• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
টাকার হিসাব জানার অধিকার জনগণের আছে: ব্যারিস্টার সুমন
জনপ্রতিনিধিরা যত টাকা বরাদ্দ পান, তার হিসাব জানার অধিকার জনগণের আছে বলে জানিয়েছেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন।  শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দির বহরপুর রেলস্টেশন সংলগ্ন ঐতিহ্যবাহী বহরপুর রেলওয়ে মাঠে ব্যারিস্টার সুমন একাডেমি বনাম মাগুরা জেলা ফুটবল একাদশের প্রীতি ম্যাচে অংশ নেওয়ার আগে এ কথা বলেন হবিগঞ্জ-৪ আসনের এ সংসদ সদস্য। তিনি বলেছেন, জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমি যে টাকা বরাদ্দ পাই, তা আমার বাবার টাকা না। ফলে জনগণের জানার অধিকার আছে। তাই জনগণকে তাদের টাকার হিসাব জানিয়ে নিজের দায়িত্ব পালন করতে চাই।   ব্যারিস্টার সুমন বলেন, ‘আমি এমপি হওয়ার আগে ৪৯টি সেতু নির্মাণ করেছি। আর এমপি হওয়ার পর মাত্র আড়াই মাসে ১৫টি সেতু বানানোর কাজ শেষ করেছি। এর আগে আপনারা জানতেন না একজন এমপি কত টাকা বেতন পায়। আমি সেটা সম্পূর্ণ উন্মুক্ত করে দিয়ে বলেছি এক লাখ ৭২ হাজার টাকা বেতন পেয়েছি।’  তিনি বলেন, ‘গত আড়াই মাসে আমি ২৫ কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছি। টিআর-কাবিখায় দুই কোটি এবং মসজিদ-মাদরাসার জন্য আরও দুই কোটি টাকার বরাদ্দ পেয়েছি। আমার ৪৪ বছর বয়সে শুনি নাই কোনো এমপি তার এলাকায় কত টাকা বরাদ্দ পেয়েছেন। যে যাই বলুক না কেন, জনগণের টাকার হিসাব আমি জনগণকে জানাতে চাই।’ একজন এমপি চাইলে তার এলাকায় অনেক উন্নয়ন করতে পারেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘মাত্র আড়াই মাসে আমি আমার এলাকাকে যে স্থানে নিয়ে এসেছি, চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি আগামী একবছর পর আমার এলাকায় এলে আপনারা এলাকার প্রেমে পড়ে যাবেন। আমি হয়তো অনেকের মনে জায়গা করে নিতে পারবো না। তবে আমার কাজকর্ম কোনোভাবেই ঠেকায় রাখতে পারবেন না।’ সুমন বলেন, ‘যার চুরি করার ইচ্ছা সে-ই তথ্য লুকায়। কিন্তু আমি সব প্রকাশ করি।’ এরপর ফুটবল প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এই ৩৯ ডিগ্রি তাপমাত্রার মধ্যে শুধু ফুটবলকে ফিরিয়ে আনা ও যুবসমাজকে মাদক থেকে দূরে রাখতে আজ বালিয়াকান্দিতে এসেছি। ফুটবলের সুদিন ফিরে না এলে বর্তমান প্রজন্মকে রাজনীতি দিয়ে বাঁচাতে পারবেন না। দেশে শুধু অবকাঠামো উন্নয়ন করলে হবে না, এ জাতি ও মানুষেরও উন্নয়ন করতে হবে। অন্যথায় বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়া যাবে না। আমি আমার যোগ্যতা অনুযায়ী সারাদেশের দায়িত্ব ফুটবলের মাধ্যমে পালন করতে চাই।’ ব্যারিস্টার সুমন একাডেমি ও মাগুরা জেলা ফুটবল একাদশের মধ্যকার প্রীতি ফুটবল ম্যাচটি দেখতে মাঠে জড়ো হন হাজার হাজার ফুটবলপ্রেমী। এসময় নীলফামারী-৩ আসনের এমপি সাদ্দাম হোসেন পাভেল, বহরপুর বিএনবিএস আন্তঃজেলা ফুটবল টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজদসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন। খেলায় ২-১ গোলে পরাজিত হয় ব্যারিস্টার সুমন একাডেমি।  
