• ঢাকা শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
logo

নাইকো দুর্নীতি মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণ ১১ জুন

আরটিভি নিউজ

  ১৪ মে ২০২৪, ১৩:৩৭
নাইকো দুর্নীতি মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণ ১১ জুন
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ফাইল ছবি

নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ আটজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ১১ জুন দিন ধার্য করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১৪ মে) কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে স্থাপিত (অস্থায়ী) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯ এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমানের আদালতে মামলাটির সাক্ষ্যগ্রহণ চলে। খালেদা জিয়া অসুস্থ থাকায় এদিন তিনি আদালতে হাজির হতে পারেননি। তার পক্ষে আইনজীবী জিয়া উদ্দিন জিয়া হাজিরা দেন।

এদিন জব্দ তালিকার সাক্ষী আব্দুল বাকী আদালতে সাক্ষ্য দেন। এরপর আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জেরা করেন তাকে। তবে আব্দুল বাকীর জেরা শেষ হয়নি। পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ১১ জুন দিন ধার্য করেছেন আদালত।

খালেদা জিয়ার আইনজীবী হান্নান ভূঁইয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে গত বছরের ১৯ মার্চ একই আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। ২০০৭ সালে নাইকো দুর্নীতি মামলাটি দায়ের করে দুদক। দুদকের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম বাদী হয়ে রাজধানীর তেজগাঁও থানায় মামলাটি করেছিলেন। ২০০৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় দুদক।

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ছাড়া মামলার বাকি আসামিরা হলেন- দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান সেলিম ভূঁইয়া ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।

এর মধ্যে এ কে এম মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ও বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মারা যাওয়ায় মামলার দায় থেকে তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

দুদকের অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের মধ্যে সরকারে থাকাকালে খালেদা জিয়াসহ বেশ কয়েকজন ক্ষমতার অপব্যবহার করে কানাডিয়ান কোম্পানি নাইকোকে অবৈধভাবে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের সুবিধা পাইয়ে দেন। অভিযোগপত্রে আসামিদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা লোকসানের অভিযোগ আনা হয়।

মন্তব্য করুন

  • বাংলাদেশ এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
সহিংসতায় ঢাকায় ২০৯ মামলা, গ্রেপ্তার ২৩৫৭
নরসিংদীতে হামলার ঘটনায় ১১ মামলা
চাঁদপুরে ৭ মামলায় গ্রেপ্তার ৪৮
১৮৮ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে একই পরিবারের ৭ জনের নামে মামলা