• ঢাকা রোববার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
শেয়ারবাজারের পতন ঠেকাতে নতুন নিয়ম চালু
মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান মার্কেন্টাইল ব্যাংক বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের ঘোষণা করেছে। লভ্যাংশ ঘোষণার কারণে নিয়ম অনুযায়ী এখন ব্যাংকটির শেয়ারের দামের উত্থান-পতনের ক্ষেত্রে কোনো সীমা থাকছে না। আগামী ৮ মে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানা যায়। বুধবার (১৭ এপ্রিল) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। মার্কেন্টাইল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে মোট ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। গত ৩১ ডিসেম্বর শেষ হওয়া সর্বশেষ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারধারীদের এই লভ্যাংশের ঘোষণা দিয়েছে ব্যাংকটি।  ডিএসই সূত্রে জানা যায়, সর্বশেষ হিসাব বছরে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮৬ পয়সা; ২০২২ সালে যা ছিল ২ টাকা ১২ পয়সা। সে হিসাবে ব্যাংকটির ইপিএস কমেছে প্রায় ১২ শতাংশ। অন্যদিকে গত ৩১ ডিসেম্বর শেষে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের পুনর্মূল্যায়নকৃত শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৩ টাকা ৯১ পয়সা। ২০২২ সালে এটি ছিল ২৩ টাকা ৭১ পয়সা। এছাড়া গত বছর মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো পার শেয়ার বা শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ বেড়ে হয়েছে ৪ টাকা ৮০ পয়সা, এর আগের বছর যা ছিল ৪ টাকা ৭৩ পয়সা। ঘোষিত লভ্যাংশ অনুমোদনের জন্য আগামী ৩০ মে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠানের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। বিনিয়োগকারীরা সেখানে লভ্যাংশের প্রস্তাব অনুমোদন করবেন।
বেক্সিমকোর ২৬২৫ কোটি টাকার জিরো কুপন বন্ড অনুমোদন
১৫০০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যু করছে বেক্সিমকো
রমজানে পুঁজিবাজারে লেনদেনে নতুন সময়সূচি
ক্রমাগত পতনের পর চাঙ্গা পুঁজিবাজার
আরও ২৩ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস উঠে গেল
চার দিনের ব্যবধানে আরও ২৩টি কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস (সর্বনিম্ন সীমা) তুলে নিয়েছে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ফলে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের ওপর ফ্লোর প্রাইস থাকবে।  সোমবার (২২ জানুয়ারি) সংস্থাটি এ সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে। আদেশে বলা হয়েছে, সোমবার থেকে ১২টি কোম্পানি ব্যতীত সব কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হল। অর্থাৎ, ঐ ১২টি কোম্পানির শেয়ারের ওপর ফ্লোর প্রাইস থাকবে। এগুলো বাদে অন্যান্য কোম্পানির ক্ষেত্রে সার্কিট ব্রেকারের ঊর্ধ্বসীমা ও নিম্ন সীমা প্রযোজ্য হবে। নতুন এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে মঙ্গলবার থেকে কার্যকর হবে। ফ্লোর প্রাইস থাকা ১২টি কোম্পানি হলো- ব্যাট বিসি, বেক্সিমকো, বিএসআরএম, জিপি, ইসলামী ব্যাংক, কেপিসিএল, এম পেট্রোলিয়াম, ওরিয়ন ফার্মা, রেনাটা, রবি এবং এসপিসিএল।  রোববার (২১ জানুয়ারি) ফ্লোর প্রাইস ছাড়া লেনদেন শুরু হতেই প্রায় সবকটি কোম্পানির শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়ে। এতে দিনের শুরুতেই ডিএসইর প্রধান সূচক প্রায় ২০০ পয়েন্ট কমে যায়। তবে লেনদেন শেষে সংশোধন হয়ে সূচক হারায় ৯৬ পয়েন্ট। এর আগে গত বৃহস্পতিবার ৩৫টি বাদে বাকি সব কোম্পানির শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়ার কথা জানায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। ২০২২ সালে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও করোনা মহামারিতে ফ্লোর প্রাইস আরোপ করেছিল বিএসইসি। সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে কমিশন ১২ প্রতিষ্ঠান বাদে বাকিগুলোর ফ্লোর প্রাইস তুলে দিয়েছে। এর ফলে প্রতিষ্ঠানগুলোতে স্বাভাবিক সার্কিট ব্রেকার কার্যকর হবে। কমিশন আশা করছে, এ কারণে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে এবং বাজারে গতি ফিরবে।
