• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
logo
মস্কোয় সন্ত্রাসী হামলার নিন্দা জানালেন প্রধানমন্ত্রী 
রাশিয়ার মস্কোয় ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  রোববার (২৪ মার্চ) দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে পাঠানো এক শোক বার্তায় তিনি এই নিন্দা জানান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার শোক বার্তায় মস্কোর সন্ত্রাসী হামলাকে সমগ্র মানব সভ্যতা ও মানবিক মূল্যবোধের ওপর হামলা হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি হামলায় নিহতদের আত্মার শান্তিকামনা করেন এবং তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। উল্লেখ্য, গত শুক্রবার (২২ মার্চ) রাতে মস্কোর ক্রোকাস সিটি কমপ্লেক্সে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়। এ সময় সেখানে কনসার্ট চলছিল। চার বন্দুকধারী কনসার্টে অংশ নেওয়া মানুষের ওপর নির্বিচারে গুলি চালায়। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৩৩ জনে দাঁড়িয়েছে।
২৪ মার্চ ২০২৪, ১৯:২০

রাশিয়ায় হামলার ব্যাপারে আগেই আভাস দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র
রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে কনসার্ট হলে সংঘটিত ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার দায় স্বীকার করেছে আইএসআইএস-কে নামক ইসলামিক স্টেটের (আইএস)-এর একটি শাখা সংগঠন। হামলায় এ পর্যন্ত ৬০ জনের প্রাণহানির খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে। সেইসঙ্গে আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১৪৫ জন মানুষ। সিএনএন, রয়টার্সসহ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো বলছে, মস্কোতে ঘটে যাওয়া এ হামলার ব্যাপারে সপ্তাহ দু-এক আগেই আভাস মিলেছিল রাশিয়ার মার্কিন দূতাবাসের এক সতর্কবার্তায়।   রাশিয়ার গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, শুক্রবার (২২ মার্চ) রাতে মস্কোর ক্রোকাস সিটি হলে ঘটে এ হামলার ঘটনা। এ সময় একদল বন্দুকধারী জনাকীর্ণ কনসার্ট হলে ঢুকে তাদের স্বয়ংক্রিয় রাইফেল দিয়ে এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। রাশিয়ার ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিসের তথ্যমতে, হামলাকারীরা কনসার্ট হলে ঢুকে একটি গ্রেনেডেরও বিস্ফোরণ ঘটায়, যাতে ভবনের ছাদে আগুন ধরে যায়। এরপর একটি সাদা রেনল্ট গাড়িতে করে পালিয়ে যায় তারা। ৬ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে তৎপরতা চালানোর পর নিয়ন্ত্রণে আসে ওই আগুন। কিন্তু আগুনে আংশিকভাবে ধসে পড়ে হলের ছাদ। এ ঘটনাকে ‘রক্তাক্ত সন্ত্রাসী হামলা’ বলে উল্লেখ করেছে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। গত কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী হামলা ছিল এটি।     এদিকে সপ্তাহ দুয়েক আগেই রাশিয়ায় হামলা হতে পারে বলে আভাস দিয়েছিল দেশটির মার্কিন দূতাবাস। ৭ মার্চ রাশিয়ায় অবস্থানরত মার্কিন নাগরিকদের জন্য একটি নিরাপত্তা সতর্কতা জারি করা হয় দূতাবাসের পক্ষ থেকে। সতর্কবার্তায় বলা হয়, মস্কোয় বড় জমায়েতে উগ্রপন্থীদের হামলার পরিকল্পনার খবর জানা গেছে। বড় জমায়েতের মধ্যে কনসার্টের কথাও বলা হয়েছিল এ সতর্কবার্তায়। এজন্য মার্কিন নাগরিকদের বড় জমায়েত এড়িয়ে চলতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল এতে।  এছাড়া এক মার্কিন সেনা কর্মকর্তা জানিয়েছিলেন, শীঘ্রই বড় ধরনের হামলা চালাতে পারে আইএসআইএস-কে।  