• ঢাকা বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১
logo

স্টিফেন হকিং’স ফেভারিট প্লেসেস

আরটিভি অনলাইন ডেস্ক

  ১৩ অক্টোবর ২০১৬, ০৮:১৭

‘অ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম’ বইয়ে মহাবিশ্ব সৃষ্টি রহস্যের তত্ত্ব দিয়ে সারাবিশ্বে বিখ্যাত হয়ে যান স্টিফেন হকিং। সেটি ১৯৮৮ সালের কথা।

জীবন্ত এক কিংবদন্তি স্টিফেন হকিং।

২১ বছর বয়স থেকে যার শরীরে বাসা বেঁধেছে দুরারোগ্য রোগ মটর নিউরন।

এখন তাঁর বয়স ৭৫। হকিং’র শারীরিক অক্ষমতা হার মেনেছে তার চিন্তা ও ইচ্ছাশক্তির কাছে।

হাই-টেক হুইল চেয়ারে বসে তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান, মহাবিশ্বের অজানা, ভিনগ্রহের প্রাণ এসব নিয়েই সবসময় ভাবেন, গবেষণা করেন ‘বিগ ব্যাং থিওরি’র জনক স্টিফেন হকিং।

সম্প্রতি ‘স্টিফেন হকিং’স ফেভারিট প্লেসেস’ টাইটেলের একটি ডকুমেন্টারি প্রকাশ করেছে অনলাইন ভিডিও-অন-ডিমান্ড চ্যানেল কিউরিওসিটিস্ট্রিম (CuriosityStream)।

গেলো বছর এ চ্যানেলটি চালু করেন ডিসকভারি চ্যানেল’র মাস্টারমাইন্ড জন হেনড্রিকস। অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস’র জন্য অ্যাপও আছে চ্যানেলটির।

ডকুমেন্টারির শিরোনামেই বোঝা যাচ্ছে, স্টিফেন হকিং’র প্রিয় জায়গাগুলো নিয়ে বানানো হয়েছে এটি। আর তাঁর বেশিরভাগ পছন্দের জায়গাগুলো যে হবে পৃথিবীর বাইরে মহাবিশ্বে, এটাই তো স্বাভাবিক।

ডকুমেন্টারিতে দেখানো হয়েছে, স্পেসক্রাফটে চড়ে স্টিফেন হকিং ঘুরে বেড়াচ্ছেন তান প্রিয় জায়গাগুলোতে। ব্যবহার করা হয়েছে স্পেসক্রাফট ‘এসএস হকিং’। এটি ডিজাইন করেছেন স্টিফেন হকিং নিজে।

স্টিফেন হকিং ভার্চুয়ালি দর্শকদের তার সঙ্গে নিয়ে গেছেন মহাবিশ্বের নৈসর্গিক বিগ ব্যাং, মিল্কি ওয়ে সেন্ট্রাল ব্ল্যাক হোল, গ্লিজ ৮৩২সি প্ল্যানেট, শনিগ্রহে।

ভিডিওর শেষদিকে মহাকাশ অভিযানশেষে তিনি ফিরে আসেন পৃথিবীতে প্রিয় জায়গায়, ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা বারবারা। পরিবারের সঙ্গে জীবনের অনেকটা সময় তিনি এখানে কাটিয়েছেন।

স্টিফেন হকিং সান্তা বারবারা’র তাত্ত্বিক পদার্থবিদ্যার কাভলি ইনস্টিটিউট নিয়ে এখনো বলেন, ‘দ্যা পারফেক্ট প্লেস ফর ব্লু-স্কাই থিংকিং’। অর্থাৎ নীল-আকাশ নিয়ে ভাবনা-গবেষণার সঠিক জায়গা কাভলি ইনস্টিটিউট।

মহাকাশে ভার্চুয়াল এ ভ্রমণের সঙ্গে ভিডিওতে দেখানো হয়েছে তার ছোটবেলা, কিভাবে তিনি হয়ে উঠলেন স্টিফেন হকিং। ২৫ মিনিটের ডকুমেন্টারিতে আছে তার নিজের ধারাবর্ণনা।

এম / এসজেড

মন্তব্য করুন

daraz
  • অন্যান্য এর পাঠক প্রিয়
X
Fresh