• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
‘ডেঙ্গু মোকাবিলায় সারাদেশে প্রস্তুত হাসপাতালগুলো’
দখল ও দূষণে জর্জরিত রাজধানীর খালগুলো হচ্ছে মশার সবচেয়ে নিরাপদ আবাসস্থল। ফলে বংশবিস্তারও ঠেকানো যাচ্ছে না। স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, ডেঙ্গু মোকাবিলায় সারাদেশে প্রস্তুত রয়েছে হাসপাতালগুলো। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাসপাতালে মশক নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা রাখার পাশাপাশি ডেঙ্গুতে মৃত্যুহার কমাতে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে হবে। ঢাকা মহানগরে যত খাল রয়েছে, তার বেশির ভাগই এখন ময়লার ভাগাড়। বৃষ্টির পানি নির্গমনের পথগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় জলাবদ্ধতা যেমন বাড়ছে তেমনই বাড়ছে মশা। রাজধানীর মশার অন্যতম উৎপত্তিস্থল এসব খালে মাঝেমধ্যে পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালানো হলেও তা লোক দেখানো ছাড়া আর কিছু নয় বলে মনে করছে নগরবাসী। তাদের অভিযোগ, পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা অনেক আগে এসেছিলেন। এরপর আর তাদের দেখিনি। অথচ এখানে প্রচুর মশা। মশার কামড়ে বাচ্চাদের ডেঙ্গু হয়ে যায়। জনগণের অসচেতনতা আর সিটি করপোরেশনের উদাসীনতার বলি হচ্ছে শিশু থেকে বৃদ্ধ, সবাই। ২০০০ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত যেখানে ডেঙ্গুতে মারা যায় ৮৬৮ জন, সেখানে ২০২৩ সালে এক বছরেই মারা যায় এক হাজার ৭০৫ জন। দেশের ইতিহাসের সর্বোচ্চ সংখ্যক রোগী ভর্তি হয় হাসপাতালে। রোগীর উপচে পড়া ভিড় সামলাতে হিমশিম খেতে হয়। গত বছরের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে যন্ত্রপাতির সক্ষমতা বাড়িয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে হাসপাতালগুলো। এ বিষয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, ডেঙ্গু মোকাবিলায় শুধু রাজধানী নয়, সারাদেশেই ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ডেঙ্গু রোগের চিকিৎসার জন্য আমাদের চিকিৎসকরা এখন অভিজ্ঞ। তারা সব জানেন। তাই ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোকে সেভাবেই নির্দেশনা দেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগে

সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনায় ১৬ জন নিহত
দেশের ৮টি জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এসব ঘটনায় আরও অনেকে আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সকালে থেকে বিকেল পর্যন্ত আরটিভির প্রতিনিধিদের পাঠানো প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। ময়মনসিংহ : মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত জেলার সদর, ত্রিশাল ও তারাকান্দা উপজেলা এলাকায় এ তিনটি দুর্ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনায় একই পরিবারের তিনজনসহ আটজন নিহত হয়েছেন। কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি (তদন্ত) আনোয়ার হোসেন জানান, ময়মনসিংহ-টাঙ্গাইল মহাসড়কের ল্যাংড়াবাজার এলাকায় টাঙ্গাইলগামী বাসের পেছনে একটি মাহেন্দ্র গাড়ি ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই ওই মাহেন্দ্রের যাত্রী একই পরিবারের তিনজন মারা যান। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও সাতজন। নিহতরা হলেন, লুৎফর রহমান (৩০) তার স্ত্রী শাহনাজ (২৫) ছেলে মাহিত (২)। ঘটনাস্থলে শিশু মাহিত এবং ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর তার বাবা-মা দুইজন মারা যান। লুৎফর-শাহনাজ দম্পতির আরেক সন্তান মোজাহিদ (৬) আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। এদিকে দুপুরে ত্রিশালের বালিপাড়া রোডে বাসের ধাক্কায় দাঁড়িয়ে থাকা অটোরিকশার দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। এছাড়া তারাকান্দা উপজেলার ধোবাউড়া সড়কে দুর্ঘটনায় একজন মারা গেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। কুড়িগ্রাম :  মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে কুড়িগ্রাম-ভূরুঙ্গামারী মহসড়কে ট্রলি ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। এছাড়াও আহত হয়েছেন আরও একজন।  