• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ৭০০ টন আলু আমদানি
ঈদুল ফিতর ও পহেলা বৈশাখের ছুটি শেষে আমদানি-রপ্তানির প্রথম দিনেই দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে ২৭ ট্রাকে ৬৯৪ টন আলু আমদানি হয়েছে। তবুও বেড়েছে পাইকারী ও খুচরা বাজারে দাম। হিলি স্থলবন্দরের পাইকারি বাজারে ছোট আলু ৪০ টাকা এবং বড় আলু ৪৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে হিলির বাজারে দেশি বড় জাতের আলু ৪৫ টাকা এবং ছোট জাতের আলু ৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। মোকামে আলুর সংকটের কারণে দাম বেড়েছে বলে জানিয়েছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা।  মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে হিলির বাজার ঘুরে এসব তথ্য পাওয়া যায়।  হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানিকৃত আলুগুলো ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বিহার রাজ্য থেকে আমদানি করা হচ্ছে। প্রতি কেজি আলু ২০০ থেকে ২৫০ মার্কিন ডলারে আমদানি হচ্ছে।  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন-উর রশিদ হারুন।  হিলি বাজারে আলু কিনতে আসা আশরাফ তালুকদার বলেন, আলু প্রতিদিন খাবারের তালিকাতে রাখতে হয়। যার জন্য আলুর চাহিদা অনেক বেশি। তবে প্রতিদিন যেভাবে আলুর দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে এতে করে তো আলু খাওয়া বাদ দিতে হবে। গত সপ্তাহে আলু কিনেছিলাম ৩০ থেকে ৩৫ টাকার মধ্যেই। এখন সেই আলু কিনতে হলো ৫০ টাকা দরে। নিয়মিত বাজার মনিটরিং না হওয়ার কারণে এমন করে দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে।  তাই নিয়মিত বাজার মনিটরিং এর জোর দাবি জানান এ ক্রেতা।  হিলি বাজারের আলু ব্যবসায়ী মনিরুল ইসলাম মনির বলেন, দেশের আলুর অধিকাংশই কৃষকরা স্টরে রেখে দিয়েছে। যার ফলে মোকামে আলুর সংকট দেখা দিচ্ছে। আমরা বেশি দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি করছি। বর্তমানে দেশি আলু ৪৫ থেকে ৫০ টাকার মধ্যেই বিক্রি হচ্ছে। অনেক সময় প্রশাসন আমাদের খুচরা বাজারে অভিযান পরিচালনা করে কিন্তু মোকামে তো অভিযান পরিচালনা করে না। যদি প্রশাসন মোকামে অভিযান পরিচালনা করতো তাহলে আলুর দাম অনেকটাই কমে যেতো। 
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:৫০

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি শুরু
ঈদুল ফিতর ও পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে টানা ৬ দিন বন্ধ থাকার পর সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকাল থেকে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত-বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাহিলি সিএন্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোয়িয়েশনের সাধারণ সম্পাদক জামিল হোসেন চলন্ত। তিনি বলেন, পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে পাঁচ দিন এবং পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে একদিন মোট ৬ দিন বন্ধ থাকার পর আজ সকাল থেকে ভারত থেকে পণ্য আমদানি শুরু হয়েছে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ থেকেও পণ্য রপ্তানি হচ্ছে।  এ বিষয়ে হিলি পানামা পোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন বলেন, পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেড সব সময় বন্দরের ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা করে থাকে। আমরা বিশেষ করে পচনশীল পণ্যগুলো দ্রুত খালাস করতে আমদানিকারকদের সহযোগিতা করি। সোমবার সকাল ১১টা থেকে পণ্য আমদানি শুরু হয়েছে। সেই সঙ্গে ফিরেছে বন্দরের কর্মচাঞ্চল্যতা। 
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:১৫

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে সোমবার থেকে আমদানি-রপ্তানি শুরু
ঈদুল ফিতর ও পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে টানা ছয়দিন বন্ধ থাকার পর সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকাল থেকে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত-বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হবে।  বাংলাহিলি সিএন্ডএফ এজেন্ট এ্যাসোয়িয়েশনের সাধারণ সম্পাদক জামিল হোসেন চলন্ত এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ঈদুল ফিতর উপলক্ষে পাঁচ দিন এবং পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে একদিন বন্ধ থাকার পর সোমবার সকাল থেকে ভারত থেকে পণ্য আমদানি শুরু হবে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ থেকেও পণ্য রপ্তানি হবে। হিলি পানামা পোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন বলেন, পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেড সব সময় বন্দরের ব্যবসায়ীদের সহযোগীতা করে থাকেন। আমরা বিশেষ করে পচনশীল পণ্যগুলো দ্রুত খালাস করতে আমদানিকারকদের সহযোগিতা করি। সোমবার বন্দরের কর্মচাঞ্চল্যতা ফিরবে।
১৪ এপ্রিল ২০২৪, ২০:৩০

