কেরানীগঞ্জে বেঙ্গল সিমেন্টের আয়োজনে বিক্রেতা সম্মেলন
‘এসেছি গড়তে, এসেছি জয় করতে’ স্লোগানে অদম্য বিক্রেতাদের নিয়ে বেঙ্গল সিমেন্ট লিমিটেড আয়োজন করল বিক্রেতা সম্মেলন। বিকেলে ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের আবদুল্লাহপুর বাজারে একটি কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশগ্ৰহণকারী শ্রেষ্ঠ বিক্রেতাদের মধ্যে র্যাফেল-ড্র ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
বিক্রয়ে অগ্ৰগতি ও সফলতা নিয়ে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বেঙ্গল সিমেন্ট লিমিটেড ঢাকা-১-এর ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার ওয়াহিদ-উন-নবী তুহিন। তিনি বলেন, বিক্রেতাদের হাত ধরেই বেঙ্গল সিমেন্ট আজ শক্তিতে এগিয়ে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বেঙ্গল সিমেন্টের পরিবেশক সৌরভ এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী সম্ভু দাশ। আরও উপস্থিত ছিলেন আবদুল করিম, প্রকৌশলী মো. মোখলেছুর রহমান পারভেজ প্রমুখ।
টিআই
মন্তব্য করুন
সয়াবিন তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
সয়াবিনের দাম নতুন করে নির্ধারণ করা হয়েছে। বোতলের সয়াবিনের দাম আগের চেয়ে বেড়েছে। তবে খোলা সয়াবিনের দাম কমিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। দাম ঘোষণার আগে ট্যারিফ কমিশন, বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে বৈঠক করে।
বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, খোলা সয়াবিন তেলের লিটার ১৪৯ টাকা থেকে ১৪৭ টাকায় কমিয়ে আনা হয়েছে। তবে বোতলের এক লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৬৩ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৬৭ টাকা করা হয়েছে। এতে ভোক্তাদের অতিরিক্ত গুনতে হবে ৪ টাকা। আগামীকাল থেকে এই দাম কার্যকর হবে।
গত সোমবার বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন লিটারপ্রতি সয়াবিন তেলের দাম ১০ টাকা বাড়িয়ে ১৭৩ টাকা করার প্রস্তাব দেয় সরকারকে।
এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে লেখা চিঠিতে বলা হয়, আপনার সদয় অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, ভোজ্যতেলের কাঁচামাল আমদানি, উৎপাদন পর্যায়ে গত ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ তারিখে জারি করা এসআরওদ্বয়ের মেয়াদ ১৫ এপ্রিল, ২০২৪ তারিখে শেষ হচ্ছে বিধায় আগামী ১৬ এপ্রিল, ২০২৪ তারিখ থেকে বাজারে ভোজ্যতেল (পরিশোধিত পাম তেল ও পরিশোধিত সয়াবিন তেল) সরবরাহে ভ্যাট অব্যাহতি পূর্ববর্তী মূল্যে পণ্য সরবরাহ হবে।’
ওই চিঠিতে ব্যবসায়ী সংগঠনটি ১৬ এপ্রিল থেকে বোতলজাত এক লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৭৩ টাকা, পাঁচ লিটার ৮৪৫ টাকা এবং খোলা এক লিটার পাম তেলের দাম ১৩২ টাকা প্রস্তাব করে। যা নিয়ে আজ বৈঠক করে সরকারের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তারা।
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম কমলো
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভের সুদহার দ্রুত কমছে না বলে জানিয়েছেন মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চেয়ারম্যান জেরোমি পাওয়েল। ফলে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম কমতে শুরু করেছে। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত স্পট মার্কেটে স্বর্ণের আউন্স ২ হাজার ৩৭৭ দশমিক ৪০ ডলারে কেনাবেচা হচ্ছে স্বর্ণ। এর আগে প্রতি আউন্স স্বর্ণ ২ হাজার ৪০০ ডলারের মাইলফলক ছাড়িয়েছিল।
মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) মার্কিন ও কানাডিয়ান অর্থনীতি বিষয়ক এক প্যানেল আলোচনা হয়। এতে মূল্যস্ফীতির বর্তমান চিত্রে নিয়ে আস্থাহীনতায় ভোগার কথা জানান পাওয়েল।
জেরোমি পাওয়েল জানান, যতদিন মূল্যস্ফীতি চড়া থাকবে, প্রয়োজনে ততদিন বর্তমান সুদের হার ধরে রাখা হবে। বর্তমানে ৫ দশমিক ২৫ থেকে ৫ দশমিক ৫ শতাংশের মধ্যে যে সুদহার স্থির আছে আছে যা বিগত ২৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
