• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo

ভাই আর বাবুকে শেষ বিদায় জানাতে এসেছি : মেহেদি

আরটিভি অনলাইন রিপোর্ট

  ১৯ মার্চ ২০১৮, ১৮:৫৬

নেপালের কাঠমান্ডুতে বিমান বিধ্বস্তে নিহতদের জানাজায় অংশ নিতে এসেছেন একই বিমানে দুর্ঘটনায় আহত মেহেদি হাসান। এখনো হাতে রয়েছে স্যালাইন দেয়ার ক্যানোলা। এই শারীরিক অবস্থায় কেন এলেন, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ভাই আর বাবুকে শেষ বিদায় জানাতে এসেছি।

জানাজা শেষে আবারও হাসপাতালে চলে যাবেন তিনি। তার ঘাড়, মাথাসহ বিভিন্ন জায়গায় আঘাত লেগেছে।

দুর্ঘটনায় মেহেদির ভাই ফারুক হোসেন প্রিয়ক ও তার মেয়ে তামারা প্রিয়ন্ময়ী মারা যান। এছাড়া দুর্ঘটনায় ভাইয়ের স্ত্রী আলামুন নাহার অ্যানি ও মেহেদির স্ত্রী সৈয়দ কামরুন্নাহার স্বর্ণা আহত হন। তারা সপরিবারে নেপালে বেড়াতে গিয়েছিলেন।

তিনি জানান, হাসপাতাল থেকে আলামুন নাহার অ্যানি গেছেন পিয়কের বাড়ি গাজীপুরের শ্রীপুরে। সেখানে প্রিয়ক ও তামারাকে পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হবে।

--------------------------------------------------------
আরও পড়ুন: জানাজা শেষে স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর
--------------------------------------------------------

গেলো সোমবার ইউএস-বাংলার উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে নিহত হন ৪৯ জন।

এদিকে নিহতদের জানাজার জন্য ২৩ জনের মরদেহের কফিন বিকেল ৫টায় আর্মি স্টেডিয়ামে নেয়া হয়। সেখানে জানাজা শেষে রাষ্ট্রপতির পক্ষে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব, প্রধানমন্ত্রী পক্ষে মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং স্পিকার শ্রদ্ধা জানান। এরপর মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

এর আগে সোমবার সকাল এর আগে নেপালে নিহতদের জানাজা হয়। সোমবার বাংলাদেশ সময় আড়াইটার দিকে নেপালের ত্রিভুবন বিমানবন্দর থেকে মরদেহবাহী বিমানটি বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়। পরে বিকেল ৪টার দিকে নিহত মরদেহগুলো নিয়ে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি কার্গো বিমান।

আরও পড়ুন:

এমসি/জেএইচ

মন্তব্য করুন

daraz
  • বাংলাদেশ এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
মৃত্যুর দু’বছর পর দেশে ফিরছে ২ প্রবাসীর মরদেহ
খাটের ওপর পড়ে ছিল গৃহবধূ, স্বামী ঝুলছিল ওড়নায় 
৭ মরদেহ হস্তান্তর, মৃত একজনের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি 
দাফনের ১৫ দিন পর ব্যাংক কর্মকর্তার মরদেহ উত্তোলন
X
Fresh