• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
হাবিপ্রবিতে অসচ্ছল পরিবারের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ 
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে প্রায় অর্ধশতাধিক অসচ্ছল পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার হিসেবে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধে বিশ্বাসী শিক্ষকদের সংগঠন গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদ। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেল ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি চত্বরে এই ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. ফাহিমা খানমসহ সংগঠনের কার্যনির্বাহী কমিটির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ। ঈদ উপহার বিতরণ সম্পর্কে গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদের কোষাধ্যক্ষ ও ঈদ সামগ্রী ব্যবস্থাপনা কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. খালেদ হোসেন বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে শিক্ষকদের সংগঠন গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদ তাদের সংগঠন পরিচালনা করে থাকে। এখন সিয়াম সাধনার মাস পবিত্র মাহে রমজান। আর কিছুদিন পর আমরা পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করবো। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে দরিদ্র ও অসচ্ছল কিছু পরিবারের মুখে হাসি ফোটানো এবং ঈদ আনন্দে শামিল করার লক্ষ্যেই আমাদের এ ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণের আয়োজন।
২৮ মার্চ ২০২৪, ২৩:৫১

হাবিপ্রবিতে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ
দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করে হাবিপ্রবি মজার স্কুল। সোমবার (২৫ মার্চ) বিকেলে হাবিপ্রবি স্কুল মাঠে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দের সার্বিক সহযোগিতায় হাবিপ্রবি ‘মজার ইস্কুল’ কর্তৃক আয়োজিত এ কার্যক্রমে প্রায় ১২০ জন সুবিধাবঞ্চিত শিশুর মাঝে সেমাই, চাল, চিনিসহ ঈদ সামগ্রী প্রদান করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হাবিপ্রবি ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এম. কামরুজ্জামান। আরও উপস্থিত ছিলেন প্রক্টর প্রফেসর ড. মো. মামুনুর রশীদ, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের পরিচালক ড. মো. মাহাবুব হোসেন, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মিজানুর রহমান, আইভি রহমান হলের হল সুপার প্রফেসর আদিবা মাহজাবিন নিতু। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির প্রধান উপদেষ্টা ও কৃষি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. বিধান চন্দ্র হালদার। প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এম কামরুজ্জামান বলেন, আমরা যে বিষয়টিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকি তা হলো আমাদের ছেলে মেয়েগুলো ভালো সিজিপিএ ও ভালো মানুষ হওয়ার জন্য এসব মানবিক কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে সমাজের কল্যাণে এগিয়ে আসবে। আমি মনে করি, মানুষ হওয়ার ক্ষেত্রে হাবিপ্রবি ‘মজার ইস্কুল’ অনেক বড় একটা ক্ষেত্র। যেখান থেকে মানবিক দিকগুলো ফুটে উঠবে এবং পরবর্তী জীবনে তা বাস্তবায়ন করবে।
২৬ মার্চ ২০২৪, ১৩:৪৬

অস্বচ্ছলদের মাঝে স্বেচ্ছাসেবক লীগের ইফতারসামগ্রী বিতরণ
রমজান মাস উপলক্ষে অস্বচ্ছল মানুষের মাঝে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে ইফতারসামগ্রী বিতরণ করেছে স্বেচ্ছাসেবক লীগ।  বুধবার (১৩ মার্চ) বিকালে রাজধানীর কলাবাগান ক্রীড়াচক্র মাঠে এ ইফতারসামগ্রী বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে উপহার সামগ্রী প্রদান ও সহায়তা পরিকল্পনা বিষয়ে আওয়ামী লীগ নেতারা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশনা অনুযায়ী বড় ইফতার মাহফিল না করে অস্বচ্ছল মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে আওয়ামী লীগ। ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ অন্যান্য সংগঠনগুলো প্রতিদিন অসহায়দের মাঝে ইফতার বিতরণ করছে। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, পবিত্র রমজান মাসে আওয়ামী লীগ অস্বচ্ছল মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। দলের সবাইকে মানুষের পাশে দাড়ানোর নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু প্রমুখ।  