নিহতের নাম আব্দুর রহিম (২৮) এবং আহতের নাম আব্দুর রহমান (৩২)। তারা সম্পর্কে আপন ভাই। নিহতরা জেলার ফুলবাড়ি উপজেলার ভাঙ্গামোড় ইউনিয়নের সুজনেরকুটি গ্রামের মৃত মনছার আলীর ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ভূরুঙ্গামারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রহুল আমিন।  টাঙ্গাইল : মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) বিকেলে টাঙ্গাইলের মধুপুরে পিকআপভ্যান ও সিএনজির সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। এছাড়াও এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতের নাম ছাহেরা (৩৫)। তিনি উপজেলার কাইত কাই গ্রামের মুদি ব্যবসায়ী শাহজাহানের স্ত্রী। আহতের নাম সোয়াইব (৬)। তারা সম্পর্কে মা-ছেলে। মধুপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোল্লা আজিজুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। হিলি : মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) দুপুর ২ টার দিকে দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ মহাসড়কের মির্জাপুর নামকস্থানে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে বাবুল হোসেন (৪০) নামে এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আতিয়ার রহমান নামে আরও একজন আহত হয়েছেন। নিহত বাবুল হোসেন পার্শ্ববর্তী হাকিমপুর উপজেলার চেংগ্রাম গ্রামের মৃত রইচ আলীর ছেলে। আহত আতিয়ার একই উপজেলার নয়ানগর গ্রামের মৃত আব্বাস উদ্দিনের ছেলে। বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সুব্রত কুমার সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এছাড়াও চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ট্রাকের ধাক্কায় ২ জন ও মুন্সিগঞ্জ, বগুড়া ও গাইবান্ধায়ও ৩ জন নিহত হয়েছেন। এসব ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৬ জন।   
১০ এপ্রিল ২০২৪, ০১:১৩

সারাদেশে লাইসেন্সবিহীন হাসপাতাল ১০২৭
সারাদেশে লাইসেন্স ছাড়া বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং ব্ল্যাড ব্যাংকের সংখ্যা এক হাজার ২৭টি। আর লাইসেন্স রয়েছে ১৫ হাজার ২৩৩টি হাসপাতালের। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য এসেছে বলে রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) হাইকোর্টকে জানিয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ। এর আগে রাজধানীর বাড্ডার সাতারকুলে ইউনাইটেড হাসপাতালে খতনা করার পর চিকিৎসাধীন অবস্থা মারা যাওয়া শিশু আয়ানের ঘটনায় করা রিটে হাইকোর্টে পাঠানো এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য দিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। রোববার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর বেঞ্চ পরবর্তী শুনানির জন্য ১৮ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন রিটকারী আইনজীবী শাহজাহান আকন্দ মাসুম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়। এর আগে শিশু আয়ানের মৃত্যুর ঘটনা অনুসন্ধান করে প্রতিবেদন দিতে ১৫ জানুয়ারি নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে রুলে আয়ানের পরিবারকে কেন পাঁচ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না তা জানতে চাওয়া হয়। এ ছাড়া সারাদেশে লাইসেন্স ও অনুমোদনহীন কতগুলো হাসপাতাল রয়েছে, তার তালিকা এক মাসের মধ্যে আদালতে দাখিল করতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে (স্বাস্থ্যসেবা) নির্দেশ প্রদান করা হয়।  