• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
৭২ বছরে তিন ছবিতেই সীমাবদ্ধ ‘ভাষা আন্দোলন’
মাতৃভাষা প্রত্যেকটি জাতির জাতিসত্তা বিকাশের অনবদ্য মাধ্যম। মাতৃভাষা ব্যতীত আত্মপরিচয় ও আত্মমর্যাদা সমৃদ্ধ হয় না। তাই পৃথিবীর প্রতিটি জাতিগোষ্ঠীই তার মাতৃভাষাকে মর্যাদা দিয়ে থাকে। মাতৃভাষার মর্যাদার ওপর ভিত্তি করেই একটা জাতিকে এগিয়ে যেতে হয়। তবে ভাষার জন্য রক্ত দিয়েছেন এমন ঘটনা বিশ্বে আর নেই বললেই চলে। ভাষা আন্দোলনকে বলা হয় বাংলার মহান মুক্তিযুদ্ধে গৌরবময় বিজয় অর্জনের মূল সূত্র।  প্রথমে রাষ্ট্রভাষা বাংলা এবং পরে সার্বভৌমত্ব অর্জনের মধ্য দিয়ে আজকের মাথা উঁচু বাংলাদেশ। এর চেয়েও উল্লেখযোগ্য বিষয়, বছর ঘুরে একুশে ফেব্রুয়ারি সেই বার্তা নিয়ে হাজির হয় বিশ্ববাসীর নজরে। কারণ দিনটি এখন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃত। ‘জীবন থেকে নেয়া’ মুক্তি পায় ১৯৭০ সালের ১১ এপ্রিল, পূর্বঘোষিত তারিখের একদিন পর। কেননা তত্কালীন গোটা পাকিস্তানের চলচ্চিত্রের ইতিহাসে ‘জীবন থেকে নেয়া’ একমাত্র চলচ্চিত্র, যাতে সমকালীন গণআন্দোলন, ছাত্র আন্দোলন, রাজনীতি, পুলিশি নির্যাতন, একুশের বিভিন্ন কর্মসূচি, বাঙালি জাতীয়তাবাদ, সাধারণ মানুষের ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদ, একনায়কতন্ত্র ও সামরিকতন্ত্রের স্বেচ্ছাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ইত্যাদি প্রসঙ্গ ও ঘটনা, পারিবারিক কর্তৃত্বের মেয়েলি লড়াই রূপকের আড়ালে তুলে ধরা হয়েছিল। এ চলচ্চিত্রে রাজনৈতিক ঘটনা ও বক্তব্য থাকার কারণে পাকিস্তানের সামরিক সরকার প্রযোজক-পরিচালক জহির রায়হানকে নানাভাবে হয়রানি ও সেন্সর সার্টিফিকেট না দেয়ার পাঁয়তারা করেছিল। নির্দিষ্ট তারিখে ছবিটি মুক্তি না পাওয়ার কারণে সচেতন দর্শক ও জনসাধারণ প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল করে। তারা স্লোগানসহকারে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন সিনেমা হল আক্রমণ করে। এমন উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে সামরিক সরকার সেন্সর সার্টিফিকেট দিতে বাধ্য হয়েছিল। ‘জীবন থেকে নেয়া’ চলচ্চিত্রটি মুক্তির পরের বছর বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। দেশ স্বাধীনের পরের মাসেই মারা যান জহির রায়হান। তারপর মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অনেক সিনেমা নির্মিত হলেও ভাষা আন্দোলন নিয়ে সেভাবে কেউ ভাবেননি।  স্বাধীনতার প্রায় ৩৫ বছর পর ভাষা আন্দোলন নিয়ে নির্মিত হয় দ্বিতীয় সিনেমা। প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক আহমদ ছফার লেখা উপন্যাস ‘ওংকার’ অবলম্বনে নির্মিত সিনেমাটির নাম ‘বাঙলা’। সিনেমাটি নির্মাণ করেন গুণী নির্মাতা শহীদুল ইসলাম খোকন। হুমায়ুন ফরীদি, মাহফুজ আহমেদ, শাবনূর অভিনয় করেন।  