• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
নওগাঁয় ভুয়া সিআইডি কর্মকর্তা গ্রেপ্তার 
নওগাঁ ধামুরহাটে ভুয়া সিআইডি কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে প্রতারণার অভিযোগে রেজওয়ানুল আহমেদ পিয়াল (২৫) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।   বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার রুপনারায়নপুর গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।  গ্রেপ্তারকৃত রেজওয়ানুল আহমেদ পিয়াল বগুড়া জেলার আদমদিঘী উপজেলার রিয়াজ আহমেদের ছেলে। ভুক্তভোগী মানুয়েল তপন বলেন, ভয়ভীতি দেখিয়ে বিকাশ এবং নগদের মাধ্যমে ২৯ হাজার ৫৩৮ টাকা গ্রহণ করে এবং আরও টাকা দাবি করলে স্থানীয় জনতা এই ভুয়া সিআইডি পুলিশ কর্মকর্তাকে চ্যালেঞ্জ করে ধামইরহাট থানায় খবর দেয়। বেশকিছু দিন ধরে আমার মতো এলাকার অন্য লোকজনের কাছেও বিভিন্ন ফন্দি এঁটে প্রতারণা করে এই প্রতারক। পরে থানার এসআই পরিতোষ চন্দ্র সরকার সঙ্গীয় কনস্টেবল মো. ইকবাল হোসেন, মো. নুর ইসলাম ও মো. ফরহাদ হোসেন গিয়ে ভুয়া সিআইডি কর্মকর্তা পরিচয়দানকারী প্রতারক রেজওয়ানুল আহমেদ পিয়ালকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে। ধামইরহাট থানার অফিসার ইনচার্জ মো. বাহাউদ্দিন ফারুকি বলেন, ভুয়া সিআইডি কর্মকর্তা পরিচয়দানকারী প্রতারক রেজওয়ানুল আহমেদ পিয়াল বিভিন্ন সময় সিআইডি কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে প্রতারণা করতেন। সিআইডি কর্মকর্তার পরিচয় দিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়াও ভুয়া পরিচয় দিয়ে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদা নিতেন তিনি। তার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ মামলা দায়ের হয়েছে। 
২১ ঘণ্টা আগে

মাদক কারবারে সংশ্লিষ্ট বদির দুই ভাই, জানালো সিআইডি 
মাদক কারবারের মাধ্যমে সম্পদ গড়ার বিষয় তদন্ত করতে গিয়ে টেকনাফের সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান বদির দুই ভাই আমিনুর রহমান ও আব্দুর শুক্কুরের সংশ্লিষ্টতার তথ্য পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। বুধবার (১৭ এপ্রিল) সিআইডি সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সিআইডি প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়ার কাছ থেকে এ তথ্য জানা যায়। সিআইডি প্রধান বলেন, মাদক মামলার মানি লন্ডারিং সংক্রান্ত বিষয়ে তদন্ত করতে গিয়ে টেকনাফের সাবেক এমপি আব্দুর রহমান বদির দুই ভাই আমিনুর রহমান ও আব্দুর শুক্কুরের সংশ্লিষ্টতা পেয়েছি। এখন পর্যন্ত আমরা ওই পরিবারের অবৈধভাবে অর্জিত ৬ দশমিক ৯ একর সম্পত্তি শনাক্ত করেছি, আরও সম্পত্তির সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে। বিষয়টি এখনো তদন্তাধীন। তিনি বলেন, বদির বিরুদ্ধেও যদি আমরা সাক্ষ্য-প্রমাণ পাই, তাহলে ছাড় দেওয়া হবে না। যার বিরুদ্ধেই তথ্য প্রমাণ পাবো তাকেই ধরা হবে। শুধু বদিই নয়, পর্যায়ক্রমে মাদকের সব গডফাদারকে আইনের আওতায় আনা হবে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, মাদক ব্যবসার মাধ্যমে যারা অবৈধভাবে সম্পদ ও অর্থবিত্তের মালিক হয়েছে তাদের অবৈধ সম্পদ আইনি প্রক্রিয়ায় সরকারি কোষাগারে চলে যাবে।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৩১

