• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
২১ দিন পর ডেঙ্গুতে মৃত্যু দেখলো দেশ
ক্যানসার চিকিৎসায় নতুন ট্যাবলেট আনছে ভারত, দাম হাতের নাগালেই
ক্যানসারের চিকিৎসায় নতুন এক ওষুধ আনতে যাচ্ছে ভারতের শীর্ষস্থানীয় চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান টাটা মেমোরিয়াল সেন্টার (টিএমসি)। প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা এমন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন, যা রোগীর দ্বিতীয়বার ক্যানসার আক্রান্ত হওয়া ঠেকাবে।  ঘোষণা অনুযায়ী, এই চিকিৎসায় যে ট্যাবলেট ব্যবহার করা হবে, তার দামও থাকছে হাতের নাগালে, মাত্র ১০০ রুপি। খবর ভারতের বহুল প্রচারিত সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস ও এনডিটিভির। নতুন এই চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন টাটা মেমোরিয়াল হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ ক্যানসার চিকিৎসক রাজেন্দ্র বাদভে। গবেষণা দলে যুক্ত এই চিকিৎসক জানিয়েছেন, তাদের আবিষ্কৃত নতুন ট্যাবলেটটি যে শুধু দ্বিতীয়বারের মতো ক্যানসার আক্রান্ত হওয়া থেকে ঠেকাবে, তা নয়; এর সঙ্গে ক্যানসারের চিকিৎসার যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে, তারও প্রভাব কমবে রোগীর শরীরে।  গবেষক দলের দাবি অনুযায়ী, রোগীর শরীরে কেমোথেরাপি বা রেডিয়েশনের মতো চিকিৎসাপদ্ধতির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ৫০ শতাংশ কমে আসবে এই ট্যাবলেট সেবনে।  গবেষকেরা জানিয়েছেন, এই ওষুধ তৈরির জন্য মানুষের ক্যানসার কোষ ইঁদুরের মধ্যে ঢোকানো হয়েছিল। এরপর ইঁদুরগুলোর শরীরে টিউমারের জন্ম নেয়। এরপর সেই ইঁদুরগুলোর অপারেশন হয়, কেমোথেরাপি এবং রেডিয়েশনও হয়। দেখা গেছে, এই ক্যানসার কোষ যখন মরে যায়, তা ক্রোমাটিন নামে ছোট ছোট বস্তুতে পরিণত হয়ে রক্তের মাধ্যমে শরীরের অন্যত্র চলে যায় এবং পরবর্তী সময়ে সুস্থ কোষে প্রবেশ করে ক্যানসার সেলে পরিণত করতে পারে। পরবর্তী ক্যানসার সংক্রমণ ঠেকানোর জন্য চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে ১০ বছর ধরে গবেষণা করেছেন ভারতের এই বিজ্ঞানীরা।  তবে, এখনই মানবদেহের ওপর এই ওষুধের ট্রায়াল শুরু করার সময় আসেনি বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। তারা বলছেন, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার প্রভাব ইঁদুর এবং মানুষ- উভয়ের ওপর পরীক্ষা করা হয়েছে, তবে প্রতিরোধ পরীক্ষাটি শুধুমাত্র ইঁদুরের উপর করা হয়েছে। মানবদেহে পরীক্ষা শেষ করতে আরও প্রায় পাঁচ বছর সময় লাগবে। গবেষণাটি বেশ চ্যালেঞ্জিং ছিল। গবেষণা চলাকালে বিভিন্ন সময়ে অনেকেই মনে করেছিল এটি সময় এবং অর্থের অপচয়। কিন্তু আজ সবাই খুশি এবং উত্তেজিত। চিকিৎসা বিজ্ঞানে বড় একটি সাফল্য হয়ে ধরা দিতে যাচ্ছে তাদের নতুন আবিষ্কারটি।    
হাজারো মানুষকে পথে বসাচ্ছে উচ্চ রক্তচাপ!
