• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
মসজিদুল হারাম ও নববীতে রমজানের শেষ জুমা পড়াবেন যারা
রমজানের শেষ জুমার নামাজ আজ শুক্রবার (৫ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এদিন সৌদি আরবের মক্কার মসজিদুল হারামে জুমার নামাজে ইমামতি করবেন হারামাইন শরিফাইন পরিচালনা পর্ষদের প্রধান শায়খ আব্দুর রহমান আস-সুদাইস। অন্যদিকে মদিনার মসজিদে নববীতে জুমার নামাজে ইমামতি করবেন মসজিদটির ইমাম ও খতিব শায়েখ বুয়াইজান। মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববীবিষয়ক ওয়েবসাইট হারামাইন শরিফাইন থেকে এ তথ্য জানায়। জানা গেছে, মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববীতে বেশ কয়েকজন ইমাম ও খতিব রয়েছেন। তারা হারামাইন শরিফাইনের পরিচালনা পর্ষদের সূচি অনুযায়ী জুমা ও পাঁচ ওয়াক্তের নামাজ পর ইমামতি করেন। রমজানে শেষ জুমায় অংশ নিতে মসজিদুল হারাম ও নববীতে মুসল্লিদের ঢল নামবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববীতে নামাজ পড়ার বিশেষ ফজিলত রয়েছে। হযরত আবূ দারদা রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘মসজিদে হারামে এক নামাজ এক লাখ নামাজের সমান, আমার মসজিদে (মসজিদে নববী) এক নামাজ এক হাজার নামাজের সমান এবং বাইতুল মাকদাসে এক নামাজ ৫০০ নামাজের সমান।’-(মাজমাউয যাওয়াইদ, ৪/১১)
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:১৪

মসজিদুল হারাম থেকে ৪ হাজার মুসল্লি গ্রেপ্তার
রমজানের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত সৌদি আরবের মক্কা নগরীর মসজিদুল হারাম থেকে ৪ হাজারের বেশি মুসল্লিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মসজিদের ভেতর অসদাচরণের কারণে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। রোববার (৩১ মার্চ) গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, মুসল্লিরা যাতে নির্বিঘ্নে ও যথাযথ নিরাপত্তার সঙ্গে ইবাদত করতে পারেন, সেটি নিশ্চিত করার জন্য ৪ হাজার মুসল্লিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদিকে রমজান মাসে মসজিদুল হারামে মুসল্লিদের ভিড় অনেক বেড়েছে। ভিড় কমাতে মন্ত্রণালয় মুসল্লিদের মসজিদের পরিবর্তে হোটেলের নামাজ কক্ষে ইবাদত করতে পরামর্শ দিয়েছে। বিশেষ করে পবিত্র রমাজন মাসের শেষ দশ দিনে। কারণ, এই সময় ভিড় আরও বাড়ে। এ ছাড়া ওমরাহ করানোর নামে বিদেশিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে সৌদি সরকার ৩৫টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিয়েছে বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়।
৩১ মার্চ ২০২৪, ২৩:১৩

আমার ছেলে হারাম খায় না : খালিদের স্ত্রী
চাইম ব্যান্ডের ভোকালিস্ট খালিদ সোমবার (১৮ মার্চ) মারা গেছেন। গায়কের মৃত্যুর সময় পাশে ছিলেন না তার স্ত্রী শামীমা জামান ও ছেলে জুহাইফা আরিক। সেসময় যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অবস্থান করছিলেন দুজনেই। সেখান থেকেই খালিদের মৃত্যুর খবর পান তারা।      বাবার মৃত্যুর খবরে নিউইয়র্ক থেকে এক ভিডিও বার্তা প্রকাশ করে খালিদের ছেলে জুহাইফা আরিক বলেন, আমার বাবা সম্পূর্ণ  সুস্থ এবং ভালো ছিলেন। কিন্তু অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে হৃদরোগে আক্রান্ত হন তিনি। আমি এই মুহূর্তে বিস্তারিত বলতে পারছি না, পরে বলব। আপনারা সবাই তার জন্য দোয়া করবেন এবং তাকে ক্ষমা করে দেবেন।    