প্রতারণা করে গড়া অর্থ-সম্পদ সব ফ্রিজ হবে : সিআইডি প্রধান
যারা প্রতারণা করে গাড়ি-বাড়ি করছে এবং বিদেশে অর্থপাচার করছে তাদের নামে মানি লন্ডারিংয়ের মামলা হবে। সেই সঙ্গে তাদের সব সম্পদ, টাকা, ব্যাংকে জমাকৃত অর্থ ফ্রিজ করা হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) মালিবাগে সিআইডির প্রধান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। টাকা পাচারের বিষয়ে সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া বলেন, যারা প্রতারণা করে মানুষের অর্থ হাতিয়ে নিয়ে টাকা পাচার করছে আমরা তাদের কাউকে ছাড় দেবো না। এরই মধ্যে আমরা বেশ কিছু ঘটনায় এমন অর্থ ফ্রিজ করেছি। এখনও আরও কিছু কাজ চলছে। তিনি বলেন, আমরা দেখছি যারা প্রতারক তারা প্রতারণার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পর সেই টাকা আর রাখেন না। এমনটাই হয়েছে লাগেজ ভর্তি ডলার পাঠানোর কথা বলে প্রায় ২ কোটি ৩১ লাখ টাকা আত্মসাৎকারী মূলহোতার ক্ষেত্রে। চক্রটি মানুষকে নানা প্রলোভন দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিতো। ভার্চুয়াল টোপ থেকে সাবধান হওয়ার জন্য সবাইকে অনুরোধ করে সিআইডি প্রধান বলেন, ইদানীং যে কোনো ব্যক্তিকে ফোন করে অথবা ফেসবুকে বিনা বিনিয়োগে অর্থ কামানো যায় বলে প্রলোভন দেখাচ্ছে। তারা আপনাকে ফোন করে বলবে ৩০০ টাকা বিনিয়োগ করলে ৬০০ টাকা পাবেন, বাসায় বসে বিনা পুঁজিতে লাভবান হবেন, নানা কথা বলে আকৃষ্ট করছে। তাদের ফাঁদে পা দিলেই তারা একটি লিংক পাঠায়। তাতে ক্লিক করলে তারা আপনাকে টোপ হিসেবে কিছু টাকা দিচ্ছে এরপর সেই লিংক বন্ধ করে দিচ্ছে। পরে জিম্মি করে টাকা আদায় করছে চক্রটি। চক্রটির সঙ্গে বিদেশি একটি চক্র জড়িত। আমরা তাদের নিয়ে কাজ করছি। লাগেজ ভর্তি ডলার পাঠানোর কথা বলে ২ কোটি ৩১ লাখ টাকা আত্মসাৎ সুমন আল রেজা (৪০)। বাংলাদেশেই থাকেন। তার সঙ্গে প্রতারক চক্রের ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচয় হয়। পরিচয়ের এক পর্যায়ে প্রতারক চক্রের একজন সদস্য নিজেকে ফ্লোরিডা সিটি ব্যাংকের কর্মকর্তা হিসেবে পরিচয় দিয়ে বলেন, ফ্লোরিডা সিটি ব্যাংকের একজন ক্লাইন্টের ৬০ লাখ ডলার ডিপোজিট রয়েছে। সেই অর্থ ডলারে আনতে তাকে খরচ দিতে হবে। যার পরিমাণ প্রায় ১ কোটি টাকা। রেজা প্রলোভনে পড়ে তার বোন-দুলাভাইয়ের কাছ থেকে ৭০ লাখ টাকা নেন। এরপর সেই টাকা পাঠান প্রতারক চক্রের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে। এরপর সেই টাকা তুলে নেয় চক্রটি। এভাবে বিভিন্নজনকে ডলার পাইয়ে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়েছে চক্রটি। তবে শেষ রক্ষা হয়নি। চক্রটির মূলহোতাসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে সিআইডির সাইবার ইউনিট। গ্রেফতাররা হলেন- সোহেল আহমেদ অপু (২৮), ইব্রাহিম (৩০) ও আকাশ (২৪)। তাদের মধ্যে মূলহোতা তপুকে বুধবার রাতে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয়। বাকি দুজনকে গত মাসে বিভিন্ন সময়ে গ্রেফতার করে সিআইডি। তাদের দেওয়া তথ্যমতে, তপুকে গ্রেপ্তার করা হয়। তপু মিরপুরের আব্দুল মান্নানের ছেলে। সংবাদ সম্মেলনে সিআইডির প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া জানান, সুমন আল রেজার সঙ্গে প্রতারক চক্রের ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচয় হয়। পরিচয়ের এক পর্যায়ে