হিলি সীমান্তে বাংলা নববর্ষ পালিত
“মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা, অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা”- কবিগুরুর এই উক্তিকে মনে রেখে পুরাতনকে মুছে ফেলে নতুনকে গ্রহণ করতে দিনাজপুরের হিলি সীমান্তে বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে বাংলা নববর্ষ ১৪৩১।  রোববার (১৪ এপ্রিল) সকালে বর্ষবরণ উপলক্ষে হিলি সীমান্তের হাকিমপুর উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে একটি র‌্যালি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণে করে একই স্থানে এসে শেষ হয়।  শোভাযাত্রা শেষে উপজেলা পরিষদ চত্বর মঞ্চে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অমিত রায়ের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা ও স্থানীয় শিল্পীদের পরিবেশনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রথমে জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা করা হয়। এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুন উর রশিদ হারুন।  আরও উপস্থিত ছিলেন হাকিমপুর-হিলি পৌরসভার মেয়র জামিল হোসেন চলন্ত, ভাইস চেয়ারম্যান শাহিনুর রেজা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পারুল নাহার, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরজেনা বেগম, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দুলাল হোসেন, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সামছুল আলম, উপজেলা আ. লীগের সহসভাপতি সোহরাব হোসেন প্রতাপ, সহকারী শিক্ষা অফিসার হারুন অর রশিদ, উপজেলা পল্লী উন্নয়ন অফিসার গোলাম রব্বানী, প্রেস ক্লাবের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বুলুসহ অনেকে। বর্ষবরণ উপলক্ষ্যে মঙ্গল শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পুরস্কার বিতরণ করা হয়। বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে স্থানীয় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে চিত্রাংকন ও কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে হাকিমপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে নাগরদোলা, ঘোড়ার গাড়ি ও বিভিন্ন রকমের দোকান বসায় সব বয়সের ছেলে মেয়েরা আনন্দমুখর পরিবেশে নববর্ষ উদযাপন করেছেন। অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম তৌহিদ ও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা লিপি আরা।
১৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:৪২

বাংলা নববর্ষ : হিলি সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের মিষ্টি বিনিময়
বাংলা নববর্ষের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে দিনাজপুরের হিলি সীমান্তে বার্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ভারতীয় সীমান্ত রক্ষিবাহিনীকে (বিএসএফ) মিষ্টি উপহার দিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।  রোববার (১৪ এপ্রিল) দুপুর ১টায় হিলি সীমান্তের ২৮৫ নম্বর মেইন পিলারের ১১ সাবপিলার সংলগ্ন চেকপোস্ট গেটের শূন্যরেখায় দুই বাহিনীর মাঝে এই শুভেচ্ছা বিনিময় হয়।  বিজিবি হিলি চেকপোস্ট কমান্ডার নায়েক সুবেদার দোলোয়ার হোসেন বিএসএফ ভারত হিলি ক্যাম্পের বানারশি দাসের হাতে ৪ প্যাকেট মিষ্টি উপহার দেন। এ সময় উভয় দেশের সীমান্ত রক্ষীবাহিনীর নারী ও পুরুষ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।  বিজিবি হিলি চেকপোস্ট কমান্ডার নায়েক সুবেদার দেলোয়ার হোসেন বলেন, উভয় দেশের সীমান্ত রক্ষীবাহিনীর সদস্যরা যাতে সুসম্পর্ক ও ভ্রাতৃত্ববোধ বজায় রেখে দায়িত্ব পালন করতে পারেন সে লক্ষ্যে প্রতিটি দিবস ও ধর্মীয় উৎসবগুলোতে আমরা মিষ্টি বিনিময় করে থাকি। আজকেও পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে তাদের ৪ প্যাকেট মিষ্টি উপহার দেওয়া হয়েছে। 
১৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:২৮