এদিকে খালিদের মৃত্যুর পর সোশ্যাল মিডিয়ায় এভাবে ছেলের ভিডিওবার্তা দেওয়ার বিষয়টি অনেকেই ভালো চোখে দেখেননি। শুধু তাই নয়, ভিডিও করার সময় আরিকের সানগ্লাস পরে থাকা নিয়েও ব্যাপক সমালোচনা করেছেন নেটিজেনরা।      অন্যদিকে ছেলের ভিডিও নিয়ে সমালোচনার বিষয়গুলো ভালোভাবে নেননি খালিদ হোসেনের স্ত্রী। নিউইয়র্ক থেকেই এ প্রসঙ্গে মুখ খুলেছেন তিনি। শামীমা জামান বলেন, ‘১২ বছর বয়স থেকে আমার ছেলে নামাজ পড়ে, কোরআন শিখেছে। এমনকি তার বাবাকে নামাজ পড়ার কথা বলতে বলতে হতাশ হয়েছে। রাত ৪টা পর্যন্ত বায়েজিদ বোস্তামির মতো দাঁড়িয়ে থেকে সে তার অসুস্থ মায়ের সেবা করেছে টানা ৭ মাস।   খালিদের স্ত্রী আরও বলেন, আল্লাহর হুকুম পালন করতে গিয়ে আমার ছেলে আমেরিকান মেয়েদের আহ্বান সত্ত্বেও একটা প্রেম করেনি। আমার ছেলে যখন দেখেছে  বন্ধুগুলো গাজা খায়, তখন থেকেই তাদের থেকে দূরে থেকেছে। এমনকি প্রতিটি কাজে আগে আল্লাহর বিধান কী, সেটা জেনে নিয়ে তারপর সেই কাজ করে।  আমেরিকার স্কুলের হারাম চিকেন দেখলে না খেয়ে থাকে। তবু হারাম খায় না। আমার ছেলেকে তার বাবার টাকা দিতে হয় না। কারণ, তার মা তার জন্য যথেষ্ট উপার্জন করে। তাই খুব খেয়াল করে আমার ছেলেকে নিয়ে না জেনে একটা খারাপ কথা উচ্চারণ করলে ওপর-আল্লাহ তার বিচার করবেন।    শামীমা বলেন, আরিক স্কুল থেকে এসে বুঝতেও পারছে না আসলে কী ঘটে গেছে। ও স্মার্ট, তাই হঠাৎ করে খ্যাত হয়ে কীভাবে কথা বলবে? যত্তসব। আর সানগ্লাস? উন্নত দেশে কান্না লুকাতেও সানগ্লাস পরে মানুষ। শুধু সাংবাদিক তানভীর তারেকের অনুরোধে আমার ছেলে এই কথাগুলো বলতে রাজি হয়েছে। বড়দের সম্মান করে বলে, নয়তো মিডিয়ায় কথা বলতে বা কাজ করতে খুব একটা পছন্দ করে ও।  দীর্ঘদিন ধরেই গান থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন খালিদ। আমেরিকার নাগরিকত্ব নিয়ে বসবাস করতেন নিউইয়র্কে। সেখানে পড়াশোনা করেন গায়কের একমাত্র ছেলে আরিক। মাঝে মধ্যে দেশে এসে কিছুদিন থেকে আবারও উড়াল দিতেন প্রবাসে। বরাবরের মতো এবারও দেশে এলেন খালিদ। কিন্তু নিউইয়র্কে আর ফেরা হলো না তার। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে চলে গেলেন না ফেরার দেশে।      
২০ মার্চ ২০২৪, ১৭:৩৫

টেক এক্সপার্টদের ঘুম হারাম করতে চলে এলো ডেভিন
ইতিহাসের পাতায় নতুন এক অধ্যায় লিখলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। টেক সংস্থা কগনিশন নিয়ে এলো বিশ্বের প্রথম এআই সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। নাম ডেভিন। এসেই দুনিয়াজুড়ে আলোড়ন ফেলে দিয়েছে এই রোবট ইঞ্জিনিয়ার। যার দক্ষতার জোরে কাজ হারানোর শঙ্কায় ভুগছেন অনেক টেক এক্সপার্টই।   দাবি করা হচ্ছে, ডেভিন সিঙ্গেল প্রম্পট দিয়েই তৈরি করে ফেলতে পারে একটা সম্পূর্ণ ওয়েবসাইট। কোডিং থেকে বাগ ফিক্স (প্রযুক্তিগত ত্রুটি) সব কিছু একাই করতে পারে এই রোবট ইঞ্জিনিয়ার। বানাতে পারে ভিডিও, আবার তা এডিট করে ক্লায়েন্টদের কাছে উপস্থাপনও করতে সক্ষম সে। এটি অনেকটা মাইক্রোসফটের বানানো এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট কোপাইলট এবং ওপেনএআই চ্যাটজিপিটির মতোই। তবে, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত ডেভিন। এ কারণে অদূর ভবিষ্যতে বহু টেক সংস্থার কাছেই ভরসার পাত্র