• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
logo
মেসির পর এবার দি মারিয়াকে হত্যার হুমকি
লিওনেল মেসির শহর রোজারিও’তেই জন্ম আর্জেন্টিনার ফুটবল সাফল্যের অন্যতম বড় কাণ্ডারি আনহেল ডি মারিয়ার। এবার সেই শহরেই হত্যার হুমকি পেয়েছেন বিশ্বকাপজয়ী এই উইঙ্গার।  আর্জেন্টিনার স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, রোজারিওতে দি মারিয়া ফিরলে তার পরিবারের সদস্যদের হত্যার হুমকি দিয়েছে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা। বর্তমানে পর্তুগিজ ক্লাব বেনফিকায় খেলছেন আর্জেন্টাইন এই ফুটবলার। তবে গত সপ্তাহে দি মারিয়া জানিয়েছিলেন, ছেলেবেলার ক্লাব রোজারিও সেন্ট্রালে খেলেই ক্যারিয়ারের ইতি টানতে চান তিনি। এবার ওই ঘোষণার পরই হত্যার হুমকি পেলেন তিনি। সোমবার (২৫ মার্চ) ভোরে তার বাড়িতে একটি ধূসর গাড়ি থেকে হুমকিসংবলিত কাগজ ছুঁড়ে ফেলে যায় অজ্ঞাতরা। সেই কাগজে ডি মারিয়ার পরিবারের উদ্দেশে লেখা ছিল, আর্জেন্টাইন তারকা যদি শহরে ফেরেন, তাহলে প্রাদেশিক গভর্নর ম্যাক্সিমিলিয়ানো পুয়ারোও ডি মারিয়াদের নিরাপদে রাখার নিশ্চয়তা দিতে পারবেন না। এদিকে সেই কাগজের বার্তা ও পুলিশের বরাত দিয়ে আর্জেন্টাইন নিউজ পোর্টাল ইনফোবে তাদের ওয়েবসাইটে তুলে ধরেছে, ‘তোমাদের ছেলে আনহেলকে বলো রোজারিওতে না ফিরতে। সে যদি ফেরে, তোমাদের পরিবারের যেকোনো একজন সদস্যকে আমরা খুন করব। পুয়ারোও তোমাদের বাঁচাতে পারবে না। আমরা শুধু কাগুজে বার্তাই ফেলে যাই না, আমরা বুলেট আর লাশও ফেলে যাই।’ এর আগে, গত বছর আকাশি-নীল শিবিরের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক মেসির স্ত্রী আন্তোনেলা রোকুজ্জোর পরিবারের সুপারমার্কেটে বন্দুক হামলা করেছিল অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা। সেখানে সেই সন্ত্রাসীরা ‘মেসি, আমরা তোমার জন্য অপেক্ষা করছি। (রোজারিওর মেয়র) পাবলো ইয়াভকিন নিজেই মাদক চোরাচালানকারী। সে তোমাকে বাঁচাতে পারবে না’ লেখা কাগজও ফেলে রেখে গিয়েছিল।
২৬ মার্চ ২০২৪, ১৩:০১

১ দিনের জন্য সব রেস্তোরাঁ বন্ধের হুমকি
বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডের পর রেস্তোরাঁগুলোতে সরকারি বিভিন্ন সংস্থার অভিযানকে ‘নৈরাজ্য’ আখ্যা দিয়েছে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি। সমস্যা সমাধানে একদিনের জন্য সব রেস্তোরাঁ বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে সংগঠনটি। সোমবার (১৮ মার্চ) বেলা ১১টায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে এ বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির মহাসচিব ইমরান হাসান রেস্তোরাঁ খাতের বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানকে রক্ষা করার জন্য সবার সহযোগিতা কামনা করেন। পাশপাশি রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের স্বার্থ রক্ষায় আগামী ২০ মার্চ মানববন্ধন কর্মসূচির ঘোষণা করেন। একইসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হবে বলেও জানান। এরপরও সমস্যার সমাধান না হলে প্রতীকী হিসেবে একদিনের জন্য সারাদেশে সব রেস্তোরাঁ বন্ধের কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে পরবর্তীতে অনির্দিষ্টকালের জন্য সব রেস্তোরাঁ বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়। গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি ভবনে আগুন লাগে। এতে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এ ছাড়া গুরুতর দগ্ধ হয়েছেন অন্তত ২২ জন।