বিশ্লেষকদের মতে, বিগত কয়েক বছরে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে ইসলামিক স্টেট। তারা বারবার পুতিনের সমালোচনা করেছে। এছাড়া মুসলিমদের বিরোধিতায় বিভিন্ন কার্যক্রমে রাশিয়ার অংশগ্রহণও ভালো চোখে দেখে না আইএস।    কারা এই আইএসআইএস-কে? মস্কোতে হামলার ঘটনার পরপরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টেলিগ্রামে একটি পোস্টে দায় স্বীকার করে আইএসআইএস-কে। আইএসের এই শাখার পুরো নাম ইসলামিক স্টেট খোরাসান। ২০১৪ সালের দিকে সংগঠনটির উত্থান ঘটে এবং নৃশংস একটি দল হিসেবে তারা কুখ্যাত হয়ে ওঠে। তবে ২০১৮ সালের পর থেকে তাদের সদস্য সংখ্যা কমে এসেছে।  আফগানিস্তানের ভেতরে, বাইরে, মসজিদ এবং অন্যান্য স্থাপনায় হামলার জন্য ইসলামিক স্টেট খোরাসানের কুখ্যাতি রয়েছে। এ বছরের শুরুর দিকে জানা যায়, ইরানে জোড়া বোমা হামলায় প্রায় ১০০ মানুষের মৃত্যুর পেছনে দায়ী ছিল আইএসের এই শাখাটি।  এ ছাড়া ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে কাবুলে রাশিয়ার দূতাবাসে হামলা ও ২০২১ সালে কাবুলের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হামলার জন্যও দায়ী তারা। 
২৩ মার্চ ২০২৪, ১৩:২৭

মস্কো হামলার দায় স্বীকার করেছে আইএস
রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে কনসার্ট হলে সংঘটিত বন্দুক হামলার দায় স্বীকার করেছে ইসলামিক স্টেট (আইএস)। মস্কোর ক্রোকাস সিটি হলে শুক্রবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যার এ হামলায় ৬০ জনের মৃত্যু ও অন্তত ১৪৫ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।  ঘটনার পরপরই নিজস্ব সংবাদ সংস্থার মাধ্যমে এক বার্তা দিয়ে হামলার দায় স্বীকার করেছে আইএস। খবর সিএনএনের।  রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম আরআইএ নভোস্তির প্রতিবেদন অনুযায়ী, শুক্রবার সন্ধ্যায় মস্কোর ক্রোকাস সিটি হলে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এ সময় একদল বন্দুকধারী জনাকীর্ণ কনসার্ট হলে ঢুকে তাদের স্বয়ংক্রিয় রাইফেল দিয়ে এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। রাশিয়ার ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিসের তথ্যমতে, হামলাকারীরা কনসার্ট হলে ঢুকে একটি গ্রেনেডেরও বিস্ফোরণ ঘটায়, যাতে ভবনের ছাদে আগুন ধরে যায়। এরপর একটি সাদা রেনল্ট গাড়িতে করে পালিয়ে যায় তারা। ৬ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে তৎপরতা চালানোর পর নিয়ন্ত্রণে আসে ওই আগুন। কিন্তু আগুনে আংশিকভাবে ধসে পড়ে হলের ছাদ।  এ ঘটনাকে ‘রক্তাক্ত সন্ত্রাসী হামলা’ বলে উল্লেখ করেছে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। রাশিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ঘটনার পর শতাধিক মানুষকে কনসার্ট হল থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদিকে চলতি মাসের শুরুর দিকেই রাশিয়ায় বড় ধরনের সন্ত্রাসী হামলার ব্যাপারে সতর্ক করেছিল দেশটির মার্কিন দূতাবাস। পাশাপাশি ভীড় এড়িয়ে চলার জন্য দেশটিতে অবস্থানরত মার্কিন নাগরিকদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল দূতাবাসের পক্ষ থেকে।  শুক্রবার ক্রোকাস সিটি হলে হামলার এ ঘটনার পর এবার মার্কিন নাগরিকদের রাশিয়া ভ্রমণ না করার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন তারা।    
২৩ মার্চ ২০২৪, ১০:৩০

স্বামী-স্ত্রীকে মারধর, বাঁচাতে গিয়ে হামলার শিকার পরিবার
