• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বান্দরবনের থানচিতে গোলাগুলি / ‘চোখের সামনে মৃত্যু দেখতে পাচ্ছিলাম’
বান্দরবানের থানচি উপজেলায় সোনালী ব্যাংকে হামলা চালিয়েছে পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা। সেখানে ব্যাপক গোলাগুলি হচ্ছে। তার ঠিক পাশেই একটি হোটেলে অবস্থান করছে ‘নাদান’ সিনেমার শুটিং ইউনিট। গত ১ এপ্রিল বান্দরবানের থানচিতে যান অভিনেতা শ্যামল মাওলা, তার স্ত্রী মাহা, সিনেমাটির পরিচালক ফরহাদ চৌধুরী, অভিনেতা এরফান মৃধা শিবলু ও চিত্রনায়ক সাইফ খানসহ বেশ কয়েকজন। টানা দুই দিন কাজ করার পর আজ (৩ এপ্রিল) দুপুরে তারা বিপাকে পড়েছেন। ছবির নায়িকা সায়মা স্মৃতি গণমাধ্যমকে জানান, আমরা যেখানে শুটিং করতে এসেছি সেটা একদমই দুর্গম এলাকা। আমাদের শুটিং অলমোস্ট ৭০ ভাগ শেষ, আর অল্প কিছু বাকি। এরমধ্যেই আজকে এমন একটা অবস্থার মুখোমুখি। কী যে ভয়াবহ একটা অবস্থা গেল আমাদের ওপর সেটা বলে বোঝানো যাবে না। মনে হচ্ছে, চোখের সামনে মৃত্যু দেখতে পাচ্ছিলাম! সন্ত্রাসীরা গান ফায়ার করছে সেটা একদম চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি। প্রতিটা সেকেন্ড বুক ধড়ফড় করছিল আমার। তিনি আরও বলেন, কোথাও দৌড়ে যাব সে অবস্থাও নেই। কোনো গাড়ি নেই কিছু নেই। পুরো শহরে রেড এলার্ট। পরে বিজিবির সহায়তায় আমরা কোনোরকমে জায়গাটা ত্যাগ করি। এরপর বাসে বান্দরবান শহরে আসি। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার ( ২ এপ্রিল) রাত নয়টার দিকে ৭০ থেকে ৮০ জনের একটি সশস্ত্র দল রুমাতে সোনালী ব্যাংকে হামলা চালায়। সন্ত্রাসীরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছ থেকে ১৪টি অস্ত্র লুট করে এবং সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপক নিজাম উদ্দিনকে অপহরণ করে নিয়ে যায়।
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১০:১৩

বইমেলায় যারা পেলেন গুণীজন স্মৃতি পুরস্কার
রাজধানীতে আয়োজিত এবারের অমর একুশে বইমেলা শেষ হলো শনিবার। সমাপনী অনুষ্ঠানে ২০২৩ সালে প্রকাশিত বিষয় ও মানসম্মত সর্বাধিক সংখ্যক বই প্রকাশের জন্য গুণীজন স্মৃতি পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। মূলত, মানসম্মত সর্বাধিক সংখ্যক বই প্রকাশ, নান্দনিক স্টল এবং শৈল্পিক ও গুণমান বিচারে এই পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে।      শনিবার (২ মার্চ) বিকেলে সমাপনী অনুষ্ঠানে গুণীজন স্মৃতি পুরস্কার হস্তান্তর করা হয়েছে। গুণীজন স্মৃতি পুরস্কার পেলেন-২০২৩ সালে প্রকাশিত বিষয় ও গুণমানসম্মত সর্বাধিক সংখ্যক বই প্রকাশের জন্য কথাপ্রকাশকে ‘চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতি পুরস্কার-২০২৪’ দেওয়া হয়েছে। ‘মুনীর চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার ২০২৪’ পেয়েছে ৩টি প্রকাশনী সংস্থা। ২০২৩ সালে প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে শৈল্পিক ও গুণমান বিচারে সেরা বই বিভাগে মনজুর আহমদ রচিত একুশ শতকে বাংলাদেশ : শিক্ষার রূপান্তর গ্রন্থের জন্য প্রথমা প্রকাশন, মঈন আহমেদ রচিত যাত্রাতিহাস : বাংলার যাত্রাশিল্পের আদিঅন্ত গ্রন্থের জন্য ঐতিহ্য এবং আলমগীর সাত্তার রচিত কিলো ফ্লাইট প্রকাশের জন্য জার্নিম্যান বুকস এই পুরস্কার পেয়েছে। ২০২৩ সালে প্রকাশিত শিশুতোষ বইয়ের মধ্য থেকে গুণমান বিচারে সর্বাধিক গ্রন্থ প্রকাশের জন্য ময়ূরপঙ্খিকে ‘রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই স্মৃতি পুরস্কার-২০২৪’ দেওয়া হয়েছে। ২০২৪ সালের অমর একুশে বইমেলায় অংশগ্রহণকারী প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্য থেকে নান্দনিক অঙ্গসজ্জায় সেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পুরস্কার পেয়েছে, অন্যপ্রকাশ (প্যাভিলিয়ন), নিমফিয়া পাবলিকেশন (২-৪ ইউনিট) এবং বেঙ্গল বুকস (১ ইউনিট)। এসব প্রতিষ্ঠানকে শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার ২০২৪’ এর জন্য ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আজ ছিল অমর একুশে বইমেলার ৩১তম দিন। ছুটির দিন হিসেবে মেলা শুরু হয় সকাল ১১টায় এবং চলে রাত ৯টা পর্যন্ত । আজ নতুন বই এসেছে ১৪৯টি। এ পর্যন্ত (২রা ফেব্রুয়ারি থেকে ২রা মার্চ পর্যন্ত) নতুন বই এসেছে ৩৭৫১টি। সমাপনী অনুষ্ঠানে সম্প্রতি বেইলি রোডে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