১৮ মার্চ ২০২৪, ১৩:২৯

অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে পেটালেন ইউপি সদস্য, সাংবাদিককে হত্যার হুমকি
নড়াইলে স্ত্রীর মর্যাদার দাবিতে স্বামীর বাড়িতে গেলে এক অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় ইউপি সদস্য রাসেল শেখের বিরুদ্ধে। শুক্রবার (১৫ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার উত্তর ডুমুরিয়া গ্রামে মারধরের শিকার হন গৃহবধূ। ভুক্তভোগী গৃহবধূর নাম শান্তা আক্তার (৩৪)। ডুমুরিয়া গ্রামের সাফায়েত মোল্যার স্ত্রী ও যশোর সদর উপজেলার পিয়ারী মোহন রোডের মৃত কুদ্দুস আলীর মেয়ে। তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঘটনার দিন রাতে কালিয়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।   অভিযুক্ত ইউপি সদস্য রাসেল শেখ ডুমুরিয়া গ্রামের হেমায়েত শেখের ছেলে ও বাঐসোনা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য তিনি। ঘটনার দিন সন্ধ্যায় উপজেলার নড়াগাতি থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী গৃহবধূ।   এদিকে হত্যার হুমকি পেয়ে একই সময়ে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন সাংবাদিক আমানত ইসলাম পারভেজ। দুই অভিযোগের বিবরণে জানা যায়, সাফায়েতের সঙ্গে শান্তার ৯ বছর আগে বিয়ে হয়। বিয়ের পর স্বামী তাকে নিয়ে ঢাকায় থাকতেন। কিন্তু অন্তঃসত্ত্বা শান্তাকে ফেলে সাফায়েত তার ৬ বছর বয়সী সন্তান নিয়ে গত ৩১ ডিসেম্বর ঢাকা থেকে পালিয়ে ডুমুরিয়া গ্রামে চলে আসেন। যোগাযোগ করতে না পেরে শান্তা শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে ডুমুরিয়া গ্রামে স্বামীর বাড়িতে আসেন। এ সময় সাফায়েতের সহযোগিতায় স্থানীয় ইউপি সদস্য রাসেল শেখ শান্তার বুক ও পেটসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারধর করে হত্যার হুমকি দেয় এবং তার পরনের কাপড় টেনেহিঁচড়ে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। শান্তা আক্তার বলেন, আমার একটি ছেলে রয়েছে আর আমি এখন ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। রাসেল মেম্বারের পেটের আঘাতের কারণে আমার গর্ভের বাচ্চা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। আমি স্ত্রীর মর্যাদা চাই ও আমাকে নির্যাতনের বিচার চাই।   সাংবাদিক আমানত ইসলাম পারভেজ বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে নড়াগাতি থানায় যাই এবং নির্যাতিত গৃহবধূকে চিকিৎসার সহযোগিতা করতে চাইলে ইউপি সদস্য রাসেল থানার সামনেই আমার ওপর হামলা চালানোর চেষ্টা করেন এবং আমাকে হত্যার হুমকি দেওয়াসহ অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। শান্তার স্বামী সাফায়েতের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তা সম্ভব হয়নি।   