• ঢাকা শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
logo
শেয়ার কারসাজি, ডিএসইর পরিচালকের বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ
শেয়ারবাজারের পতন ঠেকাতে নতুন নিয়ম চালু
শেয়ারবাজারের ধারাবাহিক পতন ঠেকাতে শেয়ারের মূল্যসীমায় পরিবর্তন এনেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।  বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সই করা এ সংক্রান্ত এক আদেশ জারি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) থেকে সার্কিট ব্রেকারের নতুন নিয়ম কার্যকর হবে। ফলে এখন থেকে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের দাম এক দিনে ৩ শতাংশের বেশি কমতে পারবে না। বর্তমানে দামভেদে কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ পর্যন্ত দরপতন হতে পারে। ফ্লোর প্রাইসে থাকা সিকিউরিটিজ বাদে সব সিকিউরিটিজের ক্ষেত্রে এই নিয়ম কার্যকর হবে। দেশের পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর আগে ২০২১ সালে শেয়ারবাজারে টানা দরপতন ঠেকাতে শেয়ারের দামের সর্বনিম্ন মূল্য স্তর বা ফ্লোর প্রাইস আরোপ করেছিল পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। তাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারের দাম নির্দিষ্ট একটি সীমার নিচে নামার সুযোগ ছিল না। ফ্লোর প্রাইস আরোপের ফলে বাজারে একধরনের স্থবিরতা নেমে আসে। বেশিরভাগ শেয়ারের লেনদেন বন্ধ হয়ে যায়। পরে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়ার দাবি করেন খাত সংশ্লিষ্টরা। পরে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনার পর চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ধাপে ধাপে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হয়। পতন ঠেকাতে নতুন নিয়ম বিনিয়োগকারী ও পুঁজিবাজারের স্বার্থে  নেওয়া হয়েছে বলে বিএসইসির নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছে। তবে শেয়ারবাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, এই সিদ্ধান্তের ফলে শেয়ারবাজারের উপকার হবে না। বরং বাজারে স্বাভাবিক চাহিদা ও সরবরাহ ব্যবস্থায় ব্যাঘাত ঘটবে। তারা বলছেন, এর আগে ফ্লোর প্রাইস দিয়ে দীর্ঘদিন বাজার আটকে রাখা হয়। বহু সমালোচনার পর বিএসইসি ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয়। এখন আবার সেই ধরনের একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। এতে বাজারের কোনো উপকার হবে না। শেয়ার বাজারের পতন ঠেকাতে গত সোমবার স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে এক বৈঠক করে বিএসইসি। এই বৈঠককে কেন্দ্র করে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা আশার সঞ্চার হয়েছিল। বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা ছিল, ওই বৈঠকের পর শেয়ারবাজারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়বে। কিন্ত বৈঠকের কোনো সুফল বাজারে দেখা যায়নি। বুধবারও প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স এদিন ৫৫ পয়েন্ট বা প্রায় ১ শতাংশ কমে নেমে এসেছে ৫ হাজার ৬০০ পয়েন্টের নিচে। এদিন ডিএসইর প্রধান সূচকটির অবস্থান ছিল ৫ হাজার ৫৭৯ পয়েন্টে, যা গত ৩৫ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে সর্বশেষ ২০২১ সালে ৪ মে ডিএসইএক্স সূচকটি ৫ হাজার ৫৩৫ পয়েন্টের সর্বনিম্ন অবস্থানে ছিল।    
মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা
বেক্সিমকোর ২৬২৫ কোটি টাকার জিরো কুপন বন্ড অনুমোদন
১৫০০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যু করছে বেক্সিমকো
রমজানে পুঁজিবাজারে লেনদেনে নতুন সময়সূচি
ক্রমাগত পতনের পর চাঙ্গা পুঁজিবাজার
