এশিয়া কাপ চলাকালে স্পট ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব!
স্পট ফিক্সিং। কী ফিরে গেলেন লর্ডসে? ২০১০ সালের আগস্টে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্টে পাকিস্তানের সালমান বাট-মোহাম্মদ আমির-মোহাম্মদ আসিফ স্পট ফিক্সিং করে বিভিন্ন মেয়াদে ক্রিকেট থেকে বহিষ্কৃত হয়ে আলোচনার জন্ম দিয়েছিলেন। এরপর থেকেই এ বিষয়ে নড়েচড়ে বসে আইসিসি। কিন্তু চাইলেই কি সব একেবারে ধুয়ে মুছে সাফ করা যায়? তার তো সময় লাগবেই।
ওই ঘটনার পর অনেক ক্রিকেটারকেই আড়ালে আবডালে ফিক্সিংয়ের অফার করা হয়। কিন্তু আইসিসির নিয়মানুসারে কোনও ক্রিকেটার প্রস্তাব পেলেই সঙ্গে সঙ্গে তা সংশ্লিষ্ট ক্রিকেট বোর্ড হয়ে জানাতে হবে আইসিসির দুর্নীতি দমন কমিশনকে। তারপর তারা তা তদন্ত করে দেখবে।
-------------------------------------------------------
আরও পড়ুন : আগামীকাল ঢাকায় শুরু বিভাগীয় পর্যায়ের খেলা
-------------------------------------------------------
২০১০ সালের ঐ ঘটনার পর অনেক ক্রিকেটারই প্রস্তাব পেয়েছিলেন। কিন্তু সকলেই তা বোর্ডকে জানিয়ে দেন পরবর্তীতে বোর্ড জানায় আইসিসিকে। তড়িঘড়ি করে তদন্তে নামে আইসিসির দুর্নীতি দমন ইউনিট।