুকে পড়েন বুবলী। তৈরি হয় শাকিব-অপুর সম্পর্কের টানাপোড়েন।
মূলত বুবলীর সঙ্গে শাকিবের সম্পর্ক তৈরি হওয়াতেই বাঁধে বিপত্তি। নিজের সংসার টেকাতে অনেকটা অনিশ্চয়তা থেকেই নিজের গোপন বিয়ে আর সন্তান জয়কে নিয়ে মিডিয়ার সামনে আসেন অপু। নানান নাটকীয়তার পর শাকিব-অপু প্রকাশ্যে সংসার শুরু করলেও বেশিদিন টেকেনি।
পরবর্তীতে অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘটিয়ে বুবলীকে নিয়ে সংসার শুরু করেন শাকিব। সেই সংসারে শাকিব-বুবলীর কোল জুড়ে আসে ছোট্ট বীর। তবুও ভেঙে যায় তাদের সেই সংসার। ধীরে ধীরে বুবলীর সঙ্গেও দূরত্ব তৈরি হয় শাকিবের।
বর্তমানে দুই সন্তানের বাবা হলেও সিঙ্গেল জীবন কাটাচ্ছেন শাকিব। তবে সন্তানদের কারণে অপু-বুবলীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হয়েছে তার।
এদিকে বিচ্ছেদের পর বুবলীর সঙ্গে সখ্যতা না থাকলেও অপু বিশ্বাসের সঙ্গে সখ্যতা বেড়েছিল শাকিবের। পরিবারের সঙ্গেও এবারের ঈদও উদযাপন করেন অপু।
এতে ভক্তরাও ভাবতে শুরু করেন হয়তো আবারও এক হতে যাচ্ছেন শাকিব-অপু। কিন্তু তাদের সেই ভাবনাতেও পানি ঢেলে দিলো চিত্রনায়কের পরিবার। নতুন করে যখন পথ চলতে শুরু করেছেন তারা ঠিক সেই সময়ে ঢালিপাড়ায় ছড়িয়ে পড়ে শাকিবের তৃতীয় বিয়ের কথা।
শাকিবের বাড়িতে প্রবেশ নিষেধ, মুখ খুললেন অপু
শাকিবকে নিয়ে অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ যেন থামছেই না। আর তাদের সেই সব কর্মকাণ্ড প্রায়ই সংবাদের শিরোনামে আসেন। পাশাপাশি তাদের বাকবিতণ্ডায় বেশ বিরক্ত ও বিব্রত শাকিবের পরিবার। যার ফলে দুজনের জন্যই বন্ধ হয়ে গেছে এই নায়কের বাড়ির দরজা। তাদের কাউকেই বাড়িতে ঢুকে দিতে চায় না শাকিবের পরিবার।
এদিকে শোনা যায় শাকিবের পরিবারের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো অপু বিশ্বাসের। অভিনেত্রীর ভাষ্যমতে রোজার ঈদেও তাকে বাসায় ডেকে নিয়েছিলেন শাকিবের বাবা। এর কদিনের মধ্যেই তার জন্য বন্ধ হয়ে গেল সে বাড়ির দরজা!
বিষয়টি নিয়ে সংবাদমাধ্যমের কাছে মুখ খুলেছেন অপু। তিনি বলেন, আমাদের সন্তান জয় এখনও ছোট। ওকে তো আমি কোথাও একা পাঠাব না। সঙ্গে আমি থাকি না হয় পরিবারের লোকজন। এখন ছেলে যদি বাবা ও দাদার বাড়িতে যেতে চায় বা ওর বাবা, দাদা-দাদিরা দেখতে চায়, তাহলে ওকে কে নিয়ে যাবে? তখন আমি ওকে নিয়ে যাই। এটা আমার দায়িত্ব। আর ওই বাড়িতে আমার ঢুকতে মানা, এটা কতটুকু সত্য, তা আপনার খোঁজ নেন। তাহলেই আসল সত্য বেরিয়ে আসবে।
তবে শাকিব খানের তৃতীয় বিয়ে নিয়ে আগের মতোই নীরবতা পালন করেছেন। ব্যক্তিগত বিষয় বলে এড়িয়ে গেছেন। সেইসঙ্গে জানিয়েছেন আপাতত ব্যবসা ও অভিনয় নিয়েই ব্যস্ত থাকতে চান তিনি।
এবার জায়েদ খানের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন সাকিব!
