• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
গরমে স্নিগ্ধতা থাকুক বৈশাখী সাজে
নতুন প্রত্যাশা বুকে নিয়ে বাংলা নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়াটা বাঙালির কাছে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। তাই ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সবার উৎসব পহেলা বৈশাখ। বিশেষ এই দিনে সবাই চায় নিজেকে লাগুক একটু পরিপাটি। এমনিতেই প্রচণ্ড গরম, তার উপর উৎসবপ্রেমীদের ভিড়। এমন আবহাওয়ায় স্বস্তিতে থাকতে চাইলে আরামদায়ক সাজপোশাকের কোনও বিকল্প নেই। উৎসব-পার্বণে রঙিন সাজপোশাক তো থাকবেই। সাদা-লাল তো থাকছেই, বিভিন্ন মোটিফের পোশাকে এখন যুক্ত হয়েছে কমলা, মেরুন বা গাঢ় কোনো রং। এদিনে বাঙালিয়ানা পোশাক রাখতে পছন্দ করেন বেশিরভাগ মানুষ। তবে ওয়েস্টার্ন বা সেমি ওয়েস্টার্নসহ অন্যান্য পোশাকও পরতে দেখা যায়। এসব পোশাকের সঙ্গে রাখা যায় ছোট একটি লাল টিপ কিংবা লাল লিপস্টিক। এতেও প্রকাশ পাবে বৈশাখের আমেজ। গরম ও ঝড়-বৃষ্টির বিষয়টা মাথায় রেখে হালকা বেইজ মেকআপ করা যায়। হালকা বেইজ অনেকক্ষণ পর্যন্ত ভালো থাকে। চোখের সাজে থাকতে পারে ব্রাউন শেড ও আইলাইনার। শাড়ি পরলে গাঢ় টানা কাজল ও আইলাইনারেও সাজানো যায় নিজেকে। রিটাচ করে নিতে ফেস পাউডার বা কম্প্যাক্ট পাউডার রাখতে পারেন সঙ্গে। তবে সাজসজ্জায় কোথাও লালের আধিক্য যাতে না থাকে সেদিকেও খেয়াল রাখা প্রয়োজন। গাঢ় পোশাকের সঙ্গে ন্যুড লিপস্টিক সুন্দর ও মানানসই। রাখতে পারেন পিংক, মভ, মাঝারি শেডের কোনো পিংক (রোজ পিংক, স্যামন পিংক, ভিন্টেজ পিংক) বা পিচ শেড। আর ছেলেদের সাজের পুরোটা মূলত পোশাকেই হয়ে যায়! সুতি বা সিল্কের একটি সুন্দর রঙের পাঞ্জাবি বা ফতুয়ার সঙ্গে পায়জামা, ধুতি বা জিন্স পরতে পারেন। তবে সারাদিন রোদে থাকতে হবে বলে ত্বকের যত্নে কোনো প্রকার ছাড় দেওয়া যাবে না। ত্বক যেন রোদে পুড়ে না যায় সেজন্য ব্যবহার করতে হবে সানস্ক্রিন। শাড়ির সঙ্গে খোলা চুলে ফুলের সাজের কোনো তুলনাই হয় না। কিন্তু অস্বস্তিকর গরমে চুল বেঁধে রাখা ছাড়াও যেন উপায় নেই। খোঁপায় গুঁজে নিতে পারেন রঙিন কোনো ফুল। নাহলে অন্তত হাতে জড়ানো থাকতে পারে ফুলের মালা। এতে অনেক বেশি সতেজ ও স্নিগ্ধ লাগে। সাদা রঙের ফুল যে কোনো পোশাকের সঙ্গেই মানানসই। লাল টিপের সঙ্গে লাল রঙ্গন, গোলাপ, জবা, গ্ল্যাডিওলাস, জারবেরা পরলেও ভালো লাগবে। সেই সঙ্গে চুলে করে নিতে পারেন খোপা, পনিটেইল, ফ্রেঞ্চরোল কিংবা ডোনাট বান। পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে জুতা বাছাই করাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু সারাদিন গরম থাকতে পারে, তাই পা যেন ঘেমে না যায় বাছাই করতে হবে তেমন জুতা। ছেলেরা এ সময় স্লিপার পরতে পারেন। তাহলে পা ঘেমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকবে না। এই দিনে বেশি হাঁটাহাঁটি হয় তাই মজবুত অল্প হিলের জুতা বা