হয়ে উঠতে পারে এই এআই সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। কগনিশনের দাবি, সফটওয়্যার বানানো ও পরিচালনার ক্ষেত্রে যা যা দরকার, তার সবকিছুই নিখুঁতভাবে করতে সক্ষম ডেভিন। তবে সংস্থাটি এও জানিয়েছে যে, মানুষের চাকরির বাজার নষ্ট করা তাদের উদ্দেশ্যে নয়, বরং মানুষের কাজকে আরও সহজ করে তুলতেই তারা এনেছে এই টুল। নিজেদের এক্স হ্যান্ডেলে সংস্থাটি পোস্ট করেছে, বিশ্ববাসীকে প্রথম এআই সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার ডেভিনের সঙ্গে পরিচয় করাতে পেরে আনন্দিত আমরা। বিশ্বের সবচেয়ে বড় এআই সংস্থাগুলোর প্র্যাকটিকাল পরীক্ষায় পাশ করেছে ডেভিন। এমনকি বাস্তব দুনিয়াতে কর্মী হিসাবে নিজের দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে সে। যে যে দক্ষতা আছে ডেভিনের মানুষের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করতে পারবে, এমন পরিকল্পনা নিয়েই বাজারে আনা হয়েছে এআই ইঞ্জিনিয়ার ডেভিনকে। সফটওয়্যার অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসাবে যে বিশেষ সুবিধাগুলো এ এআই ইঞ্জিনিয়ার দিতে পারে সেগুলো হলো- ১। কোডিং, বাগ ফিক্স করা ২। সিঙ্গেল প্রম্পট দিয়ে ওয়েবসাইট বানানো ৩। রিয়েল টাইম আপডেট ৪। ফিডব্যাক দেওয়া ৫। ডিজাইনিং এছাড়াও ওপেন সোর্স প্রোজেক্ট থেকে বিভিন্ন সমস্যা খুঁজে বের করে তা সমাধান করতে পারে এই রোবট ইঞ্জিনিয়ার।  কগনিশনের পক্ষ থেকে আরও দাবি করা হচ্ছে, এর আগে যে এআই মডেলগুলো এসেছে, দক্ষতার দিক দিয়ে তাদেরকেও ছাপিয়ে গিয়েছে ডেভিন। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং জগতে গেম চেঞ্জার হতে পারে এই টুল। সংস্থার দাবি, ডেভিনকে বাকিদের থেকে যা আলাদা করে তোলে তা হল দূরদর্শিতা এবং জটিল কাজ সহজে করার দক্ষতা। কয়েক হাজার সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে তার কাছে। পাশাপাশি ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে সার্ভিস আপগ্রেড (পরিষেবা উন্নত) করতে পারে ডেভিন। শুধু ল্যাবটেস্ট নয়, আপওয়ার্কের মতো সংস্থাতে কাজের ক্ষেত্রেও দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে ডেভিন। অর্থাৎ ভার্চুয়াল জগতের পাশাপাশি বাস্তব দুনিয়াতেও যে সে সমানভাবে দক্ষ তা প্রমাণ করেছে বিশ্বের প্রথম এআই ইঞ্জিনিয়ার।
১৬ মার্চ ২০২৪, ০৬:৫১

মিয়ানমারের সংঘাতে সীমান্তবাসীর ঘুম হারাম
কক্সবাজার-টেকনাফ সড়ক ধরে উখিয়ার থাইংখালী বাজার থেকে দেড় কিলোমিটার পূর্বে রহমতের বিল এলাকা। সেখান থেকে মাত্র ৫০০ মিটার পূর্বেই মিয়ানমারের সীমান্ত ঢেঁকিবনিয়া। কয়েক দিন ধরেই অস্থিতিশীল মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্ত পরিস্থিতি। ওপারের দেশটির ক্ষমতাসীন জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে জোটবদ্ধ হয়ে তুমুল লড়াইয়ে নেমেছে আরাকান আর্মিসহ বেশ কয়েকটি জাতিগত স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী।  টানা ৫ দিন বাংলাদেশের সীমান্ত ঘেঁষে তুমুল গোলাগুলির পর গতকাল (৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৫টার দিকে বন্ধ হয় সাময়িক সময়ের জন্য। প্রায় তিন ঘণ্টার বিরতি দিয়ে আবার শুরু হয় দু’পক্ষে সংঘর্ষ। এরপর থেকে রাতভর কিছু সময় বাদে বাদেই কানে এসেছে গোলাগুলির শব্দ। এতে আতঙ্কে ঘুম হারাম হয়ে গেছে এপারের বাসিন্দাদের, থমকে গেছে সেখানকার স্বাভাবিক জীবনযাপন। রহমতের বিলের পাশের এলাকায় আনজুমান পাড়া বটতলী গ্রাম। সেই গ্রামের বাসিন্দা শামীম মোস্তফা জানান, গুলির শব্দে কান ফেটে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়েছে। লোকজন ভয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যাচ্ছে।  