• ঢাকা মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
চমক রেখে সিলেট টেস্টের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারলেও ওয়ানডে সিরিজ ঘরে তুলেছে বাংলাদেশ। এবার লঙ্কানদের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে মাঠে নামবে টাইগাররা। সিরিজের প্রথম টেস্টকে কেন্দ্র করে চমক রেখে ১৫ সদস্যের স্কোয়াড ঘোষণা করেছেন নতুন নির্বাচক প্যানেল। সোমবার (১৮ মার্চ) নাজমুল হোসেন শান্তকে অধিনায়ক করে সিলেট টেস্টের স্কোয়াড ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। স্কোয়াডে দুই নতুন মুখ পেসার মুশফিক হাসান ও নাহিদ রানা। এ ছাড়া ওয়ানডে সিরিজের মাঝ পথে দল থেকে বাদ পড়া লিটন দাস রয়েছেন এই টেস্ট। ২২ মার্চ সিলেটে শুরু হবে প্রথম টেস্ট। সিরিজের ২য় ও শেষ টেস্ট মাঠে গড়াবে ৩০ মার্চ থেকে। এই দুই ম্যাচ আইসিসি ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ সাইকেল ২০২৩-২৫ এর অংশ। প্রথম টেস্টের স্কোয়াড নিয়ে নির্বাচক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আমাদের মনে হয়েছে প্রথম টেস্টের স্কোয়াড বেশ ভারসাম্যপূর্ণ। আমাদের টেস্ট দলটা অনেকটাই গোছালো, নাহিদ রানা এর সঙ্গে যোগ হয়েছে। লিটন ফিরেছে, শেষ সিরিজে সে ছুটিতে ছিল। প্রতিটি বিভাগেই যথেষ্ট ব্যাক আপ আছে। আমার মনে হয় দলটা কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারবে। দলে নতুন অন্তর্ভুক্ত রানাকে নিয়ে তিনি বলেন, ‘রানা খুবই রোমাঞ্চকর একজন। সে সম্ভবত এখন বাংলাদেশের সবচেয়ে দ্রুতগতির বোলার, বাউন্সও করাতে পারে ভালো। যদিও এখনও তার জন্য কেবল শুরু, তার প্রথম শ্রেণির রেকর্ড মুগ্ধ করার মতো। আরেকজন পেসার আছে মুশফিক হাসান, এবাদত-তাসকিনদের অনুপস্থিতিতে তাদের পরখ করার এটাই সঠিক সময়।  বাংলাদেশের ১ম টেস্ট স্কোয়াড: নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক) লিটন দাস, জাকির হাসান, মাহমুদুল হাসান জয়, সাদমান ইসলাম, মুমিনুল হক, মুশফিকুর রহিম, শাহাদাত হোসেন দিপু, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, নাঈম হাসান, খালেদ আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মুশফিক হাসান ও নাহিদ রানা।
১৮ ঘণ্টা আগে

খুলনাকে হারিয়ে বিপিএল শেষ করলো সিলেট
চলতি বিপিএলের শুরুটা ভালো করতে পারেনি সিলেট। টানা পাঁচ ম্যাচ হেরে প্লে-অফ থেকে আগেই ছিটকে গিয়েছিল গতবারের রানার্স আপরা। তবে পরের ছয় ম্যাচের তিনটি জয় তুলে নেয় শান্তরা। লিগ পর্বের শেষ ম্যাচে খুলনাকে ছয় উইকেটে হারিয়ে বিপিএলের দশম আসর শেষ করেছে সিলেট স্ট্রাইকার্স। শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) টস জিতে খুলনাকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানায় সিলেট। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে শান্ত-মিঠুনদের ১২৯ রানের সহজ লক্ষ্য দেয় বিজয়-আফিফরা। জবাব দিতে নেমে ১২ বল ও ছয় উইকেট হাতে থাকতেই জয় তুলে নেয় সিলেট। এতে চার জয় নিয়ে সিলেট এবং পাঁচ জয় নিয়ে আসর শেষ করল খুলনা। সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় সিলেট। ৩ বলে শূন্য রান করে জাকির আউট হলে, ৬ বলে পাঁচ রান করে তাকে সঙ্গ দেন কেনার লুইস। এরপর ইয়াসির আলীকে সঙ্গে নিয়ে সিলেট শিবিরে হাল ধরেন নাজমুল হাসান শান্ত। দুজনের নিয়ন্ত্রিত ব্যাটিংয়ে জয়ের পথে এগিয়ে যায় সিলেট। ৩৭ বলে ৩৯ রান করে শান্ত আউট হলে ইয়াসির সঙ্গ দেন অধিনায়ক মিঠুন। ৪৩ বলে ৪৬ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস খেলেন ইয়াসির। শেষ পর্যন্ত বেনি হাওয়েলের ৫ বলে ১২ রান এবং মিঠুনের ১৫ বলে ১৯ রানের ইনিংসে ভর করে ১২ বল ও ছয় উইকেট হাতে থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় সিলেট। সিলেট স্ট্রাইকার্সের হয়ে নাহিদুল ইসলাম, ওয়েন পারনেল, জেসন হোল্ডার ও আরিফ আহমেদ একটি করে উইকেট শিকার করেন। এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ভালো শুরু করে খুলনা। তবে ইনিংস বড় করতে পারেনি এনামুল হক বিজয়। ৯ বলে ১০ রান করে বোল্ড আউট হন তিনি। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেনি হাবিবুর রহমানও। ১৪ বলে ৩ রান করে আউট হন তিনি। হাবিবুরের পর ১২ বলে ১১ রান করে আউট হন মাহমুদুল হাসান জয়। কিন্তু পিচের এক প্রান্ত আগলে রেখে রান তুলতে থাকেন আফিফ হোসেন। ৩১ বলে নিজের ফিফটি পূরণ করেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। ৩৫ বলে ৫২ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। ৬ বলে ৮ রান করে জেসন হোল্ডার আউট হলে পাঁচ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে খুলনা। এরপর খুলনা শিবিরে হাল ধরেন ওয়েন পারনেল। ১৪ বলে ২১ রানের ইনিংস খেলে আউট হন তিনি। শেষ পর্যন্ত আরিফ আহমেদের ৪ রান এবং রুবেলের ১০ বলে ৬ রানে ভর করে আট উইকেট হারিয়ে ১২৮ রানের লড়াকু পুঁজি পায় খুলনা।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:১৯

প্লে-অফ নিশ্চিতের ম্যাচে কুমিল্লার সামনে বড় লক্ষ্য
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) চলতি আসরের প্লে-অফে ওঠার লড়াইয়ে এই ম্যাচে জয়ের বিকল্প নেই কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের। অন্যদিকে সিলেটের কাছে এটি কেবলই নিয়মরক্ষার ম্যাচ। সহজ সমীকরণের ম্যাচে কুমিল্লাকে বড় লক্ষ্য ছুঁড়ে দিয়েছে সিলেট। সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৭৭ রানের পুঁজি দাঁড় করিয়েছে সিলেট। টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে বেশ ভালো শুরু করেন মাত্র ২ ম্যাচের জন্য বিপিএলে যোগ দেওয়া কেনার লুইস। তবে সমান দুই চার-ছক্কায় ২৫ বলে ৩৩ রানে বিদায় নেন এই ক্যারিবিয়ান।  এরপরই শুরু হয় মূল বিপর্যয়। ১৮ রানে জাকির হাসান ও ১২ রানে টাইগার দলপতি শান্ত সাজঘরে ফেরার পরই চাপে পড়ে সিলেট। এরপর ব্যাট করতে নেমে ইয়াসির আলীও সুবিধা করতে পারেননি। ৫ বলে মাত্র ২ রানেই প্যাভিলিয়নে ফেরেন মিডল-অর্ডার এই ব্যাটার। পঞ্চম উইকেটে দলের হাল ধরেন বেনি হাওয়েল ও মোহাম্মদ মিঠুন। এরপর ২০ বলে ২৮ রানে ফেরেন অধিনায়ক মিঠুন।  তবে একপ্রান্ত দাঁড়িয়ে রানের চাকা এগিয়ে নেওয়া হাওয়েল ঠিকই ফিফটি তুলে নেন। তার ৬ চার ও ৪ ছক্কার অপরাজিত ৬২ রানে ভর করে লড়াইয়ের পুঁজি পায় সিলেট।    কুমিল্লার হয়ে সুনীল নারাইন ও রিশাদ হোসেন দুটি করে উইকেট শিকার করেন।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:২৫

নিয়মরক্ষার ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ে সিলেট