স্লিপার পরতে পারেন নারীরা। এদিন শাড়ির সঙ্গে মাটির গয়না বেছে নিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন নারীরা। এছাড়াও কাঠ, রুপা, মুক্তা বা তামার মালাও পরতে পারেন। ভারী গয়না পরতে না চাইলে ফুলের মালা বেছে নিতে পারেন। এ ছাড়া মাদুলি ও হাঁসুলি বা অ্যান্টিকের গলার মালাও পরেন নারীরা। কাঁচের চুড়ির মতো অনেকে প্রাধান্য দেন অ্যান্টিকের চুড়িকেও। আর নানা রকম টপসের সঙ্গে তরুণীরা বেছে নেন কাঠ, বাঁশ, বেত ও নানা রকম বিডসের গয়না। তবে সবমিলিয়ে উৎসবের এই দিনে আপনার পছন্দটাই মুখ্য। অন্যদের থেকে একটু আলাদা হয়ে, স্বাচ্ছন্দ্যের সাজে উপভোগ করুন বছরের প্রথম এই দিনটি। 
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৩৫

কেমন হবে এবারের ঈদের সাজ
কিছুদিন পরেই ঈদ। আর এই ঈদকে ঘিরে চলে নানা রকম আয়োজন। জামা, কাপড়, জুয়েলারি, জুতার সঙ্গে এখন মেকআপ নিয়েও মেয়েদের বেশ প্রস্তুতি থাকে। ঈদের দিনে প্রাণবন্ত এবং সূক্ষ্ম মেকআপ আপনাকে করে তুলতে পারে আলাদা। তার জন্য খুব সাধারণ কিছু টিপস মেনে চললেই ঈদের দিন আপনি হয়ে উঠবেন আকর্ষণীয়। জেনে নিন ঈদের দিনে কেমন হবে মেকআপ লুক।  চলুন জেনে নিই সে সম্পর্কে– বেইজ মেকআপ ১) প্রথমেই ফেইস ক্লিন করে নিজের পছন্দের ময়েশ্চারাইজার ও সানস্ক্রিন অ্যাপ্লাই করে নিন। ২) সকালে ফাউন্ডেশন স্কিপ করতে পারেন, কারণ এতে বেইজ মেকআপ অনেকটা হেভি হয়ে যায়। তাই বিবি ক্রিম বেছে নিতে পারেন। স্পটস আর ডার্ক সার্কেলে কনসিলার অ্যাপ্লাই করে ভেজা বিউটি স্পঞ্জ দিয়ে ভালোমতো ব্লেন্ড করে নিন। ৩) লুজ পাউডার বা কমপ্যাক্ট পাউডারের সাহায্যে সেট করে নিন। ৪) মভ বা রোজি টোনের ব্লাশ অ্যাপ্লাই করুন। দিনের বেলা হেভি কনট্যুরিং এড়িয়ে চলাই বেটার! ৫) তারপর মেকআপ লং টাইম ইনট্যাক্ট রাখতে সেটিং স্প্রে ইউজ করুন। ৬) লিপস্টিক হিসেবে নিজের পছন্দের যেকোনো ন্যুড কালার বা পিংকিশ টোনের লিপ কালার অ্যাপ্লাই করতে পারেন। চাইলে লিপস্টিকের উপর একটু লিপগ্লসও ইউজ করতে পারেন। তবে গরমের দিনে ম্যাট লিকুইড লিপস্টিক আমি প্রিফার করি। কোচার গ্রুপ অব কোম্পানির চেয়ারপারসন ডা. ব্লসম কোচার এক সাক্ষাৎকারে পাঁচটি ভিন্ন মেকআপ লুকের কথা বলেছেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক। গাঢ় লাল ঠোঁট এবং সোনালি চোখ: চোখে সোনালি আইশ্যাডো লাগান। এবার কালো আইলাইনার দিয়ে ওপরের ল্যাশে লাইন টানুন। মাশকারা লাগিয়ে নিন। এবার এর সঙ্গে গাঢ় লাল লিপস্টিক ঠোঁটে লাগিয়ে নিন। চকচকে চোখ এবং গোলাপি ঠোঁট: চোখে গোলাপি রঙের আইশ্যাডো লাগিয়ে নিন। এরপর এর ওপর একটি চকচকে আইশ্যাডো লাগান। আইলাইনার ও মাশকারা লাগিয়ে নিন। হালকা গোলাপি লিপস্টিক দিয়ে আপনার মেকআপ শেষ করুন। স্মোকি আইস এবং ন্যুড লিপস: চোখে বাদামি রঙের আইশ্যাডো লাগিয়ে নিন। এতে স্মোকি লুক আনতে ওপর ও নিচের ল্যাশ লাইনে কালো আইলাইনার ব্যবহার করুন। মাশকারা লাগান। এবার ঠোঁটে ন্যুড শেডের লিপস্টিক দিয়ে