• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
তারকাদের বৈশাখী স্মৃতি / আগে কী সুন্দর দিন কাটাইতাম
বছরঘুরে আবারও এলো ‘পহেলা বৈশাখ’। এই বৈশাখ ঘিরে সবারই আছে কিছু-না কিছু স্মৃতি। শোবিজ অঙ্গনের তারকাদের সেই স্মৃতি নিয়ে আমাদের এই বৈশাখী আয়োজন।  ফেরদৌস চিত্রনায়ক ও সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ। পহেলা বৈশাখের স্মৃতিচারণ করে বলেন, ছাত্রজীবন বিশেষ করে যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলাম তখনকার পহেলা বৈশাখ ছিল সবচেয়ে বেশি মজার; যা কখনও ভুলে যাওয়ার নয়। সে সময়ট রমনার বটমূল, টিএসসি, চারুকলায় সারাদিন বন্ধুদের নিয়ে মজা করতাম। এরপর দুপুরে বন্ধুরা মিলে হোটেল নীরবে খাবার খেতে যেতাম। বলতে গেলে সে সময়টার পহেলা বৈশাখের মজা ছিল একেবারেই ভিন্ন।   অপু বিশ্বাস ঢালিউড কুইন অপু বিশ্বাস। দর্শকদের উপহার দিয়েছেন একের পর এক হিট ছবি। পহেলা বৈশাখ নিয়ে তিনি বলেন, ছোটবেলায় পহেলা বৈশাখকে ঘিরে অন্যরকম এক ভালো লাগা কাজ করত। সারাবছর ধরে অপেক্ষা করতাম, কখন আসবে কাঙ্ক্ষিত দিনটি। কারণ, এদিন ঘুরে বেড়াতাম নানান জায়গায়, তাও আবার বাধাহীনভাবে। কিন্তু এখন চাইলেও আর সব জায়গায় যাওয়া হয় না। দিনগুলো সত্যিই আর ফিরে আসবে না। চঞ্চল চৌধুরী এপার-ওপার দুবাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। এবার ঈদে মুক্তি পেয়েছে তার অভিনীত ওয়েব ফিল্ম ‘মনোগামী’। বৈশাখ নিয়ে পাবনার এই কৃতী সন্তান বলেন, আমার শৈশব কেটেছে গ্রামে। আমাদের গ্রামে বৈশাখে হালখাতা হতো। বাড়ির পাশে যে বাজার ছিল সেখানে আমরা বিভিন্ন দোকানে যেতাম। হালখাতার দিন বিভিন্ন দোকান থেকে জিলাপি, মিষ্টি, শিঙাড়া খেতে দিত। এটা এখন খুব মিস করি।  আরিফিন শুভ ঢালিউডের চিত্রনায়ক আরিফিন শুভ। সবশেষ মুক্তি পেয়েছে তার অভিনীত সিনেমা ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’। বৈশাখের স্মৃতিচারণ করে এই চিত্রনায়ক বলেন, পহেলা বৈশাখে ছোটবেলায় কী যে আনন্দ করেছি তা বলে বোঝাতে পারব না। পুরো দিনটাই নিজের করে নিতাম। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে গোসল করে পান্তা-ইলিশ খাওয়া। এরপর বন্ধুদের নিয়ে মেলায় ঘুরতে যাওয়া। মফস্বল শহরে পহেলা বৈশাখের অন্যরকম আমেজ ছিল। শহরে যার ছিটেফোঁটাও নেই। সাইমন সাদিক চিত্রনায়ক সাইমন সাদিকের শৈশব-কৈশোর পুরোটাই কেটেছে কিশোরগঞ্জে। গ্রামীণ আবহের সেই বৈশাখ দেখেই তিনি বড় হয়েছেন। বন্ধুদের সাথে মেলায় ঘুরেছেন। পুতুলনাচ দেখেছেন, চড়েছেন নাগরদোলাতেও। এগুলো এখন খুব মিস করেন তিনি।
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৪৪

আমি সুন্দর বাচ্চার মা হতে চাই : নোরা ফাতেহি
বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী নোরা ফাতেহি। খুব অল্প সময়েই নিজের শক্ত অবস্থান গড়ে তুলেছেন এই তিনি।