• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
গরমে মেঝেতে ঘুমালে স্বাস্থ্যের ওপর যে প্রভাব পড়ে
এই তীব্র গরমে অনেকেই মাটিতে শুয়ে পড়েন, এতে অনেকটা আরাম পাওয়া যায়। কিন্তু শরীরের জন্য এটি কেমন, এতে শরীরে কেমন প্রভাব পড়ে, সেটি জেনে রাখা দরকার। একটা সময় ছিল যখন অনেকেই মাটিতে বা মেঝেতে ঘুমাতেন। তবে এখন খাট আর ম্যাট্রেসেই বেশির ভাগ মানুষ ঘুমান। কিন্তু মেঝেতে ঘুমালে শরীরে বেশ কিছু প্রভাব পড়ে। জেনে নিন মেঝেতে ঘুমালে শরীরে যে প্রভাব পড়ে- পিঠের ব্যথা কমতে পারে: অনেকেই বলেন, মাটিতে ঘুমালে মেরুদণ্ড ভালোভাবে সোজা হয়ে থাকে। এতে যাদের পিঠে ব্যথার সমস্যা আছে, তারা কিছুটা উপকার পেতে পারে। এমনকি কোমরের ব্যথাও এতে কমতে পারে। তাই এঠি মোটেই খারাপ অভ্যাস নয়।  ঘুমের সমস্যা কমতে পারে: গরমে অনেকেরই ভালো করে ঘুম হয় না। মাটিতে ঘুমালে ইনসোমনিয়া বা ঘুম না হওয়ার সমস্যা কিছুটা প্রতিরোধ করা যায়। তাই গরমকালে এটি মোটেই খারাপ অভ্যাস নয়।  ঘাড়ে ব্যথাও কমতে পারে: ঘাড় সোজা করে না ঘুমালে ঘাড় ও পিঠে ব্যথা হতে পারে। বিশেষ করে আকাবাঁকা হয়ে ঘুমালে ঘাড়ে ব্যথা হতে পারে। তবে মেঝেতে ঘুমালে এই ব্যথা এড়ানো যায়। কারণ, এক্ষেত্রে ঘাড় সোজা থাকে। রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়: মেঝেতে ঘুমালে রক্ত সঞ্চালন অনেক ভালো হয়। শরীর ভালো রাখতে ভালো রক্ত সঞ্চালন জরুরি। তাই মেঝেতে শুলে সেই হিসাবেও শরীর ভালো থাকে।  তবে এর পাশাপাশি শরীরে কিছু সমস্যাও হতে পারে। সেই বিষয়েও ভালো করে জেনে রাখা দরকার। বিশেষ করে যাদের কিছু শারীরিক সমস্যা আছে, তাদের মেঝেতে ঘুমানো উচিত নয়। জেনে নিন কারণগুলো- অ্যালার্জির সমস্যা বাড়তে পারে: মেঝেতে প্রায়শই বেশি ধুলোবালি ও ময়লা জমে। বিশেষ করে কার্পেটের ওপর ঘুমানোর অভ্যাস থাকলে এর থেকে হাঁচি, সর্দি, চুলকানি, চোখ লাল হওয়া, শ্বাসকষ্ট ও কাশির মতো অ্যালার্জির সমস্যা বাড়তে পারে। ঠান্ডা লেগে যেতে পারে: গরমে ঠান্ডা মেঝেতে ঘুমালে আরাম পেতে পারেন, তবে ঠান্ডায় ঘুমোনোর কারণে সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হতে পারেন। এক্ষেত্রে শরীরের তাপ দ্রুত কমাতে পারে ও স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ঠান্ডা অনুভূত হয়। ফলে জ্বর হতে পারে।  তাই মেঝেয় ঘুমানো আপনার জন্য ঠিক কি না, তা নিজে নিজে সিদ্ধান্ত নেবেন না। আর আরাম পেতে গিয়ে কোনো ভুল কাজ করবেন না। প্রয়োজনে অবশ্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন। তার থেকে ভালো করে জেনে নিয়ে তবেই মেঝেতে ঘুমাবেন। 
২২ এপ্রিল ২০২৪, ১০:২৬

এসির টেম্পারেচার যত হলে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো, হবে বিদ্যুৎ বিলেরও সাশ্রয়
বাহিরের এই তাপদাহে ঘরে ফিরে এসির হাওয়ায় ঠান্ডা হতে অনেকেই ১৬ ডিগ্রির সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় এয়ার কন্ডিশনার চালু করে। এটি করলে তাৎক্ষণিক শীতলতা পাওয়া যায়। আসলে এই অভ্যাস সম্পূর্ণ ভুল। এতে বিদ্যুতের বিল বেশি আসে এবং ঘরে বসে থাকা মানুষের স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর। ব্যুরো অফ এনার্জি এফিসিয়েনসি (BEE), ২৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা ঘরে বসে থাকা মানুষের জন্য একেবারে সঠিক। এতে স্বাস্থ্যের ওপর কোনও খারাপ প্রভাব পড়ে না এবং বিদ্যুৎ বিলও সাশ্রয় হয়। ব্যুরো অফ এনার্জি এফিসিয়েনসি (BEE), কেউ দীর্ঘ সময় ধরে ১৬ বা ১৮ ডিগ্রি তাপমাত্রায় এসি চালালে সেটি স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে শুরু করে।  ১৬ ডিগ্রিতে কি ঘর দ্রুত ঠান্ডা হয়? কিন্তু এই ধারণা সম্পূর্ণ সঠিক নয়। আপনি যদি ১৬ ডিগ্রিতে এসি চালান, তাহলে আপনি অবশ্যই একটু ভালো ঠান্ডা অনুভব করবেন, কিন্তু এতে সুবিধার চেয়ে অসুবিধা বেশি। ২৪ থেকে ২৭ ডিগ্রিতে এসি চালালেও একই সময়ে রুম ঠান্ডা হবে। কিন্তু ১৬ বা ১৮ ডিগ্রিতে এসি চালালে কম্প্রেসারটি বেশি লোড হয় এবং বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে। এসির তাপমাত্রা এক ডিগ্রি বাড়ানোর ফলে তিন থেকে চার শতাংশ কম বিদ্যুৎ খরচ হয়। একটানা দীর্ঘ সময় এসি ব্যবহার করবেন না। প্রয়োজন না হলে এসি বন্ধ রাখুন।
৯ ঘণ্টা আগে

ফের স্বাস্থ্যের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা
দেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে প্রেস ব্রিফিং করে আলোচনায় আসা অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা আবারও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দায়িত্বে ফিরলেন। এর আগে তিনি জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের (নিপসম) পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের যুগ্মসচিব মো. মঞ্জুরুল হাফিজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডার বা স্বাস্থ্য সার্ভিসের নিম্নবর্ণিত কর্মকর্তাকে তার নামের পাশে বর্ণিত পদ ও কর্মস্থলে বদলি বা পদায়ন করা হলো। ২০২০ সালের ১৩ আগস্ট সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. সানিয়া তাহমিনার স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন তিনি। এরপর ২০২২ সালের আগস্টে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন মীরজাদী সেব্রিনা। সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে দীর্ঘদিন চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ হয়ে ২৯ ডিসেম্বর দেশে ফেরেন। এরপরই তাকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে সরিয়ে নিপসমের পরিচালকের দায়িত্বে বসানো হয়। প্রসঙ্গত, ডা. সেব্রিনা ফ্লোরা ২০১৬ সালে রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পান। পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর তিনি বাংলাদেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে মহামারি সৃষ্টিকারী ভাইরাস ও রোগ বিস্তার প্রতিরোধে বিভিন্ন নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে গবেষণা করেন। মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা ১৯৮৩ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস ডিগ্রি লাভ করার পর বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। পরে জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান (নিপসম) থেকে রোগতত্ত্ব স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর তিনি বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিলে সহকারী পরিচালক হিসেবে যোগদান করে তিন বছর গবেষণা করেন। এরপর তিনি নিপসমে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। পরে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি ইন্টারন্যাশনাল এসোসিয়েশন অব দ্য ন্যাশনাল পাবলিক হেল্‌থ ইনস্টিটিউটের সহ-সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।  
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:২৩

‘খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের স্থায়ী সমাধানে বিদেশ পাঠানো জরুরি’
বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা অন্যবারের তুলনায় বর্তমানে অনেকটা ভালো। তবে স্থায়ী ও উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে দেশের বাইরে পাঠানো জরুরি। বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) রাতে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের বাসভবন ফিরোজায় এক ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান তিনি। এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, উনার (খালেদা জিয়া) ক্রনিক লিভার ডিজিসের চিকিৎসা ছিল লিভার ট্রান্সপ্লান্টেশন অ্যান্ড টিপস। আমরা বহু আবেদন-নিবেদন করেছি, উনার পরিবার করেছে কিন্তু উনাকে বিদেশ নেওয়া সম্ভব হয়নি। তিনি বলেন, পরবর্তীতে আমরা জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনজন স্বনামধন্য চিকিৎসক প্রফেসর ডা. পি হ্যামিলটন, প্রফেসার ক্রিস্টোফার জর্জ এডিস, প্রফেসর ডা. হামিদ রহমান এবং মেরিল্যান্ডের একজন কার্ডিওলোজিস্ট প্রফেসর ডা. রফিক আহমেদসহ আমাদের মেডিকেল বোর্ড এখানে গত ২৬ অক্টোবর আপনাদের সকলের দোয়ায় ও আল্লাহর রহমতে সাকসেসফুলি বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো উনার ট্রিপস সম্পন্ন করে। অত্যন্ত সার্থকভাবে ট্রিপস এই মুহূর্ত পর্যন্ত কাজ করছে যার জন্য অনেকটাই তিনি সুস্থতাবোধ করছেন। যার জন্য আজকে উনি বাসায় আসতে পেরেছেন। তবে খালেদা জিয়ার এই চিকিৎসা ক্ষণস্থায়ী উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই চিকিৎসা একটা ব্রিথিং টাইম দিচ্ছে। তার যে আসল চিকিৎসা অর্থাৎ লিভার ডি-কম্পোসসেশনের জন্য, লিভার ট্রান্সপ্লান্টেশন অথবা