সম্পূর্ণ করুন মেকআপ। বেগুনি এবং সবুজ চোখের মেকআপ: চোখের ওপর বেগুনি রঙের আইশ্যাডো লাগিয়ে নিন। এবার ওপর ও নিচের ল্যাশ লাইনে সবুজ আইলাইনার ব্যবহার করুন। মাশকারা লাগিয়ে নিন। ঠোঁটে লিপগ্লস দিয়ে শেষ করুন  আপনার মেকআপ। নীল চোখের মেকআপ এবং গোলাপি ঠোঁট: চোখে নীল রঙের আইশ্যাডো লাগান। ওপরের ল্যাশ লাইনের জন্য একটি কালো আইলাইনার ব্যবহার করুন। নিচের ল্যাশ লাইনে লাইন করতে একটি নীল আইলাইনার ব্যবহার করুন। মাশকারা লাগান। ঠোঁটে গোলাপি লিপস্টিক লাগিয়ে ফেলুন।
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৪৬

রাবি চারুকলায় বসন্তের সাজ
‘আকাশে বহিছে প্রেম, নয়নে লাগিল নেশা কারা যে ডাকিল পিছে বসন্ত এসে গেছে’ চারিদিকে কোকিলের কুহু কলতান আর প্রকৃতিকে বাসন্তী সাজে মাতোয়ারা করে অনুপম রায় রচিত এই গানের মতো সত্যিই বসন্ত এসে গেছে। রাত পোহলেই কাল বসন্ত। পলাশ আর শিমুল রাঙা বসন্তের আগমনে প্রতিবারের ন্যায় এবারও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ আয়োজন করেছে ‘বসন্ত বরণ উৎসব-১৪৩০’। মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, চারুকলা অনুষদ প্রাঙ্গণে চলছে বসন্ত বরণ উপলক্ষে শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতি। অনুষদের প্রধান ফটক পেরুতেই দেখা হয় চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থী জান্নাতুল আরেফিন আফ্রিদীর সঙ্গে। তিনি জানান, এবারের বসন্ত আয়োজনের দায়িত্বে রয়েছে অনুষদের ‘চিত্রণ-২৫’ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা।  একটু সামনে এগুতেই দেখা যায় চারুকলার ফটক সাজাতে বেশ ব্যস্ত সময় পার করছেন অনুষদের কারুশিল্পের শিক্ষার্থী নুরেন তারান্নুম নওরিন ও ছাপচিত্রের শিক্ষার্থী তীর্থ কান্তি প্রামাণিক। দুজনে বলেন, বসন্তকে ঘিরে তারা সকলে একত্রিত হয়ে কাজ করছেন। কাজ করতে সকলের অনেক ভালো লাগছে। অনুষদের মঞ্চের দিকে আরও জোড়ালোভাবে কাজ চলছে বলে জানান তারা। মঞ্চের দিকে চোখ দিতেই দেখা গেলো হলুদ, লাল আর রক্তিম পলাশের বর্ণের ন্যায় সাজানো হচ্ছে মঞ্চ। কাছে গিয়ে দেখা যায় পুরো মঞ্চ জুড়ে বাসন্তী রঙের আভা ছড়াচ্ছে বেশকিছু লোকজ ধাঁচের চিত্র। চিত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে, মাছ, শখের হাঁড়ি, ঢোল, ঘুড়ি, হাতপাখা, একতারা, লক্ষী পেঁচা, হাতিসহ বিভিন্ন লোকজ ধাঁচের মোটিফ। আর এই পুরো মঞ্চ রাঙিয়ে তুলতে কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করছেন অনুষদের চিত্রকলা ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী প্রণব রায়।  