প্রতারক চক্রের এক সদস্য নিজেকে ফ্লোরিডা সিটি ব্যাংকের কর্মকর্তা হিসেবে পরিচয় দিয়ে বলেন, ফ্লোরিডা সিটি ব্যাংকের একজন ক্লাইন্টের ৬০ লাখ ডলার ডিপোজিট রয়েছে। সেই ব্যক্তি গত ২০১০ সালের ১ ডিসেম্বর মারা গেছেন। কিন্তু তার কোনো ওয়ারিশ নেই। এরপর প্রতারক সুমন আল রেজাকে প্রতারক ব্যাংক ক্লায়েন্টের ওয়ারিশ হওয়ার জন্য প্রলুব্ধ করেন। তার ডিপোজিট করা টাকা উত্তোলনের পর দুজনে সমানভাগে ভাগ করে নেওয়ার প্রস্তাবও দেন তাকে। এরপর প্রতারক চক্রটি সুমন আল রেজার কাছে লাগেজ ভর্তি ডলার কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পাঠানো চার্জ বাবদ ৯ লাখ ৭০ হাজার টাকা দাবি করেন। সেই টাকা দেওয়ার পর প্রতারক চক্রটি ফেডারেল ট্যাক্স হিসাবে ৫৫ হাজার ডলার (৬১ লাখ ৬৫ হাজার টাকা) দাবি করে। এবার রেজা লাগেজ ভর্তি ডলারের প্রলোভনে পড়ে যান। সেই প্রতারক চক্রের কথামতো বাংলাদেশ ফেডারেল ট্যাক্স হিসাবে ৫৫ হাজার ডলার (৬১ লাখ ৬৫ হাজার টাকা) গোল্ডেন লজিস্টিক এন্টারপ্রাইজের ডাচ বাংলা ব্যাংক ঢাকার মিরপুর-১০ শাখায় পাঠিয়ে দেয়। রেজা অ্যাকাউন্ট চেক করে দেখতে পান তার অ্যাকাউন্টে কোনো ডলারই ঢোকেনি। তিনি বুঝতে পারেন প্রতারণার শিকার হয়েছেন। এ ঘটনায় গত বছর ১৭ ডিসেম্বর উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি মামলা করেন। ওই মামলায় তপুসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১৪ মার্চ ২০২৪, ১৯:২৩

বেইলি রোডে আগুনের সূত্রপাতের ধারণা পেয়েছে সিআইডি
রাজধানীর বেইলি রোড ট্রাজেডির ঘটনায় ইলেকট্রিক কেতলি ও গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়া। তিনি বলেছেন, ঘটনাস্থল থেকে ১৫টির বেশি আলামত সংগ্রহ করেছে সিআইডির ফরেনসিক টিম। সেগুলো পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়েছে। আগামী সপ্তাহে স্পষ্ট হবে আগুনের নেপথ্যে কী ছিল কারণ। তবে অগ্নিকাণ্ডটি গ্যাস সিলিন্ডার থেকে সূত্রপাতের সম্ভাবনাই বেশি বলে মনে করেন তিনি। বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) রাজধানীর মালিবাগে সিআইডি সদরদপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।  সিআইডি প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়া বলেন, বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ড নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিস যখন সব কাজ শেষ করে আগুন নিভিয়েছে তখন সিআইডির একাধিক টিম সেখানে কাজ করেছে। সেখানে সিআইডির ফরেনসিক টিম, ডিএনএ টিম ও কেমিক্যাল টিম কাজ করেছে। বেশ কিছু আলামত সংগ্রহ করে পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়েছে। দু-এক দিনের মধ্যেই রিপোর্ট পাওয়া যাবে। সিআইডি প্রধান বলেন, প্রাথমিকভাবে আমরা যেটা জানতে পেরেছি, গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুনের সূত্রপাতের সম্ভাবনাই বেশি। কেমিক্যালের আলামতও পরীক্ষা করা হচ্ছে। এর কারণ হচ্ছে সেখানে বিস্ফোরকজাতীয় কিছু ছিল কি না। আলামত পরীক্ষার প্রতিবেদনের অপেক্ষায় আছি। রিপোর্ট পেলেই নিশ্চিত হবে আগুনের কারণ। গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে আগুন লাগে। ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ১২ জনকে। এ ঘটনায় স্বরাষ্ট্র সুরক্ষা সচিবের নেতৃত্বে উচ্চ পর্যায়ের একটি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করে দেন হাইকোর্ট। কমিটি চার মাসের মধ্যে বেইলি রোডে আগুনের কারণ অনুসন্ধান করবে এবং কারা এর জন্য দায়ী, তা খুঁজে বের করবে। এ ছাড়া রাজধানীর ভবনগুলোতে অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা কেমন হবে, তার সুপারিশ করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করবে এ কমিটি।