হিলি সীমান্তের জিরো পয়েন্টে দর্শনার্থীদের ভিড়
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দর্শনার্থীরা (ভ্রমনপিপাসু) বিভিন্ন স্থানে ঘুরতে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় দিনাজপুরের হিলি সীমান্তে দর্শনার্থী ছিল চোখে পড়ার মতো। সীমান্তের জিরো পয়েন্ট যেন পার্কে পরিণত হয়েছে। ঈদের ছুটিতে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আসছেন দর্শনার্থীরা। ঈদের দিন থেকেই আসতে শুরু করেন দর্শনার্থীরা। ঈদের আনন্দ একে অপরের সঙ্গে ভাগাভাগি করতে সীমান্তের জিরো পয়েন্টে আসেন তারা। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ভিড় জমাচ্ছেন দর্শনার্থীরা। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, হিলিতে তেমন কোনো বিনোদন কেন্দ্র না থাকলেও হিলি জিরো পয়েন্টে দূরদূরান্ত থেকে আসছেন দর্শনার্থীরা। হিলির এপারে বাংলাদেশ, ওপারে ভারত। মাঝখানে সীমানা কাঁটাতারের বেড়া। ঈদের খুশিতে ভারতে থাকা স্বজনদের এক নজর দেখতে এবং জিরো পয়েন্ট দেখতে বিভিন্ন এলাকা থেকে হিলি সীমান্তে এসেছেন কয়েকশ মানুষ। এখানে সরাসরি কথা না বলতে পারলেও দূর থেকে স্বজনদের দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন তারা। আবার কেউ জিরো পয়েন্ট দেখতে এসেছেন। জয়পুরহাট থেকে আসা রকিবুল ইসলাম, রত্না ইসলাম, আলেয়া বেগমসহ কয়েকজন দর্শনার্থী বলেন, আমাদের এখানে আসার মূল কারণ হচ্ছে জিরো পয়েন্ট দেখা। আমরা শুধু শুনি যে, হিলি একটি বর্ডার এলাকা। এখানে দেখার মতো অনেক কিছু রয়েছে। এখান থেকে ভারত দেখা যায়, সেই জন্য আমরা এখানে এসেছি। কাছ থেকে সীমান্ত দেখে অনেক ভাল লাগলো। স্মৃতি হিসেবে মোবাইলের মাধ্যমে ছবি উঠিয়ে রাখলাম।  দিনাজপুর সদর থেকে আমিরুল ইসলাম, আজাহারুল, সম্পা বেগমসহ কয়েকজন বলেন, ভারতে আমাদের আত্মীয় আছে। পাসপোর্ট না থাকার কারণে আমরা ভারতে যেতে পারিনি। ঈদের আনন্দে ঘুরতে হিলি সীমান্তে এসেছি। ঘুরতে পারবো সেই সঙ্গে ভারতে থাকা আত্মীয়দের সঙ্গেও দেখা করতে পারবো। যদিও তাদের সঙ্গে কাছ থেকে কথা বা দেখা হচ্ছে না, তারপরও দূর থেকে আমরা দেখতে পারছি এবং ইশারায় কথা বলতে পারছি। এটাই আমাদের অনেক ভালো লাগছে। সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির সদস্যরা বলেন, আমরা এখানে সীমান্ত রক্ষার দায়িত্ব পালন করছি। কেউ যেন চোরাইপথে কিছু না নিয়ে যেতে পারে এবং অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ না করতে পারে সেদিকে আমরা নজর রাখছি। দুই দেশের মানুষ ঈদ উপলক্ষে দুপাশে ভিড় করেন। কেউ স্বজনদের সঙ্গে দেখা করতে আসেন, আবার কেউবা হিলির জিরো পয়েন্ট দেখতে আসেন। আমরা বিজিবির সতর্ক অবস্থানে সব সময় থাকি এবং বর্তমানেও আছি। 
১২ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:১৮

ঈদ উপলক্ষে হিলি সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের মিষ্টি বিনিময়
পবিত্র ঈদুল ফিতরের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে দিনাজপুরের হিলি সীমান্তে বার্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীবাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা একে অপরকে মিষ্টি উপহার দিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।   বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টায় হিলি সীমান্তের ২৮৫ নম্বর মেইন পিলারের ১১ সাব-পিলার সংলগ্ন চেকপোস্ট গেটের শূন্যরেখায় ২ বাহিনীর মাঝে এই শুভেচ্ছা বিনিময় হয়। বিজিবি হিলি চেকপোস্ট কমান্ডার নায়েক সুবেদার দোলোয়ার হোসেন ভারতের বিএসএফ হিলি ক্যাম্প কমান্ডার জাসবির সিংকে ৪ প্যাকেট মিষ্টি উপহার দেন। পক্ষান্তরে ভারত হিলি বিজিবি ক্যাম্প কমান্ডার জাসবির সিংও বিজিবিকে ৩ প্যাকেট মিষ্টি উপহার দেন।  এ সময় উভয় দেশের সীমান্ত রক্ষীবাহিনীর নারী ও পুরুষ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।  বিজিবি হিলি চেকপোস্ট কমান্ডার নায়েক সুবেদার দেলোয়ার হোসেন জানান, উভয় দেশের সীমান্ত রক্ষীবাহিনীর সদস্যরা যাতে সুসম্পর্ক ও ভ্রাতৃত্ববোধ বজায় রেখে দায়িত্ব পালন করতে পারেন সেই লক্ষ্যে প্রতিটি দিবস ও ধর্মীয় উৎসবগুলোতে আমরা উভয়ে মিষ্টি বিনিময় করে থাকি। আজকেও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে তাদের ৪ প্যাকেট মিষ্টি উপহার দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি তারাও ৩ প্যাকেট মিষ্টি উপহার দিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।
১১ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৩১