দেশের পুঁজিবাজার ক্রমাগত পতনের সংবাদের পর এবার দিচ্ছে সুখবর। গতকাল সোমবার আরও ২৩ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়ার পর আজ মঙ্গলবার সকালে দেশের প্রধান পুঁজিবাজারে চাঙ্গা ভাব দেখা গেছে। মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) সকাল ১১টা ২০ মিনিটে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক ৪৩ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৭০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৬ হাজার ২৯৮। এরপর সকাল সাড়ে ১১টায় দেখা যায়- শেয়ারের দাম বেড়েছে ১৭৩ প্রতিষ্ঠানের, কমেছে ১৭১ প্রতিষ্ঠানের ও অপরিবর্তিত থেকেছে ৪২ প্রতিষ্ঠানের। সেসময় লেনদেন হয় ৪৬৬ কোটি টাকা। তবে একই সময়ে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) দেখা যায় বিপরীত দৃশ্য। বন্দর নগরীর পুঁজিবাজারে সূচক ৪৪ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২২ শতাংশ কমে হয়েছে ১৮ হাজার ১৯১। শেয়ারের ক্রমাগত দরপতনের ফলে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের লোকসান ঠেকাতে ও চলমান অর্থনৈতিক সংকটের মুখে ২০২২ সালের ২৮ জুলাই কৃত্রিম মূল্য পরিমাপ বা ফ্লোর প্রাইস আরোপ করা হয়। তালিকাভুক্ত ৩৪৯ প্রতিষ্ঠান ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ১২টির ক্ষেত্রে এখনো ফ্লোর প্রাইস বহাল আছে। পুঁজিবাজারে চাঙ্গা ভাব ফেরাতে গত ১৮ জানুয়ারি ৩৫ প্রতিষ্ঠান বাদে বাকিগুলোর ফ্লোর প্রাইস তুলে দেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এরপর গত রোববার ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স সূচকের পতন এক দশমিক ৫২ শতাংশ হলেও গতকাল সোমবার সূচক আগের দিনের তুলনায় ১৪ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২২ শতাংশ বেড়ে হয় ৬২৫৪ দশমিক ৩০। ডিএসইতে লেনদেন এক হাজার ৪২ কোটি টাকা হয়। এটি ২০২৩ সালের ১৮ জুলাইয়ের পর সর্বোচ্চ। গতকাল সন্ধ্যায় বিএসইসি বলেছে, ২০২১ সালের ১৭ জুন জারি করা আদেশ অনুযায়ী ১২টি ছাড়া অন্য সব প্রতিষ্ঠানের জন্য সার্কিট ব্রেকারের ঊর্ধ্বসীমা প্রযোজ্য হবে। সেই মোতাবেক আনোয়ার গ্যালভানাইজিং লিমিটেড, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ, বেক্সিমকো, বিএসআরএম লিমিটেড, গ্রামীণফোন লিমিটেড, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড, খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড, মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড, ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেড, রেনাটা লিমিটেড, রবি ও শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের ফ্লোর প্রাইস কার্যকর থাকবে।
আরও ২৩ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস উঠে গেল
চার দিনের ব্যবধানে আরও ২৩টি কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস (সর্বনিম্ন সীমা) তুলে নিয়েছে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ফলে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের ওপর ফ্লোর প্রাইস থাকবে।  সোমবার (২২ জানুয়ারি) সংস্থাটি এ সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে। আদেশে বলা হয়েছে, সোমবার থেকে ১২টি কোম্পানি ব্যতীত সব কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হল। অর্থাৎ, ঐ ১২টি কোম্পানির শেয়ারের ওপর ফ্লোর প্রাইস থাকবে। এগুলো বাদে অন্যান্য কোম্পানির ক্ষেত্রে সার্কিট ব্রেকারের ঊর্ধ্বসীমা ও নিম্ন সীমা প্রযোজ্য হবে। নতুন এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে মঙ্গলবার থেকে কার্যকর হবে। ফ্লোর প্রাইস থাকা ১২টি কোম্পানি হলো- ব্যাট বিসি, বেক্সিমকো, বিএসআরএম, জিপি, ইসলামী ব্যাংক, কেপিসিএল, এম পেট্রোলিয়াম, ওরিয়ন ফার্মা, রেনাটা, রবি এবং এসপিসিএল।  রোববার (২১ জানুয়ারি) ফ্লোর প্রাইস ছাড়া লেনদেন শুরু হতেই প্রায় সবকটি কোম্পানির শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়ে। এতে দিনের শুরুতেই ডিএসইর প্রধান সূচক প্রায় ২০০ পয়েন্ট কমে যায়। তবে লেনদেন শেষে সংশোধন হয়ে সূচক হারায় ৯৬ পয়েন্ট। এর আগে গত বৃহস্পতিবার ৩৫টি বাদে বাকি সব কোম্পানির শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়ার কথা জানায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। ২০২২ সালে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও করোনা মহামারিতে ফ্লোর প্রাইস আরোপ করেছিল বিএসইসি। সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে কমিশন ১২ প্রতিষ্ঠান বাদে বাকিগুলোর ফ্লোর প্রাইস তুলে দিয়েছে। এর ফলে প্রতিষ্ঠানগুলোতে স্বাভাবিক সার্কিট ব্রেকার কার্যকর হবে। কমিশন আশা করছে, এ কারণে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে এবং বাজারে গতি ফিরবে।
