• ঢাকা রোববার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
চাকরি দিচ্ছে ইনবক্স আইটি সলিউশন লিমিটেড
একাধিক পদে নিয়োগ দেবে মেক্সিম বাংলাদেশ 
রাশিয়া থেকে পরিচালিত আন্তর্জাতিক রাইড শেয়ারিং প্রতিষ্ঠান মেক্সিম বাংলাদেশ একাধিক পদে নিয়োগ দেবে।  পদের নাম : রিসিপশন  সংখ্যা : ১ শিক্ষাগত যোগ্যতা : এইচএসসি  বেতন : ১২ হাজার টাকা।  পদের নাম : সেলস এক্সিকিউটিভ  সংখ্যা : ৮ জন  শিক্ষাগত যোগ্যতা : বিবিএ  বেতন : ১৫-১৮ হাজার টাকা।  পদের নাম : কল সেন্টার এক্সিকিউটিভ  সংখ্যা : ৬ জন।  শিক্ষাগত যোগ্যতা : স্নাতক।  বেতন : ১২-১৫ হাজার টাকা।  আগ্রহী প্রার্থীগণ আগামী ২৮ ডিসেম্বর মধ্যে ইমেইলে আবেদন করতে বলা হয়েছে।  ইমেইল : [email protected] অফিস ওয়েবসাইট :https://taximaxim.com
আবেদন ফি ছাড়াই চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষে চাকরি, পদ ১২৮
বাংলাদেশিদের জন্য মালয়েশিয়ার বড় সুখবর
একাধিক সুবিধাসহ চাকরি দিচ্ছে আড়ং, কর্মস্থল ঢাকা
চাকরির সুযোগ দেবে এপেক্স, থাকছে না বয়সসীমা
এসএসসি পাসেই পাওয়ার গ্রিড কোম্পানিতে নিয়োগ, পদ ১৬৩
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড (পিজিসিবি)। পৃথক চার পদে মোট ১৬৩ জনকে নিয়োগ দেবে প্রতিষ্ঠানটি। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। যা যা প্রয়োজন— প্রতিষ্ঠানের নাম: পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড (পিজিসিবি) চাকরির ধরন: চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত প্রার্থীকে এক বছরের প্রবেশনসহ পাঁচ বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হবে। প্রবেশনকাল সফলতার সঙ্গে শেষ হলে পিজিসিবির চাকরি বিধি অনুযায়ী চাকরি নিশ্চিত করা হবে এবং ব্যক্তিগত কর্মমূল্যায়নের ভিত্তিতে পরবর্তী সময়ে চুক্তি নবায়ন করা হবে। বয়সসীমা: ১ জুলাই ২০২৪ তারিখে আবেদনকারীর বয়স সর্বনিম্ন ১৮ বছর ও সর্বোচ্চ ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। বিশেষ ক্ষেত্রে ৩২ বছর এবং বিভাগীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য। আবেদন ফি: প্রতিটি পদের জন্য প্রার্থীকে ৮০০ টাকা আবেদন ফি টেলিটকের যেকোনো নম্বর থেকে এসএমএসের মাধ্যমে জমা দিতে হবে। আবেদনের প্রক্রিয়া: প্রার্থীরা পিজিসিবির এই https://pgcb.gov.bd/ ওয়েবসাইট বা এই http://pgcb.teletalk.com.bd/ ওয়েবসাইটে ফরম পূরণের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। এছাড়া বিজ্ঞপ্তি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন। আবেদনের সময়সীমা: প্রার্থীরা আগামী ৩১ জুলাই, ২০২৪ ইং রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
জনবল নিয়োগ দেবে দারাজ, থাকবে যেসব সুবিধা
দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকায় ডেলিভারি ম্যান পদে ২০০ জনকে নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।  যা যা প্রয়োজন— প্রতিষ্ঠানের নাম: দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেড পদের নাম: ডেলিভারি ম্যান পদসংখ্যা: ২০০টি  কাজের ধরণ: সাইকেল/মোটর বাইকের মাধ্যমে কাষ্টমারের ঠিকানায় পন্য ডেলিভারি করা এবং পন্যের মূল্য সংগ্রহ। হোম ডেলিভারি পরিসেবার জন্য প্রস্তুত থাকা। কাস্টমারের তথ্য, বিক্রয় তথ্য, অন্যান্য অনুমোদন রিপোর্ট অফিসে সময় মত পাঠানো। বিভিন্ন ইস্যু সুপারভাইজারকে রিপোর্ট করা। নির্দিষ্ট ঠিকানা থেকে পণ্য সংগ্রহ করে অফিসে নিয়ে আসা। ব্যবস্থাপনা দ্বারা নির্ধারিত অন্যান্য প্রাসঙ্গিক কাজ। আবেদনের শর্ত: অবশ্যই জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম নিবন্ধন থাকতে হবে। জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম নিবন্ধন অনুযায়ী আবেদনকারীর বয়স ১৮ বা তার বেশি হতে হবে। চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক  কর্মক্ষেত্র: অফিসে  প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ  কর্মস্থল: পুরান ঢাকা, মোহাম্মদপুর, তেজগাঁও, মালিবাগ বেতন ও সুযোগ-সুবিধা: ফিক্সড স্যালারি (৮,৫০০ টাকা) হাজিরা বোনাস (৩,৫০০ টাকা) পার্সেল প্রতি কমিশন উৎসব ভাতা ফুয়েল বিল দৈনিক ১০০ টাকা (মোটর সাইকেল এর জন্য প্রযোজ্য) দুর্ঘটনা জনিত চিকিৎসা সুবিধা জীবন বিমা সুবিধা আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।  আবেদনের শেষ সময়: ৭ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত।
সেনাবাহিনীতে চাকরি, আবেদন করতে পারবেন বিবাহিতরাও
সম্প্রতি জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। প্রতিষ্ঠানটিতে ৮৪তম এএমসি পদে জনবল নিয়োগ দেবে। আগ্রহীরা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। যা যা প্রয়োজন— প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পদের নাম: ৮৪তম এএমসি কোর্স – পুরুষ/মহিলা পদ সংখ্যা: অসংখ্য। শিক্ষাগত যোগ্যতা (ন্যুনতম): ক। আর্মি মেডিকেল কোর (এএমসি) – (পুরুষ/মহিলা): ১। এমবিবিএস ডিগ্রী (সরকার কর্তৃক স্বীকৃত মেডিকেল কলেজ)। ২। ইন্টার্ণশীপ সম্পন্নকারী। ৩। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক ক) জাতীয় মাধ্যম: এসএসসি এবং এইচএসসি উভয় পরীক্ষায় জিপিএ-৫.০০। খ) ইংরেজী মাধ্যম: ‘ও’ লেভেলে ৬টি বিষয়ের মধ্যে ন্যুনতম ৩টি তে ‘এ’ গ্রেড, ৩টি তে ‘বি’ গ্রেড এবং ‘এ’ লেভেলে ২টি বিষয়ের মধ্যে ন্যুনতম ১টি তে ‘এ’ গ্রেড, ১টি তে ‘বি’ গ্রেড। উচ্চতা: পুরুষ ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি, নারী ৫ ফুট ১ ইঞ্চি ওজন: পুরুষ ৫৭ কেজি, নারী ৪৯ কেজি বুক: পুরুষ স্বাভাবিক ৩০ প্রসারণ ৩২, নারী স্বাভাবিক ২৮ প্রসারণ ৩০ নাগরিকত্ব: জন্মসূত্রে বাংলাদেশি বৈবাহিক অবস্থা: ক। পুরুষ: অবিবাহিত। তবে,০১ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে যাদের বয়স ২৬ বছরের উপরে হবে সে সকল বিবাহিত পুরুষ প্রার্থীগণও আবেদন করতে পারবেন। তবে প্রশিক্ষণের জন্য যোগদানের পূর্বে বা পরবর্তীতে যে কোন সময়ে ০১ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে ২৬ বছর হয়নি এমন প্রশিক্ষণার্থী বা অফিসার