কুশিয়ারা এক্সপ্রেস ট্রেনে আগুন
সিলেটের দক্ষিণ সুরমার মোগলাবাজার রেলস্টেশনে কুশিয়ারা এক্সপ্রেস ট্রেনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
বৃহস্পতিবার দুপুর সোয়া দুইটার দিকে আখাউড়া থেকে ছেড়ে আসা সিলেটগামী কুশিয়ারা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনের বগিতে আগুন লাগলে যাত্রী ও জনসাধারণের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
ট্রেনে আগুন দেখে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ সিলেট ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট পৌনে এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে ইঞ্জিন বগির আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
সিলেট ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা মিজানুর রহমান আরটিভি অনলাইনকে বলেন, ট্রেনের ইঞ্জিন মাত্রাতিরিক্ত গরম হয়ে আগুনের সূত্রপাত হয়। ইঞ্জিনের কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তা সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রকৌশলীরা তদন্ত করে বলতে পারবেন। তবে এ ঘটনায় কেউ আহত হননি।
জেবি/জেএইচ
মন্তব্য করুন
নামাজ চলাকালে মসজিদে এসি বিস্ফোরণ
বরিশালের একটি মসজিদে নামাজ চলাকালে বিকট শব্দে এসি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) শহরের জামে এবায়দুল্লাহ মসজিদে জোহরের নামাজের সময় এ ঘটনা ঘটে।
মুসল্লিরা জানায়, দুপুর দেড়টার দিকে আমরা জোহরের নামাজে দাঁড়িয়ে তারা দোতলায় বিস্ফোরণের বিকট শব্দ পান। এ সময় পুরো মসজিদ ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায়। তাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তারা ছুটে গিয়ে দেখেন মসজিদের ইমামের থাকার কক্ষের এসি বিস্ফোরণে আগুন লেগে গেছে। এরপর ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. সামসুল আলম জানান, এসি বিস্ফোরণে মসজিদের আর কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। ঘটনার সাথে সাথে মসজিদের বিদ্যুতের লাইন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।
এ বিষয়ে বরিশাল ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার রবিউল আল আমিন জানান, আমাদের চারটি ইউনিট আগুন যেয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আমাদের ধারণা, বেশি সময় চলায় গরম হয়ে এসির কমপ্রেসর বিস্ফোরণ হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে।
নামযজ্ঞ অনুষ্ঠান দেখে ফেরার পথে প্রাণ গেল ৩ জনের
মাগুরার শালিখা উপজেলার ছয়ঘড়িয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও ৫ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
শুক্রবার (২৯ মার্চ) রাত ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতদের মাগুরা সদর হাসপাতাল ও বাঘারপাড়ার একটি ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।
নিহতরা হলেন- নিরুপমা দে (৪৫), পুষ্প রানী দে (৪০) ও মধু শিকদার (৫০)। এদের মধ্যে নিরুপমা ও পুষ্প যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার নারিকেলবাড়িয়া গ্রামের। মধুর বাড়ি মাগুরায়।
জানা গেছে, শুক্রবার রাত ৮টার দিকে একটি সিএনজিযোগে মাগুরার চঞ্চল গোসাইয়ের আশ্রমে নামযজ্ঞ অনুষ্ঠান দেখতে যান তারা। নামযজ্ঞ অনুষ্ঠান থেকে বাড়ি ফেরার পথে শালিখা উপজেলার ছয়ঘড়িয়া হাজাম বাড়ির মোড়ে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে একটি নসিমন সিএনজিকে ধাক্কা দিলে উল্টে যায়। এ সময় ঘটনাস্থলে নিহত হন নিরুপমা ও পুষ্প। গুরুতর আহত নিহত নিরুপমা দের স্বামী নিতাই দে ও সিএনজিচালক বাবলু হোসেন। তাদেরকে প্রথমে নারিকেলবাড়িয়ায় একটি ক্লিনিকে আনা হয়। অবস্থার অবনতি হলে তাদেরকে যশোরে রেফার করা হয়েছে।
মাগুরার শালিখা থানার ওসি (তদন্ত) মিলন কুমার ঘোষ জানান, সিএনজিতে ড্রাইভারসহ মোট ৯ জন যাত্রী ছিলেন।
সন্তান কোলে নারীর আত্মহত্যা, বাঁচাতে গিয়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গাইবান্ধা সদরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক কলেজছাত্রসহ দুজন নিহত হয়েছেন।