তবে ইউপি সদস্য রাসেল গৃহবধূকে পেটানোর অভিযোগ অস্বীকার করলেও সাংবাদিক পারভেজকে গালিগালাজ করার সত্যতা স্বীকার করেন।   তিনি বলেন, শান্তা ইতিপূর্বেও সাফায়েতের বাড়িতে এসেছে এবং নড়াগাতি থানায় অভিযোগ করার পর পুলিশ সেটিকে মীমাংসার চেষ্টা করেছে। শান্তা শুক্রবার আবার সাফায়াতের বাড়িতে গেলে সাফায়াতের বাবার ফোন পেয়ে সেখানে গিয়েছিলাম। তবে শান্তার সঙ্গে কোনো কথা বলিনি আমি। বাঐসোনা ইউপির চেয়ারম্যান মো. চুন্নু শেখ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, এর আগেও ওই গৃহবধূকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়েছে। তিনি মীমাংসার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছেন। কালিয়া হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. পার্থ বলেন, এই গৃহবধূর পেটে আঘাতের কারণে সামান্য রক্তক্ষরণ হচ্ছে। তার গর্ভের সন্তানের ক্ষতি হয়েছে কিনা পরীক্ষার পর জানা যাবে। তাকে গভীর পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।   নড়াগাতি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. বোরহান উদ্দিন বলেন, লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১৬ মার্চ ২০২৪, ১৬:১৫

পাঁচ সাংবাদিককে আটকে গালাগাল ও হুমকি এসিল্যান্ডের
জমি খারিজসংক্রান্ত তথ্য জানতে চাওয়ায় লালমনিরহাটে ৫ সাংবাদিককে অফিসে আটকিয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে জেলে পাঠানোর হুমকি দিয়েছেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) আব্দুল্লাহ-আল-নোমান সরকার।   বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) দুপুর ১২টায় লালমনিরহাট সদর উপজেলা সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয়য়ে এ ঘটনা ঘটে। প্রায় ৪০ মিনিট পর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) টি এম এ মমিন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে অফিস গেটের তালা খুলে সাংবাদিকদের মুক্ত করেন। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের উপস্থিতিতে ওই সহকারী কমিশনার সাংবাদিকদের ‘দালাল’ বলে অপমান করতে থাকেন। এ সময় সাংবাদিকরা ঘটনাস্থলে অবস্থান নিলে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক পরিস্থিতি শান্ত করেন। এ ঘটনায় জেলা প্রশাসকের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন তিনি। সাংবাদিকসহ সবাই ঘটনাস্থলে ত্যাগ করেন। পেছনে থাকা একটি টেলিভিশনের ক্যামেরা পার্সনের মোটরসাইকেল আটকিয়ে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন বিক্ষুব্ধ সহকারী কমিশনার আব্দুল্লাহ-আল-নোমান সরকার। এ ঘটনার পর সাংবাদিকরা শহরের মিশনমোড়ে লালমনিরহাট-বুড়িমারী সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন। দুপুর ২টার দিকে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ উল্ল্যাহ ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) টি এম এ মমিন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। অভিযুক্ত সহকারী কমিশনারের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিলে সাংবাদিকরা অবস্থান