বর্তমানে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সিনেমা নির্মাণ আগে থেকে কিছুটা বাড়লেও ভাষা আন্দোলন নিয়ে সিনেমার কথা শোনা যায়নি। তবে বেশকিছু প্রামাণ্য চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে ভাষা আন্দোলনকে উপজীব্য করে। সরকারিভাবে ‘হূদয়ে একুশ’ ও ‘বায়ান্নর মিছিল’ নামে ডকুমেন্টারি বানানো হয়েছে। এদিকে ৭২ বছর পার হলেও তেমন ভাবে কেনো ভাষা আন্দোলন নিয়ে সিনেমা তৈরী হচ্ছে না জানতে চাইলে নির্মাতা ও প্রযোজক ছটকু আহমেদ আরটিভিকে বলেন, আসলে বিষয়টি নিয়ে একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে সরকার। সরাকার চাইলে অনুদানের সিনেমা নেয়ার সময় যেমন বলে দেন মুক্তিযুদ্ধভিত্তি একটি সিনেমাকে অনুদান দেয়া হবে  ঠিক তেমনি লিখে দেয়া উচিত ভাষা আন্দোলন নিয়ে একটি সিনেমার জন্য অনুদান দেয়া হবে।  একই সুর নির্মাতা বদিউল আলম খোকনের মুখেও। তিনি বলেন, সরকার অনুদান দেয়ার সময় যদি বলে দেন এবার ভাষা আন্দোলন নিয়ে সিনেমা বানানোর জন্য ৫ সিনেমাকে অনুদান দেয়া হবে তখনই অনেকেই এগিয়ে আসবে সিনেমা বানাতে।  মুশফিকুর রহমান গুলজার বলেন, সাধারণত যেই নির্মাতারা বাণিজ্যিক চলচ্চিত্র নির্মাণ করে থাকেন তারা এই ধরণের চলচ্চিত্র নির্মাণে আগ্রহী না। পাশাপাশি এমন একটি ক্যানভাসের ছবি নির্মাণ করতে হলে অনেক কিছু প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশী প্রয়োজন রাষ্ট্রের সহযোগিতা।  চলচ্চিত্রের সঙ্গে সম্পৃক্তরা মনে করছেন, নতুন প্রজন্মের কাছে ভাষা আন্দোলনের তাৎপর্য তুলে ধরে বড় ভূমিকা রাখতে পারে চলচ্চিত্র।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:৩৫

‘বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রিতে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে’
মানুষের অস্তিত্ব সুরক্ষায় বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ রাখতে জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) জার্মানির মিউনিখে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা সম্মেলনে ‘দ্য আনঅ্যাভয়েডবল মাস্টার রিস্ক? অ্যাড্রেসিং ক্লাইমেট ওভারস্যুট’ শীর্ষক একটি প্যানেল আলোচনায় এ মন্তব্য করেন তিনি। সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, যদি ২০২৫ সালের মধ্যে নিঃসরণ শীর্ষে পৌঁছায় ২০৩০ সালের মধ্যে অর্ধেক হয়ে যায় এবং ২০৫০ সালের মধ্যে আমরা ‘নেট জিরো’ অর্জন করতে পারি, তাহলে জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে খারাপ প্রভাব এখনো এড়ানো যাবে এবং আমরা তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করতে পারবো। তিনি বলেন, তবে এর জন্য দৃঢ় আকাঙ্ক্ষা এবং রাজনৈতিক সদিচ্ছার প্রয়োজন। পরিবেশমন্ত্রী বলেন, অতিক্রমণ এবং ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে এরই মধ্যে যে বিপর্যয়কর বাস্তবতা চলছে তা আরও খারাপ করে তুলবে এবং আইপিসিসি স্পষ্টভাবে বলেছে যে অনেক ক্ষেত্রে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব হবে না। পরিবেশমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন বিদ্যমান সামাজিক, অর্থনৈতিক ও ভূ-রাজনৈতিক ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলছে, যা জাতীয় শান্তি ও স্থিতিশীলতাকে বিপন্ন করছে। তিনি বাংলাদেশের জন্য প্রধান হুমকি