৩৫টি বাদে সব কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস উঠে গেল
৩৫টি বাদে সব কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস (সর্বনিম্ন সীমা) তুলে নিয়েছে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।  বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) সংস্থাটি এ সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে।  আদেশে বলা হয়েছে, রোববার (২১ জানুয়ারি) থেকে ৩৫টি কোম্পানি ব্যতীত সব কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হল। অর্থাৎ, ঐ ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের ওপর ফ্লোর প্রাইস থাকবে। এগুলো বাদে অন্যান্য কোম্পানির ক্ষেত্রে সার্কিট ব্রেকারের ঊর্ধ্বসীমা ও নিম্ন সীমা প্রযোজ্য হবে। ফ্লোর প্রাইস থাকা ৩৫টি কোম্পানি হলো- আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, বারাকা পাওয়ার, বিএটিবিসি, বেক্সিমকো, বিএসসিসিএল, বিএসআরএম লিমিটেড, বিএসআরএম স্টিল, কনফিডেন্স সিমেন্ট, ডিবিএইচ, ডোরিন পাওয়ার, এনভয় টেক্সটাইল, গ্রামীণফোন, এইচআর টেক্সটাইল, আইডিএলসি, ইনডেক্স অ্যাগ্রো, ইসলামী ব্যাংক, কেডিএস লিমিটেড, কেপিসিএল, কট্টালি টেক্সটাইল, মালেক স্পিনিং, মেঘনা পেট্রলিয়াম, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল পলিমার, ওরিয়ন ফার্মা, পদ্মা অয়েল, রেনাটা, রবি, সায়হাম কটন, শাশা ডেনিমস, সোনালী পেপার, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স, শাইনপুকুর সিরামিকস, শাহজীবাজার পাওয়ার, সামিট পাওয়ার ও ইউনাইটেড পাওয়ার। ২০২২ সালে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ছাড়াও অর্থনৈতিক নানা সংকটে পুঁজিবাজারে বড় দর পতনের শঙ্কায় ঐ বছরের ২৮ জুলাই দ্বিতীয়বারের মতো ফ্লোর প্রাইস আরোপ করেছিল বিএসইসি। এর আগে করোনা মহামারিতে ফ্লোর প্রাইস আরোপ করেছিল বিএসইসি। সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে কমিশন ৩৫ প্রতিষ্ঠান বাদে বাকিগুলোর ফ্লোর প্রাইস তুলে দিয়েছে। এর ফলে প্রতিষ্ঠানগুলোতে স্বাভাবিক সার্কিট ব্রেকার কার্যকর হবে। কমিশন আশা করছে, এ কারণে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে এবং বাজারে গতি ফিরবে।
বেক্সিমকো ফার্মা থেকে পাপনের পদত্যাগ
বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে সরে দাঁড়ালেন নতুন যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন। মন্ত্রিসভার সদস্য হওয়ার কারণেই তিনি দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানটির পরিচালকের পদ ছাড়লেন। আরও পড়ুন : জোভানের সঙ্গে বিয়ের প্রসঙ্গে মুখ খুললেন অভিনেত্রী   রোববার (১৪ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের এই তথ্য জানানো হয় বেক্সিমকো ফার্মার পক্ষ থেকে। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে বঙ্গভবনে শপথ নেন নাজমুল হাসান পাপন। এরপর  তার হাতে বর্তমান সরকারের যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রীর দায়িত্ব তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বেক্সিমকো ফার্মা জানিয়েছে, নাজমুল হাসান কোম্পানিটির এমডির পাশাপাশি পরিচালনা পর্ষদেরও সদস্য ছিলেন। আরও পড়ুন : ২৮৫ প্রতিবন্ধীকে নিয়োগ দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ   সংবিধানের ১৪৭ অনুচ্ছেদে বলা আছে, ‘সরকারের কোনো মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী বা উপমন্ত্রী পদে নিযুক্ত বা কর্মরত ব্যক্তি কোনো লাভজনক পদ কিংবা বেতনাদিযুক্ত পদ বা মর্যাদায় বহাল হইবেন না কিংবা মুনাফা লাভের উদ্দেশ্যযুক্ত কোনো কোম্পানি, সমিতি বা প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনায় বা পরিচালনায় কোনোরূপ অংশগ্রহণ করিবেন না।’ মন্ত্রী ছাড়াও রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, নির্বাচন কমিশনার ও সরকারি কর্ম কমিশনের সদস্যের বেলায়ও সংবিধানের এ ধারা প্রযোজ্য।