• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
মায়ের ইচ্ছাতেই সিঙ্গাপুরে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন মিম
প্রতি বছরই ঈদের আনন্দে মেতে ওঠেন চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা মিম। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। তাই তো ঈদের ছুটি কাটাতে পরিবার নিয়ে সিঙ্গাপুরে উড়াল দিয়েছেন তিনি।   এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ভ্রমণ করতে সবসময়ই ভালো লাগে আমার। সুযোগ পেলেই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ঘুরতে বের হয়ে যাই। তাছাড়া যে কো নো উৎসবে পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে ঘুরতে বেশি ভালো লাগে। প্রথমবারের মতো এবার আমরা পরিবারসহ সিঙ্গাপুরে ঈদ করতে যাচ্ছি।  মায়ের ইচ্ছেতেই সিঙ্গপুরে গেছেন জানিয়ে মিম বলেন, মায়ের ইচ্ছাতেই সিঙ্গপুরে ঈদের ছুটি কাটানোর প্ল্যান করা হয়েছে। কারণ আমার মা-বাবাই আমার পৃথিবী। তাদের ইচ্ছেপূরণে আমি সর্বোচ্চ করার চেষ্টা করি।  তাই তারা যখন যেখানে ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন, আমি নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি। সবাই আমাদের জন্য প্রার্থনা করবেন সফরটি যেন আনন্দময় ও নিরাপদ হয়।   জানা গেছে, এবার পরিবারের মোট ১১ জন সদস্যকে নিয়ে সিঙ্গাপুরে গিয়েছেন মিম। মূলত ছুটির সময়টা পরিবারের সঙ্গে একান্তে কাটানোর জন্যই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।      
১১ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৪৪

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে সোহেল রানা
ঢাকাই সিনেমার এক সময়ের দাপুটে অভিনেতা মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা। অভিনেতার পাশপাশি তিনি একজন প্রযোজক ও পরিচালকও। রোবাবার (২৪ মার্চ) রাতের ফ্লাইটে সিঙ্গাপুর গেছেন তিনি। রুটিন চেক-আপের পাশাপাশি সেখানে চোখের চিকিৎসা করাবেন। যাওয়ার আগে গণমাধ্যমকে সোহেল রানা বলেন, আমার জন্য দোয়া করবেন। একদিন বিশ্রাম নিয়ে তারপর চিকিৎসকের কাছে যাব। খুব একটা সমস্যা নেই। আশা করছি এক সপ্তাহ চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরতে পারব। দীর্ঘদিন ধরে চোখের নানা সমস্যায় ভুগছেন সোহেল রানা। এর আগেও সিঙ্গাপুর গিয়েছিলেন চোখের চিকিৎসার জন্য। ১৯৭২ সালে চলচ্চিত্র প্রযোজক হিসেবে চিত্রজগতে প্রবেশ করেন সোহেল রানা। চাষী নজরুল ইসলামের পরিচালনায় বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র ‘ওরা ১১ জন’ সিনেমাটি প্রযোজনা করেন তিনি। তিনি অভিনয় শুরু করেন ১৯৭৩ সালে। কাজী আনোয়ার হোসেনের মাসুদ রানা সিরিজের একটি গল্প অবলম্বনে ‘মাসুদ রানা’ সিনেমায় নায়ক হিসেবে তিনি আত্মপ্রকাশ করেন। ওই সিনেমার মাধ্যমে তিনি পরিচালক হিসেবেও যাত্রা শুরু করেন।
২৫ মার্চ ২০২৪, ১৫:২৪