২ ঘণ্টা আগে

বন্ধুর স্ত্রীকে শাড়ি উপহার দিয়ে সমালোচনার মুখে ব্যারিস্টার সুমন
ত্রাণভাণ্ডারের শাড়ি দুই বন্ধুর স্ত্রীকে উপহার দিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েছেন হবিগঞ্জ-৪ (চুনারুঘাট ও মাধবপুর) আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দ সায়েদুল হক ওরফে ব্যারিস্টার সুমন। জানা গেছে,  ঈদুল ফিতর উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে ৪০০টি শাড়ি, ৪৮টি থ্রি-পিসসহ বিভিন্ন ধরনের পোশাক বরাদ্দ পান হবিগঞ্জ-৪ (চুনারুঘাট-মাধবপুর) আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দ সায়েদুল হক। যা ছিল তার নির্বাচনি এলাকার গরিব ও দুস্থদের মধ্যে বিতরণের জন্য।  সেখান থেকে সুমন তার এসএসসি-৯৫ ব্যাচের আহম্মদাবাদ ইউনিয়নের গাদি শাইল গ্রামের পশু চিকিৎসক আব্দুল মুকতি ও গেরারুক গ্রামের মো. সানু মিয়ার স্ত্রীকে শাড়ি দেন। এরপর তার বন্ধু সানু আহমেদ ও আব্দুল মুকতি এ শাড়ি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন, যা সমালোচনার ঝড় তুলেছে। সানু আহমেদ তার পোস্টে লিখেছেন, ব্যারিস্টার সুমনের দেওয়া আমার বউয়ের জন্য যাকাতের সুতি শাড়ি, যার বাজার মূল্য প্রায় ২৮০ টাকা। পিএস সোহাগের কারসাজি। আমার বউ এসব শাড়ি পরে না। আগামীকাল একজন অসহায় মানুষ দেখে শাড়িটি দিয়ে দিব। আর দুলালের কথায় কেন ৯৫ বন্ধু শুনতে হবে!? অপর বন্ধু আব্দুল মুকতি লিখেছেন, ঈদের আগের রাত ১২টার সময় আমার বউয়ের জন্যে শাড়িটি পাঠাইছে ব্যারিস্টার সুমন, উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী রায়হানের মাধ্যমে। তবে ব্যারিস্টার সুমন হয়তো জানে না, সেটা নিখুঁত পরিচালনা করেছে পিএস সোহাগ। বাড়িতে নিয়ে খুলে দেখি, এটা যাকাতের শাড়ি, ততক্ষণাৎ ফেরত পাঠানোর কোনো ব্যবস্থা না না-পেয়ে, যাদের জন্য যাকাত খাওয়া প্রযোজ্য এমন একজন অসহায় মহিলাকে দান করে দিলাম। যারা আমার পোস্টে নেগেটিভ কমেন্ট করেছেন, তাদের কাছে বলছি, চোখের পানি আর বুক ফাটা কান্না কি এমনি এমনি আসে!? এরপর ওই পোস্টে নানা ধরনের মন্তব্য শুরু হয়। শফিকুর রহমান সাপু নামে একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী মন্তব্যের ঘরে লিখেছেন, শুরুতেই এ অবস্থা না জানি ৫ বছরে কি হবে।  রিপন আমিন লিখেছেন, আপনি যথেষ্ট স্বাবলম্বী। যাকাতের শাড়ি কেন আপনার বউ পাবে? আপনিই বা কেন নিতে যাবেন? আপনার কি ভাবির জন্য শাড়ি কেনার তৌফিক নেই। দামী শাড়ি হলে বিষয়টা সোস্যাল মিডিয়ায় না এনে নীরবে ভাবিকে গিফট করতেন। এখানে দু’জনই সমান অপরাধী। আপনি কেন নিলেন? সোহাগ ভাই কেন দিলেন?। হযরত আলী নামে এক মন্তব্য করেছেন, দুই নাম্বারি চলছে। আলী আক্কাস নামে আরেক ব্যক্তি মন্তব্য করেন, সরকারি শাড়ি নিজের মানুষ মনে করে দিয়েছেন সুমন ভাই।  