• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
সরকারের ঋণ নেওয়ার প্রবণতা বেড়েছে : সিপিডি
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সরকারের ঋণ নেওয়ার প্রবণতা বেড়েছে বলে জানিয়েছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। সংস্থাটির দাবি, কোভিড বা ইউক্রেন যুদ্ধ নয়, ভিন্ন কারণে সরকারের এই ঋণ নেওয়ার প্রবণতা ত্বরান্বিত হয়েছে। বিশেষ করে ঋণ পরিশোধের বাধ্যবাধকতা বৃদ্ধির বিপরীতে পর্যাপ্ত পরিমাণে রাজস্ব আদায় না হওয়াকে এ প্রবণতার অন্যতম কারণ হিসেবে দেখছে সিপিডি।  বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে ‘বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ ও ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা’ নিয়ে একটি প্রবন্ধ উপস্থাপন অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানানো হয়। ঢাকার লেকশোর হোটেলে যৌথভাবে অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে সিপিডি ও এশিয়া ফাউন্ডেশন। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করে সিপিডির সম্মানীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, আমরা পাবলিকলি গ্যারান্টিযুক্ত ঋণের দায়বদ্ধতার একটি বড় অংশ পরিশোধের জন্য নতুন করে ঋণ নিচ্ছি। তাই দ্রুত অভ্যন্তরীণ সম্পদ সংগ্রহ বাড়ানো ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। তিনি বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বৈদেশিক ঋণ এবং ঋণ পরিশোধের বাধ্যবাধকতার হার বেড়েছে। ২০২৩ সালের জুনে বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি বিদেশি ঋণ ছিল ৯৮ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার, যা একই বছরের সেপ্টেম্বরে ১০০ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। এসময় তিনি সতর্ক করে বলেন, ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জিডিপি, রাজস্ব আয়, রপ্তানি, রেমিট্যান্স ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের সঙ্গে তুলনা করে বৈদেশিক ঋণ ও ঋণ পরিশোধের দায়বদ্ধতার দ্রুত বৃদ্ধি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অধ্যাপক মোস্তাফিজুর। এ অর্থনীতিবিদ বলেছেন, ঋণ বহনের সক্ষমতা ও ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা উদ্বেগ তৈরি করেছে। দিন শেষে অভ্যন্তরীণ সম্পদ সংগ্রহ গুরুত্বপূর্ণ, যা অভ্যন্তরীণ ও বিদেশি উভয় ঋণ পরিশোধের জন্য বিবেচনা করতে হবে। অভ্যন্তরীণ সম্পদের একটি ক্রমবর্ধমান অংশ দেশি ও বিদেশি ঋণের মূল ও সুদ পরিশোধে ব্যবহার করা হচ্ছে। ২০২৪ সাল আমাদের জন্য কঠিন হবে উল্লেখ করে সিপিডির ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, নীতি নির্ধারকেরা প্রায়ই বলেন- অর্থনীতিবিদেরা ঠিকমত বিশ্লেষণ করতে পারেন না, ভবিষ্যতও বলতে পারেন না। উচ্চ পর্যায়ের নীতি নির্ধারকরা পেশাদার অর্থনীতিবিদদের নিয়ে প্রায়শই শ্লেষাত্মক ও ব্যাঙ্গাত্মক কথা বলেন। আজ থেকে দুই বছর আগে সিপিডিতে বসেই আমি বলেছিলাম, ২০২৪ সাল আমাদের জন্য কঠিন হবে। সেখানে দায়-দেনা পরিশোধে বড় ধরনের ধাক্কা আসতে পারে। ২০২৫ সাল থেকে ঋণ পরিশোধে অস্বস্তি শুরু হবে। ২০২৬ সালে এটা আরও বাড়বে। ঋণের হিসাবে গাফলতি আছে। এ হিসাবে এখনো অনেক কিছু বিবেচনায় নেওয়া হয়নি। বৈদেশিক ও অভ্যন্তরীণ ঋণ প্রসঙ্গে ড. দেবপ্রিয় বলেন, যদি ১০০ শতাংশ ঋণ নেওয়া হয়ে থাকে, তবে তার ৮০ শতাংশ সরকারের আর ২০ শতাংশ ব্যক্তিখাতের।  বিদেশের তুলনায় সরকার দেশের ভেতর থেকে দ্বিগুণ ঋণ নিচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, সরকার তো দেশের ভেতরেও ঋণ নিচ্ছে। সেই ঋণের পরিমাণ কত? যে ঋণ আমরা বিদেশ থেকে নিই, তার দ্বিগুণ আমরা দেশ থেকে নিই। সরকারের এখন যে ঋণের পরিমাণ তার দুই-তৃতীয়াংশ অভ্যন্তরীণ ঋণ, সেটিই বড় বিষয়। সরকারের দায়-দেনা পরিস্থিতি বুঝতে হলে বৈদেশিক ঋণের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ ঋণও দেখতে হবে। বৈদেশিক ঋণের কারণে মাথাপিছু দায়-দেনা যদি ৩১০ ডলার হয়, অভ্যন্তরীণ ঋণ যোগ করলে সেটা বেড়ে দাঁড়াবে প্রায় ৮৫০ ডলার। আমাদের উদ্বেগের যথেষ্ট কারণ রয়েছে জানিয়ে তিনি এরপর বলেন, ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা এমন জায়গায় পৌঁছেছে যে, রেভিনিউ বাজেট থেকে উন্নয়ন প্রকল্পকে অর্থায়ন করতে একটা পয়সাও দিতে পারে না। আমরা প্রতারণামূলক বাস্তবতা বা ইউলিসিভ রিয়েলিটিতে আছি। শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশও স্বল্প মেয়াদি ঋণের ফাঁদে পড়ছে দাবি করে সিপিডির চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ প্রফেসর রেহমান সোবহান বলেন, দেশের মেগা অবকাঠামো প্রকল্পগুলো বিদেশি ঋণে করা হচ্ছে। এসব প্রকল্পে প্রয়োজনের চেয়ে ২০ থেকে ৫০ শতাংশ বেশি ব্যয় হচ্ছে। শ্রীলংকা স্বল্পকালীন ঋণের ফাঁদে পড়েছিল। রপ্তানি কমে আসায় এসব ঋণ যথাযথভাবে পরিশোধ করতে পারেনি দেশটি। আফ্রিকার কিছু দেশেও এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশ তেমন অবস্থানে নেই। কিন্তু দেশে স্বল্প মেয়াদি ঋণের পরিমাণ বাড়ছে।  
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:৪৯

রাজস্ব ঘাটতি হতে পারে ৮২ হাজার কোটি টাকা : সিপিডি
সরকার ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে বড় অংকের রাজস্ব ঘাটতির মুখোমুখি হতে যাচ্ছে বলে মনে করছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। গত ছয় মাসের রাজস্ব আদায়ের চলমান ধারা পর্যবেক্ষণ করে অর্থবছর শেষে ৮২ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। শনিবার (১৬ মার্চ) ধানমন্ডিতে সিপিডি কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানান প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন। ফাহমিদা খাতুন বলেন, এমন একটা সময় বাজেট প্রণয়ন হতে যাচ্ছে যখন সামষ্টিক অর্থনীতি নেতিবাচক ধারায় রয়েছে। দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ব্যাংকের তারল্য সংকট, বাজেট বাস্তবায়নে নিম্ন ও স্লথ গতি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিম্নগামী এবং রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স নিচের দিকে। এই প্রেক্ষিতে আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা যেটা আমরা দেখতে চাই বিশেষ করে উচ্চ প্রবৃদ্ধি ও নিম্ন মূল্যস্ফীতিসহ অন্যান্য সূচক যেখানে থাকার কথা সেটা নেই বরং চরমভাবে চাপের মুখে পড়েছে। এর কারণ আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ দুটোই। তিনি বলেন, বাজেট প্রণয়ন হয় এক বছরের জন্য। বাজেটে যে নির্দেশনা থাকবে সেগুলো যেন চ্যালেঞ্জগুলো মেটাতে পদক্ষেপ নিতে পারে। মূল্যস্ফীতির চাপ কমানো, টাকার বিনিময় হার স্থিতিশীলতা রাখা ও দরিদ্র মানুষের স্বার্থের দিকে নজর দিতে হবে। তিনি আরও বলেন, আগামী ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের মূল বাজেটই হবে- কীভাবে সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা যায়। ওই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করে কীভাবে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করা যায়, সেটা বড় বিষয়। যেমন, গত ছয় মাসের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৬ দশমিক ৩ শতাংশ। কিন্তু ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রাপ্তি মাত্র ১৩ দশমিক ৯ শতাংশ। আমরা যদি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে চাই, তাহলে বাকি ৬ মাসে রাজস্ব আহরণে ৫৪ দশমিক ৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হবে, যা অত্যন্ত কঠিন বিষয়। বিগত দিনের ধারা লক্ষ্য করলে দেখা যায়, রাজস্ব ঘাটতি আগের মতোই চলমান থাকবে যার পরিমাণ ৮২ হাজার কোটি টাকা হবে বলে মনে করছি। ফাহমিদা খাতুন বলেন, সরকারি ব্যয়ে সংযম লক্ষ্য করছি। ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যয় ২৫ দশমিক ৫ শতাংশ দেখতে পাচ্ছি। গত বছর ২৭ শতাংশের মতো ছিল। যেখান থেকে আরও কমেছে। নিজস্ব আর্থিক ব্যবস্থা ও আইএমএফের পরামর্শে ব্যয় কমেছে। ওই সময় বাজেট ঘাটতি বেশ কমেছে, বাজেট ঘাটতি ৭ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকা। যেখানে গত অর্থবছরের এই সময়ে ঘাটতি ছিল ২০ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। আর বাজেট ঘাটতি পূরণে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে ঋণ নেওয়া হয়েছে। এর ফলে ব্যক্তিখাতে ঋণ প্রবাহ কমে গেছে। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত আমরা দেখতে পাচ্ছি মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের বেশি ছিল। যেখানে খাদ্য মূল্যস্ফীতি শহর ও গ্রামে দুটো জায়গায় বেশি ছিল। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংকের পদক্ষেপ খুব বেশি প্রভাব ফেলতে পারেনি। তিনি আরও বলেন, সরকারি ব্যয় কোথায় করব, প্রাধিকার পরিষ্কার করতে হবে। বাজেটে মূল্যস্ফীতির চাপ মাথায় রেখে সেখান থেকে রেহাই দেওয়ার বিষয়টি মনে রাখা উচিত। পণ্যমূল্য কমাতে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দ ও অর্থব্যবহার বাড়ানো প্রয়োজন। সেইসঙ্গে মুদ্রানীতি ও রাজস্ব নীতির মধ্যে সমন্বয় করতে হবে।
১৬ মার্চ ২০২৪, ১৬:২৮

ব্যবসায় বড় বাধা দুর্নীতি: সিপিডি
সীমাহীন দুর্নীতি, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ও বৈদেশিক মুদ্রার সংকটকে ব্যবসা বাণিজ্যে প্রসারে প্রতিবন্ধকতা বলে মনে করছেন উদ্যোক্তারা। তবে দুর্নীতিকে সবচেয়ে বড় বাধা বলছেন তারা। বেসরকারি সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) জরিপে এসব তথ্য উঠে এসেছে। আর দুর্নীতির লাগাম টানতে ১০ দফা পরামর্শ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) ধানমন্ডির সিপিডি কার্যালয়ে ‘বাংলাদেশ ব্যবসায় পরিবেশ ২০২৩’ উদ্যোক্তা জরিপের ফলাফল প্রকাশ করে সিপিডি। প্রতিষ্ঠানটির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম প্রতিবেদনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। সিপিডি জানায়, দেশে ব্যবসার পরিবেশ জানতে ঢাকা, সাভার ও গাজীপুরের ৭১ জন উদ্যোক্তার ওপর জরিপ চালানো হয়। এতে শীর্ষ তিনটি সমস্যাসহ মোটা দাগে ১৭টি সমস্যা চিহ্নিত করা গেছে। সেগুলো হচ্ছে- অপর্যাপ্ত অবকাঠামো, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, অর্থায়নের সীমাবদ্ধতা, জটিল কর নীতি, বারবার নীতি পরিবর্তন, দক্ষ শ্রমশক্তির অভাব, উদ্ভাবনের সক্ষমতায় ঘাটতি, শ্রমশক্তিতে দুর্বল নৈতিকতা, উচ্চ করহার, জলবায়ু পরিবর্তন, সরকারের অস্থিতিশীলতা, অপরাধ ও চুরি, বিধিনিষেধমূলক শ্রম আইন ও দুর্বল স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি জানায়, ছোট ছোট সরকারি সেবার ক্ষেত্রে ৮৫ শতাংশ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমস্যায় পড়লেও বড় ব্যবসায়ীদের সব ক্ষেত্রে সমস্যা কিছুটা কম। এছাড়া শতভাগ বড় ব্যবসায়ীর জন্য প্রধান সমস্যা দুর্নীতি, মাঝারি ৬১ শতাংশ ব্যবসায়ী দুর্নীতিকে সমস্যা মনে করছেন এবং ৫৬ শতাংশ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী দুর্নীতিকে সমস্যা বলে চিহ্নিত করেছেন।  সিডিপির পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম জানান, আমাদের জরিপে ৬৭ শতাংশের বেশি ব্যবসায়ী দুর্নীতিকে ব্যবসার সবচেয়ে বড় বাধা মনে করেন। ফলে, অনেক সম্ভাবনা থাকলেও প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় অনেক পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ। সেই সঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে অস্থিতিশীলতা বড় ব্যবসায়ীদের বেশি প্রভাবিত করেছে। গবেষকদের বরাত দিয়ে ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, সরকারি সংস্থার সেবা পেতে ঘুষ দুর্নীতি ঠেকানো না গেলে ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসার চ্যালেঞ্জিং হবে। নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহের অভাব, লাগামহীন মূল্যস্ফীতি ও আয় বৈষম্য আগামী দিনে বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হবে। এসব বিবেচনায় এখন থেকেই সঠিক পরিকল্পনা নিতে হবে। ব্যবসা বাণিজ্যে এমন পরিবেশ থেকে উত্তরণে ও দুর্নীতির লাগাম টানতে প্রতিটি সরকারি দপ্তরে ন্যায়পাল নিয়োগসহ ১০ দফা পরামর্শ সিপিডির। সেগুলো হচ্ছে- ব্যবসায় বাণিজ্যের পরিবেশের উন্নতিতে বিভিন্ন সরকারি কার্যালয়ের ১০০ দিন, ১ বছর, ৩ বছর ও ৫ বছরের পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন; ন্যায়পাল কার্যালয় স্থাপন; সীমিত সময়ের জন্য খাত ভিত্তিক কিছু কমিশন গঠন ইত্যাদি।
১৭ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:৪৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়