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে রেকর্ড পরিমাণ আলু আমদানি, তবু কমছে না দাম 
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে একদিনে রেকর্ড পরিমাণ আলু আমদানি হয়েছে।  সোমবার (৮ এপ্রিল) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ভারতীয় ৪৭ ট্রাকে ১ হাজার ২০০ মেট্রিকটন আলু আমদানি হয়েছে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে। তবুও কমছে না দেশি এবং ভারতীয় আলুর দাম। খুচরা বাজারে বেড়েই চলেছে সব ধরনের আলুর দাম। দেশি বড় জাতের আলু কেজি প্রতি ৪ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ৩৬ থেকে ৪০ টাকায় এবং ছোট জাতের দেশি আলু ৫ টাকা কেজি প্রতি বৃদ্ধি পেয়ে ৪২ থেকে ৪৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে সেই সঙ্গে ভারতীয় আলু ৩১ থেকে ৩২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।  দেশের বাজারে চাহিদা থাকার কারণে বেড়েছে দাম বলছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা। দাম বৃদ্ধিতে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষজন। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে হিলির বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়।  হিলি বাজারে আলু কিনতে আসা হোটেল ব্যবসায়ী লুৎফর রহমান বলেন, আমার একটি হোটেল আছে। সেই হোটেলে প্রতিদিন ৫ থেকে ১০ কেজি আলুর প্রয়োজন হয়। আমি আলু নিতে এসে দেখি প্রতিদিন আলুর দাম বৃদ্ধি পেতেই আছে। যদি এভাবে আলুর দাম প্রতিদিন বৃদ্ধি পায় তাহলে তো হোটেল চালানো কষ্টকর হয়ে পড়বে। লাভের আসা তো দূরের কথা লোকাসানে পড়তে হবে।  হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন-উর রশিদ হারুন বলেন, ঈদের ছুটির কারণে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে টানা ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। দেশের বাজারে আলুর সংকট যেন না দেখা দেই সেই জন্য ছুটির আগেই বেশি পরিমাণ আলু আমদানি করেছে বন্দরের আমদানিকারকরা। 
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৪৩

আজ থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
ঈদুল ফিতর ও পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আজ সকাল থেকে টানা ছয় দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে। তবে ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্ট যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক থাকবে। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন-উর রশিদ হারুন।  তিনি বলেন, মুসলমানদের ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৯ এপ্রিল থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। ১৫ এপ্রিল থেকে যথারীতি আমদানি-রপ্তানি শুরু হবে। হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আশরাফুল ইসলাম বলেন, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্ট যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক রয়েছে।
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৫৯

হিলি স্থলবন্দরের শ্রমিকদের মাঝে সেমাই-চিনি বিতরণ
বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্থলবন্দর দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর। এই বন্দর দিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম নিয়মিত হয়ে থাকে। হিলি স্থলবন্দরে প্রায় ৫০০ শ্রমিক কাজ করে থাকেন। ঈদুল ফিতর উপলক্ষে হিলি পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অনন্ত কুমার চক্রবর্তীর পক্ষ থেকে সেমাই এবং চিনি বিতরণ করা হয়েছে।  সোমবার (৮ এপ্রিল) দুপুরে হিলি স্থলবন্দরের ৫০০ শ্রমিকের মাঝে এক কেজি সেমাই এবং এক কেজি চিনি বিতরণ করা হয়েছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন হিলি পানামা পোর্ট লিংক এর জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন, সিকিউরিটি ইনচার্জ আব্দুর রহমানসহ অনেকেই।  হিলি স্থলবন্দরের শ্রমিকরা জানান, বাজারে সব জিনিসপত্রেরই দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মধ্যে পানামা পোর্ট থেকে তাদের সেমাই ও চিনি দেওয়া হয়েছে। তা পেয়ে তারা অনেকটাই খুশি।  এ বিষয়ে হিলি পানামা পোর্ট লিংক এর জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন বলেন, আর কয়েকদিন পরেই ঈদুল ফিতর। এই ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে হিলি পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অনন্ত কুমার চক্রবর্তীর পক্ষ থেকে সেমাই এবং চিনি বিতরণ করা হয়েছে। আগামীতের এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে। 
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৫১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়