হিসেবে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় অঞ্চলে খরা বৃদ্ধির দিকে ইঙ্গিত করেন। পরিবেশমন্ত্রী আরও বলেন, উন্নত দেশগুলোকে জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে এবং স্থিতিস্থাপকতা তৈরিতে সহায়তা করার জন্য পর্যাপ্ত আর্থিক সহায়তা দিতে হবে। আমাদের কার্বন ডাই-অক্সাইড অপসারণ এবং সৌর বিকিরণ পরিবর্তনের মতো অ-পরীক্ষিত প্রযুক্তির দিকে তাড়াহুড়ো করা উচিত নয় এবং এর পরিবর্তে আমাদের প্রশমন, প্রকৃতি ভিত্তিক সমাধান, বনায়ন ইত্যাদি কাজের ওপর গুরুত্বারোপ করা উচিত। প্যানেল আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন কোস্টারিকার সাবেক রাষ্ট্রপতি এবং জলবায়ু ওভারস্যুট কমিশনের কমিশনার, কার্লোস আলভারাডো কুয়েসাদা, পাকিস্তানের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিনা রব্বানি খার এবং ইউরোপীয় সবুজ চুক্তির জন্য ইউরোপীয় কমিশনের নির্বাহী ভাইস-প্রেসিডেন্ট মারোস শেফকোভিচ।
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৭:৪৫

রাবিতেই সীমাবদ্ধ জোহা দিবস : ৫৫ বছরেও হয়নি জাতীয়করণ
বৈদ্যুতিক বাতির আলোয় আলোকিত চারিদিক। তবুও যেন থমথমে এক পরিবেশ। চারপাশে সজ্জিত কাচ দ্বারা আবদ্ধ বাক্স। প্রতিটি বাক্স যেন একেকটি ইতিহাসের প্রতিনিধিত্ব করছে। এসব বাক্সের একটিতে তাঁকাতেই দৃষ্টি আটকে যায়। বাক্সটিতে তেমন কিই বা আছে! একটা টাই, প্যান্ট আর কোর্ট আর ডায়েরির মতো এক খাতায় লেখা থিসিস পেপার। তবুও যেন দৃষ্টি কেড়ে নেয় রাজশাহী বিশ্ববিদালয়ের শহীদ স্মৃতি সংগ্রহশালায় অবস্থিত এ বাক্স। বাক্সটি দৃষ্টি কেড়ে নেওয়ার মূল কারণ হল, বাংলাদেশের মানচিত্রে দাবানল লেখা সংবলিত একজন ব্যক্তির ছবি। তিনি আর কেউ নন, বাংলাদেশের প্রথম শহীদ বুদ্ধিজীবী ড. শামসুজ্জোহা। ‘ডোন্ট ফায়ার! আই সেইড, ডোন্ট ফায়ার! কোনো ছাত্রের গায়ে গুলি লাগার আগে যেন আমার গায়ে গুলি লাগে’, ১৯৬৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারিতে ছাত্রদের বাঁচাতে বর্বর পাকিস্তানি সেনাদের বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে বলিষ্ঠ কণ্ঠে এমনই উচ্চারণ করেছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) তৎকালীন প্রক্টর ড. মোহাম্মদ শামসুজ্জোহা। সত্যিই সেদিন ছাত্রদের গায়ে গুলি লাগার আগে ঝাঁঝরা হয়েছিল তার বুক। ড. জোহার রক্ত ঝরার মধ্য দিয়ে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে আইয়ুববিরোধী আন্দোলন চরম আকার ধারণ করে। পতন ঘটে সামরিক জান্তা আইয়ুব খানের। দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামকে আরও বেশি ভিত্তি দেয় ড. জোহার আত্মত্যাগ। এরপর গণআন্দোলনে বিজয় এসেছিল বাঙালির। শহীদ ড. শামসুজ্জোহার আত্মত্যাগের ৩৯ বছর পর ২০০৮ সালে রাষ্ট্র তাকে স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত করে এবং তার নামে একটি স্বারক ডাক টিকিট প্রকাশ করে। তবে এর বেশি সম্মান আর দেওয়া হয়নি শহীদ ড. জোহাকে।  