• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo

মুরগি-গরুর মাংসে ভর করে ফায়দা লুটছে বিক্রেতারা (ভিডিও)

নিজস্ব প্রতিবেদক

  ১৫ জুন ২০১৮, ১৪:৫৪

ঈদ ঘিরে শেষ মুহূর্তে এখন মানুষ খাদ্যদ্রব্য কিনতে ব্যস্ত। সবচেয়ে বেশি ভীড় সেমাই পোলাউয়ের চাল ও মসলার দোকানে। ভীড় আছে মাংসের দোকানেও। সিটি কর্পোরেশন থেকে ৪৫০ টাকা নির্ধারন করা থাকলেও গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকা, খাসী ৭৫০ টাকা। মুরগীও বিক্রি হচ্ছে কেজিতে ৩০ থেকে ৫০ টাকা বেশিতে।

আমাদের আরটিভি প্রতিনিধি জানিয়েছেন, ঈদ উপলক্ষে সরগরম নিত্যপণ্যের বাজার। আর তাই সেমাইসহ নানা অনুসঙ্গ কিনতে চলছে এক ধরনের প্রতিযোগিতা। ভীড়ে ঠাসাঠাসী মসলার দোকানেও।

তবে ঈদের দিনে খাবার মেন্যুর অন্যতম অনুষঙ্গ যেহেতু মুরগি, তাই এটা পুঁজি করেই ফায়দা লুটছে বিক্রেতারা।

কারওয়ানবাজারে মুরগীর দোকানে সরেজমিনে দেখা যায়, পাকিস্তানি মুরগী বিক্রি হচ্ছে বড়টা ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ও দেশি মুরগি ৫০০ টাকা করে।

এক বিক্রেতা জানান, ঈদের সময় এমনিতেই একটু দাম বাড়তি। কেজিপ্রতি অন্য সময়ের চেয়ে ১০-২০ টাকা বেড়েছে।

আরেক বিক্রেতা বলেন, আমরা বছরের এই একটা সময় দাম এমনিতেই বাড়াইয়া দিই। এটা আমাদের জন্য বিশেষ।

তবে ক্রেতারা বলেন, এখানে আমাদের করার কিছু নেই। এগুলো তো নিয়ন্ত্রক সংস্থার দেখভাল করার কথা। তারা যদি সেটা না করে, তবে আমাদের কিছু করার নেই। আমাদের তো পণ্য কিনতেই হবে।

উপচেপড়া ভীড় গরু-খাসীর মাংসের দোকানেও। তবে সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি নেয়ায় ক্ষোভ, ক্রেতাদের। এই সেচ্ছাচারিতার লাগাম টানার, যেন কেউ নেই।

তবে স্বস্তি সবজির বাজারে। সব ধরনের সবজির দাম স্থিতিশীল আছে, শুধু একটু বাড়তি শশা টমোটো ও লেবুর ক্ষেত্রে।

এসআর

মন্তব্য করুন

daraz
  • অর্থনীতি এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
‘হিটস্ট্রোকে মারা যাচ্ছে দিনে লক্ষাধিক মুরগি’
‘আমরা সবাই ফেরেশতা, বাস করি বেহেশতে’
ফের বাংলাদেশের সিনেমায় পাওলি
যে কারণে প্রদর্শনের উপযোগী নয় রাফির ‘অমীমাংসিত’
X
Fresh