তবে অভিনয়ের চেয়ে নাচেই বেশ পারদর্শী নোরা। শুধু তাই নয়, বলিউডে তিনি ‘বেলি ডান্স কুইন’ হিসেবে পরিচিত। ক্যারিয়ারের লম্বা সময়ে একাধিক মানুষের সঙ্গে নাম জড়ালেও কোনো সিরিয়াস সম্পর্কে দেখা যায়নি তাকে। এবার জানালেন সুন্দর বাচ্চার মা হতে চান এ অভিনেত্রী। সম্প্রতি কানেক্ট এফএম কানাডার সঙ্গে একটি সাক্ষাৎকারে সুন্দর বাচ্চার মা হতে চাওয়ার বিষয়টি জানান নোরা। এ প্রসঙ্গে নোরা বলেন, আমি এমন মানুষকে খুঁজছি যে ঈশ্বরকে ভয় করে এবং যার লালন-পালন খুব ভালো হয়েছে। এরপর অর্থ এবং আর্থিক স্থিতিশীলতা ভালো আছে। আসলে যে ভিতর থেকে সত্যিই ভালো তেমন মানুষ চাই। কারণ, বর্তমানে চারপাশে খারাপ লোকের সংখ্যাই বেশি। সুবিধাবাদী এবং মিথ্যাবাদী মানুষরা আপনাকে ব্যবহার করে বছরের পর বছর থাকবে এবং আপনাকে চাইবে না। তারা আপনার টাকা, জনপ্রিয়তা কিংবা আপনার নেটওয়ার্ক চাইবে। চারপাশে সত্যিই অদ্ভুত মানুষ আছে। ভালো মনের কাউকে পেলে আমি খুশি হব। এ সময় নোরার কাছে জানতে চাওয়া হয়— সুন্দর জীবনসঙ্গী আসলে কতটা গুরুত্বপূর্ণ? জবাবে অভিনেত্রী বলেন, আমি বলতে চাচ্ছি, আমার ভালো জেনেটিক্স দরকার। কারণ আমি সুন্দর বাচ্চার মা হতে চাই। অভিনেত্রী আরও জানান, পাঁচ বছর আগে থেকে তার দৃষ্টিভঙ্গি ছিল উচ্চতা এবং সুন্দর চেহারা ও শারীরিক বৈশিষ্ট্যের ওপর নজর দিয়ে নিজের জন্য জীবনসঙ্গী খোঁজা। কিন্তু গত কয়েক বছরের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় নোরার চিন্তাভাবনা একেবারেই বদলে গেছে। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস 
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:০৮

রাজধানীকে সুন্দর করতে রাজনৈতিক সদিচ্ছা জরুরি : আইইবি
ঢাকার সৌন্দর্য ফেরাতে গবেষণা জরুরি। মেগা প্রকল্পগুলো হাতে নেওয়ার আগে, সেগুলো কতটা জনবান্ধব হবে তা নিয়ে আরও বেশি কাজ করতে হবে। পাশাপাশি সব পক্ষের সহযোগিতা ও সমন্বয় দরকার। ঢাকাকে পুনরায় কাঠামোবদ্ধ করার লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য সমন্বয়টা জরুরি। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, ঢাকার আশপাশের সিটি করপোরেশন এবং স্থানীয় সরকার বিভাগ ও সেবা দাতা সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয় দরকার। একটি মন্ত্রণালয় প্রয়োজন এই কাজে সমন্বয় সাধন করার জন্য। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের পুরকৌশল বিভাগের উদ্যোগে ‘রাজধানী ঢাকার পুনঃউন্নয়ন: ভূমি ও সেবার সর্বোত্তম ব্যবহার’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এসব কথা বলেন।   পুরকৌশল বিভাগের সম্পাদক প্রকৌশলী সৈয়দ শিহাবুর রহমানের সঞ্চালনায় ও আইইবির সম্মানি সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী এস এম মঞ্জুরুল হক মঞ্জুর স্বাগত বক্তব্যে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান ও আইইবির প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী মো. নুরুল হুদা।  প্রধান অতিথি রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান ও আইইবির প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী মো. নুরুল হুদা বলেন, সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের মধ্যে সহযোগিতা ও সমন্বয় দরকার। ঢাকাকে পুনরায় কাঠামোবদ্ধ করার লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য সমন্বয় জরুরি। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, ঢাকার আশপাশের সিটি করপোরেশন এবং স্থানীয় সরকার বিভাগ ও সেবা দাতা সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয় দরকার। একটি মন্ত্রণালয় প্রয়োজন এই কাজে সমন্বয় সাধন করার জন্য। আইইবির মুখপাত্র ও সম্মানি সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী এস এম মনজুরুল হক মঞ্জু বলেন, ঢাকা শহরের অবকাঠামো উন্নয়নে আইইবির অবদান অনস্বীকার্য। আমরা এ সিটিকে পুনরায় কাঠামোবদ্ধ করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা করছি। সকল দপ্তরের সমন্বয় ও সহযোগিতা একান্তভাবেই দরকার। রাজধানীর উন্নয়নে চ্যালেঞ্জ সমূহ মনে করিয়ে দিয়ে ড. প্রকৌশলী এ এফ এম সাইফুল আমিন বলেন, রাজনৈতিক সদিচ্ছা রয়েছে ঢাকাকে সত্যিকারের সুন্দর নগর করার জন্য।  অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান বলেন, ঢাকাকে পুনরায় সাজিয়ে নিতে ভিন্ন কৌশল হাতে নিতে হবে। সেই কৌশল গুলো বাস্তবায়ন করতে হবে দ্রুত সময়ের মধ্যে।  প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, আগুন লাগার ঘটনাগুলো স্মরণ করে দেয়, আমাদের রিডেভেলপ করা জরুরি হয়ে পড়েছে। সেজন্য রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ নীতিমালা প্রণয়ন করার ক্ষেত্রে আরও উদ্যোগী হবেন বলে আমার বিশ্বাস। আমরা একটি খসড়া নীতিমালা প্রণয়ন করেছি। আমরা জনগণের সহযোগিতা কামনা করছি। উচ্ছেদ নিয়ে ভয় নয়, পুনঃস্থাপনের সুযোগ রয়েছে। অধ্যাপক ড. মোঃ মিজানুর রহমান বলেন, রিডেভেলপমেন্ট এবং রিসেটেলমেন্ট এর জন্য সরকারি ও বেসরকারি খাতের সমন্বয় দরকার। এবং একটি অধিগ্রহণ আইন এর জন্য আমরা অপেক্ষা করছি।  তিনি আরও বলেন, কোন শহর ভেঙে পড়ে যদি পরিবহন খাত সঠিকভাবে পরিচালিত না হয়। ঘনবসতিপূর্ণ এলাকার জনগণের জন্য মেট্রোরেল সুবিধা দিতে হবে। মেজর (অবঃ) প্রকৌশলী সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী বলেন, জলমগ্নতার বিষয়টি উপেক্ষিত থাকছে শহরের অবকাঠামো উন্নয়নে। এটা একটা বড় সমস্যা। এছাড়া উচ্ছেদ কোন সমস্যার সমাধান করতে পারে না। প্লট বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে তাদেরকে যাদের দরকার নেই।   মো. আব্দুল আউয়াল বলেন, জনসংখ্যার চাপ বাড়ছে ঢাকায়। শহরমুখী চাপ কমাতে বিকেন্দ্রীকরণের বিকল্প নেই। বিষয়টি জটিল কিন্তু এটি আমাদের চাইতে হবে। প্লট বরাদ্দে অনিয়ম দূর করতে হবে। খন্দকার মাহবুব আলম বলেন, উত্তর সিটি বর্ধিত অংশ নিয়ে লোকাল এরিয়া প্ল্যান করছে। ঢাকার সুয়ারেজ সিস্টেম বলে কিছু নেই। ঢাকার খাল পুনরুদ্ধার না করলে এই সিটি টিকবে না। কিন্তু এখন প্রশ্ন হলো এই কাজে কে নেতৃত্ব দেবে। মাসুদ করিম বলেন, গণমাধ্যমকে সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করতে হবে। বিরাট অব্যবস্থাপনার মধ্যে রয়েছে ঢাকার মানুষ। এ থেকে মুক্তি পাওয়ার আশায় আছি আমরা। উন্নয়নের জন্য নাগরিক আন্দোলন প্রয়োজন। গোলটেবিলে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আইইবির ভাইস প্রেসিডেন্ট বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রকৌশলী মো. নুরুজ্জামান, প্রকৌশলী কাজী খায়রুল বাশার, বোর্ড অব এক্রিডিটেশন ফর ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনিক্যাল এডুকেশনের চেয়ারম্যান ড. প্রকৌশলী এ. এফ. এম. সাইফুল আমিন, পুরকৌশল বিভাগের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী সৌমিত্র কুমার মুৎসুদ্দি, অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান, রিহ্যাবের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী মো. আব্দুল আউয়াল, মেজর (অবঃ) প্রকৌশলী সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, স্থপতি কাজী গোলাম নাসির, স্থাপত্য অধিদপ্তর; মো. আশরাফুল ইসলাম, ড. মো. মিজানুর রহমান, ড. প্রকৌশলী মো. আবদুল আল মামুন, প্রকৌশলী আব্দুল মালেক সিকদার, খন্দকার মাহবুব আলম, সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা, মাসুদ করিম, মো. শামসুল আলমসহ নগর উন্নয়ন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।  
২৯ মার্চ ২০২৪, ১৭:৪৩

দ্বাদশ সংসদকে সম্পূর্ণভাবে সুন্দর বলা যাবে না : জি এম কাদের
দ্বাদশ জাতীয় সংসদকে সম্পূর্ণভাবে সুন্দর বলা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় নেতা জি এম কাদের। তিনি বলেন, এই সংসদ জাতিকে কতটুকু প্রতিনিধিত্ব করতে সক্ষম হবে তা আশঙ্কার বিষয়। মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ অধিবেশনের প্রথম দিনে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীকে ধন্যবাদ জানাতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। জাপা চেয়ারম্যান বলেন, এবার সংসদে শতকরা ৭৫ শতাংশই সরকারদলীয় সদস্য। আর স্বতন্ত্র ২১ শতাংশ। তারাও প্রায় সরকারদলীয়। ৩-৪ শতাংশ শুধু বিরোধীদলীয় সদস্য। তাই সংখ্যার বিচারে দ্বাদশ সংসদে ভারসাম্য রক্ষা হয়নি। এই সংসদ কখনো নিখুঁতভাবে দায়িত্ব পালনে সক্ষম হবে না। তিনি বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য ছিল সরকারি ও বিরোধীদল দুই পক্ষই সংখ্যায় কাছাকাছি থাকবে। তাহলে তাদের মধ্যে সমানে সমানে লড়াই হবে, নিজেদের মতামতকে প্রাধান্য দিয়ে তর্ক-বিতর্ক, ঝগড়াঝাঁটি হবে। সংসদে জনগণের পক্ষে সিদ্ধান্ত হবে। এটাই ছিল সংসদ তৈরি করার উদ্দেশ্য। যেহেতু সেটি হয়নি, তাই এটাকে সম্পূর্ণভাবে সুন্দর বলা যাবে না। এ সময় জি এম কাদের ১৯৯৬ সাল থেকে সংসদ সদস্য হিসেবে নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে সংসদে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখবেন বলে আশা প্রকাশ করেন। আগের কয়েকজন স্পিকারের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, তারা দলীয় আনুগত্যে স্পিকার হলেও বাহ্যিকভাবে চেষ্টা করতেন নিরপেক্ষভাবে উপস্থাপন করার। আশা করছি আপনি নিরপেক্ষতা বজায় রাখবেন। বিরোধীদের মতামতকে সংসদে তোলার সুযোগ দেবেন। সংসদের ভারসাম্যের ত্রুটি কমানোর চেষ্টা আমরা অব্যাহত রাখব।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:২৯

আমার কোনো প্রেমিক নেই, বিয়ে নিয়েও ভাবছি না