বিপিএলের প্লে-অফ নিশ্চিত করতে চট্টগ্রাম পর্বে সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে মাঠে নামছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। অন্যদিকে সিলেটের কাছে এটি কেবলই নিয়মরক্ষার ম্যাচ।  সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সিলেটের অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন। চলতি আসর থেকে আর কিছুই পাওয়ার নেই সিলেট স্ট্রাইকার্সের। দুই ম্যাচ বাকি থাকতেই শেষ চারের দৌড় থেকে ছিটকে গেছে তারা।  অন্যদিকে শুরুটা ভালো না হলেও শেষ এসে ঘুরে দাঁড়িয়েছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। ৯ ম্যাচ খেলে সাতটিতে জয় পেয়ে পয়েন্ট টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে লিটন দাসের কুমিল্লা। তাই আরেকটি জয় পেলেই প্লে-অফ নিশ্চিত হবে বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের। সিলেটকে হারিয়ে শীর্ষে থাকা রংপুরকে ধরে ফেলতে চায় কুমিল্লা। সিলেট স্ট্রাইকার্স একাদশ : মোহাম্মদ মিঠুন (অধিনায়ক), নাজমুল হোসেন শান্ত, জাকির হাসান, আরিফুল হক, সামিত প্যাটেল, লুইস, বেনি হাওয়েল, তানজিম হাসান সাকিব, ইয়াসির আলী, শফিকুল ইসলাম, সানজামুল ইসলাম। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স একাদশ : লিটন দাস (অধিনায়ক), ইমরুল কায়েস, তাওহীদ হৃদয়, জনসন চার্লস, জাকের আলী (উইকেটকিপার), মঈন আলি, আন্দ্রে রাসেল, সুনীল নারিন, রিশাদ হোসেন, মুসফিক হাসান, আলিস ইসলাম
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:১২

বরিশালের কাছে হেরে সিলেটের বিদায়
টানা পাঁচ ম্যাচ হেরেও দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল সিলেট স্ট্রাইকার্স। তবে শেষ পর্যন্ত প্লে-অফে জায়গা নিশ্চিত করা হলো না বর্তমান রানার-আপদের। চলতি আসরের ৩৫তম ম্যাচে ফরচুন বরিশালের কাছে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে গেল সিলেট। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে সিলেটকে ১৮৪ রানের লক্ষ্য দেয় ফরচুন বরিশাল। জবাব দিতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৬৫ রান তুলতে পারে সিলেট। এতে ১৮ রানে হেরে সুপার ফোর থেকে ছিটকে গেল মিথুন-শান্তরা। অন্যদিকে এই জয়ে সুপার ফোরের সমীকরণ কিছুটা সহজ করল তামিম-মুশফিকরা। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বিভীষিকার মতো ভেঙে পড়ে সিলেটের ব্যাটিং লাইন-আপ। রানের খাতা খোলার আগেই প্যাভিলিয়নে ফেরেন হ্যারি টেক্টর ও জাতীয় দলের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। ব্যাট হাতে নেমে জাকির হাসানও সুবিধা করতে পারেননি। এরপর অ্যাঞ্জেলো পেরেরা, মোহাম্মদ মিঠুন, রায়ান বার্লও ব্যর্থ হলে বেনি হাওয়েল ও আরিফুল হকের কাঁধে পড়ে সিলেটকে টেনে তোলার দায়িত্ব। চাপের মুখে দুজনেই হাফ-সেঞ্চুরির দেখা পান। তবে দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দিতে তা যথেষ্ট ছিল না। শেষ পর্যন্ত ৩২ বলে ৫৩ রানে হাওয়েল এবং ৩১ বলে ৫৭ রানে সাজঘরে ফেরেন আরিফুল। আর ২ উইকেট হাতে রেখে ১৮ রানের পরাজয়ে শেষ হয় সিলেটের এবারের বিপিএল শিরোপার স্বপ্ন। এর আগে, টস জিতে আহমেদ শেহজাদের সঙ্গে ইনিংস গোড়াপত্তনে নামেন বরিশালের অধিনায়ক তামিম ইকবাল। ভালো শুরুর ইঙ্গিত দিলেও দলীয় ২৩ রানের মাথায় ফেরেন পাকস্তানি ওপেনার। ১১ বলে ১৭ রানে তানজিমের শিকার হয়ে বিদায় নেন শেহজাদ। এর কিছু সময় পর তামিমও সাজঘরে ফেরেন। তানজিমের দ্বিতীয় শিকার হয়ে ফেরার আগে ৩ বাউন্ডারিতে ১৮ বলে ১৯ রানের ইনিংস সাজান টাইগার এই ওপেনার। এরপর সৌম্য সরকারকে সঙ্গে নিয়ে দলের হাল ধরেন কাইল মেয়ার্স। তবে হ্যারি টেক্টরের বলে মাত্র ৮ রানেই ইতি ঘটে সৌম্যর ইনিংসের। দারুণ ক্যাচ লুফে নিয়ে সৌম্যকে প্যাভিলিয়নের পথ দেখান তানজিম। চতুর্থ উইকেট জুটিতে মুশফিকুর রহিম ও কাইল মেয়ার্সের ব্যাটে বাড়তে থাকে বরিশালের রানের চাকা। দুজনে মিলে গড়েন ৮৪ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি। এরপর সমান তিনটি করে চার-ছক্কায় ৩১ বলে ৪৮ রান করে বিদায় নেন মেয়ার্স। অন্যপ্রান্তে ঠিকই ফিফটির দেখা পান মুশি। তবে ব্যক্তিগত ৫০ পেরিয়ে তিনিও প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন। সাজঘরে ফেরার আগে তিনটি করে চার-ছক্কায় ৫২ রানের ইনিংস সাজান উইকেটকিপার এই ব্যাটার। শেষদিকে মিরাজের ১৫ ও রিয়াদের অপরাজিত ১২ রানে ভর করে ৬ উইকেটে ১৮৩ রানের সংগ্রহ পায় বরিশাল।