২৪ ঘণ্টায় ২৯ জনের করোনা শনাক্ত
২২ লাখ ক্যানসার রোগী বাংলাদেশে
দ্বিতীয়বার ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে ঝুঁকি বেশি
একমাসে ডেঙ্গুতে ১৪ জনের মৃত্যু
চলতি বছরের জানুয়ারিতে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন এক হাজার ৫৫ জন। এরমধ্যে ১৪ জন মারা গেছেন। বুধবার (৩১ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে জানানো হয়, জানুয়ারিতে সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে ঢাকার বাহিরে। এই সময়ে ঢাকায় ৩৫৮ জন এবং ঢাকার বাহিরে ৬৯৬ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে। তবে ঢাকায় ৮ জন এবং ঢাকার বাইরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। সেই হিসেবে আক্রান্ত কম হলেও ঢাকায় মৃত্যু বেশি। এ ছাড়া জানুয়ারি মাসে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন ৯২৮ ডেঙ্গু রোগী। এদিকে সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২০ জন। এ নিয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ১১৩ ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৯ জন। এছাড়া ঢাকার বাইরের ১১ জন। ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন ২৬ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৩ জন এবং ২৩ জন ঢাকার বাইরের। এর আগে, ২০২৩ সালে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতাল ভর্তি হন রেকর্ড তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ১০ হাজার ৮ জন এবং ঢাকার বাইরের দুই লাখ ১১ হাজার ১৭১ জন। এদের মধ্যে মারা গেছেন এক হাজার ৭০৫ জন। তার আগে ২০২২ সালে ডেঙ্গুতে ৬২ হাজার ৩৮২ জন আক্রান্ত এবং ২৮১ জনের মৃত্যু হয়। এ ছাড়া ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। ওই বছর ডেঙ্গুতে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়।
ক্যানসার নিয়ে সুখবর দিলেন বিজ্ঞানীরা
অস্ট্রেলিয়ার একদল বিজ্ঞানী একটি বিশেষ প্রোটিনের খোঁজ পেয়েছেন। যা কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি অনেকটাই কমিয়ে দেবে বলে দাবি করা হচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা বলছেন, তারা ‘কেইউ ৭০’ নামে একটি বিশেষ প্রোটিন আবিষ্কার করেছেন। যা একটি সুইচের মতো কাজ করে। প্রোটিনটি নষ্ট হয়ে যাওয়া ডিএনএকে শনাক্ত করতে পারে। তারপর সেই ডিএনএ’কে নিষ্ক্রিয় করে দেয়। অথবা নষ্টও করে দিতে পারে। এর ফলে কোলন ক্যানসারের আশঙ্কা অনেকটাই কমে যায়। এ বিষয়ে অস্ট্রেলিয়ান জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক সি মিং ম্যান বলেন, ‘কেইউ ৭০’ নামের প্রোটিনটি আমাদের শরীরেই থাকে। আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার অংশ এই বিশেষ প্রোটিন। তবে তার পরিমাণ কতটা রয়েছে, তা দেখা জরুরি। কারণ এর পরিমাণ কম হলে রোগের ঝুঁকি বেড়ে যাবে। তাই একজনের কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কতটা রয়েছে তা জানতে ‘কেইউ ৭০’ প্রোটিনের পরীক্ষা করা জরুরি। সেটার পরিমাণই বলে দেবে ক্যানসারের ঝুঁকি কতটুকু। বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, ক্যানসারের মূল কারণ ডিএনএ নষ্ট হওয়া। এটিই কোষকে ক্যানসারাস করে তোলে। তাই নষ্ট ডিএনএকে খুঁজে বের করে নিষ্ক্রিয় করে দিতে পারলেই মরণব্যাধি এড়ানো যায়‌‌। মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রের (সিডিসি) তথ্যানুযায়ী, ২০২০ সালে আমেরিকায় এক লাখ ২৬ হাজার ২৪০ জন কোলোরেক্টাল ক্যানসারে আক্রান্ত হন।‌ এর মধ্যে ৫১ হাজার ৮৬৯ জনের মৃত্যু হয়েছিল। সূত্র: এবিপি আনন্দ
দেশে রোবট দিয়ে হার্টের রিং বসানো শুরু 
দেশে রোবটিক এনজিওপ্লাস্টি বা হার্টের রিং বাসানো শুরু হয়েছ। জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের হৃদরোগ চিকিৎসায় সর্বাধুনিক এ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে।  