সোমবার (১ এপ্রিল) দুপুরে গাইবান্ধা আদর্শ কলেজ-সংলগ্ন রেললাইনে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন সাঘাটা উপজেলার ভরতখালী গ্রামের জাহিদুল ইসলামের ছেলে জোবায়ের মিয়া (১৮) এবং গাইবান্ধা সদরের মাঝিপাড়া এলাকার আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী রাজিয়া বেগম (২৩)।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে পুলিশ জানায়, গৃহবধূ রাজিয়া বেগম দেড় বছরের শিশু সন্তান কোলে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেন। এ সময় কলেজছাত্র জোবায়ের মিয়া তাদের বাঁচাতে গিয়ে ট্রেনের নিচে কাটা পড়েন। এতে ঘটনাস্থলেই দুজন মারা যান। এ ঘটনায় কোলে থাকা দেড় বছরের শিশু আবির হোসেন গুরুতর আহত হলে তাকে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে নেন স্থানীয়রা।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন গাইবান্ধা রেলওয়ে (জিআরপি) পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক ফারুক হোসেন।
তিনি জানান, ময়নাতদন্তের পর মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এটি আত্মহত্যা না দুর্ঘটনা তা এ মুহূর্তে বলা যাচ্ছে না। এ ঘটনায় গাইবান্ধা জিআরপি থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করা হবে।
মাকে মারধর, ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা করে বাবার আত্মসমর্পণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে নিজের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা করে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন এক বাবা।
বুধবার (৩ এপ্রিল) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কালীগঞ্জ থানার ওসি মাহাতাব উদ্দিন।
ওসি বলেন, ঘাতক বাবা আব্দুর রশীদ বাগমার (৭৫) তার মাদকাসক্ত ছেলে কাউসার বাগমারকে (২৪) হত্যা করে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন। ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এ ঘটনায় ঘাতক বাবাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। এ ছাড়া নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, বুধবার ভোরে উপজেলার জামালপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত কাউসার মাদকাসক্ত ছিলেন। প্রায়ই মাদকের টাকার জন্য মা-বাবার সঙ্গে ঝগড়া করতেন। ভোরে কাউসারকে তার বাবা কুঠার দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেন।
নিহতের মা মোসলেমা বেগম বলেন, আমার ছেলে মাদকাসক্ত ছিল। মাদকের টাকার জন্য প্রায়ই বাড়িতে ঝগড়া বিবাদ ও ভাঙচুর করতো। মাদকের টাকার জন্য জমি বিক্রি করতে তার বাবাকে প্রায়ই চাপ দিচ্ছিল। মঙ্গলবার রাতেও নেশার জন্য ২ কাঠা জমি বিক্রি করে টাকা দাবি করে। টাকা দিতে রাজি না হলে আমাকে মারধর করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। এ ঘটনায় তার বাবা ভোরে কাউসারকে ঘুমন্ত অবস্থায় কুঠার দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে।
ব্যাংক কর্মকর্তা অপহরণ : যত টাকা মুক্তিপণ দাবি
বান্দরবানে অপহৃত সোনালী ব্যাংক কর্মকর্তাকে মুক্তি দিতে ১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছে পাহাড়ের সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)।
বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) অপহৃত সোনালী ব্যাংক রুমা শাখার ব্যবস্থাপক নেজাম উদ্দিনের পরিবার গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নেজাম উদ্দিনের পরিবারের এক সদস্য বলেন, বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় নেজাম উদ্দিনের সঙ্গে তার স্ত্রী মাইছূরা ইসফাতের ফোনে যোগাযোগ হয়েছে। অপহরণকারীরা তার মুক্তির জন্য ১৫ লাখ টাকা দাবি করেছে। পরে পরিবার বিষয়টি সোনালী ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়েছে। ব্যাংকের পক্ষ থেকে নেজামকে উদ্ধারে সব ধরনের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে বলে ব্যাংকের পক্ষ থেকে আশ্বস্ত করা হয়েছে।
পরিবার ও ব্যাংকের পক্ষ থেকে মুক্তিপণ দাবির বিষয়টি প্রশাসনকেও জানানো হয়েছে। প্রশাসনও আশ্বস্ত করেছে যে, নেজাম উদ্দিনকে উদ্ধারে তাদের সব ধরনের প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে।