ড. জোহার শাহাদতের পর থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ দিবসটিকে শিক্ষক দিবস হিসেবে পালন করে আসছে। প্রতিবছর এ দিনে তারা যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট দিবসটিকে জাতীয় শিক্ষক দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য দাবি জানালেও, দীর্ঘ ৫৫ বছরেও মেলেনি সেই স্বীকৃতি। এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশের পাশাপাশি যথাযথ জায়গায় বিষয়টি উপস্থাপনে নিজেদেরও ব্যর্থতা রয়েছে বলেও মনে করছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী রামিম সিহাব বলেন, দেশের প্রতিজন শিক্ষক-ছাত্র-জনতার মাঝে আমাদের ড. জোহা স্যারের আদর্শ ছড়িয়ে দেওয়া উচিত। এজন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের উচিত জোহা স্যারের এ শাহাদতকে স্মরণীয় করে রাখতে এবং তার আত্মত্যাগের আদর্শ সকলের মাঝে ছড়িয়ে দিতে দিবসটিকে জাতীয় শিক্ষক দিবস হিসেবে ঘোষণা করা। গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী রাকিবুল হাসান বলেন, এ মুহূর্তে যখন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দায়িত্বহীনতা, অনৈতিকতার তথ্য সামনে উঠে আসছে, তখন ড. শামসুজ্জোহা আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠেন। শামসুজ্জোহার মৃত্যু দিবসকে শিক্ষক দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হলে এ বিশেষ দিনটিতে তাকে নিয়ে আলোচনা হবে, এতে শিক্ষকদের মাঝে সচেতনতা বাড়বে। এ ছাড়া তরুণদের মাঝে যারা শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করতে ইচ্ছুক তারাও একটা আদর্শের জায়গা খুঁজে পাবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের পপুলেশন সায়েন্স অ্যান্ড হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আশরাফুল ইসলাম খান বলেন, এটা অনেক বড় একটি ঘটনা। সেই হিসেবে এ দিনটি শিক্ষক দিবস হওয়া জরুরি। কিন্তু আমরা এখন পর্যন্ত এই দাবিটি আদায় করতে পারিনি। এটা আমাদের ব্যর্থতা। এর জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, শিক্ষক-শিক্ষার্থী সবাই মিলে গঠনমূলকভাবে ভাবা জরুরি। আমরা যদি প্রাথমিক বা মাধ্যমিকে ড. জোহাকে নিয়ে কোনো প্রবন্ধ পাঠ্যসূচিতে যুক্ত করতে পারি। তাহলে সচেতন সমাজ তাকে নিয়ে জানবে এবং আশা করি, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে এ বিষয়ে জোরালো দাবি জানিয়ে সেটা বাস্তবায়ন করা যাবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশকিছু সাবেক শিক্ষার্থী মহান সংসদে রয়েছেন। তাদের মাধ্যমে আমরা অনেকবার অনুরোধ করেছি বিষয়টি সংসদে উত্থাপন করার জন্য। বিষয়টি সংসদে তুললে, এটি নিয়ে আলোচনার সূত্রপাত ঘটবে। যেহেতু আমাদের একটি জাতীয় শিক্ষক দিবস রয়েছে, সেটি নিয়ে মহান সংসদে নীতি নির্ধারকদের সঙ্গে তারা আলোচনা করতে পারেন। ড. জোহা স্যারের উৎসর্গটা ছোট না। তিনি আমাদের দেশের প্রথম শহীদ বুদ্ধিজীবী। আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য্য, তিনি এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীও বটে। আমরা উনার সঙ্গে এ বিষয়ে যোগাযোগের চেষ্টা করব।
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:২৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়