রোববার প্রথমবারের মতো দুইজন হৃদরোগীর হার্টে বিনামূল্যে রোবটের মাধ্যমে রিং পরানো মধ্যে দিয়ে এ কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। এর মাধ্যমে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞরা রোগীর চেয়ে দূরে থেকে নিখুঁতভাবে হৃদরোগীদের হার্টের ধমনীতে রিং পরাতে পারবেন। এতে অংশ নেন সহযোগী অধ্যাপক ডা. প্রদীপ কুমার কর্মকার ও তার বিশেষায়িত টিম। এই চিকিৎসা পদ্ধতিটির উদ্বোধন করেন জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. কামরুল হাসান মিলন ও কার্ডিওলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. মো. সালাউদ্দিন। জানা যায়, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতসহ বিশ্বে ১৬০টি দেশে রোবটিক এনজিওপ্লাস্টি (রোবট দিয়ে হার্টের রিং পরানো) সেন্টার রয়েছে। এর মধ্যে ভারতে ছয়টি সেন্টার রয়েছে। রোবটিক এনজিওপ্লাস্টি বর্তমানে পৃথিবীতে হার্টের রিং পরানোর সর্বাধুনিক প্রযুক্তি। কার্ডিওলজিস্টরা এখনও ক্যাথল্যাবে রোগীদের কাছে গিয়ে হার্টের রিং পরান। এর সর্বশেষ আবিষ্কার হলো রোবটিক এনজিওপ্লাস্টি অর্থাৎ রোবট দিয়ে হার্টের রিং পরানো।  আধুনিক এ চিকিৎসার বিষয়ে বর্ণনা দিতে গিয়ে ডাক্তাররা বলেন, এই রোবটের দুটি অংশ থাকে। একটি হলো রোবটের হাত; যা ক্যাথল্যাবে থাকে। আরেকটি থাকে কন্ট্রোল সেকশন, যেখান থেকে মূলত কার্ডিওলজিস্ট পুরো রিং পরানো কার্যক্রমটি দূর থেকে সম্পন্ন করে থাকেন। এ কাজে তিন ধরনের সুবিধার কথা জানিয়ে ডা. প্রদীপ কুমার কর্মকার বলেন, প্রথম সুবিধা হলো হার্টের রিং পরানোর জটিল প্রক্রিয়াটি রোবটের মাধ্যমে খুব সূক্ষ্ম ও নিখুঁতভাবে সম্পন্ন হয়। নিখুঁতভাবে পজিশন করার জন্য এক মিলিমিটার সামনে অথবা এক মিলিমিটার পিছনে নেওয়ার প্রয়োজন হয়ে থাকে, যা হাত দিয়ে করলে নিখুঁতভাবে করা বেশ কঠিন। কিন্তু রোবটের মাধ্যমে নিখুঁতভাবে এটি সম্পন্ন করা যায় বলে জানান তিনি।
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া এই সময়ে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৩ জন। বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গ সংক্রান্ত নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নতুন শনাক্ত রোগীদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩ জন, আর ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২০ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে মোট ১৬৫ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন। এর মধ্যে ঢাকার হাসপাতালে ৭১ জন এবং অন্যান্য বিভাগের হাসপাতালে ৯৪ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন। চলতি বছরে এখন পর্যন্ত সারাদেশে ৭৫৬ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ২৭৮ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ৪৭৮ জন। আক্রান্তদের মধ্যে ৫৮১ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। এ ছাড়া চলতি বছরে ডেঙ্গুতে হয়ে এখন পর্যন্ত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। ২০২৩ সালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। মারা গেছেন ১ হাজার ৭০৫ জন। আর ২০০০ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ৮৬৮ জন।
দেশে করোনার নতুন ধরন শনাক্ত
দেশে করোনাভাইরাসের অমিক্রন ধরনের উপধরন জেএন.১ শনাক্ত হয়েছে। পাঁচ ব্যক্তির দেহে করোনার এই নতুন ধরন শনাক্ত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) দুপুরে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণাপ্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) এর পরিচালক অধ্যাপক তাহমিনা শিরীন এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, পাঁচটি নমুনায় অমিক্রনের উপধরন জেএন.১ শনাক্ত হয়েছে। ঢাকা ও ঢাকার বাইরের করোনা রোগীদের নমুনা পরীক্ষার পর এই উপধরন শনাক্ত হয়। করোনার নতুন উপধরন জেএন.১ এর কথা মাসখানেক আগেই বিশ্ববাসীকে জানিয়েছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। সংস্থাটি তখন বলেছিল, করোনার এই নতুন ধরনটি বিশ্বজুড়ে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। ইতোমধ্যে ভারত, চীন, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেক দেশে করোনার এই ধরনটি পাওয়া গেছে। দ্রুত ছড়ানোর কারণে ডব্লিউএইচও এটিকে ‘ভ্যারিয়েন্ট অব ইন্টারেস্ট’ হিসেবে অভিহিত করেছে । ধারণা করা হচ্ছে, অমিক্রনের আরেক উপধরন বিএ.২.৮৬ ধরনের তুলনায় জেএন.১ এর স্পাইক প্রোটিনের অতিরিক্ত পরিবর্তনের কারণে সব অঞ্চলে এটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। বিএ.২.৮৬ ধরন থেকেই জেএন.১-এর উৎপত্তি। তবে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে বিদ্যমান যে টিকাগুলো রয়েছে, সেগুলোই জেএন.১ থেকে মানুষকে সুরক্ষা দিতে সক্ষম বলে জানায় ডব্লিউএইচও।