ঢাকাই চলচ্চিত্রের বর্তমান প্রজন্মের আলোচিত-সমালোচিত নায়ক জায়েদ খান। বিভিন্ন সময় তার নানান কর্মকাণ্ডের জন্য সমালোচিত হতে হয়। অন্যদিকে বিভিন্ন ঘটনায় অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানকে হঠাৎ নিজের মেজাজ হারাতে দেখা গেছে। এবার তাকে দেখা গেছে চিত্রনায়ক জায়েদ খানের ওপর ক্ষোভ ঝাড়তে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া কয়েক সেকেন্ডের একটি ভিডিও ক্লিপে সাকিবের ক্ষোভের বিষয়টি দেখা গেছে। ভিডিওতে দেখা যায়, সুইমিংপুলের পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে যাচ্ছিলেন ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। তার ঠিক পাশেই দাঁড়ানো ছিল চিত্রনায়ক জায়েদ খান। হঠাৎ দেখা যায়, সাকিব তার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি সুইমিংপুলে ছুড়ে ফেলে দিয়ে হেঁটে চলে যান। কিছু বুঝে ওঠার আগেই সাকিবের এমন আচরণে হতভম্ব হয়ে যান জায়েদ খান। ধারণা করা হচ্ছে, পানিতে ছুড়ে ফেলা ফোনটি জায়েদ খানের।
অনুমান করা হচ্ছে, সাকিব আল হাসানের সঙ্গে জায়েদ খানের কোনো ভুল বোঝাবুঝির ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। সে কারণেই হয়তো জায়েদ খানের ওপর চটেছেন সাকিব। শেষমেশ মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পেরে হাতে থাকা ফোনটি পানিতে ছুড়ে মারেন।
ভিডিওটি ঠিক কোন জায়গায় ধারণ করা হয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি, তবে ভিডিওটির বিশ্লেষণে অনুমান করা যায়, সেটি কোনো রিসোর্ট কিংবা হোটেলের সুইমিংপুল হতে পারে।
জানা গেছে, ব্যক্তিগত কাজে গিয়ে সেখানে সাকিবের সঙ্গে দেখা হয় জায়েদ খানের। তখন একে অপরের সঙ্গে কুশল বিনিময়ের মাঝেই ঘটে এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা।
যদিও এই ঘটনার রেশ ধরে এখনো তাদের কেউই প্রকাশ্যে কথা বলেননি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই ঘটনা নিয়ে চলছে নানা গুঞ্জন।
‘নাম্বার ওয়ান বলেই কি ফোন ফেলে দেবে’
ঢাকাই চলচ্চিত্রের বর্তমান প্রজন্মের আলোচিত-সমালোচিত নায়ক জায়েদ খান। বিভিন্ন সময় তার নানান কর্মকাণ্ডের জন্য সমালোচিত হতে হয়। অন্যদিকে বিভিন্ন ঘটনায় ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে হঠাৎ নিজের মেজাজ হারাতে দেখা গেছে। এবার তাকে দেখা গেছে চিত্রনায়ক জায়েদ খানের ওপর ক্ষোভ ঝাড়তে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া কয়েক সেকেন্ডের একটি ভিডিও ক্লিপে সাকিবের ক্ষোভের বিষয়টি দেখা গেছে। ভিডিওতে দেখা যায়, সুইমিংপুলের পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে যাচ্ছিলেন ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। তার ঠিক পাশেই দাঁড়ানো ছিল চিত্রনায়ক জায়েদ খান। হঠাৎ দেখা যায়, সাকিব তার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি সুইমিংপুলে ছুড়ে ফেলে দিয়ে হেঁটে চলে যান। কিছু বুঝে ওঠার আগেই সাকিবের এমন আচরণে হতভম্ব হয়ে যান জায়েদ খান। ধারণা করা হচ্ছে, পানিতে ছুড়ে ফেলা ফোনটি জায়েদ খানের।
এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুললেন জায়েদ। নিজের ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, নাম্বার ওয়ান বলেই কি ফোন ফেলে দেবে? শিগগিরই সব জানাবো, তারপর আপনারাই বিচার কইরেন।
জায়েদের এ স্ট্যাটাস দেখে এটি স্পস্ট যে ভিডিওটি সাজানো। ধারণা করা হচ্ছে, এটি একটি শুটিংয়ের অংশ হয়ে থাকতে পারে। তবে এটি কোনো বাণিজ্যিক কার্যক্রমের অংশ নাকি অন্য কোনো ধর নের শুটিং তা কেউ নিশ্চিত করতে পারেনি।
বর্তমানে সাকিবের কাঁধে রয়েছে গুরু দায়িত্ব। শুধু মাঠে না, সংসদে ভবনেও যেতে হয় তাকে। কেননা তিনি এখন নির্বাচিত সংসদ সদস্য। অন্যদিকে জায়েদ খান ব্যস্ত বিভিন্ন শোরুম উদ্বোধন নিয়ে। পাশাপাশি দেশ-বিদেশে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দর্শকদের বিনোদিত করেন। ঈদে মুক্তি পেয়েছে তার সিনেমা সোনার চর।