ধর্মঘট তুলে নেন। সাংবাদিকরা জানান, বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসের তিনজন অফিস সহকারী ভূমি সংক্রান্ত শুনানি করছিলেন। সেখানে সহকারী কমিশনার (ভূমি) উপস্থিত ছিলেন না। সাংবাদিক মাহফুজ সাজু এ শুনানির ভিডিও ধারণ করেন। এতে অফিসের স্টাফরা ক্ষুদ্ধ হয়ে সহকারী কমিশনারকে ডেকে আনেন। সহকারী কমিশনার আব্দুল্লাহ-আল-নোমান সরকারের নির্দেশে সাংবাদিক মাহফজু সাজুকে আটকিয়ে রাখা হয়। এ খবর পেয়ে প্রেস ক্লাব থেকে চার সাংবাদিক নিয়ন দুলাল, এসকে সাহেদ, ফারুক আহমেদ ও কাওছার আহমেদ ঘটনাস্থলে গেলে তাদেরকেও অফিসে আটকে রাখা হয়। সাংবাদিক মাহফুজ সাজু বলেন, সেবা নিতে আসা লোকজনের সঙ্গে খারাপ আচরণ করা হয় সহকারী কমিশনারের (ভূমি) অফিসে। এ তথ্য জানতে এসে সত্যতা পাই। এসিল্যান্ড আমাকে অফিসে আটকালে সহকর্মীদের ফোন দিলে তারা ঘটনাস্থলে আসেন। এসিল্যান্ড তাদেরকেও অফিসে আটকিয়ে রাখেন।  তিনি বলেন, এসিল্যান্ড সাংবাদিক সম্পর্কে খুবই অপ্রীতিকর মন্তব্য করেছেন। আমাদের জেলে পাঠানোর হুমকি দিয়েছেন। এসিল্যান্ডের সঙ্গে অফিসের স্টাফরাও আমাদের গালিগালাজ করেন। এডিসি রেভিনিউ আমাদের মুক্ত না করলে এসিল্যান্ড আমাদের জেলে পাঠাতেন। দৈনিক কালবেলা পত্রিকার প্রতিনিধি এসকে সাহেদ জানান, এসিল্যান্ড আমাদের সঙ্গে খুবই রূঢ় আচরণ করেন। সাংবাদিক সম্পর্কে কুরুচি মন্তব্য করেন। সেবা নিতে আসা মানুষজনের খারাপ আচরণ করার তথ্য সংগ্রহ করায় তিনি সাংবাদিকদের ওপর ক্ষুদ্ধ হন। এটিএন বাংলার জেলা প্রতিনিধি আনোয়ার হোসেন জানান, জেলা প্রশাসক এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন। শনিবারের মধ্যে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া না হলে সাংবাদিকরা আন্দোলনে যাবেন।  লালমনিরহাট সরকারি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত প্রফেসর গোলাম মোস্তফা জানান, সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে সেবা নিতে মানুষজনের সঙ্গে খুবই রুঢ় আচরণ করা হয়। আমার সঙ্গে চরমভাবে রুঢ় আচরণ করেছেন সহকারী কমিশনার। তিনি সরকারি অফিসকে পারিবারিক অফিস মনে করেন। এ বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) আব্দুল্লাহ-আল-নোমান সরকারের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি কোনো উত্তর দেননি। তবে কাগজপত্র দেখাতে না পারায় এক মোটরসাইকেল আরোহীকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন বলে জানান। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) টি এম এ মমিন সাংবাদিকদের জানান, সহকারী কমিশনারের অনুপস্থিতিতে অফিস সহকারীরা কোনোভাবেই জমির খারিজ শুনানি করতে পারেন না। বিষয়টি জেলা প্রশাসক খতিয়ে দেখছেন। লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ উল্ল্যাহ জানান, তিনি পুরো ঘটনাটি অবগত হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
১৪ মার্চ ২০২৪, ১৭:২৬

মুক্তিপণ না পেলে বাংলাদেশি জিম্মিদের মেরে ফেলার হুমকি জলদস্যুদের