০২ মার্চ ২০২৪, ২২:২৩

এবার বাংলা একাডেমি গুণীজন স্মৃতি পুরস্কার পাচ্ছেন যারা 
একুশে বইমেলা উপলক্ষে বাংলা একাডেমি পরিচালিত চারটি গুণীজন স্মৃতি পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) ব্যবস্থাপনা উপকমিটির আহ্বায়ক ড. তপন কুমার বাগচীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে গুণীজনের নামে পুরস্কার দেওয়ার এ তথ্য জানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে এ পুরস্কার দেওয়া হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ বছর চিত্তরঞ্জন সাহা, মুনীর চৌধুরী, রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই ও শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার দেওয়া হবে। ২০২৩ সালে প্রকাশিত বিষয় ও গুণমানসম্মত সর্বাধিক সংখ্যক বই প্রকাশের জন্য চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতি পুরস্কার ২০২৪  পাচ্ছে প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান কথাপ্রকাশ। গত বছর গুণমান ও শৈল্পিক বিচারে সেরা বই হিসেবে নির্বাচিত মনজুর আহমদ রচিত ‘একুশ শতকে বাংলাদেশ:শিক্ষার রূপান্তর’ এর জন্য প্রথমা প্রকাশন, মঈন আহমেদ রচিত ‘যাত্রাতিহাস: বাংলার যাত্রাশিল্পের আদিঅন্ত’ এর জন্য ঐতিহ্য এবং আলমগীর সাত্তার রচিত ‘কিলো ফ্লাইট’ এর জার্নিম্যান বুকসকে দেওয়া হচ্ছে মুনীর চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার। ২০২৩ সালে গুণমান বিচারে সর্বাধিক সংখ্যক শিশুতোষ বই প্রকাশের জন্য রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই স্মৃতি পুরস্কার পাচ্ছে প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ময়ূরপঙ্খি। এবারের বইমেলায় কাইয়ুম চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার ২০২৪ দেওয়া হবে নান্দনিক অঙ্গসজ্জায় সেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে বেঙ্গল বুকস, নিমফিয়া পাবলিকেশন ও অন্যপ্রকাশকে।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৬:২১

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত সন্দ্বীপের পুলিন গুহের জমিদার বাড়ি 
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত সন্দ্বীপের সারিকাইত ইউনিয়নের পুলিন গুহের জমিদার বাড়ি। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে দক্ষিণ সন্দ্বীপের মুক্তিযোদ্ধাদের অস্থায়ী ক্যাম্প ছিল। যুদ্ধ শুরুর পর এ অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধাদের অভয়াশ্রমে পরিণত হয়েছিল জমিদার বাড়িটি। এখানে বসেই মুক্তিযুদ্ধের পরিকল্পনা করা হতো।  বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. আজিজুর উল্লাহ জানিয়েছেন পুলিন গুহের বাড়িটি ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল।  তিনি আরটিভিকে বলেন, প্রতিদিন আমরা এ বাড়িতে একত্রিত হতাম। আমাদের টিমে আলী হায়দার চৌধুরী বাবলু, জগলুল হায়দার, মোহাম্মদ ইয়াছিন, আমি আজিজ উল্লাহসহ ১০/১২ জন ছিলেন। জমিদার পুলিন গুহ আমাদের সহযোগিতা করতেন। পুলিন বাবু ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক। এখানে বসেই মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধের পরিকল্পনার বৈঠক হতো। ফলে আমাদের জন্য রান্না হতো প্রতিদিন এ বাড়িতে৷ পুলিন বাবুর বাড়িতে আমরা যে একত্রিত হতাম এ বিষয়ে কিছু মুসলীম লীগের নেতা জেনে যায়। পরে বাড়িটিতে আক্রমণ চালায় পাক হানাদার বাহিনী। সেখানে আমাদের না পেয়ে পুলিন বাবুর ঘরে আগুন লাগিয়ে দেয়। এতে ঘরের অনেকগুলো দেয়াল ভেঙ্গে যায়।  জানা গেছে, ১৯৪১ সালে (বাংলা ১৩৪৮) জমিদার প্রাণহরি চন্দ্র গুহ ২তলা বাড়িটি নির্মাণ করেন৷ এ বাড়িতে ব্যবহৃত নির্মাণ সামগ্রী ভারত থেকে জাহাজে করে আনা হয়। ১৯৬০ সালে জমিদারির ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে তার নাতি পুলিন চন্দ্র গুহ বংশের হাল ধরেন। তিনি ছিলেন খুবই অমায়িক ও ভালো মনের মানুষ। ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকলের কাছে ছিলেন খুবই জনপ্রিয়।  