• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
পেনাল্টি মিস করা সিলভা ও কোভাচিচকে আগলে রাখলেন গার্দিওলা
ঘরের মাঠে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলেও চ্যাম্পিয়ন্স লিগে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করতে পারেনি ম্যানচেস্টার সিটি। টাইব্রেকারে বেনার্দো সিলভা ও মাতেও কোভাচিচের পেনাল্টি ঠেকিয়ে নায়ক বনে যান রিয়ালের গোলরক্ষক লুনিন। তবে ম্যাচ শেষে পেনাল্টি মিস করা দুই শিষ্যের পাশে দাঁড়ালেন সিটি বস পেপ গার্দিওলা। বুধবার (১৭ এপ্রিল) ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে আসেন গার্দিওলা। পেনাল্টি মিস করা নিয়ে তিনি বলেন, বেনার্দো (টাইব্রেকারে) শট নিতে চেয়েছিল। সে নির্ভরযোগ্য খেলোয়াড় এবং ওভাবেই শটটি নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। ম্যাচে সে দারুণ খেলেছে! কিন্তু এমনটি হতেই পারে। ম্যাচ হেরে গার্দিওলা বলেন, আমরা যা করেছি তা নিয়ে কোনো অনুশোচনা নেই। সবসময় বেশি বেশি সুযোগ তৈরির চেষ্টা করেছি। কারণ, এভাবে জেতা যায় বলে বিশ্বাস করি এবং আমরা সব রকম চেষ্টাই করেছি। প্রতিটি বিভাগেই আমরা দারুণ খেলেছি কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত জিততে পারিনি। চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকে বিদায়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো ‘ট্রেবল’ জয়ের স্বপ্ন পূরণ হলো না সিটির। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে ৬ ম্যাচ বাকি থাকতে ২ পয়েন্টের ব্যবধানে এগিয়ে শীর্ষে আছে গার্দিওলার দল। আগামী শনিবার এফএ কাপ সেমিফাইনালে চেলসির মুখোমুখি হবে সিটিজেনরা। দুর্দান্ত একটি ম্যাচ উপহার দেওয়ার জন্য দুই দলের খেলোয়াড়দের ধন্যবাদ জানিয়েছেন ম্যানসিটি কোচ। তিনি বলেন, যেভাবে ছেলেরা খেলেছে, তাতে অন্তর থেকে খেলোয়াড়দের ধন্যবাদ জানাতে হবে। তবে ফুটবলে জয়ই শেষ কথা। আমরা দারুণ খেললেও তা জেতার জন্য যথেষ্ট ছিল না।’     
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৫২

সিলেট টেস্টে সাফল্যের রহস্য উন্মোচন করলেন ডি সিলভা
টাইগারদের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচে ৩২৮ রানের বড় ব্যবধানে জয় তুলে নিয়েছে লঙ্কানরা। ব্যাটে-বলে দুই বিভাগেই দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করেছে সফরকারীরা। ম্যাচ শেষে দলের সাফল্য নিয়ে কথা বলেছেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা। সিলেট টেস্টে বড় অবদান রেখেন দুই সেঞ্চুরিয়ান কামিন্দু মেন্ডিস ও ধনাঞ্জয়া ডি সিলভার। তবে আসল কাজটা করেছেন লঙ্কান পেসাররা। তিন পেসার মিলেই সংগ্রহ করেছেন বাংলাদেশের পুরো ২০ উইকেট। সোমবার (২৫ মার্চ) ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে ধনাঞ্জয়া বলেন, এখানের উইকেট দেখে পেস বোলিং উইকেট মনে হয়েছিল। তাই আমরা ৩ পেসার খেলিয়েছি। দিনশেষে এটি কাজে লেগেছে বলে আমার মনে হয়।  ‘দিন যত গড়িয়েছে পেসারদের গতি কমেছে। তবে আমার মনে হয় যেভাবে আমাদের পেসাররা বোলিং করেছে তাতে আমি বেশ খুশি।’ লঙ্কানদের একাদশে খেলা তিন পেসার হলেন কাসুন রাজিথা, বিশ্ব ফার্নান্দো ও লাহিরু কুমারা। তাদের বাকি পেসারদের নিয়ে তিনি বলেন, আরও অনেকেই আছে। আসলে আমরা বলতে পারি না যে সে প্রথম সে শেষ। সবাই খেলার জন্য প্রস্তুত আছে। নির্বাচকরা আমাদের যে দল দিয়েছে তাতে আমি খুশি। তিনি আরও বলেন, আসলে আমাদের দেশেও আমরা ৩ পেসার নিয়ে খেলে থাকি। যেকোনো উইকেটে যদি নতুন বলে সুইং থাকে, রিভার্স সুইং থাকে, উইকেট নেওয়ার সুযোগ থাকে।  ‘এখানেই (পেসারদের দিয়ে) উইকেট নেওয়ার সুযোগ থাকে অধিনায়কের কাছে। স্পিনারদের উইকেট খুব বেশি সাহায্য করছিল না। ফলে আমি পেসারদের খেলিয়ে খুশি।’
২৫ মার্চ ২০২৪, ২০:৩১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়