এ বিষয়ে ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক গণমাধ্যমে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর উপহার পেয়ে গত ২০ বছর আমার আসনের কোনো সংসদ সদস্য তা প্রকাশ করেননি। এবার প্রথম আমি এই তালিকা জনগণের মধ্যে ফেসবুকের মাধ্যমে প্রকাশ করি। প্রধানমন্ত্রীর এ উপহার আমার দুই উপজেলায় বিতরণের জন্য যাদের দায়িত্ব দেই, তাদের একজন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করতে চান। তিনি তার এক বন্ধুর স্ত্রীকে এ শাড়ি বিলি করেন। আবার তারাই একই শাড়ি অন্যজনকে দিয়ে ফেসবুকে এ প্রচারণা চালান। প্রকৃত বিষয় হচ্ছে, একটা পক্ষ আছে, যারা আমার ত্রুটি খুঁজে বেড়ায়। এ পক্ষই এখন এ শাড়ি নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৩৬

ব্যতিক্রমধর্মী কাজ দিয়ে আলোচনায় নির্মাতা তারেক মাহমুদ সুমন
ঈদ আসলেই টিভি চ্যানেলগুলোতে নানান নতু নতুন কাজ দেখা যায়। সেই কাতারে আছে নানান বিজ্ঞাপনও। এবারের ঈদে মুক্তি পাওয়া সকল বিজ্ঞাপটনের মাঝে দর্শকদের মন জয় করেছে এক মুঠোফোন কোম্পানির একটি বিজ্ঞাপন।  বিজ্ঞাপন চিত্রটিকে আলাদা করে দেখার অন্যতম মূল কারণ হলো এর স্টোরি প্লট। মূলত বাক প্রতিবন্ধিদের প্লট নিয়ে বিজ্ঞাপনটির নির্মাণ। বিজ্ঞাপনটিতে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে, গুনিশিল্পী আশোক বেপারী সাথে নবাগত মিরাজ এবং সাবরিন আজাদকে। বিজ্ঞাপনটি নিয়ে নির্মাতা তারেক মাহমুদ সুমন জানান, সাধারণত বিজ্ঞাপনচিত্রর ক্ষেত্রে আমারা প্রোডাকশন হাউজ কোম্পানিরা মার্কেটিং এজেন্সি থেকে গল্পের ব্রিফ পেয়ে থাকি, এরপর গল্পের উপর ভিজুয়াল এর কাজ করা হয় আর কি। তবে এই মুঠোফোনটির বিজ্ঞাপনটির ক্ষেত্রে গল্পটা একটু আলাদা, অনেকেই জানেন না হয়তো, এই গল্পটা আমার নিজের লিখা, কিছু বাস্তবিক অনুপ্রেরনা থেকে। তাই মূলত ব্র্যান্ড পিচিং থেকে শুরু করে টিল এন্ড সবখানেই আমার ইনভলবেন্স ছিলো। সামনের নতুন কাজ নিয়ে তিনি বলেন, ঈদের পর ২০ তারিখ একটা ব্র্যান্ড-এর শুট আছে। ইতোমধ্যে আমার টিম সহ আমরা প্রি-প্রোডাকশন এর কাজ শুরু করে দিয়েছি। সো এটা আসলে চমক না, অন্য কি! সেটা আপাতত বলতে পারছি না।   
১০ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:২৮

যে কারণে বাংলাদেশে আশ্রয় চাইলেন কবীর সুমন 
দুই বাংলার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কবীর সুমন। নিজের শেষ জীবনটা ভালোবেসে বাংলাদেশেই কাটাতে চান এই গায়ক। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি নিজের ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্টে এমনটাই জানিয়েছেন সুমন।  শুধু তাই নয়, বাংলাদেশে থাকার জন্য আশ্রয়ও চেয়েছেন সুমন। এই গায়কের ইচ্ছা, তিনি মারা গেলে তার মরদেহ যেন বাংলাদেশেরই কোনো হাসপাতালে কাজে লাগানো হয়। পাঠকদের সুবিধার জন্য সুমনের স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হলো—   এই কথা আমি আগেও অনেক বার বলেছি। তাও ফের বলছি কারণ আমার কথায় কোনো কাজ হচ্ছে না। এমন নয় যে সনাতনধর্মীয় নামধারী কোনো বঙ্গজ আমাকে সম্মান করেন না। অধিকাংশ সনাতনধর্মীয় বঙ্গজ আমাকে ঢাক পিটিয়ে ঘৃণা করেন, এবং সেটা জাহির করে সনাতনী সুখ পান। আর এক শ্রেণীর সনাতন-বঙ্গজ আছে যারা আমাকে কবীর নামে ডাকতে চায় না। যা দেখেছি এরা ‘বামপন্থী’। ২০০০ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে আমার নাম ভারতের সংবিধান মোতাবেক, ঘোষিতভাবে কবীর সুমন। ফার্স্ট নেম কবীর। সার্নেম সুমন।   