• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo

ওয়াশিংটন থেকে ওবামা, এরপর কে?

দুরুল হক

  ০৬ নভেম্বর ২০১৬, ১৮:১৪

দরজায় কড়া নাড়ছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। মঙ্গলবারই ভোট। বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় এটি। কে হচ্ছেন পরের ৪ বছরের জন্য হোয়াইট হাউসের বাসিন্দা। এবারের নির্বাচনে যিনি জয়ী হবেন, তিনি হবেন ৪৫তম প্রেসিডেন্ট।

এর আগে যে ৪৪ জন হোয়াইট হাউসের বাসিন্দা ছিলেন, তাদের সঙ্গে পরিচয় হবে এখানে। এদের অনেকেই যুক্তরাষ্ট্রে তো বটেই, পৃথিবীর ইতিহাসের পাতায় নিজেদের স্বমহিমায় উজ্জ্বল হয়ে রয়েছেন। আবার কুখ্যাত হয়ে রয়েছেন এমন প্রেসিডেন্টের সংখ্যাও কম না। প্রেসিডেন্টের সেই তালিকায় চোখ বুলিয়ে নেয়া যাক।

১. জর্জ ওয়াশিংটন (১৭৮৯-১৭৯৭) : ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শক্তির হাত থেকে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনার পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম নির্বাচন হয় ১৭৮৯ সালের জানুয়ারিতে। ওই নির্বাচনে জয় পান দেশটির স্বাধীনতার নায়ক জর্জ ওয়াশিংটন। সেই হিসেবে তিনিই প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি ছিলেন নির্দলীয় নেতা।

২. জন অ্যাডামস (১৭৯৭-১৮০১) : তিনি হোয়াইট হাউসে বসবাসকারী প্রথম প্রেসিডেন্ট। প্রথম মার্কিন নাগরিক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্টেরও দায়িত্ব পালন করেন। অ্যাডামস ছিলেন ফেডেরালিস্ট নেতা।

৩. টমাস জেফারসন (১৮০১-১৮০৯) : ফেডেরালিস্টদের বিরুদ্ধে ডেমোক্রেটিক-রিপাবলিকানদের ওটাই ছিল প্রথম জয়। এর পূর্বে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। জেফারসন ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্রের সমর্থন করতেন। হাঁটার দূরত্ব মাপার যন্ত্র পেডোমিটার, খাবার পরিবেশনের ঘূর্ণায়মান যন্ত্র লেজি সুসান ও ছোট লিফট আবিষ্কার করেন। অতিথিদের সঙ্গে হ্যান্ডশেকের প্রথা চালু করেন।

৪. জেমস মেডিসন (১৮০৯-১৮১৭) : তিনি ছিলেন ডেমোক্রেটিক-রিপাবলিকান নেতা। এর আগে মেডিসন প্রথম ইউনাইটেড স্টেটস সেক্রেটারি অব স্টেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার সময়েই যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান রচনা হয়। মার্কিন প্রেসিডেন্টদের মধ্যে সবচেয়ে বেঁটে ছিলেন।

৫. জেমস মনরো (১৮১৭-১৮২৫) : কলেজের গণ্ডিও পার হতে পারেননি। তবুও তিনি অতুলনীয় পররাষ্ট্রনীতি ঘোষণা করেন। যার ফলে যুক্তরাষ্ট্র বহির্বিশ্বের হস্তক্ষেপ থেকে দূরে থাকে এবং একক কর্তৃত্ব বজায় রাখতে সচেষ্ট হয়।

৬. জন কুইন্সি অ্যাডামস (১৮২৫-১৮২৯) : তিনি ছিলেন ডেমোক্রেটিক রিপাবলিকান নেতা। বাইবেলের পরিবর্তে সংবিধানে হাত রেখে শপথ নেন। তিনি রেশম পোকার চাষ করতেন।

৭. অ্যান্ড্রু জ্যাকসন (১৮২৯-১৮৩৭) : তিনি ডেমোক্রেটিক দল থেকে নির্বাচিত প্রথম প্রেসিডেন্ট। যুক্তরাষ্ট্রের জনপ্রিয় প্রেসিডেন্টদের অন্যতম। আমেরিকার হয়ে একাধিক যুদ্ধে অংশ নেন এবং জয় পান।