আরব আমিরাতে যাওয়ার পথে ভারত মহাসাগরে গতকাল মঙ্গলবার (১২ মার্চ) দুপুরে জলদস্যুদের কবলে পড়ে ‘এমভি আবদুল্লাহ’ নামে বাংলাদেশি পতাকাবাহী একটি জাহাজ। সোমালিয়ান জলদস্যুদের হাতে জিম্মি আছেন জাহাজটির ২৩ জন নাবিক। এরই মধ্যে ভয়ানক হুমকির খবর ভেসে এসেছে জিম্মি জাহাজটি থেকে।  মুক্তিপণ না পেলে বাংলাদেশি জিম্মি নাবিকদের এক এক করে মেরে ফেলা হবে বলে হুমকি দিয়েছে জলদস্যুরা। গতকাল মাগরিবের পর মুঠোফোনে জিম্মি জাহাজটির প্রধান কর্মকর্তা (চিফ অফিসার) মো. আতিক উল্লাহ খান একটি অডিও বার্তা পাঠিয়েছেন তার স্ত্রীর কাছে। ওই বার্তা এসেছে গণমাধ্যমের হাতে।  অডিও বার্তায় আতিক উল্লাহ খানকে বলতে শোনা যায়, ‘এই বার্তাটা সবাইকে পৌঁছে দিয়ো। আমাদের কাছ থেকে মোবাইল নিয়ে নিচ্ছে। ফাইনাল কথা হচ্ছে, এখানে যদি টাকা না দেয়, আমাদের একজন একজন করে মেরে ফেলতে বলেছে। তাদের যত তাড়াতাড়ি টাকা দেবে, তত তাড়াতাড়ি ছাড়বে বলেছে। এই বার্তাটা সবদিকে পৌঁছে দিয়ো।’ এর আগে গতকাল বাংলাদেশ সময় দুপুর দেড়টার দিকে জলদস্যুরা জাহাজটির নিয়ন্ত্রণ নেয়। জাহাজটি মোজাম্বিক থেকে দুবাই যাচ্ছিল। জলদস্যুদের কবলে পড়া চট্টগ্রামের কবির গ্রুপের এই জাহাজটি পরিচালনা করছে গ্রুপটির সহযোগী সংস্থা এস আর শিপিং লিমিটেড। জাহাজে আতিক উল্লাহসহ ২৩ বাংলাদেশি নাবিক রয়েছেন। খবর চাউর হওয়ার পর থেকে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন কাটছে নাবিকদের স্বজনদের। আতিকের বাড়ি চন্দনাইশের বরকল এলাকায়। মা, স্ত্রী ও তিন মেয়েকে নিয়ে শহরের নন্দনকানন এলাকায় থাকেন তিনি। মা শাহানুর আকতার কাঁদতে কাঁদতে জানান, মাগরিবের সময় ছেলের সঙ্গে তার শেষ কথা হয়। তখন আতিক তাকে বলেছেন, তাদের ৫০ জন জলদস্যু ঘিরে রেখেছে। একটা কেবিনে বন্দি সবাই। তাদের সোমালিয়া নিয়ে যাচ্ছে। আড়াই দিনের মতো লাগবে ওখানে পৌঁছাতে। সবার জন্য দোয়া চেয়েছেন আতিক।  
১৩ মার্চ ২০২৪, ১৪:৩৮

ইমরান হাশমিকে স্ত্রীর হুমকি
বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা ইমরান হাশমি। ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত অসংখ্য হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। ব্যক্তিগত জীবনে পারভীন হাশমির সঙ্গে ঘর বেঁধেছেন এই অভিনেতা। তাদের সংসারে আয়ান হাশমি নামে একটি পুত্র সন্তান রয়েছে। সম্প্রতি ইমরানকে হুমকি দিয়েছেন তার স্ত্রী। খবরটি প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই হতবাক ইমরানের ভক্তরা। হঠাৎ কী হলো অভিনেতার সংসারে? এবার কি ভেঙে যাবে এই দম্পতির সংসারও? এমন প্রশ্ন রীতিমতো রহস্যের জট বেঁধেছে ইমরানের ভক্তদের মনে।    সম্প্রতি জেনিস সিকুইরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকার বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন ইমরান।  আলাপচারিতায় অকপটে এই কথা স্বীকার করেন এই অভিনেতা। এ প্রসঙ্গে ইমরা বলেন, আমার স্ত্রী আমাকে ছেড়ে যাওয়ার হুমকি দিয়েছে। তবে সে ক্রমাগত হুমকি দিলেও এখনও ছেড়ে যায়নি। আমি গত দুই বছর ধরে যে ডায়েট অনুসরণ করি, আমি যা খাই— সেটা সে মোটেও পছন্দ করে না। আমার সালাদে রয়েছে অ্যাভোকাডা, লেটুস পাতা ইত্যাদি। কিমা এবং মিষ্টি আলু আমার দুপুর ও রাতের খাবার। মূলত এ কারণেই ছেড়ে যাওয়ার হুমকি দেয় আমাকে।  ইমরান হাশমি অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ‘টাইগার থ্রি’। গেল বছরের নভেম্বরে মুক্তি পায় সিনেমাটি। এছাড়া বর্তমানে তার হাতে রয়েছে তেলেগু ভাষার সিনেমা ‘ওজি’। সুজিত পরিচালিত সিনেমাটি অভিনয় করছেন— পবন কল্যাণ, প্রকাশ রাজ, অর্জুন দাস প্রমুখ।   
