সকালে ঘুম থেকে উঠে সবাই দেখলো রাত!
সকাল ১০টা। তখন আকাশ পরিষ্কার থাকলে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যেন গোমরামুখো হয়ে ওঠে আকাশ। আস্তে আস্তে কালো মেঘে ঢেকে যায় রাজশাহীর আকাশ।
ঘরের দরজা-জানালা খুলে বাইরে তাকালে বোঝার কোনো উপায় নেই এটা দিন না রাত। তার সঙ্গে চলছে দমকা বাতাস আর মুষলধারে বৃষ্টি।
অন্ধকারে আচ্ছন্ন রাজশাহীর আকাশে যেন নেমেছে দিনের বেলায় রাতের অন্ধকার। আকস্মিক ঝড়োবৃষ্টিতে বিপাকে পড়েন কর্মজীবী, শ্রমিক ও সেবা সংস্থার কর্মকর্তারা। এসময় সবধরনের যানবাহনকে দেখা যায় হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে।
গেলো কয়েকদিন আগে ঢাকার আকাশে এমন অন্ধকার দেখা গেছে। সেসময় বিরূপ আবহাওয়ার কারণে রাজধানীর কারওয়ানবাজার, ফার্মগেট, শাহবাগ, পল্টন মোড়, গুলিস্তান, মিরপুর-১০, মহাখালী, মালিবাগ-মৌচাক, সায়েন্স ল্যাবরেটরি, নিউমার্কেট এলাকায় যানজট দেখা যায়। বিপাকে পড়েন শ্রমিক ও সেবা সংস্থায় কর্মরত লোকেরা।
--------------------------------------------------------
আরও পড়ুন : হবিগঞ্জে বজ্রাঘাতে ৩ কৃষকের মৃত্যু
--------------------------------------------------------
পুরান ঢাকা, মোহাম্মদপুর, মিরপুর, বারিধারা, বাড্ডাসহ কয়েকটি এলাকায় ঝড়ে রাস্তার পাশের সাইনবোর্ড, টং দোকান উল্টে যায়। এছাড়া ছোট-বড় কিছু গাছও উপড়ে গেছে বলে সংবাদ পাওয়া গেছে।
সেদিন আবহাওয়াবিদ আরিফ হোসেন বলেন, প্রবল বজ্র মেঘের ঘনঘটা বৃদ্ধির কারণে সাড়ে ১০টা থেকে ৪৮ ঘণ্টায় দেশজুড়ে প্রায় ৮৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হতে পারে।
আরও পড়ুন :
এসএস
মন্তব্য করুন