৮. মার্টিন ভ্যান বিউরেন (১৮৩৭-১৮৪১) : ডেমোক্রেটিক দল থেকে নির্বাচিত দ্বিতীয় প্রেসিডেন্ট। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম ধনী প্রেসিডেন্ট ছিলেন।

৯. উইলিয়াম হেনরি হ্যারিসন (১৮৪১-১৮৪১) : তার মাধ্যমে প্রথমবারের মতো ক্ষমতায় আসে ওয়েগ দল। তিনিই প্রথম মার্কিন রাষ্ট্রপতি, যিনি মেয়াদ শেষ করার আগেই মারা যান। তার শাসনামল ছিল মাত্র ৩১ দিন।

১০. জন টেইলর (১৮৪১-১৮৪৫) : তার মহামূল্যবান বাণী-সততার সঙ্গে কাজ করো, মূল্য পাবে। তিনি হ্যারিসনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তার হঠাৎ মৃত্যুতে টেইলর প্রেসিডেন্ট হন।

১১. জেমস নক্স পোক (১৮৪৫-১৮৪৯) : জন্ম উত্তর ক্যারোলিনার মেক্লেনবার্গ কাউন্টিতে। তবে জীবনের অধিকাংশ সময় টেনেসি রাজ্যে বসবাস করেন এবং এ রাজ্যেরই প্রতিনিধিত্ব করেন। তিনি ছিলেন ডেমোক্র্যাট দলের সদস্য।

১২. জ্যাকারি টেইলর (১৮৪৯-১৮৫০) : তিনি ওয়েগ দলের নেতা ছিলেন। ধনী প্রেসিডেন্টের মধ্যে একজন। জমির ব্যবসা থেকে প্রচুর টাকা আয় করেন।

১৩. মিলার্ড ফিলমোর (১৮৫০-১৮৫৩) : তিনিও ছিলেন অন্যতম ধনী প্রেসিডেন্ট। নিউইয়র্কের তার প্রচুর জমি ছিল। তার দল ছিল ওয়েগ।

১৪. ফ্রাঙ্কলিন পিয়ার্স (১৮৫৩-১৮৫৭) : তিনি পূর্ণ মেয়াদ অর্থাৎ ১৪শ’ ৬১ দিন ক্ষমতায় ছিলেন। পুনর্নির্বাচনে নমিনেশন চেয়ে পাননি। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের সৈন্যবাহিনীতে ব্রিগেডিয়ারের দায়িত্ব পালন করেন।

১৫. জেমস বুকানান (১৮৫৭-১৮৭১) : তিনি ডেমোক্রেটিক দল থেকে প্রেসিডেন্ট হন। বুকানন ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের একমাত্র ব্যাচেলর প্রেসিডেন্ট। অসাধারণ প্রতিভারও অধিকারী ছিলেন।

১৬. আব্রাহাম লিঙ্কন (১৮৬১-১৮৬৫) : রিপাবলিকান পার্টির প্রথম প্রেসিডেন্ট। ক্রীতদাস প্রথা উচ্ছেদ করে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। আততায়ীর গুলিতে নিহত হন। তার জগদ্বিখ্যাত উক্তি-'জনগণের জন্য, জনগণের দ্বারা, জনগণের শাসন হলো গণতন্ত্র। সবচেয়ে লম্বা প্রেসিডেন্ট ছিলেন।তিনিই প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দাড়ি রাখেন।

১৭. অ্যন্ড্রু জনসন (১৮৬৫-১৮৬৯) : তার মাধ্যমে ন্যাশনাল ইউনিয়ন দল ক্ষমতায় আসে। যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্টও ছিলেন। প্রেসিডেন্টদের মধ্যে সবচেয়ে স্বল্পশিক্ষিত ছিলেন।স্ত্রীই তাকে পড়ালেখা শেখান।

১৮. ইউলিসেস সিম্পসন গ্রান্ট (১৮৬৯-১৮৭৭) : রিপাবলিকান দল থেকে প্রেসিডেন্ট হন। এর আগে তিনি সেনাবাহিনীর কমান্ডিং জেনারেল ছিলেন।