পরে গত ২৯ জানুয়ারি অধিদপ্তরে উপপরিচালক ডা. পরিমল কুমার পালের সই করা ১৫ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করা হয়। শিশু আয়ানের মৃত্যু নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে আসা প্রতিবেদন যুক্ত করে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এ বি এম শাহজাহান আকন্দ হাইকোর্টে রিট করেন। গত ৯ জানুয়ারি এ রিট করেন তিনি। রিটে আবেদনকারী হিসেবে যুক্ত হন শিশুটির বাবা শামীম আহমেদ। রিটের তথ্য অনুযায়ী, গত ৩১ ডিসেম্বর সুন্নতে খতনার জন্য শিশু আয়ানকে বাড্ডার সাতারকুলের ইউনাইটেড  হাসপাতালে নিয়ে যান তার অভিভাবক। পরে সকাল ৯টার দিকে শিশুটিকে অ্যানেসথেসিয়া দেওয়া হয়। তবে অনুমতি ছাড়াই ‘ফুল অ্যানেসথেসিয়া’ (জেনারেল) দিয়ে চিকিৎসক আয়ানের খতনা করান বলে অভিযোগ করা হয়। পরে জ্ঞান না ফেরায় শিশুটিকে গুলশানের ইউনাইটেড হাসপাতালে পাঠানো হয়।  সেখানকার পিআইসিইউতে (শিশু নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্র) আয়ানকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়। পরে গত ৭ জানুয়ারি মধ্যরাতে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০০:৪৯

সারাদেশে ৭০০ মেগাওয়াট লোডশেডিং
লোডশেডিংয়ের আশঙ্কার কথা আজ দুপুরে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়। আশঙ্কার কথা জানানোর দিনেই সারাদেশে প্রায় ৭০০ মেগাওয়াট লোডশেডিং হয়েছে বলে জানিয়েছে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ।       কারিগরি ত্রুটির কারণে মহেশখালী এলএনজি টার্মিনাল থেকে গ্যাস সরবরাহ কমে যাওয়ায় শনিবার সারাদেশে প্রায় ৭০০ মেগাওয়াট লোডশেডিং হয়েছে।  এদিকে এক ফেসবুক পোস্টে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় জানায়, মহেশখালীর এলএনজি টার্মিনালের ফ্লোটিং স্টোরেজ ও রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিটে কারিগরি ত্রুটির কারণে গ্যাস সরবরাহ বিঘ্নিত হচ্ছে। এ কারণে গ্যাস ভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কিছুটা কম হচ্ছে। অতি দ্রুত এই সমস্যা সমাধানে কাজ চলছে জানিয়ে মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়, এই পরিস্থিতিতে দেশের কিছু কিছু এলাকায় খুবই স্বল্প সময়ের জন্য বিদ্যুৎ বিভ্রাট হতে পারে। পাওয়ার গ্রিড কোম্পানির তথ্য অনুযায়ী, আজ দুপুরে দেশে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ৯ হাজার ৬৪০ মেগাওয়াট। এর বিপরীতে বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে ৮ হাজার ৯১৬ মেগাওয়াট। এর আগে আজ দুপুরে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় তাদের ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে জানিয়েছে, কারিগরি ত্রুটির কারণে মহেশখালীতে ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল থেকে সরবরাহে বিঘ্ন ঘটছে। এতে গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কিছুটা কমেছে। এই পরিস্থিতিতে দেশের কিছু কিছু এলাকাতে খুবই স্বল্প সময়ের জন্য বিদ্যুৎ বিভ্রাট হতে পারে। তবে সাময়িক এ সমস্যার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে সংশ্লিষ্টরা। একই সঙ্গে দ্রুত সমাধানে মন্ত্রণালয় কাজ করছে বলেও জানানো হয়। বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) মধ্যরাতে মহেশখালীতে ভাসমান এলএনজি টার্মিনালে বৈদ্যুতিক ত্রুটি দেখা দেওয়ায় চট্টগ্রাম অঞ্চলে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। গতকাল শুক্রবার দিনভর গ্যাস না পেয়ে মানুষের ভোগান্তি চরমে পৌঁছে। শনিবার সকাল থেকে সরবরাহ শুরু হয়েছে।
২০ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:৫৪

বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সারাদেশে যেমন থাকবে আবহাওয়া
সারাদেশে আগামী ৭২ ঘণ্টায় শীত, বৃষ্টি ও কুয়াশার দাপট অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।  মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) সকালে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, যার বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এ অবস্থায় মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। রাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে সাময়িকভাবে বিঘ্ন ঘটতে পারে। বুধবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় খুলনা বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি অথবা গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। রাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এ ছাড়া বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগে হালকা বৃষ্টি অথবা গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।