কান থেকে হাত নামাতেই পারছেন না বেওলা খাতুন (৬০)। ওপাশ থেকে আসছে মুহুর্মুহু গুলির শব্দ। গত শুক্রবার থেকে টানা পাঁচ দিন এভাবে কাটছে বেওলা খাতুনের। তার ঘর থেকে আধা কিলোমিটার দূরে মিয়ানমার সীমান্তের ঢেঁকিবনিয়া। বেওলা খাতুন বলেন, পাঁচ দিন ধরে কিছুক্ষণ পরপর গুলি শব্দ শুনতে পাচ্ছেন। মঙ্গলবার ঘরের চালে এবং পুকুরে গুলি এসে পড়ে। এরপর ছেলের বউ ও নাতি-নাতনিদের এক আত্মীয়ের বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। পরিস্থিতি বুঝে বেওলা খাতুনও চলে যাবেন। এদিকে ওপারে আরাকান আর্মির সঙ্গে পেরে না উঠে সীমান্তের এই পয়েন্ট দিয়ে অনুপ্রবেশ করেছে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর সদস্য, কাস্টমস অফিসার ও সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর ২৬৪ জন সশস্ত্র সদস্য। তাদের নিরস্ত্রীকরণ করে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে বিজিবি।  তার ওপর ওপারের সংঘাতে আবারও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের শঙ্কা জেগেছে এপারে। যদিও বিজিবির নবনিযুক্ত মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বলেছেন, কোনোভাবেই রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশের ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হবে না। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের ঘটনা এখন পর্যন্ত পরিস্থিতি আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।  নবনিযুক্ত বিজিবি মহাপরিচালকের সর্বশেষ লাইনটা অবশ্য বান্দরবান ও কক্সবাজার সীমান্তের বাসিন্দাদের আতঙ্ক কাটাতে পারছে না। কারণ, সীমান্ত ঘেঁষে জান্তাবাহিনী এবং আরাকান আর্মির মধ্যে এ সংঘর্ষ চলার কারণে বাংলাদেশে এসে পড়ছে মর্টারশেল ও গুলি। সোমবার মর্টার শেল বিস্ফোরিত হয়ে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুমের জলপায়তলী সীমান্তে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সীমান্ত এলাকার বাসিন্দাদের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র খুলেছে বান্দরবান জেলা প্রশাসন। সীমান্তে বিজিবির কঠোর অবস্থান এবং প্রশাসনের প্রয়োজনীয় উদ্যোগেও স্থানীয় বাসিন্দাদের চোখেমুখে বিরাজ করছে আতঙ্ক। অনেকেই ঘর ছেড়ে সীমান্ত থেকে দূরবর্তী আত্মীয়স্বজনদের বাড়িতে চলে যাচ্ছেন। সবার চোখেমুখে আতঙ্কের ছাপ, কখন গুলি এসে গায়ে পড়ে!  কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়া সীমান্তের মতো একই অবস্থা বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তে। সেখানকার বাসিন্দারা বলছেন, দিনের মতো রাতেও গুলি বর্ষণ হওয়ায় নির্ঘুম রাত কাটছে তাদের। এর আগে ২৯ ও ৩১ জানুয়ারি ঘুমধুম সীমান্তের ওপার থেকে গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়। সে সময় মর্টার শেল ও গোলার অন্তত চারটি অংশ তুমব্রু, কোনারপাড়া ও পশ্চিম ঘুমধুমে এসে পড়ে।  
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৫৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়