১৯. রাদারফোর্ড বিরচার্ড হায়েস (১৮৭৭-১৮৮১) : রিপাবলিকান দল থেকে প্রেসিডেন্ট হন। তিনি দু’বার ওহিও’র গভর্নর ছিলেন। তার আমলে হোয়াইট হাউসে টেলিফোন সংযোগ দেয়া হয়।

২০. জেমস আব্রাহাম গারফিল্ড (১৮৮১-১৮৮১) : রিপাবলিকান দল থেকে প্রেসিডেন্ট হন। অফিসে মারা যান। মাত্র ৪৯ বছর জীবিত ছিলেন।

২১. চেস্টার অ্যালান আর্থার (১৮৮১-১৮৮৫) : রিপাবলিকান দল থেকে প্রেসিডেন্ট হন। এর পূর্বে যুক্তরাষ্ট্রের ২০তম ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

২২. গ্রোভার ক্লিভল্যান্ড (১৮৮৫-১৮৮৯) : তার মাধ্যমে ফের যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতায় আসীন হয় ডেমোক্রেটিক পার্টি। তিনিই দেশটির একমাত্র প্রেসিডেন্ট, যার বিয়ে হয় হোয়াইট হাউসে।

২৩. বেঞ্জামিন হ্যারিসন (১৮৮৯-১৮৯৩) : তার মাধ্যমে ফের ক্ষমতায় আসে রিপাবলিকান। তার সময়ে হোয়াইট হাউসে বৈদ্যুতিক বাতি লাগানো হয়। ওই বাতি দেখে তিনি ও তার স্ত্রী প্রথমে বেশ ভয় পান।

২৪. গ্রোভার ক্লিভল্যান্ড : ১৮৯৩-৯৭ মেয়াদে ফের দায়িত্ব পালন করেন।

২৫. উইলিয়াম ম্যাককিনলে (১৮৯৭-১৯০১) : ৫৮ বছর জীবিত ছিলেন। অফিসে মারা যান। দ্বিতীয় দফা নির্বাচন করতে গিয়ে তার বিখ্যাত উক্তি ছিল-ফোর মোর ইয়ার্স অব দ্য ফুল ডিনার পাইল।

২৬. থিওডর রুজভেল্ট (১৯০১-১৯০৯) : যুক্তরাষ্ট্রের কনিষ্ঠতম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেন। তিনি ছিলেন একাধারে লেখক, মহাকাশ গবেষক, সেনা ও প্রকৃতিবিদ। তার আমল থেকেই গোটা বিশ্বের ওপর ছড়ি ঘোরাতে শুরু করে যুক্তরাষ্ট্র।

২৭. উইলিয়াম হাওয়ার্ড টাফট (১৯০৯-১৯১৩) : প্রেসিডেন্ট হবার পূর্বে ইউনাইটেড স্টেটস সেক্রেটারি অব ওয়ার’র দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ছিলেন সবচেয়ে বিশালদেহী প্রেসিডেন্ট।একবার হোয়াইট হাউসের বাথটাবে আটকে যান। মুক্ত হবার পর বিশাল আকারের বাথটাব স্থাপনের নির্দেশ দেন।

২৮. উড্রো উইলসন (১৯১৩-১৯২১) : তার অমর উক্তি-একবার যুদ্ধ শুরু হলে সহনশীলতা বলে যে কোনো ব্যাপার ছিল, মানুষ তা ভুলে যায়। তার হাত ধরে ভার্সাই চুক্তি হয়। তিনি যৌন কেলেঙ্কারির সঙ্গেও সম্পৃক্ত ছিলেন।

২৯. ওয়ারেন গ্যামালিয়েন হার্ডিং (১৯২১-১৯২৩) : ৫৭ বছর বেঁচে ছিলেন। অফিসে মারা যান। তার দল ছিল রিপাবলিকান।

৩০. কেলভিন কুলিজ (১৯২৩-১৯২৯) : কেলভিন কুলিজ বিখ্যাত ছিলেন কম কথা বলার জন্য। তার দল ছিল রিপাবলিকান।ভাইস প্রেসিডেন্টের দায়িত্বও পালন করেন।

৩১. হার্বার্ট ক্লার্ক হুভার (১৯২৯-১৯৩৩) : তারও দল ছিল রিপাবলিকান। প্রেসিডেন্টের পূর্বে ইউনাইটেড স্টেটস সেক্রেটারি অব কমার্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

