• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
ঐতিহাসিক সিরিজে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশের মেয়েরা
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথমবার দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলার সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ নারী দল। ঘরের মাঠে হওয়ায় ঐতিহাসিক সিরিজ বলে অভিহিত করা হয়েছে। কিন্তু অজিদের বিপক্ষে প্রথম সিরিজটা মোটেও স্মরণীয় করে রাখতে পারলো না নাহিদা-জ্যোতিরা। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে হেরে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে স্বাগতিকরা। তিন ম্যাচের সিরিজের প্রথম দুটিতে জিতে আগেই সিরিজ নিশ্চিত করেছিল সফরকারীরা। তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে টাইগ্রেসদের আট উইকেটে হারিয়েছে মাইটি অস্ট্রেলিয়া। বুধবার (২৭ মার্চ) টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানায় অস্ট্রেলিয়া। আগে ব্যাট করে অজিদের মাত্র ৯০ রানের লক্ষ্য দিয়েছে টাইগ্রেসরা। জবাব দিতে নেমে ১৮৯ বল এবং আট উইকেট হাতে থাকতেই জয় তুলে নেয় অস্ট্রেলিয়া। সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দুর্দান্ত শুরু করে দুই ওপেনার এলিশা হিলি ও ফিব লিচফিল্ড। তবে ইনিংস বড় করতে পারেনি লিচফিল্ড। ২৭ বলে ১২ রান করে আউট হন তিনি। এরপর হিলিকে সঙ্গ দেন এলিস পেরি। ৩৪ বলে ৩৩ রানের ইনিংস খেলে সাজঘরে ফেরেন এলিশা হিলি। শেষ পর্যন্ত এলিস পেরির ২৮ বলে ২৭ রান এবং বেথ মুনির ২২ বলের অপরাজিত ২১ রানে ভর করে ১৮৯ বল এবং আট উইকেট হাতে থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় অস্ট্রেলিয়া নারী দল। বাংলাদেশের হয়ে সুলতানা খাতুন এবং রাবেয়া খাতুন একটি করে উইকেট নেন। এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে শূন্য হাতে ফেরেন সুমাইয়া আক্তার। ১৪ বলে ৫ রান করে আউট হন আরেক ওপেনার ফারজানা হক। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি মুর্শিদা খাতুন। তবে টাইগ্রেস শিবিরে হাল ধরার চেষ্টা করেন অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি। কিন্তু রিতু মনি (১) ও ফাহিমা খাতুন (০) আউট হলে, ৩৯ বলে ১৬ রান করে তাদের সঙ্গ দেন নিগার সুলতানা। এরপর রাবেয়া খান (৪), নাহিদা আক্তার (০), স্বর্ণা আক্তার (১০) এবং সুলতানা খাতুন ১০ রানে আউট হলে ৮৯ রানে অলআউট হয় টাইগ্রেসরা। ১৪ বলে ১৫ রান করে অপরাজিত ছিলেন মারুফা আক্তার। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে কিম গার্থ এবং অ্যাশলেঘ গার্ডনার তিনটি করে উইকেট নেন। এ ছাড়াও এলিস পেরি এবং সোফি মোলিনেক্স দুটি করে উইকেট নেন।
২৭ মার্চ ২০২৪, ১৩:১৮

আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল শ্রীলঙ্কা