এ প্রজন্মের জনপ্রিয় মডেল ও অভিনেত্রী আশনা হাবিব ভাবনা। শুধু ছোট পর্দা নয়, বড় পর্দাতেও সরব উপস্থিতি রয়েছে লাস্যময়ী এই অভিনেত্রীর। পাশাপাশি লেখালেখি, ছবি আঁকা এবং নাচেও বেশ পারদর্শী তিনি। বহু গুণে গুণান্বিত ভাবনা জীবন নিয়ে খুব একটা চিন্তিত নন। নিজের আপন গতিতেই চলছেন তিনি। এদিকে সমসাময়িক সময়ের অনেক তারকাই বিয়ে করে সংসারে মনোনিবেশ করেছেন। কিন্তু সিঙ্গেলই রয়ে গেছেন এই অভিনেত্রী। এমনকি কোনো প্রেমিকও নেই বলে জানিয়েছেন তিনি। কয়েকবছর আগে এক নির্মাতার সঙ্গে নিজের প্রেমের খবর জানালেও বর্তমানে নাকি কারও সঙ্গেই প্রেম করছেন না ভাবনা। সম্প্রতি দেশের এক গণমাধ্যমের সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।   কারও সঙ্গে এখন প্রেম করছেন কি না প্রশ্নের জবাবে ভাবনা বলেন, প্রেমের সময় কোথায়? আমার কোনো প্রেমিক নেই। কারণ, বর্তমানে সিনেমা নিয়ে ব্যস্ত। নতুন বছরে দুটি চলচ্চিত্রে চুক্তিবদ্ধ হয়েছি, মুক্তির অপেক্ষায় আরও চারটি সিনেমা। এখন থেকে সিনেমা নিয়েই ব্যস্ত থাকব। বিয়ের প্রসঙ্গে অভিনেত্রী বলেন, ভাগ্যে যেদিন লেখা থাকবে, সেদিনেই বিয়ে হবে। বিয়ে তো করতেই হবে, তবে আপাতত নয়। তাছাড়া পরিবার থেকেও এখন বিয়ে নিয়ে কোনো চাপ নেই। প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে ‘ভয়ংকর সুন্দর’ সিনেমার মাধ্যমে চলচ্চিত্রে পা রাখেন ভাবনা। সম্প্রতি অভিনেত্রী যুক্ত হয়েছেন ‘চারুলতা’ নামে নতুন একটি সিনেমায়। পাশাপাশি ‘পায়েল’ সিনেমার শুটিং শেষ করেছেন তিনি। এ ছাড়া মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে সরকারি অনুদানের সিনেমা ‘যাপিত জীবন’। 
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:১৯

‘বিরূপ মন্তব্যকারীরাও বুঝে গেছেন, সুন্দর নির্বাচন হয়েছে’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে অনেক দেশ বিরূপ মন্তব্য করলেও তারা এখন বুঝে গেছেন, বাংলাদেশে সুন্দর নির্বাচন হয়েছে। সোমবার (২২ জানুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে চীন সরকারের ‘গ্রেট ওয়াল কমোরেটিভ মেডেল’ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এই কথা বলেন। ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন এ মেডেল হস্তান্তর করেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, অনেক দেশ নির্বাচন নিয়ে অনেক মন্তব্য করেছে। আমি মনে করি তারা এখন বুঝে গেছেন, সুন্দর ইলেকশন বাংলাদেশে হয়েছে, আন্ডার দ্য লিডারশিপ অব আওয়ার প্রাইম মিনিস্টার শেখ হাসিনা এবং আমাদের নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে। বিদেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক সব সময় বজায় থাকবে। নির্বাচন নিয়ে চীন নেতিবাচক কোনো মন্তব্য করেনি জানিয়ে আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, আমাদের বন্ধু চায়না সরকার সবসময় বলেছে নির্বাচনটা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এ বিষয়ে আমাদের কোনো মন্তব্য নেই। বাংলাদেশই সিদ্ধান্ত নেবে, তারাই নির্বাচন পরিচালনা করবে। বিদেশের সঙ্গে ও প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের চমৎকার সম্পর্ক রয়েছে উল্লেখ করে আসাদুজ্জামান খান মনে করেন এটি আরও শক্তিশালী হবে। মন্ত্রী জানান, বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে আরও আধুনিকায়ন করতে চীন উন্নত প্রশিক্ষণ দেবে। এরই মধ্যে সে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যারা প্রশিক্ষণ নেবেন তাদের একটি তালিকাও দেওয়া হয়েছে চীনকে।
২২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:৫৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়