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে স্বামী-স্ত্রীকে ঘরে আটকিয়ে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। মেয়ে ও জামাতাকে মারধরের খবর শুনে তাদের বাঁচাতে গিয়ে হামলার শিকার হয়ে আহত হয়েছেন বাবা-ছেলে-পুত্রবধূসহ অনেকেই। আহতদের উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।  শুক্রবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যায় ইফতারের সময় উপজেলার নওগাঁ ইউনিয়নের সান্তান গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। অভিযোগ, স্থানীয় নওশের, বিপুল ও রাজ্জাক বাহিনী অতর্কিতভাবে এই সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে মারধর করেছেন। স্থানীয়সূত্রে ও প্রত্যক্ষদর্শী আব্দুল্লাহ আল বায়েদীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, উপজেলার নওগাঁ ইউনিয়নের সন্তান গ্রামের নুরুল হোসেনের সঙ্গে একই গ্রামের নওশের ও বিপুলদের পারিবারিক কোন্দল চলে আসছিল। এর জের ধরে আজ সন্ধ্যায় সবাই যখন ইফতার নিয়ে ব্যস্ত ঠিক তখন অতর্কিত নুরু ও তার স্ত্রী সাগরীকে ঘরে আটকিয়ে বেধড়ক মারপিট করা হয়। এতে সাগরীর দাঁত ভেঙ্গে যায় এবং স্বামী নুরুসহ গুরুতর আহত হয়।  এ খবর পেয়ে সাগরীকে প্রাণে বাঁচাতে এগিয়ে যান একই গ্রামের তার পিতা কোরবান আলী (৭০), ভাই আমিরুল ইসলাম (৩২), ভাইয়ের স্ত্রী আম্বিয়া খাতুন পলি (৩০)। এসময় তাদেরকেও বেধড়ক মারপিট করে গুরুতর আহত করা হয়। কোরবান আলীদের বাঁচাতে এগিয়ে যান তার ভাই-ভাতিজারা। এসময় নওশের ও বিপুল গংদের সঙ্গে যোগ দেন আব্দুর রাজ্জাক বাহিনী। এই বাহিনীর আবদুর রাজ্জাক, রাজেদুল, কছের, এমদাদুল, মিলন, লুৎফর, জাহাঙ্গীর, শরিফ, শাকিলসহ অনেকেই দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে কোরবান আলীর আত্মীয় স্বজনের উপর হামলা করে বেধড়ক মারপিট করে। তাদের হামলায় আরও আহত হয়, স্কুল শিক্ষক এনামুল হক, কোরবান আলী, আমিরুল ইসলাম, আম্বিয়া খাতুন পলি, নুরুল ইসলাম ও ডা: ওসমান গনিসহ ১০-১২ জন। আহতদের মধ্যে সাগরী, কোরবান আলী, আমিরুল ও আম্বিয়া খাতুনের অবস্থা গুরুতর বলে জানা গেছে।  এ ব্যাপারে তাড়াশ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ঘটনাটি শুনেছি। এ ঘটনায় একজন থানায় এসেছেন অভিযোগ দিতে। অভিযোগ আমলে নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৩ মার্চ ২০২৪, ০২:২৩

রাফাহতে হামলার ব্যাপারে নেতানিয়াহুকে হুঁশিয়ার করলেন বাইডেন 
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় এই মুহূর্তে জনবহুল শহর রাফাহ। ইসরায়েলি সেনাদের টানা পাঁচ মাসের বেশি সময় ধরে চলমান হামলা ও অভিযানে বিপর্যন্ত উপত্যকাটির বিভিন্ন প্রান্ত থেকে যুদ্ধপীড়িত ফিলিস্তিনিরা আশ্রয় নিয়েছেন শহরটিতে। গাজার জনবহুল এ অংশটিতে হামলার পরিকল্পনার কথা আগেই জানিয়েছে ইসরায়েল। ইতোমধ্যে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীকে রাফাহতে হামলার অনুমতিও দিয়েছে নেতানিয়াহু প্রশাসন। তবে এই হামলার ব্যাপারে এবার আপত্তি তুলেছে যুক্তরাষ্ট্র। রাফাহতে হামলা ভুল পদক্ষেপ হবে বলে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে সতর্ক করে দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।  মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে গত এক মাসে প্রথমবারের মতো সোমবার ফোনে কথা বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। সেখানে নেতানিয়াহুকে বাইডেন বলেছেন, গাজার রাফাহতে বড় আকারের স্থল আক্রমণ চালানো হবে একটি ভুল। