সুনামগঞ্জে পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
সুনামগঞ্জ পৌর শহরের নবীনগরে পানিতে ডুবে ওবায়দুল হক (১৫) নামে এক স্কুলছাত্রের মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে এ ঘটনা ঘটে।
ওবায়দুল নবীন নগর এলাকার ফারুক মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে নবীনগর বক্ষব্যাধী হাসপাতাল এলাকায় ফুটবল খেলছিলেন ওবায়দুল হকসহ এলাকার কিছু তরুণ। এক পর্যায়ে সুরমা নদীতে ফুটবল পড়ে গেলে ফুটবল খুঁজে আনতে গিয়ে সুরমা নদীতে পড়ে নিখোঁজ হন ওবায়দুল হক। অনেক খোঁজাখুঁজি করে সন্ধান পাওয়া না গেলে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয় স্থানীয়রা।
ডুবরিদলের চেষ্টায় নিখোঁজ শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সদর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান আবুল হোসেন জানান, ছেলেটি আমার প্রতিবেশী। সে সুনামগঞ্জ সরকারি জুবিলী উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র। সে সাঁতার জানতো না। সকালে ঘটনাস্থলের পাশেই ফুটবল খেলছিল। এ সময় নদীতে ফুটবলে পড়ে যায়। ফুটবল আনতে গিয়ে নদীতে পড়ে নিখোঁজ হয়। পরে নদী থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. খালেদ চৌধুরী।
সুনামগঞ্জ পৌর শহরের নবীনগরে পানিতে ডুবে ওবায়দুল হক (১৫) নামে এক স্কুলছাত্রের মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে এ ঘটনা ঘটে।
ওবায়দুল নবীন নগর এলাকার ফারুক মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে নবীনগর বক্ষব্যাধী হাসপাতাল এলাকায় ফুটবল খেলছিলেন ওবায়দুল হকসহ এলাকার কিছু তরুণ। এক পর্যায়ে সুরমা নদীতে ফুটবল পড়ে গেলে ফুটবল খুঁজে আনতে গিয়ে সুরমা নদীতে পড়ে নিখোঁজ হন ওবায়দুল হক। অনেক খোঁজাখুঁজি করে সন্ধান পাওয়া না গেলে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয় স্থানীয়রা।
ডুবরিদলের চেষ্টায় নিখোঁজ শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সদর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান আবুল হোসেন জানান, ছেলেটি আমার প্রতিবেশী। সে সুনামগঞ্জ সরকারি জুবিলী উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র। সে সাঁতার জানতো না। সকালে ঘটনাস্থলের পাশেই ফুটবল খেলছিল। এ সময় নদীতে ফুটবলে পড়ে যায়। ফুটবল আনতে গিয়ে নদীতে পড়ে নিখোঁজ হয়। পরে নদী থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. খালেদ চৌধুরী।
মন্তব্য করুন