০৬ মার্চ ২০২৪, ১৯:৫৩

অভিনেতা বিশ্বনাথ বসুর ছেলেকে হুমকি
পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় অভিনেতা বিশ্বনাথ বসু। ছোট পর্দা, বড় পর্দা সর্বত্র অনবদ্য অভিনয় দিয়ে দর্শকদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন। অভিনয়ের মাধ্যমে দর্শকদের নিখাদ বিনোদন দিয়ে থাকেন। মন ভালো রাখেন সকলের। এবার বিশ্বনাথের নিজেরই মন খারাপ। সম্প্রতি প্রতিবেশী দ্বারা নির্যাতনের শিকার হয়েছে তার ছোট পুত্র। একরত্তি সন্তানকে চেটে প্রস্রাব পান করতে হুমকি দেওয়া হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিনেতার দুই ছেলে হিমায়ন ও বিশ্বায়ন। একজনের বয়স ৮ বছর, অন্য জনের বয়স ১৩ বছর। রোববার সন্ধ্যায় দুই ভাই গিয়েছিল মাঠে খেলতে। খেলার সময় হঠাৎ শৌচাগারে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে অভিনেতার ছোট ছেলের। তাদের ফ্ল্যাটের উল্টো দিকের একটি বাড়ির সামনে নালার সামনে প্রস্রাব করে সে। দেখা মাত্রই বাড়ির মালিক বেরিয়ে এসে প্রথমেই হাত মুচড়ে দেন বছর আটেকের হিমায়নের। বিষয়টি নিয়ে বিশ্বনাথের স্ত্রী দেবিকা বসুর বলেন, ভদ্রলোক আচমকা এসে ওর হাতটা মুচড়ে দিয়ে বলেন, ‘এই প্রস্রাব জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করে দে’। তখন ছোট ছেলে কেঁদে উঠলে আমার বড় ছেলে এগিয়ে গিয়ে বলে, কাকু ওকে ছেড়ে দাও, ওর লাগছে’। সেই সময় আমার ছোট ছেলে বলে, ‘আমি জল দিয়ে ধুয়ে দেব, আমায় ছেড়ে দাও’। তখন ওই ভদ্রলোক আমার বড় ছেলেকে বলেন, ‘তা হলে তুই চেটে পরিষ্কার করে দিয়ে যা’। এদিকে এরইমধ্যে বিষয়টি নিয়ে থানায় অভিযোগ করেছেন বিশ্বনাথ। তবে সামাজিক মাধ্যমে এ নিয়ে হট্টগোল পাকাতে চান না তিনি। শুধু বলেছেন, ‘গোটা ঘটনাটা কল্পনাতীত। এই ঘটনায় ও স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে। আসলে ছোট তো, ভুলতে সময় লাগবে। যদিও সো‌মবার হাতে ব্যান্ডেজ বেঁধেই গিয়েছে পরীক্ষা দিতে।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৩১

স্বাস্থ্য খাতের অনিয়ম নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করায় আরটিভির সাংবাদিককে হুমকি
স্বাস্থ্য খাতের অনিয়ম নিয়ে ধারাবাহিক সংবাদ প্রকাশের পর আরটিভির স্টাফ রিপোর্টার দীপ্ত চন্দ্র পালকে মোবাইল ফোনে মামলাসহ নানাবিধ হুমকি দিয়েছে যাত্রাবাড়ী লাইফ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। লাইফ হাসপাতালের স্বত্ত্বাধিকারী মো. সাকিবুল হাসান নিলয়  প্রতিবেদকের  হোয়াটস অ্যাপে কল করে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে ও ভয়ভীতি দেখায়।  শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে হুমকি দিলে প্রতিবেদক শনিবার রাতে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন।  