৩২. ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট (১৯৩৩-১৯৪৫) : দীর্ঘ ১২ বছর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। জাতিসংঘ সৃষ্টিতে বিশেষ অবদান রাখেন। তার দল ছিল ডেমোক্রেটিক।

৩৩. হ্যারি এস ট্রুম্যান (১৯৪৫-১৯৫৩) : তিনি যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রভাবশালী প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তার নেতৃত্বে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হিরোশিমায় পারমাণবিক বোমা নিক্ষেপ করা হয়। যা ছিল ইতিহাসে প্রথম।

৩৪. ডেভিড আইসেন হাওয়ার (১৯৫৩-১৯৬১) : তার দল ছিল রিপাবলিকান। তিনি ভালো গলফ খেলতেন।

৩৫. জন এফ কেনেডি (১৯৬১-১৯৬৩) : তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম রোমান ক্যাথলিক প্রেসিডেন্ট। দিনে দু‘বার সাঁতার কাটতেন। প্রতি মিনিটে দু’ হাজার শব্দ পড়তে পারতেন। আততায়ীর গুলিতে নিহত হন।

৩৬. লিন্ডন বেইনস জনসন (১৯৬৩-১৯৬৯) : তার দল ছিল ডেমোক্রেটিক। তিনি ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম জনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট। তার সময়ের উল্লেখযোগ্য দিক বেসামরিক অস্থিতিশীলতা। এর পূর্বে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

৩৭. রিচার্ড নিক্সন (১৯৬৯-১৯৭৪) : প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতায় আসীন হবার পর তার জনপ্রিয়তা ছিল তুঙ্গে। তবে ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে জনপ্রিয়তা হ্রাস পায়। তার দল ছিল রিপাবলিকান।

৩৮. জিরাল্ড ফোর্ড জুনিয়র (১৯৭৩-১৯৭৭) : রিপাবলিকান দল থেকে নির্বাচিত হওয়া প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তিনি মেয়াদ পূর্ণ হবার আগেই ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়ান।

৩৯. জিমি কার্টার (১৯৭৭-১৯৮১) : তিনি একাধারে ছিলেন রাজনীতিবিদ, লেখক। সুশাসক হিসেবে তার সুনাম জগৎজোড়া। তিনি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান।

৪০. রোনাল্ড রিগ্যান (১৯৮১-১৯৮৯) : তিনি ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের বয়স্ক প্রেসিডেন্ট। বহু ছবিতে অভিনয় করেন। তার সময়ে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের মূল চরিত্র ফুটে ওঠে।

৪১. জর্জ হারবার্ট ওয়াকার বুশ (১৯৮৯-১৯৯৩) : পররাষ্ট্র নীতির কারণে ভীষণ জনপ্রিয় ছিলেন। তার শাসনামলে স্নায়ুযুদ্ধের অবসান ঘটে। একইসঙ্গে পারস্য উপসাগরীয় যুদ্ধের ব্যাপারে মার্কিনিরা দারুণভাবে সমর্থন করে।

৪২. বিল ক্লিনটন (১৯৯৩-২০০১) : তার আসল নাম উইলিয়াম জেফারসন ক্লিনটন। তিনি এবারের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনের স্বামী। নারী কেলেঙ্কারির সঙ্গে তার নাম জড়িত।

৪৩. জর্জ ডব্লিউ বুশ (২০০১-২০০৮) : প্রেসিডেন্ট হবার পর ১.৩ ট্রিলিয়ন ডলার কর মওকুফ করেন এবং কোনো শিশু আইনের বাইরে থাকবে না শীর্ষক আইন প্রণয়ন করে আলোচিত হন। ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার বিধ্বস্ত হবার পর তিনি বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ ঘোষণা করেন। এর ধারাবাহিকতায় আফগানিস্তান, ইরাকে আগ্রাসন চালানো হয়।

৪৪. বারাক হুসেন ওবামা (২০০৮-বর্তমান) : যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট। ডেমোক্রেটিক পার্টির সদস্য। তিনি দু’বার ক্ষমতায় আসেন। শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান। এর আগে ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের সিনেটরের দায়িত্ব পালন করেন।

ডিএইচ/এমকে

মন্তব্য করুন

daraz
  • আন্তর্জাতিক এর পাঠক প্রিয়
X
Fresh