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইসরায়েলের রাফাহ আক্রমণের পরিকল্পনা এবং সম্ভাব্য ‘বিকল্প পদ্ধতি’ নিয়ে আলোচনার জন্য ওয়াশিংটনে সিনিয়র ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের একটি প্রতিনিধি দল পাঠানোর জন্য বাইডেনের অনুরোধে সম্মত হয়েছেন নেতানিয়াহু। এর আগে সর্বশেষ গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ফোনে কথা বলেছিলেন বাইডেন ও নেতানিয়াহু। আর এরপর থেকে ফিলিস্তিনিদের প্রাণহানির সংখ্যা এবং গাজায় দুর্ভিক্ষের বিষয়ে জাতিসংঘের সতর্কতা এবং অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডটিতে ভয়াবহ মানবিক পরিস্থিতির সমালোচনায় ক্রমশ সোচ্চার হয়েছেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন। এমনকি নেতানিয়াহু ইসরায়েলের ক্ষতি করছেন বলেও চলতি মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহে মন্তব্য করেন জো বাইডেন। এদিকে বাইডেন রাফাহতে ইসরায়েলের বড় পরিসরের সামরিক অভিযান পরিচালনার সম্ভাবনা নিয়ে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণও ব্যাখ্যা করেছেন বলে সোমবার এক ব্রিফিংয়ে জানিয়েছেন মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান।    সুলিভান বলেন, ‘সেখানে বড় আকারের স্থল অভিযান পরিচালনা করা হলে তা হবে একটি ভুল, এটি আরও নিরীহ বেসামরিক মানুষের মৃত্যু ঘটাবে। ইতোমধ্যেই বিরাজমান ভয়াবহ মানবিক সংকটকে আরও খারাপ অবস্থায় নিয়ে যাবে, গাজায় নৈরাজ্যকে আরও গভীরে নিয়ে যাবে এবং আন্তর্জাতিকভাবে ইসরায়েলকে আরও বিচ্ছিন্ন করবে।’ বাইডেন নেতানিয়াহুকে ওয়াশিংটনে সামরিক, গোয়েন্দা ও সাহায্য কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি সিনিয়র দলও পাঠাতে বলেছেন। নেতানিয়াহু এ আহ্বানে সাড়া দিয়েছেন জানিয়ে সুলিভান বলেন, ইসরায়েলের বর্তমান রাফাহ পরিকল্পনা সম্পর্কে মার্কিন উদ্বেগ শুনতে এবং হামাসকে লক্ষ্যবস্তু করে অভিযানের বিষয়ে বিকল্প একটি পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করতে ইসরায়েলি প্রতিনিধি দল ওয়াশিংটন যাবেন। প্রসঙ্গত, গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের একটি হামলার প্রতিক্রিয়ায় গাজায় আগ্রাসন শুরু করে ইসরায়েলি সেনারা। হামাস উৎখাতের নামে টানা ৫ মাসের বেশি সময় ধরে চলা এ হামলা-অভিযানে প্রায় ৩২ হাজার ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন এ পর্যন্ত, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। জাতিসংঘের হিসাব বলছে, দখলদার রাষ্ট্রের সেনাদের টানা হামলায় প্রায় ধ্বংস্তূপে পরিণত গাজা উপত্যকাতে উদ্বাস্তু হয়েছে প্রায় ১৯ লাখ মানুষ। এর মধ্যে ১৩ লাখ মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন রাফাহতে। এবার জনবহুল এ শহরটিতে রাফাহতে হামলার পরিকল্পনা করছে ইসরায়েল।
১৯ মার্চ ২০২৪, ১১:১৭

ইমরান খানের কারাগারে হামলার চেষ্টা, আটক ৩ 
পাকিস্তানের আদিয়ালা কারাগারে হামলার চেষ্টা চালিয়েছে সন্ত্রাসীরা। তবে, নিরাপত্তা বাহিনীর তৎপরতায় হামলার চেষ্টাটি ব্যর্থ হয়ে গেছে। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়েছে বলে দাবি দেশটির কাউন্টার টেরোরিজম ডিপার্টমেন্টের। গতকাল বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) রাতে এ ঘটনা ঘটে। পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় কারাগার এটি। এ কারাগারেই জেল খাটছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। খবর ডনের।  স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে পাকিস্তানের শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, ভারী অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ কারাগারে ঢুকেছিলেন হামলাকারীরা। পরে তাদেরকে আটক করে অজানা স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আটক সন্ত্রাসীরা আফগানিস্তান থেকে এসেছিলেন বলে জানিয়েছেন রাওয়ালপিন্ডি পুলিশের এক মুখপাত্র।  