১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:৩৭

সারাদেশে ১৪০ কেন্দ্রে অনিয়ম, গ্রেপ্তার ৪২ : ইসি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারাদেশে ১৪০ কেন্দ্রে অনিয়মের ঘটনা ঘটেছে। গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৪২ জনকে।  রোববার (৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। অনিয়ম হওয়া ১৪০টির মধ্যে খুলনায় ২৪টি, বরিশালে ১৪টি, রংপুরে ৪টি, রাজশাহীতে আটটি, ঢাকায় ২০টি, ময়মনসিংহে ১১টি, চট্টগ্রামে ৪৫টি এবং সিলেটে ১৪টি কেন্দ্র রয়েছে। এ ছাড়া নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগে ৪২ জন গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের থেকে প্রাপ্ত তথ্য থেকে এই তালিকা করেছে ইসি।  এদিকে, সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সারাদেশে ২৯৯টি আসনে বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলে। এ সময়ে কিছু জায়গায় বিচ্ছিন্ন গোলযোগ হয়েছে। ৩০ থেকে ৩৫ জায়গায় ভোট কেন্দ্রের বাইরে ধাওয়া-পালটাধাওয়া হয়েছে। কোথাও ভোটকেন্দ্রের পাশে ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে। অনিয়মের কারণে সাতটি কেন্দ্রে ভোট বাতিল করা হয় এবং ১৫ ব্যক্তিকে জাল ভোটে সহায়তা করার জন্য দণ্ড দেওয়া হয়েছে। কারচুপি ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ তুলে ভোট বর্জন করেছেন বেশ কয়েকজন প্রার্থী। এবার নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৭ লাখ। এর মধ্যে ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন পুরুষ, ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন নারী এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারের সংখ্যা ৮৫২। মোট ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ১০৩টি। ভোটকক্ষ ২ লাখ ৬১ হাজার ৯১২টি। ভোট হচ্ছে ব্যালট পেপারে। ইসির দেওয়া তথ্যমতে, নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ভোট হয়েছে ২৯৯ আসনে। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে নওগাঁ-২ আসনের ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। নির্বাচনে ২৮টি দল অংশগ্রহণ করেছে। এর মধ্যে দলীয় প্রার্থী ১ হাজার ৫৩৪ জন এবং স্বতন্ত্র ৪৩৬ জন। নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ২৬৬ জন প্রার্থী ছিল আওয়ামী লীগের। এ ছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬৫ জন প্রার্থী দিয়েছে জাতীয় পার্টি এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৩৫ জন প্রার্থী রয়েছেন ‘সোনালী আঁশ’ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে আসা তৃণমূল বিএনপি। এদিকে বিএনপিসহ ৬০টি দল নির্বাচন বর্জন করেছে। দলটি সরকার পতনের এক দফা দাবিতে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে সফলতা না পেয়ে নির্বাচনের দুই মাস আগ থেকে হরতাল-অবরোধের পথ বেছে নেয়। এতে সরকারকে চাপে ফেলতে না পেরে ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়ে গত ২০ ডিসেম্বর ‘অসহযোগ আন্দোলনের’ ডাক দেয় দলটি। পাশাপাশি সরকারকে সকল প্রকার কর, খাজনা, পানি, গ্যাস এবং বিদ্যুৎ বিল দেওয়া স্থগিত রাখার অনুরোধ জানায় দলটি।  
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:১৭

সারাদেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট হচ্ছে : আইজিপি
সারাদেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। রোববার (৭ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার কবি নজরুল সরকারি কলেজ কেন্দ্রে ভোট পরিদর্শন শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন। আইজিপি বলেন, সারাদেশ থেকে আমাদের কাছে খবর এসেছে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দুই-একটি কেন্দ্রে বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। তিনি বলেন, সারাদেশে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে। মানুষ উৎসবের সঙ্গে ভোট দিচ্ছে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সবাই পেশাদারিত্বের সঙ্গে প্রতিটি কেন্দ্রে দায়িত্ব পালন করছে। তিনি আরও বলেন, প্রতিটি কেন্দ্রে উল্লেখযোগ্যহারে ভোটার উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে। আমরা দেশবাসীকে আশ্বস্ত করতে চাই, আপনারা নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে আসুন। ভোট প্রদান করা প্রতিটি নাগরিকের অধিকার। যারা ভোটারদের বাধা দেবে, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আইজিপি বলেন, আমরা আশা করছি সারাদেশে মানুষ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে। যদি কোনো ভোটার নাশকতার বা কোনো হয়রানির শিকার হন, তারা যদি ৯৯৯-এ কল করেন, আমরা সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেব। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান ও ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদসহ পুলিশের অন্যান্য সদস্যরা। ইসির দেওয়া তথ্যমতে, নির্বাচন ঘিরে সারাদেশে পাঁচ লাখ ১৬ হাজার আনসার, এক লাখ ৮২ হাজার ৯১ পুলিশ, ৪৬ হাজার ৮৭৬ বিজিবি, দুই হাজার ৩৫০ কোস্টগার্ড এবং ৭০০ এর বেশি র‌্যাব টহলে থাকবে। তাদের সঙ্গে ভোটের মাঠে থাকবে সশস্ত্র বাহিনী। এ ছাড়া আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের সদস্যরাও মাঠে থাকবে। প্রতিকেন্দ্রে থাকবেন ১৫ থেকে ১৭ জন নিরাপত্তা সদস্য। এবার নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৭ লাখ। এর মধ্যে ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন পুরুষ, ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন নারী এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারের সংখ্যা ৮৫২। মোট ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ১০৩টি। ভোটকক্ষ ২ লাখ ৬১ হাজার ৯১২টি। ভোট হচ্ছে ব্যালট পেপারে। এবারের নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ভোট হবে ২৯৯ আসনে। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে নওগাঁ-২ আসনের ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। নির্বাচনে ২৮টি দল অংশগ্রহণ করেছে। এর মধ্যে দলীয় প্রার্থী ১ হাজার ৫৩৪ জন এবং স্বতন্ত্র ৪৩৬ জন। নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ২৬৬ জন প্রার্থী দিয়েছে আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬৫ জন প্রার্থী দিয়েছে জাতীয় পার্টি এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৩৫ জন প্রার্থী রয়েছেন ‘সোনালী আঁশ’ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে আসা তৃণমূল বিএনপি। এদিকে বিএনপিসহ ৬০টি দল নির্বাচন বর্জন করেছে। দলটি সরকার পতনের এক দফা দাবিতে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে সফলতা না পেয়ে নির্বাচনের দুই মাস আগ থেকে হরতাল-অবরোধের পথ বেছে নেয়। এতে সরকারকে চাপে ফেলতে না পেরে ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়ে গত ২০ ডিসেম্বর ‘অসহযোগ আন্দোলনের’ ডাক দেয় দলটি। পাশাপাশি সরকারকে সকল প্রকার কর, খাজনা, পানি, গ্যাস এবং বিদ্যুৎ বিল দেওয়া স্থগিত রাখার অনুরোধ জানায় দলটি।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:৪৯

সারাদেশে ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা বাড়ানোর নির্দেশ