৩৫টি বাদে সব কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস উঠে গেল
৩৫টি বাদে সব কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস (সর্বনিম্ন সীমা) তুলে নিয়েছে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।  বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) সংস্থাটি এ সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে।  আদেশে বলা হয়েছে, রোববার (২১ জানুয়ারি) থেকে ৩৫টি কোম্পানি ব্যতীত সব কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হল। অর্থাৎ, ঐ ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের ওপর ফ্লোর প্রাইস থাকবে। এগুলো বাদে অন্যান্য কোম্পানির ক্ষেত্রে সার্কিট ব্রেকারের ঊর্ধ্বসীমা ও নিম্ন সীমা প্রযোজ্য হবে। ফ্লোর প্রাইস থাকা ৩৫টি কোম্পানি হলো- আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, বারাকা পাওয়ার, বিএটিবিসি, বেক্সিমকো, বিএসসিসিএল, বিএসআরএম লিমিটেড, বিএসআরএম স্টিল, কনফিডেন্স সিমেন্ট, ডিবিএইচ, ডোরিন পাওয়ার, এনভয় টেক্সটাইল, গ্রামীণফোন, এইচআর টেক্সটাইল, আইডিএলসি, ইনডেক্স অ্যাগ্রো, ইসলামী ব্যাংক, কেডিএস লিমিটেড, কেপিসিএল, কট্টালি টেক্সটাইল, মালেক স্পিনিং, মেঘনা পেট্রলিয়াম, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল পলিমার, ওরিয়ন ফার্মা, পদ্মা অয়েল, রেনাটা, রবি, সায়হাম কটন, শাশা ডেনিমস, সোনালী পেপার, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স, শাইনপুকুর সিরামিকস, শাহজীবাজার পাওয়ার, সামিট পাওয়ার ও ইউনাইটেড পাওয়ার। ২০২২ সালে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ছাড়াও অর্থনৈতিক নানা সংকটে পুঁজিবাজারে বড় দর পতনের শঙ্কায় ঐ বছরের ২৮ জুলাই দ্বিতীয়বারের মতো ফ্লোর প্রাইস আরোপ করেছিল বিএসইসি। এর আগে করোনা মহামারিতে ফ্লোর প্রাইস আরোপ করেছিল বিএসইসি। সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে কমিশন ৩৫ প্রতিষ্ঠান বাদে বাকিগুলোর ফ্লোর প্রাইস তুলে দিয়েছে। এর ফলে প্রতিষ্ঠানগুলোতে স্বাভাবিক সার্কিট ব্রেকার কার্যকর হবে। কমিশন আশা করছে, এ কারণে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে এবং বাজারে গতি ফিরবে।
বেক্সিমকো ফার্মা থেকে পাপনের পদত্যাগ
বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে সরে দাঁড়ালেন নতুন যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন। মন্ত্রিসভার সদস্য হওয়ার কারণেই তিনি দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানটির পরিচালকের পদ ছাড়লেন। আরও পড়ুন : জোভানের সঙ্গে বিয়ের প্রসঙ্গে মুখ খুললেন অভিনেত্রী   রোববার (১৪ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের এই তথ্য জানানো হয় বেক্সিমকো ফার্মার পক্ষ থেকে। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে বঙ্গভবনে শপথ নেন নাজমুল হাসান পাপন। এরপর  তার হাতে বর্তমান সরকারের যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রীর দায়িত্ব তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বেক্সিমকো ফার্মা জানিয়েছে, নাজমুল হাসান কোম্পানিটির এমডির পাশাপাশি পরিচালনা পর্ষদেরও সদস্য ছিলেন। আরও পড়ুন : ২৮৫ প্রতিবন্ধীকে নিয়োগ দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ   সংবিধানের ১৪৭ অনুচ্ছেদে বলা আছে, ‘সরকারের কোনো মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী বা উপমন্ত্রী পদে নিযুক্ত বা কর্মরত ব্যক্তি কোনো লাভজনক পদ কিংবা বেতনাদিযুক্ত পদ বা মর্যাদায় বহাল হইবেন না কিংবা মুনাফা লাভের উদ্দেশ্যযুক্ত কোনো কোম্পানি, সমিতি বা প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনায় বা পরিচালনায় কোনোরূপ অংশগ্রহণ করিবেন না।’ মন্ত্রী ছাড়াও রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, নির্বাচন কমিশনার ও সরকারি কর্ম কমিশনের সদস্যের বেলায়ও সংবিধানের এ ধারা প্রযোজ্য।