০৭ মার্চ ২০২৪, ১৮:০৭

বেইলি রোডে আগুন / ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি
রাজধানীর বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে আগুন লাগার ঘটনায় গুরুত্বপূর্ণ কিছু আলামত সংগ্রহ করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।  শুক্রবার (১ মার্চ) সকাল থেকে আলামত সংগ্রহ করা হচ্ছে। সরেজমিনে দেখা যায়, সিআইডির একটি টিম সকাল থেকে ঘটনাস্থলে আলামত সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে। সিআইডির পাশাপাশি পিবিআইয়ের দলকেও দেখা যায় আলামত সংগ্রহ করতে। এদিকে ঘটনাস্থল ঘিরে রেখেছে র‍্যাব ও পুলিশ। বেইলি রোডের যান চলাচল বন্ধ করা হয়েছে। উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে রেস্টুরেন্টটিতে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। পরে ৯টা ৫৬ মিনিটের দিকে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ফায়ার সার্ভিসের প্রথম ইউনিট। পরবর্তীতে ইউনিট বাড়ার পাশাপাশি আগুন নিয়ন্ত্রণে ৩ প্লাটুন সাধারণ আনসার ছাড়াও বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ১ প্লাটুন আনসার গার্ড ব্যাটালিয়ন (এজিবি) সদস্য মোতায়েন করা হয়। তারা ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে আগুন নিয়ন্ত্রণ ও আটকে পড়া ব্যক্তিদের উদ্ধার করতে কাজ করে। এ ছাড়াও উদ্ধার কার্যক্রমে যোগ দেয় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যরাও। একপর্যায়ে ১৩ ইউনিটের চেষ্টায় রাত ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে নিয়ন্ত্রণে আসে। রাত সোয়া ১টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে এক ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, এ ঘটনায় ৭৫ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।   
০১ মার্চ ২০২৪, ১২:৪৩

ভবনের নিচতলা থেকে আগুনের সূত্রপাত : সিআইডি
রাজধানীর বেইলি রোডের অগ্নিকান্ডের ঘটনায় ভবনের নিচতলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত পৌনে তিনটার দিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের একথা বলেন তিনি। সিআইডির প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া বলেন, ভবনের আন্ডারগ্রাউন্ড (নিচতলা) থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে আমরা জেনেছি। তবে শর্টসার্কিট না গ্যাসের কারণে হয়েছে সেটা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আলামত সংগ্রহ করে ল্যাবে ক্যামিকেল টেস্ট করা হবে। এরপর আগুন লাগার প্রকৃত কারণ জানা যাবে। সিআইডির প্রধান বলেন, আগুনের ঘটনায় মরদেহের পরিচয় শনাক্তে ডিএনএ পরীক্ষার করা হবে। এই ঘটনায় কারো যদি দায়িত্বে অবহেলা থাকে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে ভবনটিতে আগুন লাগে। এতে অন্তত ৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।
০১ মার্চ ২০২৪, ০৬:১৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়