ইভ্যালির বৈশাখী ঝড়ো অফারে যোগ দিল শেভার শপ বাংলাদেশ
ইভ্যালি অনলাইন শপিং মলের বৈশাখী ঝড়ো অফারে যোগ দিয়েছে শেভার শপ বাংলাদেশ। বুধবার ইভ্যালির নিজস্ব অফিসে আনুষ্ঠানিক চুক্তির মাধ্যমে জনপ্রিয় ব্র্যান্ড সেলার শেভার শপ বাংলাদেশ ইভ্যালি অনলাইন শপিং মলের সাথে চুক্তি সম্পন্ন করে।
চুক্তি স্বাক্ষর করেন ইভ্যালি অনলাইন শপিং মলের সিইও মো: রাসেল এবং শেভার শপ বাংলাদেশ এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর আরিয়ান আহমেদ ।
ডি/
মন্তব্য করুন
সয়াবিন তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
সরকার ভোজ্যতেলের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা আগামী ১ মার্চ থেকে কার্যকর হবে। দ্রব্যমূল্য ও বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনাবিষয়ক টাক্সফোর্সের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী লিটারপ্রতি ১০ টাকা কমানো হচ্ছে।
মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
নতুন এই সিদ্ধান্তের ফলে প্রতিলিটার বোতলজাত ভোজ্যতেলের দাম ১০ টাকা কমিয়ে ১৬৩ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া খোলাবাজারে প্রতিলিটার ভোজ্যতেলের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪৯ টাকায়।
নির্ধারিত দামে বিক্রি করা না হলে ১৯৫৬ সালের এসেনশিয়াল কমোডিটি অ্যাক্ট, ভোক্তা অধিকার আইন ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে প্রয়োজনে মামলা করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২৫ ফেব্রুয়ারি)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-
বৈদেশিক মুদ্রার নাম
বাংলাদেশি টাকা
ইউ এস ডলার
১২১ টাকা ০২ পয়সা
ইউরোপীয় ইউরো
১৩২ টাকা ৫০ পয়সা
ব্রিটেনের পাউন্ড
১৫২ টাকা ৫০ পয়সা
ভারতীয় রুপি
১ টাকা ২৯.৭৯ পয়সা
মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত
২৫ টাকা ২৫ পয়সা
সিঙ্গাপুরের ডলার
৮৯ টাকা ৪৫ পয়সা
সৌদি রিয়াল
২৯ টাকা ২৭ পয়সা
কানাডিয়ান ডলার
৮৯ টাকা
অস্ট্রেলিয়ান ডলার
৭৯ টাকা ২০ পয়সা
কুয়েতি দিনার
৩৯৮ টাকা ৫০ পয়সা
** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
বাংলাদেশে ফের নকিয়া ফোন উৎপাদন শুরু
দেশে আবারও বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড নকিয়ার মোবাইল ফোন উৎপাদন শুরু হয়েছে।
সম্প্রতি গাজীপুরের টঙ্গিতে ৫৩ হাজার ৭১৫ বর্গফুট জায়গা নিয়ে মোবাইল কারখানা শুরু করে সেলেক্সট্রা লিমিটেড। সেখানেই তৈরি হচ্ছে নকিয়া ফোন। এ উপলক্ষে দেশে প্রথমবারের মতো নকিয়ার মূল প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এইচএমডি গ্লোবালের চিফ অপারেটিং অফিসার আলা লুসানসহ বেশ কয়েকজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা কারখানা পরিদর্শন করেছেন।
আলা লুসান বলেন, এখন পর্যন্ত ৭টি মডেলের নকিয়া মোবাইল ফোন এই কারখানায় উৎপাদন করে বাজারজাত করা হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে এটি আমার দেখা সবচেয়ে সেরা কারখানা। অদূর ভবিষ্যতে সেলেক্সট্রার সঙ্গে এইচএমডি গ্লোবাল বাংলাদেশের জন্য আরও নতুন পণ্য ও সেবা নিয়ে আসবে।
সেলেক্সট্রা লিমিটেডের বোর্ড চেয়ারম্যান আশরাফ বিন তাজ বলেন, এই কারখানায় উৎপাদিত প্রতিটি নকিয়া ফোনের মানের প্রতি আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। মোবাইল শিল্পের এই বিকশিত বিশ্ববাজারে, আমরা বাংলাদেশেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে চাই।