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৫৬

সিলেট ও নাটোর জেলায় এসপিএল জিটিআই প্রোগ্রামের শুভ উদ্বোধন 
বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশন এর ব্যবস্থাপনায় ‘এসপিএল-জিটিআই’ বাংলাদেশের আওতায় জেলা পর্যায়ে জুনিয়র খেলোয়াড়দের  প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের আওতায় জেলা পর্যায়ে চারটি স্কুলে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করে জেলার টেনিস কোর্টে টেনিস কার্নিভালের আয়োজন করে দীর্ঘমেয়াদী প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।  শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সিলেট  এবং নাটোর জেলায় একই দিনে টেনিস কার্নিভাল এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। জানা গেছে, বাছাইকৃত খেলোয়াড়দের নিবন্ধনের আওতায় এনে বছরব্যাপী প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।  এদিন সিলেট  জেলায় কার্নিভালের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের পক্ষ থেকে সাধারণ সম্পাদক  জনাব আবু সাঈদ মোঃ হায়দার, সিআইপি, বিটিএফ  নির্বাহী কমিটির সদস্য জনাব গোলাম কবির, জনাব ইমরান আহমেদ, সিলেট জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ সেলিম সহ  স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও জেলা প্রশাসনের  কর্মকর্তাবৃন্দ। অন্যদিকে নাটোর  জেলায় কার্নিভালের শুভ উদ্বোধন করেন নাটোর জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক জনাব মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেন এবং বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের পক্ষ থেকে বিটিএফ কার্যনির্বাহী কমিটির  কোষাধ্যক্ষ জনাব খালেদ আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।  উল্লেখ্য, এসপিএল-জেটিআই বাংলাদেশ প্রোগ্রামের আওতায় স্কুল থেকে ক্লাব পর্যায়ে, ক্লাব থেকে জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে এবং পরবর্তীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলোয়ারদের উন্নীত করার লক্ষ্যে সাইফ পাওয়ারটেক এর পৃষ্ঠপোষকতায় জুনিয়র টেনিস ইনিসিটিভ প্রোগ্রামের আওতায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালিত হচ্ছে। ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন স্কুলেও এই প্রোগ্রামের আওতায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:১৯

প্লে-অফের আশা জিইয়ে রাখলো সিলেট