আমার আয়কর ফাইল, র‍্যাশন কার্ড, পাসপোর্ট, ভোটার আইডি, আধার কার্ড সর্বত্র এই নামটাই আছে। এই নামে আমি ২০০৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলের টিকিটে লড়ে মাননীয় সিপিআইএম সদস্য ডক্টর সুজন চক্রবর্তীকে হারিয়ে দিয়ে লোকসভার সাংসদ হয়েছিলাম। ভারতের অন্তর্ভুক্ত পশ্চিম বাংলায় সেটা সকলের জানার কথা। তা সত্ত্বেও সিপিআইএম করা বঙ্গজরা আমায় আমার বর্জিত নামে ডাকেন। শুধরে দিলেও শুধরে নেন না। আর নকশালপন্থী দলের বঙ্গজ নেতাও (নামে সনাতনধর্মীয়) আমাকে ভুলেও কবীর সুমন বলেন না, কবীর তো নয়ই। তিনি অবিরাম সুমন সুমন করে যান। এদিকে সকলেই নাগরিকের গণতান্ত্রিক অধিকার, ব্যক্তিগত অধিকার বলতে গদগদ। আর একদল আছে, যারা আমায় গানওলা বলে ডাকে। যা বুঝেছি, আমায় নির্দ্বিধায় আমাকে প্রাপ্য সম্মানটুকু দেন যারা, তারা বাংলাদেশের নাগরিক। পশ্চিমবঙ্গের সনাতনধর্মীয় বঙ্গজদের মতো বাংলাদেশের কেউ আমাকে যে কোনো উপায়ে অপমান করে যান না।   আর মাসখানেক পরে আমি ৭৫ পুরো করে ৭৬-এ পড়ব। কলকাতা আমার প্রথম প্রেম। কলকাতা নামটা আমার গানে যতবার এসেছে আর কারও কবিতায় গানে সেটা  আসেনি। আমায় যারা বাঁচিয়ে রেখেছেন তারা সকলেই কলকাতার সনাতনধর্মীয় বঙ্গজ। তাদের ছেড়ে থাকতে পারব না। কিন্তু, কারও কোনো ক্ষতি না করা সত্ত্বেও সমানে অপমানিত হতে হতে এবারে আমি চাইছি এই দেশটা, মায় এই শহরটাও ছেড়ে চলে যেতে। এখানকার সনাতনধর্মীয় বঙ্গজদের মধ্যে অন্তত দুজন ফেসবুকে ঘোষণাও করেছেন— ‘হাসপাতাল থেকে ফিরে না এলেই ভালো হত’। তার বিরুদ্ধে কেউ কিছু লেখেনি।  আমার শেষ জীবন আমি যদি বাংলাদেশে থেকে আমার মাতৃভাষার সেবা করতে পারতাম, বাংলা খেয়াল শেখাতে পারতাম আমার আজকের স্বাস্থ্য যতটা অনুমতি দেবে ততটা অন্তত। আমি এগনোস্টিক (অজ্ঞেয়বাদী)। মরে যাবার পর কোনো ধর্মীয় শেষকৃত্যের প্রশ্নই উঠবে না। আমার দেহ দান করা আছে। বাংলাদেশে মরলে সেখানকার কোনো হাসপাতালে আমার শরীর কাজে লাগানো যেতে পারে।   আজও আমি ফেসবুকে আমার সম্পর্কে সনাতনধর্মীয় বঙ্গজদের খিস্তি পড়েছি। এতে আমার মধ্যে কোনো উত্তেজনা জাগেনি। এই ‘বিদেশটা’ ত্যাগ করে ভাষা মতিনের দেশে গিয়ে আশ্রয় নেওয়া, সেই দেশের কাজে লাগার ইচ্ছে জেগেছে। প্রকাশ্যে সাহায্যও আশ্রয় চাইছি।  এই রাজ্যের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী আমার আবেদনে সাড়া দিয়ে বাংলা খেয়ালকে স্বীকৃতি দিয়েছেন, রাজ্য ক্লাসিক্যাল মিউজিক কনফারেন্সে আমাকে বাংলা খেয়াল গাইতে দিয়েছেন। এ রাজ্যের একজন শিল্পীও কিন্তু সংহতি জানাননি আমার সঙ্গে। যতদিন বেঁচে থাকব শ্রীমতি মমতা বন্দ্যোধ্যায়ের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকব, তার পক্ষে থাকব।  কেউ যদি পারেন আমাকে সাহায্য করুন। জয় বাংলা, জয় বাংলা খেয়াল!  
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৯:০৮

সেবা করতে না পারলে এমপি পদ ছেড়ে দেব : ব্যারিস্টার সুমন
হবিগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন বলেছেন, আমি নিজেকে এমপি মনে করি না।আমি আপনাদের বা জনগণের শ্রমিক। যদি আপনাদের সেবা করতে না পারি, তাহলে এমপি পদ ছেড়ে দেব। শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার লাল চান্দ চা বাগানের চা-শ্রমিকদের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের জিআর চাল বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। ব্যারিস্টার সুমন বলেন, সব নেতাদের জনগণের পাশে থাকতে হবে। নাহলে নেতৃত্বে থাকতে দেবেন না। ভোটের আগে আমি বলেছিলাম আপনারা আমার জন্য শুধু একদিন ৭ ঘণ্টা ভোটকেন্দ্রে থাকবেন, আমি আগামী পাঁচ বছর আপনাদের পাহারাদার হয়ে থাকব।   তিনি বলেন, আগে মন্ত্রী, এমপি, চেয়ারম্যানরা ত্রাণের চাল চুরি করত, গম চুরি করত। কিন্তু এখন আর এসব হবে না। আমারা সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি কেউ দুর্নীতি করব না, কাউকে করতেও দেব না। ব্যারিস্টার সুমন বলেন, একজন চা-শ্রমিকও না খেয়ে থাকবে না। প্রয়োজনে আমি আমার খাবার দিয়ে দেব।  এ সময় চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নীলিমা রায়হানার সভাপতিত্বে ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ২ হাজার শ্রমিকদের মাঝে ১০ কেজি করে চাল বিতরণ করা হয়। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চুনারুঘাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ আব্দুল কাদির লস্কর, শানখলা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম প্রমুখ।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:১৬

আমি ফেসবুকের এমপি, সংসদে ব্যারিস্টার সুমন
স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বলেছেন, আমি ফেসবুকের এমপি, শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের ফসল। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে ডিজিটাল বাংলাদেশের ফসল হিসেবে তুলেছেন। মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরু হয়। ব্যারিস্টার সুমন বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যখন দেখা হয়, তিনি আমাকে বলেছিলেন- তুমি তো ফেসবুকের মধ্য দিয়ে এমপি হয়ে গিয়েছ। আমি একটা জিনিস পরিষ্কার করতে চাই, আমি ফেসবুককে ব্যবহার করে (এমপি) হয়েছি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশটাকে ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপান্তর করেছেন, সেটির প্রোডাক্ট হচ্ছে ফেসবুক। ডিজিটাল বাংলাদেশ না করলে আমি ফেসবুকে ৭ মিলিয়ন ফলোয়ার তৈরি করতে পারতাম না। এই বিবেচনায় আমি ফেসবুকের এমপি। কিন্তু আমাকে ফসল হিসেবে তুলেছেন শেখ হাসিনা। ব্যারিস্টার সুমন আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সামনের দিকের আসনে বসা স্বতন্ত্র ও বিরোধী সদস্যদের সবকিছুই তিনি দেখতে পান। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর পেছনে যারা বসেন, তারাই ক্ষমতার উৎস। তাদেরকেও একটু চেক করার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে আহ্বান জানান তিনি। এসময় সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হাসতে দেখা গেছে। তিনি বলেন, যারা স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য রয়েছেন, তাদেরকে অনেকে জিজ্ঞাসা করেন- সংসদে অবস্থান কী। নিজের ব্যক্তিগত অবস্থান তুলে ধরে বলেন, সরকারের বিরোধিতা করবেন, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ ও বঙ্গবন্ধুর ব্যাপারে স্বতন্ত্রদের অবস্থান হবে এক ও অভিন্ন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে দেশের উন্নয়ন কাজের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, উন্নয়ন তিনি করেছেন বাংলাদেশের ইতিহাসে তা হয়নি। হৃদয়ে যদি দেশপ্রেম থাকে, টাকা কোনও সমস্যা না, এটা প্রমাণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। চাইলেই এদেশকে বহুদূর নিয়ে যাওয়া সম্ভব। সরকারের উন্নয়নের প্রশংসা করে সুমন বলেন, এত সফলতার মধ্যেও কিছু সমস্যা আছে। দ্রব্যমূল্যের অবস্থা খুবই খারাপ। ব্যাংকগুলোর অবস্থা খুব খারাপ। টাকা পাচার কোনোভাবে রোধ করা যাচ্ছে না। এই স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য বলেন, সৌভাগ্য কি দুর্ভাগ্য জানি না, প্রধানমন্ত্রীর একেবারে সামনেই পড়েছে আমার সিট। তিনি সব দেখতে পান। নড়াচড়ার কোনও সুযোগ নাই। সব বিরোধী দল এবং স্বতন্ত্ররা প্রধানমন্ত্রীর চোখের সামনে পড়ে গেছে। আমরা সংসদের বাইরেও নড়তে পারবো না, ভেতরেও নড়তে পারতেছি না। তবে ভয় পাই প্রধানমন্ত্রীর পেছনে যারা বসছেন, তারা তো সকল ক্ষমতার উৎস। তাদের হয়তো প্রধানমন্ত্রী সবসময় চোখে দেখতে পান না। তবে তার বিশ্বাস প্রধানমন্ত্রী আমাদের (স্বতন্ত্রদের) যেভাবে দেখবেন, তার পেছনে যারা আছেন, তাদেরকেও যদি একটু চেক করেন।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৫:৪২

হাসপাতাল থেকে যা জানালেন কবীর সুমন
শ্বাসকষ্ট নিয়ে গত ২৯ জানুয়ারি হাসপাতালে ভর্তি হন খ্যাতিমান সংগীতশিল্পী কবীর সুমন। বর্তমানে কলকাতা মেডিকেল কলেজের সিসিইউতে ভর্তি রয়েছেন তিনি। আর সেখান থেকেই নিজের শারীরিক পরিস্থিতির কথা জানালেন এই গায়ক।    ইতোমধ্যে সুমনের চিকিৎসার জন্য জরুরি ভিত্তিতে মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। পাশাপাশি অক্সিজেনও দেওয়া হয়েছে তাকে।  হাসপাতাল থেকে ভক্তদের উদ্দেশে সুমন বলেন, চিন্তা করবেন না, সেরে উঠব।   হাসপাতালের পক্ষ থেকে জানা যায়, হার্ট ফেলিওরের সঙ্গেই দুটো ফুসফুসে পানি জমে আছে সুমনের। তাই অ্যান্টিবায়োটিকের সঙ্গে পটাশিয়াম সাপ্লিমেন্ট দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া দীর্ঘদিন ধরেই ডায়াবেটিকসের পাশাপাশি উচ্চরক্তচাপ রয়েছে তার। বাকি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। তবে তিনি সজ্ঞানে আছেন এবং খাবার খেতে চেয়েছেন।     এরপরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় কবীর সুমন জানান যে, শ্বাসকষ্ট নিয়ে কলকাতা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়েছি। শিগগিরি সেরে উঠব। চিন্তা করবেন না। কবীর সুমনের অসুস্থতার খবরে উদ্বিগ্ন তার অনুরাগীরা। এর আগে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সুমনের অসুস্থতার খবরটি নিশ্চিত করেন একটি পোস্ট দেন এই সংগীতশিল্পীর ঘনিষ্ঠজন মনীষা দাশগুপ্ত।   