• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
অভিজ্ঞতা ছাড়াই চাকরি দেবে ব্র্যাক, রয়েছে আকর্ষণীয় সুযোগ-সুবিধা
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক। প্রতিষ্ঠানটির প্রগতি, মাইক্রোফাইন্যান্স বিভাগ ট্রেইনি ক্রেডিট অফিসার পদে সারাদেশে লোকবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। আগ্রহীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।  যা যা প্রয়োজন- প্রতিষ্ঠানের নাম: ব্র্যাক পদের নাম: ট্রেইনি ক্রেডিট অফিসার বিভাগ: প্রগতি, মাইক্রোফাইন্যান্স পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়  শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে স্নাতকোত্তর/ সমমানের ডিগ্রি। অন্যান্য যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট কাজের দক্ষতা  অভিজ্ঞতা: প্রয়োজন নেই  চাকরির ধরন: ফুলটাইম  কর্মক্ষেত্র: মাঠপর্যায়ে প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়) বয়সসীমা: উল্লেখ নেই  কর্মস্থল: দেশের যেকোনো স্থানে  বেতন: শিক্ষানবিশকালে (৬ মাস) মাসিক বেতন ২৫,০০০ টাকা। শিক্ষানবিশকাল সফলভাবে শেষ করার পর চাকুরি নিয়মিত করা হবে। তখন মাসিক বেতন ৩১,৯৫৯  টাকা হবে।  অন্যান্য সুবিধা: এছাড়াও সংস্থার নীতি অনুযায়ী প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, ইনসেনটিভ, পারফরম্যান্স বোনাস, যাতায়াত ভাতা, স্বাস্থ্য ও জীবন বীমা এবং উৎসব ভাতা প্রদান করা হবে।মাতৃত্ব/পিতৃত্বকালীন ছুটির পাশাপাশি কর্মীর পারফরমেন্স সন্তোষজনক হলে প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী উচ্চতর পদে উন্নতির সুযোগ রয়েছে।  আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। আবেদনের শেষ সময়: ৪ মে ২০২৪ পর্যন্ত।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৫১

ওয়ার্ল্ড ভিশনে একাধিক লোকবল নিয়োগ, থাকছে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা
সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ। প্রতিষ্ঠানটি নার্স পদে একাধিক লোকবল নেবে। আগ্রহীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। যা যা প্রয়োজন- প্রতিষ্ঠানের নাম : ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ পদের নাম : নার্স পদের সংখ্যা : একাধিক শিক্ষাগত যোগ্যতা : নার্সিংয়ে ডিপ্লোমা অন্যান্য যোগ্যতা : ইংরেজিতে কথা বলার দক্ষতা, এমএস এক্সেল, ওয়ার্ড, পাওয়ার পয়েন্ট ইত্যাদিতে দক্ষতা থাকতে হবে। অভিজ্ঞতা : কমপক্ষে ৩ বছর চাকরির ধরন : চুক্তিভিত্তিক কর্মস্থল : রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রার্থীর ধরন : নারী-পুরুষ (উভয়) বয়সসীমা : ২৭ থেকে ৩৫ বছর কর্মস্থল : কক্সবাজার (উখিয়া) বেতন : আলোচনা সাপেক্ষে অন্যান্য সুবিধা : মোবাইল বিল, চিকিৎসা ভাতা, সাপ্তাহিক ২ দিন ছুটি, বীমা, বছরে ১টি উৎসব বোনাস। আবেদন যেভাবে : আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।  আবেদনের শেষ সময় : ১০ মার্চ ২০২৪ পর্যন্ত।
১০ মার্চ ২০২৪, ০৯:২৪

যেসব সুযোগ-সুবিধা পান মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ জয়ের পর এবারের মন্ত্রিসভার সদস্যদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় তারা শপথ নেবেন। এবারের মন্ত্রিসভার ২৫ জন পূর্ণ মন্ত্রী ও ১৪ জন প্রতিমন্ত্রীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে ইতোমধ্যেই। একজন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী কী কী সুবিধা পান, তা জানার আগ্রহ অনেকের। গাড়ি, বাড়ি, চিকিৎসা খরচসহ অন্তত ১৩ ধরনের সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকেন তারা। মন্ত্রী প্রতিমন্ত্রীরা কী কী সুযোগ-সুবিধা পাবেন, তা নির্ধারণ করা আছে ‘দ্য মিনিস্টার্স, মিনিস্টার্স অব স্টেট অ্যান্ড ডেপুটি মিনিস্টার্স (রেমুনারেশন অ্যান্ড প্রিভিলেজ) অ্যাক্ট’-এ। বেতন ও বাড়িভাড়া:  একজন মন্ত্রীর মাসিক বেতন ১ লাখ ৫ হাজার টাকা। প্রতিমন্ত্রীর বেতন ৯২ হাজার ও উপমন্ত্রীর ৮৬ হাজার ৫০০ টাকা। দায়িত্ব পাওয়ার পর একজন মন্ত্রী সরকারি ব্যয়ে একটি সুসজ্জিত বাসভবন পান বিনা ভাড়ায়। প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী একই সুবিধা পেয়ে থাকেন। তবে মন্ত্রী যদি নিজ বাড়ি বা ভাড়া বাড়িতে থাকেন, তাহলে সরকার থেকে তিনি মাসিক ৮০ হাজার টাকা করে ভাড়া পাবেন। প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী পাবেন ৭০ হাজার টাকা করে। এ ছাড়া নিজ বাড়ি বা ভাড়া বাড়িতে বসবাস করলে