ঘরের মাঠে আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের এক ম্যাচ আগেই সিরিজ নিশ্চিত করেছিল শ্রীলঙ্কা। তৃতীয় ও শেষ ম্যাচটি ছিল আফগানদের জন্য সম্মান রক্ষার ম্যাচ। এই ম্যাচে রশিদ-নবিদের সাত উইকেটে হারিয়ে হোয়াইটওয়াশ করেছে স্বাগতিকরা। বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) পাল্লেকেলেতে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ২৬৬ রানে অলআউট হয় আফগানরা। জবাব দিতে নেমে ১৬ ওভার চার বল ও সাত উইকেট হাতে থাকতে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় শ্রীলঙ্কা। সেঞ্চুরি করে এই জয়ের নায়ক পাথুম নিশাঙ্কা। প্রথম ম্যাচেও করেছিলেন ডাবল সেঞ্চুরি, সেই সুবাদে ম্যাচ সেরা হয়েছেন এই লঙ্কান ওপেনার। জবাবে নেমে উদ্বোধনী জুটিতে দুর্দান্ত শুরু পায় শ্রীলঙ্কা। দুই ওপেনার মিলে তোলেন ১৭৩ রান। ২৩তম ওভারের শেষ বলে আভিস্কা ফের্নান্দো ফিরে গেলে জুটি ভাঙে। ৬৬ বলে ৯১ রান করেন এই ওপেনার। ছিল পাঁচটি ছক্কা ও ১০টি চারের মার। ৩২তম ওভারের শেষ বলে ২৫১ রানে ফিরে যান কুশল মেন্ডিস। চারটি ছক্কায় ২৯ বলে ৪০ রান করেন লঙ্কান অধিনায়ক। তিন বল পরেই ফিরে যান সেঞ্চুরি পাওয়া নিশাঙ্কা। ১৬টি চার ও দুটি ছক্কায় ১০১ বলে ১১৮ রান করেন এই ওপেনার। পরে সাদিরা সামারাবিক্রমা (৫ বলে ৮ রান) ও চারিথ আশালাঙ্কা (১৩ বলে ৭ রান) জয় নিশ্চিত করেন। আফগানদের হয়ে কাইস আহমেদ দুটি ও মোহাম্মদ নবী একটি উইকেট নেন। এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে আফগানদের হয়ে ফিফটি পেয়েছেন দুই ব্যাটার। সর্বোচ্চ ৬৫ রানের ইনিংস খেলেন রহমত শাহ। আজমতউল্লাহ ওমরজাই করে ৫৪ রান। এছাড়া রহমানউল্লাহ গুরবাজ ৪৮ এবং ইকরাম আলিখিল ৩২ রানের ইনিংস খেলেছেন। বাকীদের কেউ করতে পারেননি উল্লেখযোগ্য রান। এতে ২৬৬ রানে অলআউট হয় আফগানিস্তান। লঙ্কানদের হয়ে প্রমোধ মাধুশান তিনটি উইকেট নেন। আসিথা ফের্নান্দো, দুনিথ ওয়েল্লাগে ও আকিল ধনাঞ্জয় নেন দুটি করে উইকেট।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:৪৯

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করল অস্ট্রেলিয়া
অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে দ্বিতীয় টেস্টে দুর্দান্ত জয়ের পর সবাই ভেবেছিল ওয়ানডে সিরিজেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে ক্যারিবিয়ানরা। তবে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এই জয়ের মাধ্যমে টানা ১২টি ওয়ানডে ম্যাচে জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের এক ম্যাচ হাতে থাকতেই সিরিজ নিশ্চিত করেছিল অজিরা। তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে ক্যারিবিয়ানদের পাত্তায় দেয়নি মাইটি অস্ট্রেলিয়া। মাত্র ৭ ওভারেই ম্যাচ জিতেছে স্মিথরা। মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) টস জিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানায় স্বাগতিকরা। প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে মাত্র ৮৬ রানেই গুটিয়ে যায় সফরকারীরা। জবাব দিতে নেমে ৪৩ ওভার ১ বলে এবং আট উইকেট হাতে থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় অজিরা। ক্যারিবীয়ানদের অল্প রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে টি-টোয়েন্টি মেজাজে ব্যাট চালাতে শুরু করেন দুই ওপেনার জ্যাকে ফ্রেজার ম্যাকগ্রার্ক ও জস ইঙ্গলিস। ১৮ বলে ৪১ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলে আউট হয়ে যান ম্যাকগ্রার্ক। আলজারি জোসেফের বলে গুদাকেশ মতির হাতে ক্যাচ হন তিনি। ১৬ বলে ৩৫ রানের মারকুটে ইনিংস খেলে বিজয়ীর বেশে মাঠ ছাড়েন ইঙ্গলিস। তার সঙ্গে ৬ রানে অপরাজিত ছিলেন অধিনায়ক স্টিভ স্মিথ। এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সর্বোচ্চ ৬০ বলে ৩২ রান করেন অ্যালিক অ্যাথানিজে। ১২ রান করেন রস্টন চেজ। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ২১ রান খরচায় ৪ উইকেট শিকার করেন জাভিয়ার বার্টলেট।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:০৪