নকিয়া ফোন দিয়ে উৎপাদন শুরু হওয়া সেলেক্সট্রার ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট মোবাইল ফোন উৎপাদনের পাশাপাশি নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন আধুনিক গ্যাজেট তৈরির পরিকল্পনা করছে।
স্বর্ণের দাম কমলো বিশ্ববাজারে
আন্তর্জাতিক বাজারে গত কিছুদিন ধরেই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছিল স্বর্ণের দাম। একপর্যায়ে বিগত দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ স্তরে উঠেছিল তা। অবশেষে সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) এসে দর কমেছে স্বর্ণের। মূলত মার্কিন ডলারের মান বেড়ে যাওয়ায় স্বর্ণের এই দরপতন হয়েছে। খবর রয়টার্সের।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে বুলিয়ন বাজার সমর্থন পেয়েছে। পরিপ্রেক্ষিতে গত ২ সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছিল স্বর্ণের দাম। কিন্তু ইউএস ডলার তার শক্তি ফিরে পেতে থাকায় সোমবার গুরুত্বপূর্ণ ধাতুটির দর কমেছে।
অবশ্য শিগগিরই সুদের হার কমাতে চাচ্ছে না যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ (ফেড)। কারণ, দেশটির অর্থনীতি নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। মূল্যস্ফীতি এখনও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি সেখানে।
সোমবার স্পট মার্কেটে বৈশ্বিক বেঞ্চমার্ক স্বর্ণের দর হ্রাস পেয়েছে শূন্য দশমিক ২ শতাংশ। প্রতি আউন্সের মূল্য স্থির হয়েছে ২০৩২ ডলার ৩ সেন্টে। একই কর্মদিবসে ফিউচার মার্কেটে যুক্তরাষ্ট্রের বেঞ্চমার্ক স্বর্ণের দরপতন ঘটেছে শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ। আউন্সপ্রতি দাম নিষ্পত্তি হয়েছে ২০৪১ ডলার ৫ সেন্টে।
বিশ্বখ্যাত আর্থিক প্রতিষ্ঠান কেসিএমের প্রধান বাজার বিশ্লেষক টিম ওয়াটারার বলেন, নতুন সপ্তাহের শুরুতেই বিশ্ববাজারে দর হারিয়েছে স্বর্ণ। কারণ, ডলারের মূল্যমান বেড়েছে। তবে এখনও ভূরাজনৈতিক উদ্বেগ দূর হয়নি। ফলে বিনিয়োগকারীদের রাডারেই থাকছে স্বর্ণ। তাদের কাছে মূল্যবান ধাতুটির আবেদন রয়েছে। তাই সহসাই স্বর্ণের দর একেবারে পড়ে যাবে বলে মনে হয় না।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২৭ ফেব্রুয়ারি)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-
বৈদেশিক মুদ্রার নাম
বাংলাদেশি টাকা
ইউএস ডলার
১২১ টাকা ২ পয়সা
ইউরোপীয় ইউরো
১৩২ টাকা ৫০ পয়সা
ব্রিটেনের পাউন্ড
১৫২ টাকা ৫০ পয়সা
ভারতীয় রুপি
১ টাকা ২৯ পয়সা
মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত
২৫ টাকা ২৫ পয়সা
সিঙ্গাপুরের ডলার
৮৯ টাকা ৪৫ পয়সা
সৌদি রিয়াল
২৯ টাকা ২৭ পয়সা
কানাডিয়ান ডলার
৮৯টাকা
অস্ট্রেলিয়ান ডলার
৭৯ টাকা ২০ পয়সা
কুয়েতি দিনার
৩৯৭ টাকা ৬১ পয়সা
** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা।
লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-
বৈদেশিক মুদ্রার নাম
বাংলাদেশি টাকা
ইউএস ডলার
১২০ টাকা ২৫ পয়সা
ইউরোপীয় ইউরো
১৩৩ টাকা ৫ পয়সা
ব্রিটেনের পাউন্ড
১৫২ টাকা ৪৫ পয়সা
ভারতীয় রুপি
১ টাকা ৩০ পয়সা
মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত
২৫ টাকা ৩৫ পয়সা
সিঙ্গাপুরের ডলার
৮৯ টাকা ৪৬ পয়সা
সৌদি রিয়াল
২৯ টাকা ৩৫ পয়সা
কানাডিয়ান ডলার
৮৯ টাকা ২০ পয়সা
অস্ট্রেলিয়ান ডলার
৭৯ টাকা ১৫ পয়সা
কুয়েতি দিনার
৩৯৫ টাকা ৬০ পয়সা
** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
সোয়াপ চালুর ১০ দিনে রিজার্ভ বাড়ল ৫৯ কোটি ডলার
