• ঢাকা শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo

ব্যর্থতা ডেকে সম্মানজনক স্কোর বাংলাদেশের

অনলাইন ডেস্ক
  ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ২১:৪২

ম্যাচটা বাঁচা-মরার জেনেও ইনিংসের শুরুটা হতাশায়। হারলে পরতে হবে বাদ, জিতলে ফাইনালে। এমন সমীকরণে দলীয় ১২ রানের মাথায় নেই তিন উইকেট। একের পর এক উইকেট বিলিয়ে দিয়ে তখন মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ার মতো অবস্থা।

এখান থেকেই ঘুরে দাঁড়ানোর আভাস মুশফিকুর রহিম আর মোহাম্মদ মিঠুনের। যেন এবারের এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচের পুনরাবৃত্তি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম ম্যাচেও যখন ৩ রানে ছিল না তিন উইকেট, তখন ঘোর বিপদে দলের হাল ধরেছিলেন মুশফিকুর রহিম আর মোহাম্মদ মিঠুন।

ওপেনিংয়ে ব্যর্থতা যেন নিত্যদিনের সঙ্গী। লিটনের সঙ্গে আজ সৌম্য ওপেনিং করেছেন শান্তর বদলে কিন্তু ফিরে যেতে হলো শূন্য রানে।

দলীয় পাঁচ রানের মাথায় ওপেনিং জুটি ভাঙলে তিন নম্বরে খেলতে আসেন সাকিবের পরিবর্তে দলে সুযোগ পাওয়া মুমিনুল হক। ব্যক্তিগত ৫ রানের মাথায় শাহিন আফ্রিদির করা বলে ক্লিন বোল্ড হয়ে ফিরে গেলেন বাঁহাতিও।

দলীয় রান যখন ১২ তখন লিটনও বোল্ড হয়ে ফিরলেন জুনাইদ খানের বলে নিজের ৬ রানের মাথায়।

উইকেটে আসলেন মুশফিক আর মিঠুন। দুজনেই ইনিংস শুরু করেন ধীরে। শুরুর বিপদটা কাটিয়ে উঠে রান তুলছেন দ্রুতই।

মুশফিক তুলে নেন ক্যারিয়ারের ৩০তম ওয়ানডে অর্ধশতক। মিঠুনও তুলে নেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় অর্ধশতক।

জুটি যখন বড় হচ্ছিল ঠিক তখনই হাসান আলীর বলে ক্যাচ তুলে দিয়ে মিঠুন বিদায় হোন ৬০ রান করে। জুটি ভাঙল ১৪৪ রানে।

এরপর ১১ রানে ফিরে গেলেন আগে র ম্যাচে ৭২ করা ইমরুল কায়েস। মুশফিক তখনও নির্ভার। রান তুলছেন দ্রুতই।

কিন্তু দুর্ভাগা মুশফিক আউট হলেন ৯৯ রানের মাথায়। এবারের এশিয়া কাপে দ্বিতীয় শতক থেকে বঞ্চিত হতে হলো ১টা রানের জন্য।

এরপর মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের ২৫ আর মাশরাফি মুর্তজার ১৩ রানে দলীয় সংগ্রহ দাঁড়ায় ৪৮.৫ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে ২৩৯ রান।

এবারের এশিয়া কাপে নিজের প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমেই ৪ উইকেট তুলে নেন জুনাইদ খান। ২ উইকেট করে নেন শাহিন আফ্রিদি ও হাসান আলী। এক উইকেট নেন শাদাব খান।

আরও পড়ুন :

এমআর/সি

মন্তব্য করুন

daraz
  • খেলা এর পাঠক প্রিয়
X
Fresh