নির্বাচন ঘিরে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে সারাদেশের ভোটকেন্দ্রগুলোতে নিরাপত্তা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়। চিঠিতে বলা হয়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে সারাদেশে সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য স্থাপনায় মোট ৪২ হাজার ২৪টি ভোটকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভোটকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে সেসব প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, সম্পাদক বা অনুরূপ কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি এবং ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের মালিকপক্ষের সঙ্গে সভা করে বা যোগাযোগের মাধ্যমে অথবা দায়িত্ব দিয়ে ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা ও নজরদারি বৃদ্ধি করতে হবে। উল্লেখ্য, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল গত ১৫ নভেম্বর সন্ধ্যায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন। তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৭ জানুয়ারি ভোট অনুষ্ঠিত হবে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে গত ২৯ ডিসেম্বর থেকে সারাদেশে মাঠে নেমেছে পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, ব্যাটালিয়ন আনসার, এপিবিএন এবং কোস্টগার্ড। এ ছাড়া ৩ জানুয়ারি থেকে মাঠে নেমেছে সশস্ত্র বাহিনী। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সাড়ে সাত লাখের বেশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। যা গত একাদশ সংসদ নির্বাচনের চেয়ে এক লাখ ৩০ হাজার বেশি। এবার ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে পুলিশের বাড়তি ফোর্স মোতায়েন রয়েছে।
০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ২১:৪১

ডিসেম্বরে সারাদেশে ২৩৬০ অগ্নিকাণ্ড, সবচেয়ে বেশি রংপুরে
সারাদেশে গত ডিসেম্বর মাসে ২ হাজার ৩৬০টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, এর মধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকায় ১৯২টি। সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ছিল রংপুর বিভাগে। এসব অগ্নিকাণ্ডে ১৮ জন আহত ও ৮ জন নিহত হয়েছেন।  বুধবার (৩ জানুয়ারি) ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মিডিয়া সেলের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম এসব তথ্য জানান।  তালহা বিন জসিম বলেন, ডিসেম্বর মাসে সারাদেশে ২ হাজার ৩৬০টি অগ্নিকাণ্ডের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ঘটে ৫৭১টি। এ ছাড়া ময়মনসিংহ বিভাগে ৯৫, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩০৮, রাজশাহী বিভাগে ৪৪৫, খুলনা বিভাগে ১৬০, সিলেট বিভাগে ৮০, বরিশাল বিভাগে ৯৭ ও রংপুর বিভাগে ৬০৪টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। মাসিক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত নভেম্বর মাসে সারাদেশে ২ হাজার ৩৫টি আগুনের ঘটনা ঘটে এবং ডিসেম্বরে ২ হাজার ৩৬০টি। সে হিসেবে নভেম্বরের তুলনায় ডিসেম্বরে দুর্ঘটনা অনেকটা বেশি ছিল। ডিসেম্বরে ঢাকায় দিনে গড়ে ৬টির বেশি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটছে। ডিসেম্বরে ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকায় ১৯২টি আগুনের ঘটনায় ৪ জন আহত ও ৪ জন নিহত হয়েছেন। ডিসেম্বরে শুধু ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকায় ৪০টি বিভিন্ন ধরনের দুর্ঘটনায় ৮ জন নিহত ও ১৮ জন আহত হয়। এ ছাড়া, পুরো ঢাকা বিভাগে ১৮১টি, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩৮টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০৫টি, রাজশাহী বিভাগে ২০৯টি, খুলনা বিভাগে ১১৫টি, সিলেট বিভাগে ১৯টি, বরিশাল বিভাগে ৫১টি ও রংপুর বিভাগে ১০৯টি দুর্ঘটনা ঘটে।   ফায়ার সার্ভিস আরও জানায়, ডিসেম্বর মাসে সারা দেশ থেকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স আগুন ও বিভিন্ন দুর্ঘটনায় চার হাজার ৬১০টি কলের মাধ্যমে সেবা প্রদান করেছে। এ ছাড়া, ৯৪৬টি কলের মাধ্যমে ৯৪১ জন রোগীকে অ্যাম্বুলেন্স সেবা প্রদান করা হয়েছে।
০৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:৫৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়