স্থানীয় সারিকাইত ৫ নম্বর ওয়ার্ড ইউপি সদস্য মিজানুর রহমান আরটিভিকে বলেন, জমিদার পুলিন গুহ ছিলেন অসম্প্রদায়িত চেতনার মানুষ। হিন্দু মুসলিম সকলের কাছে ছিলেন গ্রহণযোগ্য। প্রতি রমজানে তিনি বাড়িতে ছামিয়ানা টাঙ্গিয়ে রোজাদারদের ইফতার করাতেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। মুক্তিযোদ্ধাদের সবসময় সহযোগিতা করেছেন। শুধু তাই নয় বাহির থেকে সন্দ্বীপে কেউ বেড়াতে আসলে তার বাড়িতে আশ্রয় দিতেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় পুলিন বাবুর বাড়িটি ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের সব থেকে ভরসার স্থল। আগামী প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের স্মারক হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত পুলিন গুহের বাড়িটি সরকারিভাবে স্বীকৃতি দেয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি।  জমিদার পুলিন গুহের নাতি কাউন্টার টেররিজম ইউনিট চট্টগ্রাম ইউনিটের কর্মকর্তা সঞ্চয় গুহ আরটিভিকে বলেন, আমার দাদা ছিলেন পরোপকারী মানুষ। কখনও কোনো কাজের প্রতিদান চায়তেন না। তিনি যুদ্ধকালীন পুরোটা সময় মুক্তিযোদ্ধাদের পাশ থেকে সহযোগীতা করেছেন। এজন্য আমাদের বসতঘরে আগুন লাগিয়ে দেয় পাক হানাদাররা। যার স্মৃতি চিহ্ন আজও আছে। আমার দাদা কখনও মুক্তিযুদ্ধার স্বীকৃতি চান নাই। চাইলে হয়তো পেতেন। দাদার স্বীকৃতি সরকার যদি মনে করে দেয়া উচিত তাহলে দিবে। প্রায় শত বছরের বসতঘরে আমরা এখনও বসবাস করছি স্বগৌরবে৷ যেহেতু মুক্তিযোদ্ধাদের অস্থায়ী ক্যাম্প ছিল। তাই বাড়ির দরজায় বা বাড়িতে মুক্তিযোদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত বাড়ি হিসেবে নেইম-প্লেট স্থাপন করে অন্তত বাড়িটিকে স্বীকৃতি দিলেও আমাদের ভালো লাগবে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার খোরশেদ আলম চৌধুরী আরটিভিকে বলেন, বিষয়টি আমরা ভেবে দেখবো। কিছু করণীয় থাকলে অবশ্যই করবো।
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:০১

হাতিয়ায় শেখ রাসেল স্মৃতি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
নোয়াখালী হাতিয়ায় মাসব্যাপি শেখ রাসেল স্মৃতি গোল্ডকাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট খেলার উদ্বোধন করা হয়েছে।  শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) বিকালে হাতিয়া দ্বীপ সরকারি কলেজ মাঠে এ খেলার উদ্বোধন করেন সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী।  উপজেলা ছাত্রলীগ ৭৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এই খেলার আয়োজন করেন। এতে হাতিয়ার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ১৬ টি দল অংশগ্রহণ করছেন। উদ্বোধনী ম্যাচে পৌরসভা ক্রিকেট একাদশ ও ইয়াছিন আরাফাত স্পোর্টস একাডেমি খেলায় অংশগ্রহণ করেন। ১২ ওভার খেলায় পৌরসভা ক্রিকেট একাদশ ৯ উইকেটে জয় লাভ করে। প্রতিদিন সকালে ও বিকালে দুটি করে ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সাবেক সংসদ আয়েশা ফেরদাউস, হাতিয়া পৌর মেয়র কে এম ওবায়েদ উল্যা, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান কেফায়েত উল্যা, জেলা পরিষদ সদস্য মহি উদ্দিন মুহিন, উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক, সাধারণ সম্পাদক সাজেদ উদ্দিন ও বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যানসহ প্রায় ৫ শতাধিক দর্শক। উদ্বোধন উপলক্ষে দ্বীপ কলেজ মাঠকে বর্ণিল ভাবে সাজানো হয়। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পক্ষে ব্যানার লাগিয়ে সুন্দর ভাবে তৈরি করা হয় গ্যালারী। প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংসদ মোহাম্মদ আলী বলেন, তরুণ সমাজকে ভালো কাজে উদ্বুদ্ধ করতে খেলাধুলার বিকল্প নাই। ছাত্রলীগ যে উদ্যোগ নিয়েছে তাদেরকে আমি সাধুবাদ জানায়। আমরা হাতিয়াতে শান্তি প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি যে কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে আন্তরিক ভাবে সহযোগিতা করব।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:৩৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়