টাকা-ডলার অদলবদল (সোয়াপ) চালুর ১০ দিনে বাংলাদেশ ব্যাংকে ৫৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার জমা দিয়ে সমপরিমাণ টাকা নিয়েছে ১২টি ব্যাংক। এর ফলে দেশে বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন বা রিজার্ভ খানিকটা বেড়েছে। সোয়াপ ব্যবস্থার কারণে রিজার্ভ বাড়ছে বলে মনে করছেন অর্থনীতির গবেষকেরা।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ হিসাবে বাংলাদেশের রিজার্ভ বেড়ে ২০ দশমিক ৫০ বিলিয়ন ডলারে উঠেছে। সোয়াপ ব্যবস্থা চালুর আগের দিন ১৫ ফেব্রুয়ারি রিজার্ভ ছিল ১৯ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন ডলার। বৃহস্পতিবার তা বেড়ে ২০ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারে ওঠে। অর্থাৎ ১০ দিনের ব্যবধানে রিজার্ভ ৫৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার বেড়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক জানান, বেশকিছু ব্যাংক ডলার জমা দিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা নিয়েছে। এসব ডলার জমার কারণে রিজার্ভ বেড়েছে। সামনে সেই ডলার ফেরত নিলে রিজার্ভ হয়তো কমতে পারে; তবে এর মধ্যে বিভিন্নভাবে রিজার্ভ বাড়বে।
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি এক সার্কুলার জারি করে টাকার সঙ্গে ডলার অদলবদল বা সোয়াপ ব্যবস্থা চালু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক ডলার নিয়ে সমপরিমাণ টাকা দিচ্ছে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে।
গত রবিবার পর্যন্ত ১২টি বেসরকারি ব্যাংক ৫৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা দিয়ে তার বিপরীতে সমপরিমাণ টাকা নিয়েছে। এর বাইরে এই ১০ দিনে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ১৫ কোটি ডলারের মতো কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সময়ে আমদানি দায় মেটাতে সমপরিমাণ ডলার বিক্রিও করেছে।
নতুন এ ব্যবস্থার ফলে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে ডলার-টাকা অদলবদল করতে পারছে। সর্বনিম্ন ৭ থেকে সর্বোচ্চ ৯০ দিনের জন্য টাকা-ডলার অদলবদলের এ ব্যবস্থা চালু করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ সুবিধা চালুর পর প্রায় প্রতিদিনই ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ডলার জমা দিয়ে সমপরিমাণ টাকা নিচ্ছে।
ব্যাংক খাতের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, টাকা-ডলার অদলবদলের এ ব্যবস্থা উভয় পক্ষের জন্যই লাভজনক। কারণ, উদ্বৃত্ত ডলারের বিপরীতে ব্যাংকগুলো তাৎক্ষণিকভাবে টাকা পেয়ে যাবে। আবার নির্ধারিত সময় পর টাকা ফেরত দিয়ে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সমপরিমাণ ডলার পেয়ে যাবে। এ ব্যবস্থার আওতায় সর্বনিম্ন ৫০ লাখ ডলার বা তার সমপরিমাণ টাকা অদলবদল করা যাচ্ছে।
সোয়াপ ব্যবস্থা রিজার্ভ বাড়তে অবদান রাখছে বলে মনে করছেন বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, রিজার্ভ বাড়াতে সোয়াপ ব্যবস্থা ভালো কাজে দিচ্ছে। নতুন এই ব্যবস্থার ফলে ব্যাংকগুলো এখন প্রয়োজনের অতিরিক্ত ডলার রেখে বাকিটা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা দিয়ে টাকা নিতে পারবে। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ডলারের জমা বাড়লে রিজার্ভও বাড়বে। তাই ডলার-টাকা অদলবদলে বাণিজ্যিক ব্যাংকের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকও লাভবান হচ্ছে।’