হোয়াইটওয়াশ এড়াল পাকিস্তান, সিরিজ নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম চারটিতে জিতে আগেই সিরিজ নিশ্চিত করেছিল নিউজিল্যান্ড। শেষ ম্যাচটি ছিল বাবর-রিজওয়ানদের সম্মান রক্ষার ম্যাচ। এই ম্যাচে স্বাগতিকদের বিপক্ষে ৪২ রানের স্বস্তির জয় পেয়েছে সফরকারীরা। এতে ৪-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতেছে নিউজিল্যান্ড। রোববার (২১ জানুয়ারি) হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর লক্ষ্যে টস জিতে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় পাকিস্তান। ব্যাটিংয়ে নেমে কিউইদের ১৩৫ রানের লক্ষ্য দেয় দ্য গ্রিন ম্যানরা। জবাব দিতে নেমে মাত্র ৯২ রানেই গুটিয়ে যায় স্বাগতিকরা। এতে ৪২ রানের জয় পায় পাকিস্তান। টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতে আউট হন পাক ওপেনার হাসিবুল্লাহ খান। তিন বল খেলে শূন্য রানে আউট হন তিনি। এদিন ব্যাট হাতে জ্বলে উঠতে পারেনি বাবর আজমও। তবে মোহাম্মদ রিজওয়ানকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন ফখর জামান। ১৬ বলে ৩৩ রানের মারকুটে ইনিংস খেলে সাউদির বলে ক্যাচ আউট হন এই বাঁহাতি ব্যাটার। এরপর ১ রান করে মোহাম্মদ নাওয়াজ আউট হলে, ৩৮ রান করে তাকে সঙ্গে দেন রিজওয়ান। ইফতেখার আহমেদ আউট হন ৫ রান করে। শেষ দিকে ফারহানের ১৪ বলে ১৯ এবং আব্বাস আফ্রিদির ৬ বলে অপরাজিত ১৫ রানে ভর করে আট উইকেট হারিয়ে ১৩৪ রানের লড়াকু পুঁজি পায় পাকিস্তান। নিউজিল্যান্ডের হয়ে টিম সাউদি, ম্যাট হেনরি, লকি ফার্গুসন ও ইশ সোধি দুটি করে উইকেট শিকার করেন। জবাব দিতে নেমে ১ রান করে নাওয়াজের বলে সাজঘরে ফেরেন রাচিন রবিন্দ্র। এরপর টিম সাইফার্টকে সঙ্গে নিয়ে রান তোলার চেষ্টা করে ফিন অ্যালেন। তবে ইনিংস বড় করতে পারেনি কেউই। ২২ রান করে অ্যালেন আউট হলে, ১৯ রান করে তাকে সঙ্গ দেন সাইফার্ট। এক প্রান্ত আগলে রেখে গ্রিন ফিলিপস লক্ষ্যে পৌঁছানোর লড়াই করলেও, আশা যাওয়ার মিছিলে যোগ দেন বাকিরা। মার্ক চ্যাপম্যান (১), মিচেল স্যান্টনার (৪), ম্যাট হেনরি (১) ও ইশ সোধি আউট হন ১ রানে। শেষ দিকে ২২ বলে ২৬ রান করে ফিলিপস আউটের পর শূন্য রানে লকি ফার্গুসন বোল্ড হলে, ১৬ বল হাতে থাকতেই ৯২ রানে অলআউট হয় নিউজিল্যান্ড। এতে ৪২ রানে জয় নিয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়িয়েছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করে ইফতেখার আহমেদ। শাহিন শাহ আফ্রিদি ও মোহাম্মদ নাওয়াজ দুটি করে উইকেট নেন। এ ছাড়াও জামাস খান ও উসামা মীর একটি করে উইকেট শিকার করেন।  
২১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৪৭

অস্ট্রেলিয়ার কাছে হোয়াইটওয়াশ ভারত
ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়া বিপক্ষে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের প্রথম দুটিতে হেরে আগেই সিরিজ খুইয়েছিল ভারতের মেয়েরা। সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচেও ব্যাটে-বলে ভারতকে নিয়ে রীতিমতো বিধ্বস্ত করেছে অজিরা। হরমোনপ্রীতদের ১৯০ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়ে ৩-০ ব্যবধানের সিরিজ জিতে স্বাগতিকদের হোয়াইটওয়াশ করেছে অস্ট্রেলিয়া। মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ভারতকে পাহাড় সমান ৩৩৯ রানের লক্ষ্য দেয় অজিরা। জবাবে লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১৪৮ রানেই গুটিয়ে যায় স্বাগতিকরা। এতে ১৯০ রানের বড় জয় পায় সফরকারীরা। ১১৯ রানের ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা এবং তিন ম্যাচে ২৬০ রান করে সিরিজ সেরাও হয়েছেন ফিব লিচফিল্ড। ব্যাটিংয়ে নেমে অজিদের উড়ন্ত সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার ফিব লিচফিল্ড ও এলিশা হিলি। দুজনে মিলে ১৮৯ রানের জুটি গড়েন। ৮৫ বলে ৮২ রান করে হিলি আউট হলেও ১০৯ বলে সেঞ্চুরি তুলে নেন লিচফিল্ড। এরপর ১৬ রান করে লেগ-বিফোরের ফাঁদে পড়েন এলিসি পেরি। তবে ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি বেথ মুনি (৩) এবং তাহলিয়া ম্যাকগ্রাথও (০) । ম্যাচের ৪০তম ওভারে দীপ্তি শর্মার বলে ক্যাচ আউট হন লিচফিল্ড। ১১৯ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন এই ওপেনার। এরপর আন্নাবেল সাদারল্যান্ডকে সঙ্গে নিয়ে বাকি কাজটা সারেন গার্ডনার। তবে তাদের কেউই ইনিংস বড় করতে পারেনি। ২৩ রানে সাদারল্যান্ড এবং ৩০ রান করে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন গার্ডনার। শেষ দিকে জর্জিয়া ওয়েরহ্যামের অপরাজিত ১১ এবং আলানা কিংয়ের ১৪ বলে ২৬ রানের ক্যামিও ইনিংসে ভর করে ৩৩৮ রানের বড় পুঁজি পায় অস্ট্রেলিয়া। ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করেন শ্রেয়ঙ্কা পাটিল। এ ছাড়া আমানজাত কৌর দুটি, পূজা বস্ত্রকার ও দীপ্তি শর্মা একটি করে উইকেট নেন। জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই সাজঘরে ফেরেন ইয়াস্তিকা ভাটিয়া। ১৪ বলে ৬ রান করে মেগান শুটের বলে বোল্ড আউট হন তিনি। এরপর রিচা ঘোষকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন আরেক ওপেনার স্মৃতি মান্ধনা। তবে ইনিংস বড় করতে পারেনি এই দুই ব্যাটার। ২৯ রানে মান্ধনা আউট হলে ১৯ রান করে জর্জিয়া ওয়েরহ্যামের বলে বোল্ড হন ঘোষ। এরপর দলের হাল ধরতে পারেননি অধিনায়ক হরমোনপ্রীত কৌরও। ৩ রান করে আউট হন তিনি। এরপর জেমিমাহ রদ্রিগেজকে সঙ্গে নিয়ে দলকে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন দীপ্তি শর্মা। কিন্তু ২৫ রান করে রদ্রিগেজ আউট হলে শুরু হয় ভারতের উইকেট মিছিল। আমানজোত কৌর (৩), পূজা বস্ত্রকার (১৪), শ্রেয়ঙ্কা পাটিল (২), রেনুকা সিং (০) এবং মাননাট কাশ্যপ ৮ রানে আউট হলে ১০৪ বল হাতে থাকতেই ১৪৮ রানে অল-আউট হয় ভারত। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করেন জর্জিয়া ওয়েরহ্যাম। মেগান শুট, আলানা কিং ও আন্নাবেল সাদারল্যান্ড দুটি করে উইকেট শিকার করেন। এ ছাড়াও আশলাঘ গার্ডনার এক উইকেট নেন।
০২ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:১৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়