তিনি জানান, এই সুদহার সহসা কমানো হবে না, যার প্রধান কারণ চড়া মূল্যস্ফীতি। অর্থাৎ ঋণ নিতে আরও কয়েক সপ্তাহ চড়া সুদহার দিতে হবে।
জানা গেছে, সুদহারে কাটছাঁটের ধারণার ওপর এতদিন বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ঊর্ধ্বমুখী ছিল। তবে ফেড চেয়ার জেরোমি পাওয়েল সুদহার কমানো নিয়ে কোনো তাড়াহুড়ো করতে চান না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। এ সংবাদে কমছে স্বর্ণের দাম।
সব রেকর্ড ভাঙল স্বর্ণের দাম
মাত্র নয় দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বাজুস এক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৬৫ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৩৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, যা দেশের বাজারে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ।
এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতিভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৪ হাজার ২০২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৯৭ হাজার ৮৮৪ টাকায় এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতিভরি স্বর্ণের দাম ৭৮ হাজার ৮০১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। স্বর্ণের দাম পরিবর্তন হলেও অপরিবর্তিত রয়েছে রূপার দাম।
স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পাশাপাশি সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাজুস। আজ (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যা ৭টা থেকেই নতুন দাম কার্যকর করা হবে।
এর আগে, গত ৮ এপ্রিল ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম এক হাজার ৭৫০ টাকা বাড়িয়ে এক লাখ ১৭ হাজার ৫৭৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ
দাম বাড়ানোর দুদিনের মাথায় দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
শনিবার (২০ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার (পাকা সোনা) দাম কমার পরিপ্রেক্ষিতে সোনার নতুন দাম কমানো হয়েছে। সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ৮৪০ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভালোমানের এক ভরি সোনার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা।
শনিবার বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে এ দাম কার্যকর করা হবে বলে জানিয়েছে বাজুস।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৬৫ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৩৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা দেশের বাজারে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ ছিল।
দেশের বাজারে আরও কমলো স্বর্ণের দাম
চলতি মাসে তিন দফা বাড়ানোর পর স্বর্ণের দাম কিছুটা কমায় বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। নতুন দাম নির্ধারণের তিন দিন না যেতেই এবার আবার স্বর্ণের দাম কমালো দেশের বাজারে স্বর্ণের মূল্য নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।
জানা গেছে, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম আরও ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম হয়েছে ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা। স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার (পাকা সোনা) দাম কমার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম কমানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেল ৪টা থেকেই নতুন দাম কার্যকর হবে বলে বাজুস। এদিন বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরবর্তীতে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা মঙ্গলবার বিকেল ৪টা থেকে কার্যকর হবে।
নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম তিন হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে এক লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা। আর ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম তিন হাজার ৯ টাকা কমিয়ে এক লাখ ১০ হাজার ৯৯৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম দুই হাজার ৫৬৬ টাকা কমিয়ে ৯৫ হাজার ১৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম দুই হাজার ৭৬ টাকা কমিয়ে ৭৬ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
অবশ্য স্বর্ণের অলঙ্কার কিনতে এর থেকে বেশি অর্থ গুনতে হবে ক্রেতাদের। কারণ বাজুসের নির্ধারণ করা দামের ওপর ৫ শতাংশ ভ্যাট যোগ করে স্বর্ণের অলঙ্কার বিক্রি করা হয়। সেইসঙ্গে ভরি প্রতি মজুরি ধরা হয় ন্যূনতম তিন হাজার ৪৯৯ টাকা। ফলে মঙ্গলবার থেকে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের অলঙ্কার কিনতে ক্রেতাদের গুনতে হবে এক লাখ ২৫ হাজার ৬০৪ টাকা।
স্বর্ণের দাম আরও কমলো
চলতি মাসে তিন দফা বাড়ানোর পর পরপর দুদিন স্বর্ণের দাম কমলো। সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণে ২ হাজার ১৩৯ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভালো মানের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম হয়েছে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৫১ টাকা।
বুধবার (২৪ এপ্রিল) এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এদিন বিকেল ৪টা ৫০ মিনিট থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে সমিতিটি।
জানা গেছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের দাম কমার প্রেক্ষিতে এ দাম কমানো হয়েছে।
এর আগে, মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা করা হয়।
৪০০ সিসির পালসার বাজারে আসার আগেই ফাঁস হলো দাম
বাজাজের ৪০০ সিসির পালসার নিয়ে চলছে আলোচনা। তরুণরা এই বাইক চালানোর জন্য মুখিয়ে আছেন। যদিও এখনো বাজারে আসেনি মোটরবাইকটি। এরই মধ্যে জানা গেল বাইকের দাম।
পালসার ৪০০ বাইকের টিজার প্রকাশ করল বাজাজ। আগামী মাসেই আসছে কোম্পানির বহু প্রতীক্ষিত মোটরবাইক। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে কোম্পানি। ইতোমধ্যে একাধিক বাইকের আপডেটেড ভার্সন বাজারে এনেছে বাজাজ। এবার ৪০০ সিসির পালসার লঞ্চ হওয়ার অপেক্ষা। বাইকের দাম হতে পারে ভারতে ২ থেকে সোয়া দুই লাখ রুপি। সিসি লিমিটের কারণে এই বাইক বাংলাদেশের বাজারে আসার সম্ভাবনা নেই।
বাজাজ এনএস ২০০ বাইকের চেসিস এবং ডমিনার ৪০০ বাইকের ইঞ্জিন ব্যবহার করা হবে এই মোটরসাইকেল। আর কিছুদিনের মধ্যেই ফ্ল্যাগশিপ বাইক লঞ্চ করতে চলেছে কোম্পানি। ৩ মে ভারতে লঞ্চ হবে বাজাজ পালসার ৪০০ মডেল।
জানা গিয়েছে, বাইকের দাম সাধ্যের মধ্যেই রাখা হবে। এটি কিনতে খুব বেশি চাপ পড়বে না। প্রিমিয়াম বাইক কিনতে যে টাকা খরচ করতে হয় তা এক্ষেত্রে করতে হবে না।
ভারতের অন্যতম সস্তা ৪০০ সিসির বাইক হতে চলেছে বাজাজ পালসার ৪০০। সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে বাইকের টিজারও প্রকাশ করেছে কোম্পানি। দারুণ হাই-পারফরম্যান্স ইঞ্জিন থাকবে বাইকে যা সর্বোচ্চ ৪০ হর্সপাওয়ার এবং ৩৫ এনএম টর্ক তৈরি করতে পারে। সঙ্গে মিলবে ৬ স্পিড গিয়ারবক্স।
বাজাজ পালসার ৪০০ মডেলে বেশ কিছু ফিচার্সও থাকতে চলেছে। বর্তমানে কোম্পানির ঝুলিতে শুধুমাত্র একটি ৪০০ সিসির বাইক রয়েছে যা হল ডমিনার। যা লঞ্চ হয়ে অনেকদিন আগেই।
গত বছরই কোম্পানির সিইও রাজীব বাজাজ জানিয়েছিলেন, তারা শিগগিরই সবথেকে বড় পালসার হাজির করতে চলেছে।
এই বাইকে থাকবে স্লিপ ও অ্যাসিস্ট ক্লাচ। টপ মডেলে পাবেন কুইকশিফটারও। ডিজাইনের দিক দিয়ে ফ্রন্ট ও রিয়ার সেকশনে বেশ কিছু চমক থাকতে পারে। পালসার ৪০০ বাইকের গঠন দেখবার মতো হবে বলে আশা করছেন সবাই।
ফিচার্সের ক্ষেত্রে পাওয়া যাবে সামনে ইউএসডি ফর্ক ও পেছনে মনোশক সাসপেনশন। বাইকের দুই চাকাতেই মিলবে ডিস্ক ব্রেক সঙ্গে ডুয়াল চ্যানেল অ্যান্টি লক ব্রেকিং সিস্টেম। সম্পূর্ণ ডিজিটাল ইনস্ট্রুমেন্ট কনসোল এবং ব্লুটুথ কানেক্টিভিটি পাওয়া যাবে বাইকে। এ ছাড়াও মিলতে পারে টার্ন-বাই-টার্ন নেভিগেশন।