বিবাহিত ছিল প্রমাণ পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে)। খ। মহিলা: অবিবাহিতা/বিবাহিতা আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আবেদন ফি: আবেদনকারীকে ১০০০ টাকা আবেদন ফি এবং অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ফি বাবদ ১০০০ টাকা টেলিটক, ভিসা/মাস্টার কার্ড, টিএপি, বিকাশ, নগদ অথবা রকেটের মাধ্যমে অফেরতযোগ্য হিসেবে পাঠাতে হবে। আবেদনের শেষ সময়: ১৭ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা: ২৩ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত। সময়: সকাল ৯টা। স্থান: শহীদ বীর বিক্রম রমিজ উদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট কলেজ, ঢাকা সেনানিবাস। পরীক্ষার ফলাফল: সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় সপ্তাহে ওয়েবসাইট/এসএমএস/টেলিফোনের মাধ্যমে জানানো হবে।
শশী বলতেই দৌড়ে আসে হরিণ, খায় চা-বিস্কুট ভাত নুডুলস 
মানুষের মতোই খায় ভাত, নুডুলস, সেমাই, মুড়ি-চানাচুর, চা-বিস্কুটসহ নানা খাবার। প্রায় সাড়ে ৫ মাস বয়সী হরিণ শাবকের নাম শশী।  নাম ধরে ডাকলেই শশী ছুটে যাচ্ছে সবার কাছে।  মানুষের ভালোবাসায় বড় হয়ে উঠছে সাবকটি।  শাবকটির মা-বাবা এখন বন বিভাগের বোটম্যান নূরউল্ল্যাহ।  গত ৩০ জানুয়ারি সকালের দিকে তজুমদ্দিন উপজেলার হানু দালাল বাজার ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় খাবারের সন্ধানে ছুটে আসে একটি মা হরিণ সঙ্গে জন্ম দে এ শাবক।  ওইদিনই দুপুরের দিকে স্থানীয়দের আনাগোনার শব্দ শুনে শাবকটিকে রেখে পালিয়ে যায় মা হরিণ। পরে স্থানীয়রা বিষয়টি জানান বন বিভাগকে।  এরপর হরিণটিকে লালনপালন করার দায়িত্ব দেওয়া হয় বন বিভাগের বোটম্যান নূরউল্ল্যাহকে।  পরম যত্নে হরিণটিকে লালনপালনের সাথে তার নাম দেন শশী। প্রায় ৩ মাস পর্যন্ত হরিণ শাবকটিকে দৈনিক দেড় লিটার করে গরুর দুধ খাওয়ানো হয়।  পরে আস্তে আস্তে  ভাতের মাড় ও ঘাস খাওয়ানো হয়।  বর্তমানে হরিণটি ঘাসের পাশাপাশি ভাত, নুডুলস, সেমাই, মুড়ি-চানাচুর, চাসহ বিভিন্ন ধরনের মানুষের খাবার খায়। চাকরি জীবনের মাত্র ৬ মাসের মধ্যে শশীকে পেয়ে নূরউল্ল্যাহ যেন তার পরিবার থেকে দূরে থাকার কষ্টটা ভুলে গেছেন।  তবে মায়ায় কষ্ট হলেও নিয়ম অনুযায়ী হরিণ শাবকটিকে বনে অবমুক্ত করতে হবে বলে মনে করেন নুরউল্লাহ ।  
ভূতের গলি-পরীবাগসহ ঢাকার বিভিন্ন স্থানের নামকরণের রহস্য
ভূতের গলির মানে কি গলি ভরা ভূতের সমারোহ, পরীবাগ মানে কি বাগান ভরা পরী? স্বামীবাগে কি শুধু স্বামীরাই থাকেন? আরামবাগের মানুষ কি সারাদিনই আরাম করেন? এলিফেন্ট রোড কি শুধু হাতিদের জন্য?  রাজধানী ঢাকা কারো কাছে ভালোবাসার শহর, কারো কাছে মায়ার শহর আবার কারো কারো কাছে জাদুর শহর। এ শহরের বিভিন্ন জায়গার রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন নাম। শুনতে মজার হলেও এসব নামের পেছনে রয়েছে এক একটি ইতিহাস। আসুন জেনে নেই রাজধানীর অতি পরিচিত বেশ কয়েকটি স্থানের নামকরণের নেপথ্য— ভূতের গলি এ এলাকায় Mr. boot নামে একজন ব্রিটিশ নাগরিক ছিলেন, তার নাম থেকে বুটের গলি, পরবর্তীতে বুট থেকে প্রচলিত হয়ে যায় ভুতের গলি নামে।   