স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা সৈয়দ খালিদ হামদানি বলেন, উদ্ধারকৃত অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে-স্বয়ংক্রিয় ভারী অস্ত্র, হ্যান্ড গ্রেনেড, ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি) এবং জেলের মানচিত্র। জেলখানার আশপাশে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা এখনও তল্লাশি চালাচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি। উল্লেখ্য, কারাগারটিতে ইমরান খান ছাড়াও এই মূহুর্তে পাকিস্তানের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং পাঞ্জাবের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বন্দি আছেন ।
০৮ মার্চ ২০২৪, ১৫:৪৫

ধারের ৪০০ টাকা চাওয়ায় প্রবাসীর বাড়িঘরে হামলার অভিযোগ
চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার নোয়াগাঁও গ্রামের কফিল উদ্দিনের ছেলে প্রবাসী হোসাইনের দেওয়া ধারের ৪০০ টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে তার পরিবার ও বাড়িঘরের ওপর হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে তারই প্রতিবেশী শাহজাহানের ছেলে সিএনজিচালক মাসুদের বিরুদ্ধে। শুক্রবার (২ মার্চ) বাদ জুমা প্রবাসী হোসাইন নামাজ পড়ে ফেরার পথে ধারের টাকা ফেরত চাইলে নোয়াগাও মিয়াজিবাড়ি সড়কে প্রথমে হাতাহাতির মাধ্যমে ঘটনার সূত্রপাত ঘটে। পরে সালিস বসলে সেখানেও মারামারি এবং পরে হোসাইনের বাড়িতে হামলা ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় প্রবাসী হোসাইন বাদী হয়ে কচুয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, প্রবাসী হোসাইন ও সিএনজিচালক মাসুদ বাল্যবন্ধু। পবিত্র শবেবরাতের রাতে সিএনজিচালক মাসুদ সিএনজির জমার টাকা না থাকায় ৪০০ টাকা ধার নেন বন্ধু প্রবাস ফেরত হোসাইনের কাছ থেকে। পরের দিন ধারের টাকা দেওয়ার কথা থাকলেও দেননি তিনি। পরে শুক্রবার বাদ জুমা হোসাইন ধারের টাকা ফেরত চাওয়াতেই গালমন্দ থেকে হাতাহাতি হয়।  বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্যসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা পরদিন সালিসে বসলে সবার সামনেই ক্ষিপ্ত হয়ে সিএনজিচালক মাসুদের ভাই আলমগীর আঘাত করেন হোসাইনের চাচাতো ভাই দিদারের ওপর। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সবাই সালিস থেকে উঠে যান। সবাই দিদারকে নিয়ে যান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। তার কিছুক্ষণ পর হোসাইনের বাড়ি ও তার চাচার বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও অর্থ লুটপাট করে সিএনজিচালক মাসুদ ও তার দলবল। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাদী প্রবাসী হোসাইন জানান, ‘আমি দীর্ঘদিন ধরেই প্রবাসে থাকি। কয়েক দিন আগে দেশে এসেছি। সিএনজিচালক মাসুদ আমার বাল্যবন্ধু। পবিত্র শবেবরাতের রাতে সিএনজির জমার ৪০০ টাকা তার কাছে না থাকায়, আমার কাছ থেকে ধার নেয় মাসুদ। পরে গত শুক্রবার ধারের টাকা ফেরত চাইলে গালমন্দ ও তার গাড়িতে থাকা পাইপ দিয়ে আঘাত করেন আমাকে। বিষয়টি স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদেরকে জানালে পরদিন সালিসি বৈঠক বসে। আর সেখানেও আমার চাচাতো ভাই দিদারকে মারধর করা হয়। পরে আমরা দিদারকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাই। আর কিছুক্ষণ পরে শুনতে পাই মাসুদ তার দলবল নিয়ে আমার বাড়িতে হামলা ও লুটপাট করেছে। পরে সেদিন রাতেই কচুয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করি। এই ঘটনায় সুষ্ঠু বিচার দাবি করছি। অভিযোগের বিষয়ে জানতে মাসুদকে পাওয়া না গেলেও তার বাবা শাহজাহান বিষয়টি মিথ্যা ও বানোয়াট বলে দাবি করেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে কচুয়া থানার ওসি মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি, তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