এদিকে, ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশ। প্রসঙ্গত, গত ২৩ ফেব্রুয়ারি বেসরকারি ক্লিনিক ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অনিয়ম নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করে আরটিভি। ফ্রি স্টাইলে চলছে দেশের বেশীরভাগ বেসরকারি ক্লিনিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার। অনেক প্রতিষ্ঠানের নেই অনুমোদন। যাদের আছে মেয়াদ শেষে তারাও নবায়ন করেন না। মানা হয় না শর্ত। এমন তথ্য সম্বলিত প্রতিবেদনে বিভিন্ন হাসপাতালের পাশাপাশি রাজধানীর শনির আখরার লাইফ হাসপাতালের নামও উঠে আসে। অনুমোদন ছাড়াই চলছে এর ডায়গনস্টিক সেন্টার। এ বিষয় জানতে চাইলে সে সময় প্রতিবেদকের ওপর ক্ষুব্ধ হন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক। পরবর্তিতে নিউজ প্রকাশের পর এই হুমকি দেওয়া হলো।
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:৩০

ভারত ও ইংল্যান্ডের চতুর্থ টেস্ট বাতিলের জন্য সন্ত্রাসীদের হুমকি
ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ খেলছে ভারত। যেখানে ২-১ ব্যবধানের এগিয়ে রয়েছে রোহিত শর্মার। চতুর্থ টেস্টে রাঁচিতে মুখোমুখি হবে দুই দল। তবে এই ম্যাচটি বানচালের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হুমকি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক স্বীকৃত সন্ত্রাসী গুরুপতবন্ত সিং পান্নুন।  ফলে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের চতুর্থ ম্যাচকে ঘিরে নিরাপত্তা জোরদারে উঠে-পড়ে লেগেছে ভারতীয় পুলিশ। বিষয়টি নিয়ে হাতিয়ার ডেপুটি পুলিশ সুপার পি কে মিশরা মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) একটি বিবৃতিতে বলেন, রাঁচিতে ভারত ও ইংল্যান্ড ম্যাচ বাতিলের হুমকি দিয়েছেন গুরুপতবন্ত সিং পান্নুন।  তিনি সিপিআই (মাওবাদী) কে ম্যাচটি বাতিল করার জন্য গোলযোগ সৃষ্টি করার আহ্বান জানান। তার বিরুদ্ধে আইটি আইনের অধীনে ধুরওয়া থানায় একটি প্রাথমিক প্রতিবেদন (এফআইআর) দায়ের করা হয়েছে এবং তদন্ত শুরু করা হয়েছে। এর আগে গত বছর বিশ্বকাপের সময় আহমেদাবাদ সহ বেশ কয়েকটি ভেন্যুতে ম্যাচ বন্ধ রাখার হুমকি দেয় এই সন্ত্রাসী গুরুপতবন্ত সিং পান্নুন। তবে বিশ্বকাপে কোনো নাশকতা করতে পারেনি তারা। এবার রাঁচি টেস্টের উপর নজর দিয়েছে এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি রাঁচির জেএসসিএ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম কমপ্লেক্সে শুরু হবে সিরিজের চতুর্থ টেস্ট। মঙ্গলবার শহরটিতে ইংল্যান্ড দলের আগমনের সময় কঠোর নিরাপত্তা প্রোটোকল দেওয়া হয়েছিল। যা, কর্তৃপক্ষ পান্নুনের হুমকির সাথে যে গুরুত্বের সাথে আচরণ করছে তার ইঙ্গিত দেয়। জানা গিয়েছে ২০১৯ সালে ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এনআইএ) পান্নুনের বিরুদ্ধে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করে। এরপর থেকেই সন্ত্রাসী চক্রে তার কুখ্যাতি প্রকাশিত হয়েছে। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে পাঞ্জাব এবং চণ্ডীগড়ে তার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা তার প্রভাব হ্রাস করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:০৮