আর্টিফিশিয়াল লিভার সাপ্লিমেন্ট- এগুলো করার জন্য যে সময় দরকার, সেই সময়টুকু আমরা পেয়েছি। সে জন্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমরা যদি মাল্টি ডিসিপ্লিনারি এডভান্স সেন্টার, জন হপকিন্স পৃথিবীর অন্যতম বিশেষায়িত হসপিটাল শুধু নয়, অত্যন্ত স্বনামধন্য সেন্টার। যারা এই ট্রান্সপ্লান্টেশন হেন্ডেল করেন, ম্যানেজ করেন। বোথ লিভার, কিডনি অ্যান্ড আদার ট্রান্সপ্লান্টেশন। বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত এ চিকিৎসক জানান, খালেদা জিয়ার সুস্থতা ধরে রাখতে হলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব উনাকে মাল্টি ডিসিপ্লিনারি এডভান্স সেন্টারে নেওয়া যাবে ততই উনার সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত হবে। আশঙ্কা থেকে উনি মুক্ত হবেন। ২০২৩ সালের ৯ আগস্ট থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন খালেদা জিয়া। টানা পাঁচ মাসের অধিক সময় হাসপাতালে থাকার পর বৃহস্পতিবার বাসায় ফিরেছেন তিনি। বিএনপির দাবি ৭৮ বছর বয়সী খালেদা জিয়া হার্টের সমস্যা ও লিভারসিরোসিস ছাড়াও নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। এ ছাড়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, দাঁত ও চোখের সমস্যাসহ নানান জটিলতা রয়েছে তার। এরই মধ্যে কয়েক দফা হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন তিনি। গত বছরের জুনে খালেদা জিয়ার এনজিওগ্রাম করা হলে তার হৃদ্‌যন্ত্রে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে। এর একটিতে রিং পরানো হয়। খালেদা জিয়ার জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি পাঁচ বছরের সাজা হয়। সেদিন থেকে তিনি কারাবন্দি হন। ২০২০ সালের মার্চে করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে সরকার খালেদা জিয়ার দণ্ড ছয় মাসের জন্য স্থগিত করে মুক্তি দেয়। এরপর দফায় দফায় তার মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে।
১১ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:৫৮

খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের ফের অবনতি
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবনতি হয়েছে।  মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) বিকালে তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে নেওয়া হয়েছে। খালেদা জিয়ার চিকিৎসকদলের সদস্য অধ্যাপক ডা. এজেএম জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবনতি হলে তাকে সিসিইউতে নেওয়া হয়েছিল। একই হাসপাতালে ২৬ অক্টোবর খালেদা জিয়ার যকৃতের রক্তনালিতে সফল অস্ত্রোপচার হয়। অস্ত্রোপচার করতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে তিন চিকিৎসক দেশে আসেন। ওই তিন চিকিৎসক হলেন— যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটির স্কুল অব মেডিসিনের লিভার ও কিডনি প্রতিস্থাপন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক হামিদ আহমাদ আবদুর রব, ইন্টারভেনশনাল অনকোলজি বিভাগের অধ্যাপক ক্রিসটোস স্যাভাস জর্জিয়াডেস ও হেপাটোলজির অধ্যাপক জেমস পিটার হ্যামিলটন। অস্ত্রোপচারের ফলে লিভার সিরোসিসজনিত জটিলতা কিছুটা উপশম হবে বলে জানিয়েছেন তার চিকিৎসকরা। বিএনপির দাবি ৭৮ বছর বয়সী খালেদা জিয়া হার্টের সমস্যা ও লিভারসিরোসিস ছাড়াও নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। এ ছাড়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, দাঁত ও চোখের সমস্যাসহ নানান জটিলতা রয়েছে তার। এরই মধ্যে কয়েক দফা হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন তিনি। গত বছরের জুনে খালেদা জিয়ার এনজিওগ্রাম করা হলে তার হৃদ্‌যন্ত্রে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে। এর একটিতে রিং পরোনো হয়। খালেদা জিয়ার জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি পাঁচ বছরের সাজা হয়। সেদিন থেকে তিনি কারাবন্দি হন। ২০২০ সালের মার্চে করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে সরকার খালেদা জিয়ার দণ্ড ছয় মাসের জন্য স্থগিত করে মুক্তি দেয়। এরপর দফায় দফায় তার মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে।
০৯ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:৫৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়