১৩ মার্চ ২০২৪, ১৯:৪০

ভান্ডারিয়ার ৬০ হাজার পরিবার পাচ্ছে ইফতার সামগ্রী
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে ভান্ডারিয়ায় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ৬০ হাজার পরিবারকে ইফতার সামগ্রীসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় পণ্য পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ভান্ডারিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিরাজুল ইসলামের উদ্যোগে দরিদ্রদের মাঝে এই ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হবে। মিরাজুল ইসলাম ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় ইফতার সামগ্রী পৌঁছে দেওয়ার কাজে সহায়তা করছেন স্থানীয় ছাত্রলীগ ও যুবলীগের স্বেচ্ছাসেবীরা। ইফতারের প্রতিটি প্যাকেটে রয়েছে তেল, চিড়া, বুট, সেমাই, খেজুর, দুধ, চিনিসহ ১১ ধরনের ইফতার ও খাদ্য সামগ্রী। ভান্ডারিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিরাজুল ইসলাম বলেন, আমি এবং আমার পরিবার সব সময় ভান্ডারিয়ার মানুষের পাশে ছিলাম এবং আগামীতেও থাকব। বৈশ্বিক আর্থিক সংকটের বাস্তবতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে উপজেলাবাসীর মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হবে। কোভিড কালীন সময়ও আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মানুষের পাশে ছিল, ভবিষ্যতেও থাকবে। রমজান মাসে সবাই যাতে নির্বিঘ্নে রোজা রাখতে পারে সেই দিকে লক্ষ্য রেখে প্রত্যেক মানুষের ঘরে ঘরে ইফতার সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হবে। এ ধরনের মানবিক কাজ আমাদের চলমান থাকবে।  উল্লেখ্য, করোনাকালীন উপজেলার প্রায় ৭২ হাজার পরিবারের মধ্যে খাদ্যসামগ্রীসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় পণ্য পৌঁছে দিয়েছিল উপজেলা চেয়ারম্যান মিরাজুল ইসলাম।
১১ মার্চ ২০২৪, ২৩:৪৭

যে কারণে বাড়ছে পোপা-ভোল মাছের চাহিদা 
বেশ কিছুদিন হলো বাজারে পোপা বা পোয়া এবং ভোল মাছের চাহিদা অনেক বেড়েছে। বাজারে মাছগুলো বিক্রিও হচ্ছে চড়া দামে। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না যে কেনো এ মাছের চাহিদা দিনদিন এতো বৃদ্ধি পাচ্ছে। বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাদের মতে এ মাছের বেশ কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারে এর চাহিদাও অনেক। কিন্তু কেনো এ মাছের বাজারে এত চাহিদা এবং কি স্বাস্থ্য গুণাগুণ রয়েছে চলুন জেনে নেওয়া যাক।  ঢাকার বাজারে সাধারণত প্রতি কেজি পোপা বা পোয়া মাছের দাম আড়াই শ' টাকা থেকে শুরু হয়। তবে আকৃতির ওপর ভিত্তি করে দামের ওঠানামা নির্ভর করে। কক্সবাজার মেরিন ফিশারিজ ও প্রযুক্তি কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. শফিকুর রহমান বিবিসিকে বলেছেন, দামটা আসলে নির্ভর করে মাছের এয়ার ব্লাডারের ওপর। এয়ার ব্লাডার বা সুইম ব্লাডার মাছের জন্য ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। এটি মাছকে পানিতে ভাসিয়ে রাখে। ভেতরে বাতাসে ফাঁপা সাদা রংয়ের এই বস্তুটিকে কক্সবাজারের স্থানীয় ভাষায় ফদনা বলা হয়ে থাকে। কারো কারো কাছে এর পরিচয় ফ্যাপড়া বা ফটকা নামেও। শফিকুর রহমান বলেন, যে সমস্ত মাছে ফটকা বড় হয় তাদের মূল্যও বেশি হয়। বিভিন্ন কোম্পানি এখন সব মাছের এয়ার ব্লাডার সংগ্রহ করছে। আন্তর্জাতিক বাজারে এর চাহিদা আছে, এগুলো বিদেশে রপ্তানি হয়। তিনি আরও বলেন, এই এয়ার ব্লাডার থেকে সার্জারির জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ এবং কসমেটিকস তৈরি হয় বলে জানান এই মৎস্য কর্মকর্তা। জাপানে এর