• ঢাকা রোববার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
logo

আরও ১৬টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস হচ্ছে

আরটিভি অনলাইন রিপোর্ট

  ০৩ জুলাই ২০১৮, ২৩:৪৫

পাসপোর্ট সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে দেশে আরও ১৬টি পাসপোর্ট অফিস নির্মাণের জন্য একটি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। ১৬টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস নির্মাণ প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে ৮৭ কোটি টাকা।

আজ(মঙ্গলবার) রাজধানীর শেরেবাংলানগর এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে একনেক সভায় এ প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়।

সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল প্রকল্প সম্পর্কে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ১৬টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস নির্মাণের মধ্যদিয়ে জনগণের কাছে সুবিধাজনক স্থান থেকে উন্নতমানের পাসপোর্ট সেবা দেয়া সম্ভব হবে।

চলতি বছর থেকে ২০২১ সালের জুনের মধ্যে প্রকল্পটি যৌথভাবে বাস্তবায়ন করবে বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর এবং গণপূর্ত অধিদপ্তর।

ঢাকা শহরে বিদ্যুৎ সরবরাহের ক্ষমতা ও নির্ভরযোগ্যতা বৃদ্ধিকল্পে গুলশানে ভূগর্ভস্থ গ্রীড উপকেন্দ্র নির্মাণের জন্য জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ৯৫০ কোটি ৯৭ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে।

একনেক সভায় ‘ঢাকাস্থ গুলশানে ১৩২/৩৩/১১ কেভি ভূ-গর্ভস্থ গ্রিড উপকেন্দ্র নির্মাণ’ প্রকল্পসহ মোট ৮টি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৬ হাজার ৪৯৩ কোটি ৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ব্যয় হবে ৩ হাজার ২৭৯ কোটি ২২ লাখ টাকা, প্রকল্প সাহায্য ৩ হাজার ৩৩ কোটি ৮৮ লাখ এবং ১৭৯ কোটি ৯৮ লাখ টাকা পাওয়া যাবে সংস্থার নিজস্ব তহবিল থেকে।

তিনি বলেন, গুলশানে ভূগর্ভস্থ উপকেন্দ্র নির্মাণের মাধ্যমে ঢাকা শহরে বিদ্যুৎ সরবরাহের ক্ষমতা ও নির্ভরযোগ্যতা বৃদ্ধির পাশাপাশি সরবরাহ ও চাহিদার মধ্যে ভারসাম্য তৈরি হবে। এতে ডেসকো এলাকায় জনদুর্ভোগ কমবে এবং নতুন গ্রাহক সংযোগ সুবিধা তৈরি হবে।

প্রকল্প ব্যয়ের মধ্যে ৬২৮ কোটি ৯৭ লাখ টাকা জাপানের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা জাইকা প্রকল্প সাহায্য হিসেবে অর্থায়ন করবে। জুলাই, ২০১৮ থেকে ডিসেম্বর, ২০২৩ মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হবে।

অনুমোদিত অন্য প্রকল্পসমূহ হচ্ছে- পদ্মা (যশোলদিয়া) পানি শোধনাগার নির্মাণ প্রকল্প, যার খরচ ধরা হয়েছে ৩ হাজার ৬৭০ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতায় কমিউনিটি সেন্টার নির্মাণ প্রকল্প, যার খরচ ধরা হয়েছে ২৬৮ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। মোল্লাহাট ১০০ মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ ও ভূমি উন্নয়ন প্রকল্প, যার খরচ ধরা হয়েছে ৮২ কোটি ৭১ লাখ টাকা। শেখ হাসিনা স্পেশালাইজড জুট টেক্সটাইল মিল প্রকল্প, যার খরচ ধরা হয়েছে ৫১৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। ইনস্টিটিউট অব নিউক্লিয়ার মেডিসিন অ্যান্ড এ্যালায়েড সায়েন্সেস (ইনমাস) ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রামে সাইক্লোট্রন ও পেস-সিটি এবং ইনস্টিটিউট অব নিউক্লিয়ার মেডিকেল ফিজিক্স (আইএনএমপি) এবং সাভারে সাইক্লোট্রন সুবিধাদি স্থাপন প্রকল্প, যার খরচ ধরা হয়েছে ৬৭৩ কোটি টাকা। সোনাইমুড়ী-সেনবাগ-কল্যান্দী-চন্দেরহাট-বসুরহাট সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প, যার খরচ ধরা হয়েছে ২৪১ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

জেএইচ

মন্তব্য করুন

daraz
  • বাংলাদেশ এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
একনেকে সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকার ১০ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১১ প্রকল্প অনুমোদন
কুড়িগ্রাম আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে এক দালাল গ্রেপ্তার 
জয়পুরহাটে বিআরটিএ ও পাসপোর্ট অফিসে যৌথ অভিযান
X
Fresh