সাংবাদিকের হাত-পা ভেঙে দেওয়ার হুমকি ইউপি চেয়ারম্যানের 
ময়মনসিংহ জেলার তারাকান্দা থানা কার্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) কক্ষে সাংবাদিকের হাত ও পা ভেঙে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন তারাকান্দা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. খাদেমুল আলম শিশির। এ সময় ওসির সামনেই অকথ্য ভাষায় গালাগালি করা হয় সংবাদকর্মীদের।  এ ঘটনায় নিরব ভূমিকা পালন করেছেন তারাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. ওয়াজেদ মিয়া।  বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৮ টার দিকে তারাকান্দা থানা কার্যালয়ের অফিস কক্ষে এসব ঘটনা ঘটে।  হুমকির শিকার ওই সংবাদকর্মীর নাম মঞ্জুরুল ইসলাম। তিনি জাগো নিউজ অনলাইন পোর্টালের ময়মনসিংহ প্রতিনিধি এবং স্থানীয় দৈনিক ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস পত্রিকার সিনিয়র রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। ভুক্তভোগী সংবাদকর্মী জানান, উপজেলার পলাশকান্দা কান্দাপাড়া গ্রামের বৃদ্ধ জালাল উদ্দিন তার স্ত্রী সন্তান নিয়ে ওই গ্রামে বসবাস করেন। জালাল উদ্দিনের সঙ্গে প্রতিবেশীর ঝগড়া থাকায় আশপাশের সবার বাড়িতে বিদ্যুৎ থাকলেও জালাল উদ্দিনের বাড়িতে কোনো বিদ্যুৎ সংযোগ নেই। পারিবারিক বিরোধের কারণে জালাল উদ্দিনের বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে দেয় না স্থানীয় একটি প্রভাশালী মহল। বিষয়টি নিয়ে শিশির চেয়ারম্যান বেশ কয়েকবার সালিস করেন। কিন্তু বিষয়টির মীমাংসা হয়নি। পরে সালিসে শর্ত দেওয়া হয় জালাল উদ্দিনের স্ত্রী বৃদ্ধা ফাতেমা খাতুনকে সবার কাছে মাফ চাইতে হবে, না হলে তার বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হবে না। কিন্তু ফাতেমা খাতুনের দাবি, তিনি কোনো অন্যায় করেননি। তাই তিনি ক্ষমা চাইবেন না। এ ঘটনায় সরেজমিনে নিউজ করতে গেলে সাংবাদিক মঞ্জরুল ইসলামকে হুমকি দেন তারাকান্দা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খাদেমুল আলম শিশির।  ঘটনার সত‍্যতা নিশ্চিত করে তারাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওয়াজেদ আলী বলেন, থানার বাইরে দুপক্ষের উচ্চবাচ্য হয়েছে। পরে তারা থানায় আসলে এখানেও তাদের মাঝে কথা কাটাকাটি হয়েছে। এ সময় থানায় স্থানীয় ছাত্রলীগের কিছু নেতাকর্মী এসেছিল। তারাও উচ্চব‍্যাচ্য করেছে।  এ সময় ওসি আরও বলেন, আমি দীর্ঘদিন শহরে কাজ করে আসছি। এখন তারাকান্দা থানায় এসেছি। চেষ্টা করি সবার সঙ্গে মিলেমিশে থাকার। তাই ঘটনার শেষে দুজনকে মিলিয়ে দিয়েছি। এরপরও সাংবাদিক মঞ্জুরুল ইসলাম যদি কোনো অভিযোগ করেন, অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।  এ বিষয়ে জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মাসুম আহমেদ ভুঁঞা বলেন, ঘটনার বিস্তারিত উল্লেখ করে অভিযোগ দিলে বিষয়টি কঠোরভাবে দেখা হবে।  তবে ঘটনার বিষয়ে জানতে চেয়ারম্যান খাদেমুল আলমকে একাধিকবার ফোন করেও তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:২২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়