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) দশম আসরে বাঁচা-মরার লড়াইয়ে খুলনা টাইগার্সের মুখোমুখি হয়েছিল সিলেট স্ট্রাইকার্স। প্লে-অফের দৌড়ে টিকে থাকতে এই ম্যাচে জয়ের বিকল্প ছিল না দলটির। চরম নাটকীয়তায় ভরা ম্যাচে শেষ পর্যন্ত জয় তুলে নিয়ে প্লে-অফের আশা বাঁচিয়ে রাখলো তারা। শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) মিরপুরে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৫৩ রান তুলে খুলনা। জবাবে লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৬ বল বাকি থাকতেই ৫ উইকেটের জয় তুলে নিয়েছে সিলেট। আসরে টিকে থাকতে লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ১৩ রানেই উইকেট হারায় বন্দরনগরীর দলটি। ১৩ রানে ফেরেন ওপেনার সামিত প্যাটেল। এরপর দ্রুতই ফেরেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও জাকির হাসান। এই দুই ব্যাটার ফেরার পর হ্যারি টেক্টরকে সঙ্গে নিয়ে দলের হাল ধরেন অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন। তবে খানিকটা আগ্রাসী ইঙ্গিত দিয়ে সাজঘরে ফেরেন মিঠুনও। মার্ক দেয়ালের বলে আউট হওয়ার আগে খেলেন ২৪ রানের এক ইনিংস।  দলপতি ফিরলেও জয়ের আশা ঠিকই জিইয়ে রাখেন টেক্টর। নিজের ফিফটি তুলে নিয়ে দলের জয়ের পথ আরও সহজ করেন আইরিশ এই ব্যাটার। প্যাভিলিয়নে ফেরার আগে ৬ চার ও ৩ ছক্কায় ৫১ বলে ৬১ রান আসে তার ব্যাট থেকে। এরপর বাকি কাজটা সারেন রায়ান বার্ল। তার ১৬ বলে ৩২ রানের ঝোড়ো ইনিংসে ৬ বল বাকি থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় সিলেট। এর আগে, প্রথমে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ১৯ রানেই ধাক্কা খায় খুলনা। ১০ বলে ১২ রানে প্যাভিলিয়নে ফেরেন ওপেনার লুইস। এরপর তিনে নেমে দলের হাল ধরেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। তবে দলীয় ৫০ পার হওয়ার পরই ফেরেন তিনি। ফেরার আগে ৩ বাউন্ডারিতে ১৬ বলে খেলেন ২৪ রানের কার্যকরী এক ইনিংস।  চারে ব্যাট করতে নেমে সুবিধা করতে পারেননি মাহমুদুল হাসান জয়ও। ৬ বলে ১ রানে টপ-অর্ডার এই ব্যাটার ফিরলে কিছুটা চাপে পড়ে খুলনা। সেখানে একপ্রান্ত আগলে রেখে চাপ সামাল দেন দলপতি বিজয়। দলপতির সঙ্গে ইনিংস মেরামতের দায়িত্ব নেন তরুণ সোহান। সাবধানী ব্যাটিংয়ে দ্রুতই চলতি আসরের তৃতীয় ফিফটি তুলে নেন বিজয়। অর্ধশতক হাঁকালেও কিছুটা ধীরগতির ইনিংস সাজান তিনি। তবে খুলনার সেই ক্ষতি পুষিয়ে দেন সোহান। উইকেটে খানিকটা থিতু হয়েই বেনি হাওয়েলের এক ওভারে জোড়া ছক্কা হাঁকান হাবিবুর। তানজিমের করা পরের ওভারে আরও দুটি বাউন্ডারির মালিক বনে যান তিনি। শেষ পর্যন্ত এই দুই ব্যাটারের ৯৯ রানের জুটিতে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ১৫৩ রান সংগ্রহ করে খুলনা। ৫ চার ও ২ ছক্কায় ৫৮ বলে বিজয় ৬৭ এবং ৩টি করে চার-ছক্কায় ৩০ বলে ৪৩ রানে অপরাজিত থাকেন সোহান। সিলেটের হয়ে সামিত প্যাটেল, সানজামুল ইসলাম ও বেনি হাওয়েল একটি করে উইকেট শিকার করেন।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:২১

টস হেরে ব্যাটিংয়ে সিলেট
টানা পাঁচ ম্যাচে হেরে পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে সিলেট স্ট্রাইকার্স। প্রায় একই হাল দুর্দান্ত ঢাকারও। কোনো দলই পরাজয়ের বৃত্ত থেকে বের হতে পারছে না। ঘুরের দাঁড়ানোর লক্ষ্য নিয়ে মাঠে নামছে দল দুটি। শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে সিলেটকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছেন ঢাকার অধিনায়ক মোসাদ্দেক সৈকত। ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষ্যে দুই দলের সেরা একাদশেই এসেছে একাধিক পরিবর্তন। রাজনৈতিক ব্যস্ততায় এই ম্যাচে খেলছেন না সিলেটের নিয়মিত অধিনায়ক মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা। তার পরিবর্তে মোহাম্মদ মিঠুন দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। দুর্দান্ত ঢাকা একাদশ- সাইম আইয়ুব, মোহাম্মদ নাইম শেখ, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত (অধিনায়ক), অ্যালেক্স রস, ইরফান শুক্কুর (উইকেটকিপার), গুলবেদিন নাইব, এসএম মেহেরব, তাসকিন আহমেদ, আরাফাত সানি, শরিফুল ইসলাম ও উসমান কাদির। সিলেট স্ট্রাইকার্স একাদশ- নাজমুল হোসেন শান্ত, মোহাম্মদ মিঠুন (অধিনায়ক), জাকির হাসান (উইকেটকিপার), শামসুর রহমান, আরিফুল হক, রায়ান বার্ল, বেনি হাওয়েল, সামিত প্যাটেল, নাইম হাসান, রেজাউর রহমান রাজা ও রিচার্ড এনগারাভা। 
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:৫০

বিপিএল ২০২৪ / টস জিতে ফিল্ডিংয়ে সিলেট স্ট্রাইকার্স
চলমান বিপিএলের ১৬তম ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে পয়েন্ট টেবিলের দুই তলানির দল ফরচুন বরিশাল ও সিলেট স্ট্রাইকার্স। টুর্নামেন্টে চার ম্যাচ খেলে এখনও জয়ের দেখা পায়নি মাশরাফীর দল। বিপরীতে চার ম্যাচ খেলে একটি মাত্র জয় পেয়েছে তামিম ইকবালের দল। মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে টস জিতে বরিশালকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানায় সিলেট স্ট্রাইকার্স। দুই দলই একাদশে একাধিক পরিবর্তন এনেছে। সিলেট স্ট্রাইকার্স একাদশ : মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা (অধিনায়ক), নাজমুল হোসেন শান্ত, আরিফুল ইসলাম, শামসুর রহমান শুভ, রাইয়ান বার্ল, জাকির হাসান (উইকেটকিপার), বেনি হাওয়েল, নাঈম হাসান, রেজাউর রহমান রাজা, রিচার্ড এনগারাভা, সামিথ প্যাটেল। ফরচুন বরিশাল একাদশ- তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), সৌম্য সরকার, আহমেদ শেহজাদ, মুশফিকুর রহিম (উইকেটকিপার), মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মেহেদী হাসান মিরাজ, মোহাম্মদ ইমরান, প্রীতম কুমার, দুনিথ ওয়েলালাগে, আকিভ জাদেভ ও খালেদ আহমেদ।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:৫৭

টস জিতে ব্যাটিংয়ে সিলেট
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) জয়রথ অব্যাহত রেখেছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। অন্যদিকে টানা তিন পরাজয় ভুলে ঘুরে দাঁড়াতে চায় সিলেট স্ট্রাইকার্স। সোমবার (২৯ জানুয়ারি) সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সিলেটের অধিনায়ক মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা। ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় দুপুর দেড়টায়। ঢাকা ও সিলেট পর্ব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ৪ ম্যাচের তিনটিতে জিতেছে চট্টগ্রাম। এতে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে রাজত্ব করছে বন্দরনগরের দলটি। অন্যদিকে তিন ম্যাচ খেলে সব কটিতেই হেরেছে সিলেট। সিলেট স্ট্রাইকার্স একাদশ- নাজমুল হোসেন শান্ত, ইয়াসির আলী, মোহাম্মদ মিঠুন (উইকেটকিপার), বেন কাটিং, জাকির হাসান, মাশরাফি মুর্তজা (অধিনায়ক), বেনি হাওয়েল, তানজিম হাসান সাকিব, নাজমুল ইসলাম, রিচার্ড এনগারাভা, দুশান হেমন্থ। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স একাদশ- আভিষ্কা ফার্নান্দো, তানজিদ হাসান তামিম, শাহাদাত হোসেন দিপু, নাজিবউল্লাহ জাদরান, ইমরানউজ্জামান (উইকেট-কিপার), শুভাগত হোম (অধিনায়ক), কুর্টিস ক্যাম্ফার, নিহাদুজ্জামান, শহিদুল ইসলাম, আল-আমিন হোসেন ও বিলাল খান।
২৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:৩৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়