সেটি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বছরে তিন মাসের বাড়ি ভাড়ার সমপরিমাণ টাকা পাবেন তারা। এলাকার উন্নয়নে বরাদ্দ:  নিজ এলাকার মসজিদ, মন্দির উন্নয়নসহ এলাকার মানুষের দাতব্য কাজে একজন মন্ত্রীকে বছরে ১০ লাখ টাকা দেওয়া হয়। এ খাতে প্রতিমন্ত্রী পাবেন সাড়ে ৭ লাখ ও উপমন্ত্রী পাবেন ৫ লাখ টাকা করে। এ টাকার মধ্যে মন্ত্রী চাইলে একজন ব্যক্তিকে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা দিতে পারেন। প্রতিমন্ত্রী দিতে পারেন ৩৫ হাজার আর উপমন্ত্রী ২৫ হাজার টাকা। আপ্যায়ন ভাতা:  মন্ত্রী হওয়ার পর তার দপ্তরে দেশি-বিদেশি অনেকে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে আসেন। নির্বাচনী এলাকার মানুষও দেখা করতে আসেন মন্ত্রীর সঙ্গে। তাদের আপ্যায়নের জন্য একজন মন্ত্রী মাসে ১০ হাজার টাকা, প্রতিমন্ত্রী সাড়ে ৭ হাজার টাকা আর উপমন্ত্রী ৫ হাজার টাকা পেয়ে থাকেন। বিমান ভ্রমণের ক্ষেত্রে মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী বছরে বিমা সুবিধা পাবেন ১০ লাখ টাকা। চিকিৎসা খরচ:  মন্ত্রিসভার সদস্যরা অসুস্থ হলে তার পুরো চিকিৎসা খরচ সরকার বহন করে। এ ক্ষেত্রে বলা আছে, চিকিৎসা খরচ সীমাহীন। তবে খরচের ভাউচার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে জমা দিতে হবে। গাড়ি সুবিধা:  মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী সরকারি খরচে একটি করে গাড়ি সুবিধা পাবেন। সরকারি প্রয়োজনে বিশেষ করে নির্বাচনী এলাকায় ভ্রমণের সময় তারা মন্ত্রণালয়ের অধীনে যেকোনো সংস্থা বা দপ্তর থেকে একটি জিপ গাড়ি পাবেন। জ্বালানি বাবদ মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী দৈনিক ১৮ লিটার জ্বালানি তেলের সমপরিমাণ অর্থ পাবেন। একজন মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী দেশের ভেতরে কোথাও ভ্রমণে গেলে দৈনিক ভাতা পাবেন দুই হাজার টাকা করে। উপমন্ত্রী পাবেন দেড় হাজার টাকা করে। বাড়ি সাজসজ্জায় টাকা:  সরকারি বাড়ি সাজসজ্জা করতে একজন মন্ত্রী প্রতিবছর পাবেন পাঁচ লাখ টাকা। প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীরা পাবেন চার লাখ টাকা করে। এ ছাড়া মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের বাসভবনে বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি ও টেলিফোন ব্যয় যা আসবে, সরকার পুরোটাই বহন করবে। মন্ত্রীর ১০ সহায়ক :  মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী নিজের পছন্দ অনুযায়ী উপসচিব পদমর্যাদার একজন একান্ত সচিব (পিএস) পাবেন। এ ছাড়া একজন সহকারী একান্ত সচিব এবং সরকারি কর্মকর্তার বাইরে নিজের পছন্দের একজন সহকারী একান্ত সচিব পেয়ে থাকেন। এ ছাড়া দুজন ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, একজন জমাদার, একজন আরদালি, দুজন অফিস সহায়ক ও একজন পাচক পেয়ে থাকেন। প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী একজন একান্ত সচিব, একজন ব্যক্তিগত সহকারী, একজন জমাদার, একজন আরদালি ও একজন অফিস সহায়ক পেয়ে থাকেন। এ ছাড়া মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীরা একটি করে মুঠোফোন পাবেন। চিফ হুইপ ও বিরোধীদলীয় নেতা :  চিফ হুইপ ও জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতার পদটি একজন পূর্ণ মন্ত্রীর পদমর্যাদার। তিনি একান্ত সচিব (পিএস), একজন সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস), দুজন ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, একজন বাহক, দুজন অফিস সহায়ক ও একজন পাচক পান। এ ছাড়া আটজন পুলিশ সদস্য, দুজন গানম্যান সুবিধা দেওয়া হয় তাকে। গাড়ির সুবিধাও পেয়ে থাকেন বিরোধীদলীয় নেতা। মন্ত্রীদের মতো বিরোধীদলীয় নেতা সরকারি বাসা পেয়ে থাকেন। সেই বাসার যাবতীয় খরচ সরকার থেকে। এ ছাড়া হুইপ একজন প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদার। এর আগে, গত ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে ২৯৮টি আসনের বেসরকারি ফলাফলে ২২২টি আসনে জয় পায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আর স্বতন্ত্র ৬২টি, জাতীয় পার্টি ১১টি ও অন্যান্য দল ৩টি আসনে বিজয়ী হয়। উল্লেখ্য, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সর্বশেষ মন্ত্রিসভা শপথ নিয়েছিল। সেই মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রীসহ ৪৭ জন সদস্য ছিলেন। এর মধ্যে মন্ত্রী ২৫ জন, প্রতিমন্ত্রী ১৯ জন ও উপমন্ত্রী তিনজন ছিলেন।  
১১ জানুয়ারি ২০২৪, ০৬:১২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়