গুরুত্ব বেশি, সেলাইয়ের সুতা, বিভিন্ন মেডিসিন এ থেকে উৎপন্ন হয়। পোয়া বা পোপা মাছ সম্পর্কে যা জানি আমরা-  স্থানীয় বাজারে পোপা মাছের আট থেকে ১০ রকমের প্রজাতি আছে। তবে বাজারে মূলত লোনা পানি এবং মিঠা পানির পোয়া মাছ হিসেবেই লোকে আলাদা করেন একে। তবে বাজারে যে পোয়া মাছ পাওয়া যায়, সেটা মিঠা পানির পোয়া মাছ। এটি আকারে কিছুটা ছোট। সাধারণত দক্ষিণাঞ্চলের ভোলা বা পটুয়াখালীর দিকে নদীতে পাওয়া যায় এটি। এছাড়া চিংড়ি ঘেরেও এই জাতের পোয়া মাছের চাষ হয় এখন। কিন্তু কালো ও লাল পোয়া গভীর সমুদ্রের মাছ। এগুলো লবণাক্ত পানিতে থাকে এবং আকারেও অনেক বড় হয়। ট্রলার মালিক এবং মৎস্য ব্যবসায়ী জয়নাল আবেদীন বিবিসিকে বলেন, আমাদের চোখে দেখার মধ্যে এই মাছটা দামি মাছ। সুন্দরবনের হরিণের মতো হঠাৎ এক ঝাঁক পাওয়া যায়। এটা বিভিন্ন জাতের হয়। তিনি দাবি করেছেন, গভীর সমুদ্রের এই জাতের ৪০ বা ৫০ কেজি ওজনের মাছ কেজিতে এক লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এ ছাড়া এই মাছের কিছু উপকারিতার কথাও বলেন মৎস বিজ্ঞানীরা। শফিকুর রহমান জানান ডায়েবেটিস বা উচ্চরক্তচাপের ক্ষেত্রেও এই মাছ উপকারী। এছাড়া এটি কোলস্টেরল মুক্ত বলেও জানান তিনি। এমনিতে এই মাছ খেতেও অনেক সুস্বাদু। আর এসব কারণেই এ মাছটি এত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন তিনি। দেশের আরও সব দামি মাছ- পোপা বা পোয়া মাছের মতোই দামি আরেকটা মাছ হল ভোল মাছ। ভোল মাছের ওজন ৫০ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে। কক্সবাজারের একজন সাংবাদিক বলছিলেন, বড় ভোল মাছ গরুর মত জবাই করা হয়। এরপর শহরে মাইকিং করে মাংস বিক্রি হয়। মৎসবিজ্ঞানী শফিকুর রহমান বলেছেন, মোট কথা যেসব মাছের আকার বড়, তাদের এয়ার ব্লাডার বড় হয় এবং দামও বেশি হয়। আর এর চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। “এখন কক্সবাজারে মাছ কিনলে জিজ্ঞেস করে এয়ার ব্লাডার রেখে দেবে কি-না। এয়ার ব্লাডার ছাড়া নিলে দাম কম পাওয়া যায়। আগে এগুলো জানতাম না।” এ ছাড়া স্যামন মাছ যা স্থানীয়ভাবে তাইল্যা মাছ নামে পরিচিত সেটি এবং কামিলা মাছ সমুদ্রের দামি মাছগুলোর মধ্যে অন্যতম বলে জানান মি. রহমান। দামি এখন মাছের আঁশও- বাংলাদেশে এখন অন্যতম কয়েকটি অভিনব ব্যবসার একটি মাছের আঁশের রপ্তানি। যদিও মাছে-ভাতে বাঙালি হিসাবে পরিচিত বাংলাদেশের মানুষের কাছে মাছ বরাবরই জনপ্রিয় থাকলেও, মাছের আঁশের কোন কদর ছিল না। কিন্তু সেই ফেলে দেওয়া পণ্যটিও এখন রপ্তানি আয় আনতে শুরু করেছে। বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর ২০০ কোটি টাকার বেশি মাছের আঁশ সাত-আটটি দেশে রপ্তানি হয়। রপ্তানিকারক জুলফিকার আলম বিবিসিকে বলেছেন, বাংলাদেশে এখন প্রায় প্রতিটি বাজারে যারা মাছ কাটেন, তারা সবাই আর আঁশ ফেলে না দিয়ে সংগ্রহ করে রেখে দেন। সারা দেশ থেকেই আমরা আঁশ সংগ্রহ করি। এক সময় যে পণ্যটি ফেলে দেওয়া হতো, সেটি থেকে আমরা এখন রপ্তানি আয় করছি। তাদের কাছ থেকে পাইকারি ক্রেতারা এসব আঁশ সংগ্রহ করে ময়লা দূর করে ধুয়ে শুকিয়ে নেন। এরপর রপ্তানিকারকরা সেগুলো প্রক্রিয়া করে বিদেশে রপ্তানি করেন। যদিও মাত্র ১০-১২ জন ব্যক্তি আঁশ রপ্তানি করেন, কিন্তু সব মিলিয়ে এই ব্যবসার সঙ্গে সরাসরি জড়িত রয়েছে পাঁচ হাজারের বেশি মানুষ। এখন বাংলাদেশ থেকেই প্রতি বছর প্রায় আড়াই হাজার টন আঁশ রপ্তানি হয় জাপান, চীন, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপিন্স, থাইল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশগুলোয়। সেখানে মাছের আঁশ থেকে কোলাজেন ও জিলেটিন তৈরি করা হয়। ওষুধ, প্রসাধন সামগ্রী, ফুড সাপ্লিমেন্ট তৈরি মাছের আঁশ ব্যবহৃত হয়। এ ছাড়া কোলাজেন ও জিলেটিন মাছের আঁশ দিয়ে তৈরি হয়, যা ওষুধ ও প্রসাধন সামগ্রীতে কাজে লাগে। এখন মাছের এয়ার ব্লাডার বা ফটকা যাই বলি না কেন সেটাও হয়ে উঠতে পারে রপ্তানি আয়ের উৎস। সূত্র: বিবিসি
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:১৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়