সিঙ্গাপুরে শীর্ষ কর্মকর্তার সঙ্গে বাংলাদেশি প্রবাসীর আবেগঘন মুহূর্ত ভাইরাল (ভিডিও)
সোনা মিয়া নামে এক প্রবাসী বাংলাদেশি এখন দেশ-বিদেশের সংবাদমাধ্যমে শিরোনাম। প্রিয় কোম্পানি ছেড়ে আসার সময় তিনি কোম্পানিটির শীর্ষ কর্মকর্তাকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পরেন, আবেগঘন ওই মুহূর্তের ভিডিওটি এখন ঘুরে বেড়াচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) বিদায়ী অনুষ্ঠানের একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন সোনা মিয়ার একজন সহকর্মী। ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন যে, সোনা মিয়া ৩২ বছর সিঙ্গাপুরে থাকার পর এসওয়াইসি-তে কাজ করার ২৭ বছর স্মরণে এই বিদায়ী অনুষ্ঠান। জানা যায়, ৬০ বছরের সোনা মিয়া সংসার চালাতে দীর্ঘ ৩২ বছর কাজ করেছেন সিঙ্গাপুরে। এর মধ্যে ২৭ বছর ধরে তিনি কাজ করেছে এসওয়াইসি (SYC) কোম্পানিতে। বহু বছর সেখানে কাজ করার পর তিনি বাংলাদেশে ফিরে পরিবারের সঙ্গে বসবাসের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আর তাই তার কোম্পানি তার জন্য একটি বিদায়ী অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। যেখানে অন্যান্য সহকর্মীদের মধ্যে কোম্পানিটির শীর্ষ কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন। এ সময় সোনা মিয়ার সহকর্মীরা তার অক্লান্ত পরিশ্রমের জন্য প্রশংসা এবং তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। সে সময় এসওয়াইসি কোম্পানিটির একজন শীর্ষ কর্মকর্তাকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পরেন এবং তার বসও তাকে জড়িয়ে ধরেন। সোনা মিয়ার মতো তাকেও অশ্রুশিক্ত হতে দেখা গেছে।  নেটিজেনদের অনেকেই এসওয়াইসি’র কর্মীদের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য এর প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। কোম্পানিগুলোর তাদের কর্মীদের, বিশেষ করে বিদেশি এবং দীর্ঘ সময়ের কর্মীদের সঙ্গে এভাবেই ব্যবহার করা উচিত বলেও মন্তব্য করেছেন নেটিজেনরা।  অনুষ্ঠানে সোনা মিয়ার সময়কে স্মরণ করার জন্য এসওয়াইসি'র কর্তারা তাকে আন্তরিক বিদায়ী অনুষ্ঠানের পাশাপাশি একটি সোনার চেইন এবং বোনাসসহ অন্যান্য অনেক কিছু উপহার দিয়েছিলেন। ভিডিওটি দেখতে ক্লিক করুণ। 
২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:২৪

সিঙ্গাপুরে যেভাবে চোখের চিকিৎসা নিবেন সাকিব
চোখের চিকিৎসার জন্য দুপুরে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্যে দেশ ছেড়েছে সাকিব আল হাসান। এর আগে লন্ডনে চিকিৎসা করলেও সমস্যার সমাধান না হওয়ায়, এবার তাকে সিঙ্গাপুর পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। সোমবার (২২ জানুয়ারি) সিঙ্গাপুরের র‍্যাফেলস আই সেন্টারে অ্যাপয়েন্টমেন্ট রয়েছে সাকিবের। সেখানকার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শের ওপর নির্ভর করছে চোখের চিকিৎসায় কোন পথে যাবেন এই টাইগার অধিনায়ক। বিপিএলের প্রথম ম্যাচ খেললেও পরের তিন ম্যাচ মিস করবে বলে জানিয়েছে রংপুর রাইডার্সের সিইও ইশতিয়াক সাদেক। এর আগে ভারত ও লন্ডনে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখালেও জানা গেছে, দুই জায়গার চিকিৎসকদের মতামতে মিল যেমন আছে, আছে কিছু ভিন্নতাও। তবে সমস্যা সম্পর্কে সাকিব যেটা বলেছেন, সব চিকিৎসকের পর্যবেক্ষণও একই কথা বলছেন। অতিরিক্ত মানসিক চাপে থাকলে তার চোখের রেটিনার নিচে একধরনের তরল পদার্থ জমছে, যেটা ঝাপসা করে দিচ্ছে দৃষ্টি। চিকিৎসাবিজ্ঞানের তত্ব অনুসারে চোখের এ ধরনের সমস্যা সেন্ট্রাল সেরস কোরিওরেটিনোপ্যাথি বা সিএসসি নামে পরিচিত। কারও চোখে এ ধরনের সমস্যা থাকলে সেটা যেকোনো সময়ই অনুভূত হতে পারে। তবে সাকিবকে এটি বেশি ভোগাচ্ছে ব্যাটিংয়ের সময়। এ ধরনের সমস্যার চিকিৎসা হতে পারে ইনজেকশন, লেজার, ওষুধ সেবনের মাধ্যমে এবং অনেক সময় লাগতে পারে অস্ত্রোপচারও। আবার কারও কারও ক্ষেত্রে বড় কোনো চিকিৎসা ছাড়াই সেরে যায়। তবে সেটি সময়সাপেক্ষ। সাকিবের চোখের চিকিৎসার পরের ধাপ কি হবে এই বিষয়ে বিসিবির প্রধান চিকিৎসক দেবাশীষ চৌধুরী বলেন, সাকিবের অ্যাপয়েন্টমেন্ট রয়েছে। সিঙ্গাপুরের চিকিৎসকের পরামর্শের ওপর ভিত্তি করে আমরা তার চিকিৎসার ব্যাপারে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।  
২১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:০৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়