মনীষা তার ফেসবুকে লেখেন, কবীর সুমন শ্বাসকষ্ট নিয়ে আজ সকালে কলকাতা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়েছেন। চিকিৎসা চলছে তার। তবে ডাক্তারদের নির্দেশে দেখা করার ওপর বিধিনিষেধ রয়েছে।  এদিকে সুমনের অসুস্থতার খবর জানার পর থেকেই দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন এই সংগীতশিল্পীর ভক্তরা।   সূত্র : জি ২৪ 
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:০৪

হাসপাতালে ভর্তি কবীর সুমন
বাংলা সংগীতের খ্যাতনামা শিল্পী কবীর সুমন হাসপাতালে ভর্তি। সোমবার (২৯ জানুয়ারি)  সকালে শ্বাসকষ্ট নিয়ে কলকাতা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়েছেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে এ খবর জানিয়েছেন সংগীতশিল্পী কবীর সুমনের ঘনিষ্ঠজন মনীষা দাশগুপ্ত। মনীষা দাশগুপ্ত তাঁর ফেসবুকে লিখেছেন, কবীর সুমন শ্বাসকষ্ট নিয়ে আজ সকালে কলকাতা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়েছেন। চিকিৎসা চলছে। ডাক্তারদের নির্দেশে দেখা করার ওপর বিধিনিষেধ রয়েছে। এদিকে কলকাতার শেঠ সুখলাল কারনানি মেমোরিয়াল হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের প্রধান ড. সৌমিত্র ঘোষ গণমাধ্যমকে জানান, গভীর রাতে তিনি জ্বর, গলা ব্যথা ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। ভর্তির সময় তার অক্সিজেনের মাত্রা ছিল ৯০। তাই তাকে অক্সিজেন দেওয়া হয়েছে এবং এই মুহূর্তে তাকে অন্যান্য ওষুধ দেওয়া হচ্ছে। তার কোভিড ১৯ পরীক্ষাও করা হয়েছে। রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে।   গত বছরের নভেম্বরে সর্বশেষ ঢাকায় আসেন কবীর সুমন। সেবার চার দিনের বাংলা খেয়াল কর্মশালার জন্য ঢাকায় আসেন তিনি। এর আগে ২০২২ সালের অক্টোবরে ঢাকায় এসেছিলেন তিনি। তার প্রথম আধুনিক গানের অ্যালবাম ‘তোমাকে চাই’ প্রকাশ হয় ১৯৯২ সালে। বাংলা গানের গতিপথ বদলে দেওয়া এ অ্যালবাম প্রকাশের ৩০ বছর পূর্ণ হয় ২০২২ সালে। এ উপলক্ষে ঢাকায় ‘তোমাকে চাই-এর ৩০ বছর উদ্‌যাপন’ শিরোনামে গানের অনুষ্ঠানে অংশ নেন এই গায়ক। সে অনুষ্ঠানে নিজের অসুস্থতার কথা জানিয়ে কবীর সুমন বলেছিলেন, আমার একটা অসুখ হয়েছে, এই অসুখের কারণে আমি যেমন হাতে লিখতে পারি না, তেমনই গিটারও বাজাতে পারি না। আর কোনো দিন পারব না। একটানা বসে থাকলেও সমস্যা হয়। মাঝে মাঝে মনে হয় শুয়ে শুয়ে গান গাই! তবে এ জন্য আমার আলাদা কোনো দুঃখ নেই। গুরুদের কৃপায় আমি এখনো একটু একটু গান গাইতে পারি, এটাই আনন্দ।
২৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:০০

যেখানে দুর্নীতি সেখানেই ফেসবুক লাইভ করবেন : ব্যারিস্টার সুমন