সোনালী ব্যাংকের ডিজিএম (বান্দরবান) মো. ওসমান গণি গণমাধ্যমকে বলেন, নেজাম উদ্দিনকে উদ্ধারে সব ধরনের প্রক্রিয়া চালিয়ে যাচ্ছি। প্রশাসন খুবই তৎপর। তবে মুক্তিপণ ও সন্ত্রাসীদের সঙ্গে যোগাযোগের বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হননি তিনি।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাত ৯টার দিকে তারাবির নামাজ চলাকালে পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের একটি সশস্ত্র গ্রুপ বান্দরবানের রুমায় সোনালী ব্যাংকের শাখায় ঢুকে ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে টাকা লুটে করে। এ সময় তারা ব্যাংকের আইনশৃঙ্খলায় নিয়োজিত পুলিশ সদস্যদের অস্ত্রও লুট করে। একই সঙ্গে মসজিদ থেকে ব্যাংকের ম্যানেজার নিজাম উদ্দিনকে অপহরণ করে নিয়ে যায়।
পরদিন বুধবার (৩ এপ্রিল) দুপুরে থানচিতে মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে সোনালী ও কৃষি ব্যাংকের তিনটি শাখায় হামলা চালায় সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা। এরপর থেকে স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া তারা বাইরে বের হচ্ছেন না।
কুষ্টিয়ায় জাসদ ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় নাফিস আহমেদ তুষার (২৮) নামে এক জাসদ ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
শুক্রবার (৫ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১০টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। এর আগে, সন্ধ্যা ৭টার দিকে স্থানীয় গোলাপনগর বাজারের পাশে একটি চায়ের দোকানে দুর্বৃত্তরা তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে।
নিহত নাফিস আহমেদ তুষার মোকারিমপুর ইউনিয়ন জাসদ ছাত্রলীগের সহসভাপতি ছিলেন।
পুলিশ ও এলাকাবাসীরা জানান, শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে গোলাপনগর বাজারের পাশে একটি চায়ের দোকানে বসে ছিলেন নাফিস আহমেদ তুষার। হঠাৎ ২০/২৫ জনের একটি সংঘবদ্ধ দল এসে তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর জখম করে চলে যায়। পরে স্থানীয়রা আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে প্রথমে ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সেখান থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে রাত সাড়ে ১০টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
নিহত তুষারের বাবা রবিউল ইসলাম রবি বলেন, তুষার ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। ১৭ রোজায় সে ছুটিতে বাড়িতে এসেছিল।
ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক রেজাউল করিম বলেন, ধারালো অস্ত্রের আঘাতে তুষারের দুই পায়ের রগ বিচ্ছিন্ন হয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। তা ছাড়া পিঠে একাধিক গভীর ক্ষতের চিহ্ন ছিল।
জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আলিম স্বপন বলেন, তুষার মোকারিমপুর ইউনিয়ন জাসদ ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তার বাবা ইউনিয়ন জাসদের সাংগঠনিক সম্পাদক। পরিকল্পিত এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি করছি।
ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল ইসলাম বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। হত্যার সঙ্গে জড়িতদের ধরতে পুলিশের অভিযান চলছে। এ ছাড়া ঘটনাস্থলের এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রাখা হয়েছে।
মেঘনায় ৮০০ যাত্রী নিয়ে লঞ্চ বিকল
মুন্সীগঞ্জে মেঘনা নদীতে প্রায় ৮০০ যাত্রী নিয়ে বিকল হয়ে পড়েছে একটি লঞ্চ। ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা লঞ্চটি বরিশালের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিল।
সোমবার (৮ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১০টায় গজারিয়া উপজেলার ষোলআনি এলাকায় বিকল হলে লঞ্চটি নোঙর করা হয়।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) সকালে এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন গজারিয়া নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ গোলাম মোস্তফা।
তিনি বলেন, বরিশালগামী আল-সাফিন সাত্তার খান-১ নামে লঞ্চটি প্রায় ৮০০ যাত্রী নিয়ে ঢাকার সদরঘাট থেকে সন্ধ্যায় ছেড়ে আসে। গজারিয়ায় এসে লঞ্চটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। তবে যাত্রীদের কোনো সমস্যা হয়নি।
তিনি আরও বলেন, আল-সাফিন কোম্পানির আরও একটি লঞ্চ ঢাকা থেকে রওনা হয়েছে। লঞ্চটি পৌঁছালে যাত্রীদের নিয়ে গন্তব্যে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা হবে। ততক্ষণ পর্যন্ত যাত্রীদের নিরাপত্তা দেবো।