০৬ মার্চ ২০২৪, ১২:৫৬

আরবি লেখা পোশাক পরায় হামলার মুখে তরুণী
আরবি হরফ লেখা পোশাক পরিধান করায় ধর্মের প্রতি অবমাননা হয়েছে উল্লেখ করে এক তরুণীকে একদল লোক পিটুনি দিতে উদ্যত হয়। এমন পরিস্থিতিতে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতায় পুলিশ ওই তরুণীকে উদ্ধার করে।  রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের রাজধানী লাহোরের ইছরা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, পুলিশ তাৎক্ষণিক সাড়া না দিলে ওই তরুণীর সঙ্গে আরও খারাপ কিছু ঘটে যেতে পারত। দেশটিতে বিভিন্ন সময়ে ধর্ম অবমাননার (ব্লাসফেমি) অভিযোগ এনে গণপিটুনিতে অনেক হত্যার ঘটনা ঘটেছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কেউ একজন বাজারে ছড়িয়ে দেন ওই তরুণীর জামার ছাপাগুলো পবিত্র কোরআনের বাণী। এই খবরে ওই তরুণীকে ঘিরে ক্রেতা, দর্শনার্থী ও পথচারীদের একটি অংশ উত্তেজিত হয়ে পড়েন। এ সময় বাজারের পোশাক ব্যবসায়ীরা তাকে রক্ষা করতে এগিয়ে আসেন। পোশাকটিতে আরবি অক্ষরে ‘হালুয়া’ শব্দটি মুদ্রিত রয়েছে, যার অর্থ মিষ্টি। লাহোর পুলিশ বিবিসিকে জানিয়েছে, রোববার স্থানীয় সময় ১টা ১০ মিনিটে তারা প্রথম একটি টেলিফোন কল পায়। ওই সময় টেলিফোনে পুলিশকে জানানো হয়, পাঞ্জাব প্রদেশের রাজধানী লাহোরের একটি রেস্টুরেন্টে এক নারীকে ঘিরে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। গুলবার্গ সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) শেহর বানু বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও থেকে দেখা যায় রেস্টুরেন্টের বাইরে ৩০০ জনের মতো মানুষ ভিড় করে। এ সময় এক কোণে বসে হাত দিয়ে মুখ ঢেকে রাখে ওই নারী।  পুলিশের এই নারী কর্মকর্তা বলেছেন, ‘জামায় কী লেখা আছে, তা উত্তেজিত জনতার কেউই জানেন না। তবে ওই নারীকে সেখান থেকে নিরাপদে বের করে নিয়ে আসতে পারাই ছিল আমাদের জন্য প্রধান কাজ।’ প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, ব্যবসায়ীরা ওই তরুণীকে একটি দোকানের মধ্যে নিয়ে যান এবং উত্তেজিত জনতাকে বোঝানোর চেষ্টা করেন যে, তাঁর জামায় যে ছাপ দেওয়া, তা আদৌ কোরআনের কোনো বাণী নয়, এগুলো আরবি অক্ষরশিল্প মাত্র। যা পাকিস্তানের বাজারে সচরাচর পাওয়া যায়। ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ওই ব্যাখ্যা শোনার পর উত্তেজিত জনতার একটি পক্ষ শান্ত হয়ে যায়। কিন্তু এরপরও একটি পক্ষ তরুণীর বিরুদ্ধে ক্রমাগত ধর্ম অবমাননার অভিযোগ তুলতেই থাকে। ভিডিওতে আরও দেখা যায়, ওই তরুণী বারবার বলছেন তিনি কোনো ধর্ম অবমাননা করেননি। এমনকি এ ধরনের পোশাক পরার ক্ষেত্রে তাঁর ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্যও ছিল না। এমন নকশার পোশাক সৌদি আরবসহ উপসাগরীয় বিভিন্ন দেশে সচরাচর পরা হয় বলেও তরুণী উল্লেখ করেন। আরেকটি ভিডিওতে দেখা যায়, ঘটনাস্থলে গুলবার্গ সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) শেহর বানু জনতার উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেন। বিষয়টি নিয়ে পুলিশের ওপর আস্থা রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ওই তরুণীর জামার ছাপায় কোনো পবিত্র শব্দ লেখা নেই। জামায় যেসব শব্দ লেখা রয়েছে, তার মধ্যে একটির অর্থ ‘হালুয়া’। ওই তরুণী থানায় এক ঘণ্টার মতো পুলিশ হেফাজতে ছিলেন। এরপর পুলিশের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে বলা হয়, ওই জামায় কোরআনের কোনো বাণী লেখা নেই। এ খানে ধর্ম অবমাননার মতো কোনো ঘটনা ঘটেনি।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:০৭

গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে গায়ে আগুন দিলেন মার্কিন সেনা
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর হামলার প্রতিবাদে নিজের আগুন দিয়েছেন মার্কিন বিমানবাহিনীর এক সদস্য। ফ্রান্সভিত্তিক বার্তাসংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। কর্তৃপক্ষ জানায়, স্থানীয় সময় রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ওয়াশিংটনে ইসরায়েলি দূতাবাসের সামনে মার্কিন বিমানবাহিনীর এক সদস্য গায়ে আগুন দেন। বর্তমানে ওই ব্যক্তির অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। মার্কিন বিমানবাহিনীর মুখপাত্র জানিয়েছেন, ইসরায়েলি দূতাবাসের সামনে গায়ে আগুন দেওয়া ওই ব্যক্তি মার্কিন বিমানবাহিনীর সক্রিয় সদস্য। তবে তিনি এ নিয়ে বিস্তারিত কিছু জানাননি।  মার্কিন গণমাধ্যমের খবরের বরাতে এএফপি আরও জানায়, ভিডিও স্ট্রিমিং সাইট টুইচে ক্লান্ত অবস্থায় ওই ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, তিনি আর গণহত্যার মতো অপরাধ করতে চান না। এরপরই তিনি নিজের গায়ে তরলজাতীয় দাহ্য পদার্থ ঢেলে আগুন ধরান। মাটিতে লুটিয়ে পড়ার আগ তিনি চিৎকার করে বলতে থাকেন, ফিলিস্তিনকে মুক্ত করো। এদিকে দখলদার ইসায়েলি বাহিনীর অব্যাহত হামলায় ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় নিহতের সংখ্যা ২৯ হাজার ৬৯২ জনে পৌঁছেছে। নিহতদের বেশির ভাগ নারী ও শিশু।
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:০৫

জিম্মিদের মুক্তি না দিলে রমজানেও হামলার হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের 
বন্দী ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি না দিলে রমজানেও গাজায় হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে দখলদার ইসরায়েল।  দেশটির যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভার সদস্য বেনি গান্তজ এ হুঁশিয়ারি দেন।  তিনি বলেন, জিম্মি ব্যক্তিরা রমজান শুরুর আগে ইসরায়েলে না ফিরলে রাফাসহ গাজার সব জায়গায় লড়াই চলবে। হামাসের সামনে একটিই পথ খোলা। তারা আত্মসমর্পণ করতে পারে, জিম্মিদের মুক্তি দিতে পারে। তাহলেই তারা রমজানে রোজা পালন করতে পারবেন। গত বছরের ৭ অক্টোবর দখলদার ইসরাইলে হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। ওই হামলায় প্রায় এক হাজার ২০০ নিহত ও দুই শতাধিক ইসরাইলিকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে গেছে হামাস যোদ্ধারা। এর জবাবে ওই দিনই গাজায় ব্যপক হামলা শুরু করে ইসরাইলি বাহিনী। যা এখনও চলমান।  ইসরায়েলের আগ্রাসনে গাজার ২৩ লাখ বাসিন্দার মধ্যে ৮৫ শতাংশই বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। যাদের মধ্যে ১০ লাখেরও বেশি সীমান্তবর্তী শহর রাফাহতে আশ্রয় নিয়েছেন। কিন্তু সম্প্রতি সেখানেও হামলা চালাচ্ছে দখলদার ইসরাইলি।  উল্লেখ্য, ৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত ২৯ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। নিহত ও আহতের পাশাপাশি বিভিন্ন ভবনের ধ্বংসস্তূপে অনেকে চাপা পড়েছেন। সূত্র : গার্ডিয়ান  
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:৪৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়