ঈদে আনন্দের পরিবর্তে ১২০ পরিবারে হতাশা আর হাহাকার
সারাদেশ যখন উৎসবে ভাসছে তখন ঈদ আনন্দ নিয়ে আসেনি ঘূর্ণিঝড় ফণীর আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত ভোলার ক্রোড়ালিয়া গ্রামের ১২০ পরিবারে। এখনও মাথা গোজার ঠাঁই না পাওয়ায় গৃহহীন এসব মানুষ ঈদের দিন কাটিয়েছে নিরানন্দ ভাবে। তারা বলছেন, সরকারের পক্ষ থেকে তাদের যে ২ বান্ডিল টিন ও নগদ ৬ হাজার টাকা দেয়া হয়েছে তা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই সীমিত।
এ বছর মে মাসের ২ ও ৩ তারিখ ঘূর্ণিঝড় ফণীর আঘাতে ভোলার দক্ষিণ দিঘলদী ইউনিয়নসহ জেলার ৭ উপজেলার ৫ শতাধিক ঘর-বাড়ি বিধ্বস্ত হয়।
এর মধ্যে সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্তর মুখে পড়ে ক্রোড়ালিয়া গ্রাম। সেসময় থেকে এখনও পর্যন্ত প্রায় লণ্ডভণ্ড গ্রামটিতে এবার ঈদ এসেছে আনন্দের পরিবর্তে হতাশা আর হাহাকার নিয়ে।
তবে, ঈদের দিন ক্ষতিগ্রস্তদের দেখতে গ্রামটিতে যান সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। এ সময় পরিবার প্রতি ৫ হাজার টাকা এবং একটি করে শাড়ি ক্ষতিগ্রস্তদের হাতে তুলে দেন।
সরকারি সহায়তা অপর্যাপ্ত হওয়ায়, দ্রুত মাথা গোঁজার ঠাঁই চেয়ে সরকারের প্রতি আকুল আবেদন জানিয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসী।
এসএস
মন্তব্য করুন