গেন্ডারিয়া  ইংরেজি শব্দ Grand Area থেকে এসেছে।  এ এলাকায় অভিজাত ধনী ব্যক্তিরা থাকতেন বলে এর নাম ছিল Grand Area।  কিন্তু লোকমুখে ইংরেজি শব্দ গ্র্যান্ড এরিয়া হয়ে যায় গেন্ডারিয়া। মহাখালী এ এলাকায় মহাকালী নামের একটি মন্দির ছিল।  সেই মহাকালি থেকে জায়গার নাম হয়ে যায় মহাখালী। গোপীবাগ এ এলাকায় গোপীনাগ নামক এক ধনী ব্যবসায়ী ছিলেন।  নিজ খরচে তৈরি করেন ‘গোপীনাথ জিউর মন্দির’। এর পাশেই ছিল হাজারো ফুলের বাগান।  আর সর্বোপরি বাগান আর গোপীনাগ থেকে জায়গার নাম হয়ে যায় ‘গোপীবাগ’   পুরানা পল্টন, নয়া পল্টন: ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর ঢাকাস্থ সেনানিবাসে এক প্ল্যাটুন সেনাবাহিনী ছিল, তবে বাঙালীর বাংলা বলতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। তাই প্ল্যাটুন থেকে নাম হয়ে যায় পল্টন। পরবর্তীতে আগাখানিরা এই পল্টনকে দুইভাগে ভাগ করেন, নয়া পল্টন ছিল আবাসিক এলাকা আর পুরানো পল্টন ছিল বাণিজ্যিক এলাকা। পিলখানা, হাতিরঝিল, এলিফ্যান্ট রোড ও হাতিরপুল  ইংরেজ শাসনামলে প্রচুর হাতি পালা হতো বলে জায়গার নাম হয় পিলখানা।  হাতিগুলো যেখানে গোসল করানো হত তার নাম হয় হাতিরঝিল।  আর পিলখানা হতে ঝিলে যাওয়ার জন্য হাতিরা যে রাস্তা দিয়ে ব্যবহার করত তার নামকরণ করা হয় এলিফ্যান্ট রোড।  আর এর মাঝে ছোট্ট একটি কাঠের পুল ছিল, যার নামকরণ হলো হাতিরপুল।  স্বামীবাগ এ এলাকায় ত্রিপুরালিঙ্গ স্বামী নামে এক ধনী ও রাজনৈতিক প্রভাবশালী এক ব্যক্তি ছিলেন।  এলাকায় স্বামীজি নামেও পরিচিত ছিলেন তিনি।  তার নামানুসারে এলাকার নাম হয় স্বামীবাগ। পরীবাগ পরীবানু নামে নবাব আহসানউল্লাহর এক মেয়ে ছিল।  ধারণা করা হয় পরীবানুর নামে একটি বড় বাগান করা হয়।  পরবর্তীতে তার নাম ও বাগানুসারে এর নামকরণ হয় পরীবাগ।  ধানমন্ডি এককালে এ এলাকায় বড় একটি হাট বসতো।  হাটটি ধান ও অন্যান্য শস্য বিক্রির জন্য বিখ্যাত ছিল।  আর তা থেকে এর নাম হয়ে যায় ধানমন্ডি।  কাকরাইল ঊনিশ শতকের শেষ দশকে ঢাকার কমিশনার ছিলেন মি. ককরেল।  নতুন শহর তৈরি করে নামকরণ হলো "কাকরাইল"। আরামবাগ এখানে প্রচুর ফল ও অন্যান্য গাছের বাগান ছিল।  মানুষ সেসব গাছের ছায়ায় আরাম করার পাশাপাশি ফল পেড়ে খেতো।  আর সর্বোপরি বাগান সমৃদ্ধ এলাকার নাম হয়ে যায় আরামবাগ।       
চাকরি দিচ্ছে আকিজ গ্রুপ, লাগবে না অভিজ্ঞতা
আকিজ গ্রুপের অন্যতম প্রতিষ্ঠান আকিজ বিড়ি ফ্যাক্টরি লিমিটেড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি ক্যান্টিন ইনচার্জ (ফ্যাক্টরি) পদে একাধিক জনবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। গত ১৩ জুন থেকেই আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক বেতন ছাড়াও প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, উৎসব ভাতা, চিকিৎসা সেবাসহ প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরও বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন। প্রতিষ্ঠানের নাম : আকিজ বিড়ি ফ্যাক্টরি লিমিটেড পদের নাম: ক্যান্টিন ইনচার্জ (ফ্যাক্টরি) পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়  শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অন্যান্য যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট কাজের দক্ষতা  অভিজ্ঞতা: প্রয়োজন নেই চাকরির ধরন: ফুলটাইম কর্মক্ষেত্র: অফিসে  প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়) বয়সসীমা: উল্লেখ নেই  কর্মস্থল: দেশের যেকোনো স্থানে  বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে  অন্যান্য সুবিধা: প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, উৎসব ভাতা, চিকিৎসা সেবা।  আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। আকিজ বিড়ি ফ্যাক্টরির অফিশিয়াল ওয়েবসাইট : https://akijbiri.com আবেদনের শেষ সময় : ২৫ জুন ২০২৪
থোকায় থোকায় ঝুলছে আঙুর, দেখতে মানুষের ভিড়
চারদিকে বাঁশ আর নেটের বেড়া। লতানো গাছের মাচায় থোকায় থোকায় ঝুলছে রসালো ফল সবুজ আঙুর। ফলে ফলে ছেয়ে গেছে পুরো বাগান। দেশের মাটিতে এত সুন্দর আঙুরের বাগান, যে কেউ দেখলেই অভিভূত হবেন। এই ফলটি ভিনদেশি হলেও বহুকাল ধরে এ দেশের মানুষের পছন্দের তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছে এই টসটসে রসে ভরা আঙুর। কিন্তু পর্যাপ্ত চাহিদা থাকলেও নেই দেশে এর তেমন চাষাবাদ। তাইতো চড়া দামে কিনতে হয় এই পচনশীল দামি ফল। দেশে এর চাহিদা মেটাতে এমন উদ্যোগ নিয়েছেন গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার সবুজ নামে এক যুবক।  তার বাগানে প্রবেশ করতেই দেখা যায়, লতায় পেঁচানো গেট সদৃশ মাচার ভেতর দিয়েই ঝুলছে আঙুর। এমন সফলতা দেখতে উদ্যোক্তা, চাষিসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ প্রতিদিন ভিড় করছেন তার বাগানে।  ইউটিউবে একজন ব্যক্তির আঙুর চাষের সফলতার ভিডিও দেখে উৎসাহিত হন সবুজ। তারপর সেই অনুযায়ী তিনি গাছ রোপণ ও চাষাবাদ শুরু করেন। তিনি চান দেশের যুবকরা যদি এই বিদেশি ফল চাষে উৎসাহিত হন তাহলে নিজেদের আমদানি নির্ভরতা কমবে। অন্যান্য ফল-ফসলের মতো বিদেশি আঙুর চাষেও সফল হওয়া যায়—এটি প্রমাণ করেছেন যুবক সবুজ। তাকে দেখে অনেক চাষি উৎসাহিত হবেন। আঙুরের মতো একটি বিশেষ ফলের চাহিদা মিটবে অদূর ভবিষ্যতে। মাচায় আঙুর চাষ দেখে অভিভূত এলাকাবাসী। তারা জানান, উদ্বুদ্ধ হওয়ার মতো একজন সফল চাষি হিসেবে সবুজ তার স্বাক্ষর রেখেছে। কমলা, আম, পেঁপেসহ নানা জাতের ফলের মধ্যে আঙুরের চাষ ব্যতিক্রম। এটি সবুজের ফল বাগানের সৌন্দর্য ও সফলতার প্রকাশ ঘটিয়েছে।  শ্রীপুরের মাটি আঙুর চাষের জন্য উপযুক্ত। প্রাথমিকভাবে তা করে দেখিয়েছেন সবুজ। সার ব্যবস্থাপনা ও ওষুধ প্রয়োগের ব্যাপারে নানাভাবে তাকে পরামর্শ দিচ্ছেন কৃষিবিদরা। সবুজকে দেখে অন্য চাষিরাও আঙুর চাষে সফল হবেন—এমনটাই প্রত্যাশা দর্শনার্থীদের।  তথ্য ও ভিডিও: রায়হানুল ইসলাম আকন্দ।