যুবসমাজের উদ্দেশে হবিগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বলেছেন, যেখানে দুর্নীতি হবে সেখান থেকেই আপনারা ফেসবুকে লাইভ করে প্রতিবাদ জানাবেন। সবাইকে একত্রিত হয়ে দুর্নীতিকে বিদায় করতে হবে। শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) বিকেলে মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার রতনা চা বাগান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ব্যারিস্টার সুমন বলেন, কারও এলাকায় রাস্তার কাজে যদি বিটুমিন কম দেওয়া হয় আপনারা আপনাদের এমপিকে জানানোর জন্য লাইভ করবেন। এমপিকে বলবেন, আপনাদের রাস্তায় কাটিং কাটিং চলতেছে। তাতে যদি কাজ না হয় তাহলে আমাকে জানাবেন। আমি আপনাদের এমপির সঙ্গে কথা বলব।  তিনি আরও বলেন, আমি এমপি হয়েছি চুনারুঘাট ও মাধবপুরের মানুষের ভোটে। কিন্তু ফুটবলের জন্য আমি সারাদেশের মানুষের। খেলা সংক্রান্ত যেকোনো বিষয়ে আমি সবার সঙ্গে থাকব। আমি আমাদের দেশে এমন একটা ফুটবল দল চাই যারা হেসেখেলে জয় করতে পারবে। ৯০ দশকের মতো এমন খেলোয়াড় তৈরি করতে হবে যারা সাফ ফুটবলে জয়ী হয়েছিল। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জুড়ী উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান রিংকু রঞ্জন দাস, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহাব উদ্দিন লেমন, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জুয়েল রানা প্রমুখ।
২৬ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:০০

এমপি হয়েই যে কথা রাখলেন ব্যারিস্টার সুমন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েই নিজ শহরকে পরিষ্কার করবেন বলে কথা দিয়েছিলেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। সেই কথা রাখলেন তিনি। শহরকে পরিষ্কার করতে নেমে পড়লেন পরিত্যক্ত খোয়াই নদীর আবর্জনা পরিষ্কারে। শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) সকাল থেকেই তিনি নিজ শহর হবিগঞ্জের চুনারুঘাট পৌর এলাকায় পরিত্যক্ত খোয়াই নদীতে জমে থাকা ৫০ বছরের আবর্জনা পরিষ্কারে কাদাতে নেমে কাজ শুরু করেন।  এতে সহায়তা করছেন বিডি ক্লিন নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের কয়েকশ কর্মী। কার্যক্রমের শুরুতে ব্যারিস্টার সুমন বলেন, এটি খোয়াই নদীর অংশ বিশেষ। প্রায় ৫০ বছর আগে চুনারুঘাট শহরকে বন্যার হাত থেকে রক্ষা করতে এটির গতিপথ পরিবর্তন করা হয়। তখন থেকেই নদীর এ অংশটি পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে। পুরাতন খোয়াই নদীর এ অংশটি ময়লা-আবর্জনার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। অথচ এটি খুব সুন্দর একটি পর্যটনকেন্দ্র হতে পারতো। কিন্তু ময়লার কারণে বোঝার কোনো অবকাশ নেই এটি কোনো নদী।  তিনি বলেন, নদীটি পরিষ্কার করার মাধ্যমেই আমার কাজের যাত্রা শুরু করতে চাই। কারণ ময়লা পরিষ্কার না করলে হঠাৎ করেই সৌন্দর্যের বাণী দেওয়া যায় না। আমার স্বপ্ন হচ্ছে- এখানে দুপাশে ওয়াকওয়ে করবো। নৌকা নামিয়ে দেবো। এগুলো দিয়ে মানুষ ঘুরবে। নদীটি পরিষ্কারে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বিডি ক্লিন প্রায় ৬০০ কর্মী দিয়েছে। তারা নদীটি পরিষ্কার করতে অক্লান্ত পরিশ্রম করছে।  এ সময় এই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
১৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৫৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়