প্রণব রায় বলেন, এবারের পুরো মঞ্চটিকে মূলত ঘুড়ির আদলে প্রস্তুত করা হচ্ছে। বসন্তের বাতাসে খোলা মাঠে, গ্রামেগঞ্জে একসময় ঘুড়ি উড়ানো হত। তবে কালের বিবর্তনে ঘুড়ি এখন হারানোর পথে। সেই ঘুড়িকে মানুষের মাঝে টিকিয়ে রাখতেই আমাদের এই প্রয়াশ। এছাড়া এবারে ডামি বানানো না হলেও থাকছে ঘুড়ির নাটাই। এর বাইরে চিত্রকর্মের মাধ্যমেই পুরো বসন্তের আমেজকে আমরা ফুটিয়ে তুলতে চাই। এজন্য আমাদের সকল সাজসজ্জায় বাসন্তী রঙের আর্ধিক্য রেখেছি। এছাড়া যেহেতু বসন্তের দিনে ভালোবাসা দিবস, স্বরস্বতী পূজা এবং সুন্দরবন দিবস। আমরা এক আয়োজনের মধ্য দিয়ে সবগুলোই উদযাপন করব। মঞ্চের সামনে দেখা যায় পাটকাঠি এবং কাগজের ফুল, লতা-পাতা ও পাখি দিয়ে বানানো হচ্ছে কোকিল চত্বর। এর নিচে দেওয়া হয়েছে একটি ক্যাকটাস। এবিষয়ে অনুষদের কারুশিল্পের শিক্ষার্থী ফুয়াদ হোসেন বলেন, সকল বাধা বিপত্তি উতরিয়ে বসন্ত আসছে। বসন্তের কোকিল ডাকছে। এভাবে আমাদেরও বেশ কণ্টকাকির্ণ পথ পাড়ি দিতে হয় জীবনে। সেজন্যই ক্যাকটাসের উপরে বানানো হয়েছে কোকিল চত্বর। এছাড়া আমরা সবকিছুই সাজিয়েছি বাঙালিয়ানা ধাঁচে। খড়, পাটকাঠি, বাঁশসহ হাতের কাছে পরে থাকা বিভিন্ন উপকরণ দিয়েই আমরা রাঙিয়ে তুলছি চারুকলা প্রাঙণকে। বসন্তের দিনের আয়োজন নিয়ে কথা হয় চিত্রকলার শিক্ষার্থী উম্মে রুম্মান অভির সঙ্গে। তিনি বলেন, এবারের বসন্তে কাঁথা পুড়িয়ে শীতকে বিদায় জানানোর পাশাপাশি চারুকলার নবীনদের বরণ করে নেওয়া হবে। কাঁথা পুড়ানোর আগে থাকবে আলোচনা সভা। সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, উপ-উপাচার্যদ্বয় এবং কোষাধ্যক্ষসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত থাকবেন। এরপরে একটি র‌্যালি নিয়ে ক্যাম্পাসের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করা হবে। এছাড়া বসন্তের দিনে চারুকলা প্রাঙণে থাকবে বেশকিছু পিঠার দোকান আর দিনব্যাপী পুতুল চত্বরে চলবে চিত্রকর্ম প্রদর্শনী। আর সাংস্কৃতিক আয়োজনে থাকবে বাঙ্গালী সংস্কৃতির সঙ্গে সম্পর্কিত আবৃতি, নাচ ও গানের পরিবেশনা। চারুকলা অনুষদের ডীন অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী বলেন, আমরা প্রতি বছরের ন্যায় এবারও বসন্ত বরণের আয়োজন করেছি। এটা পর্যায়ক্রমে আমাদের অনুষদের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীরা প্রতিবছর আয়োজন করে থাকে। এই উৎসবের মাধ্যমে আমরা আমাদের বাঙালীর ঐতিহ্যকে তুলে ধরার চেষ্টা করি। পহেলা বৈশাখ যেভাবে জাতীয় উৎসবে পরিণত হয়েছে, সেভাবে এই উৎসবটিও যেন জাতীয় উৎসবে পরিণত হয় আমি সেই আশাবাদ ব্যক্ত করছি।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:০২

আজ ফরিদপুর যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, সমাবেশ ঘিরে সাজ সাজ রব
নির্বাচনী জনসভায় অংশ নিতে আজ ফরিদপুর যাচ্ছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) ফরিদপুর সরকারি রাজেন্দ্র বিশ্ববিদ্যারয় কলেজ মাঠে নির্বাচনী জনসভায় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের উদ্দেশে দিকনিদের্শনামূলক বক্তব্য দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ফরিদপুরের নেতারা বলছেন, আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে চলছে। এ ধারা অব্যাহত রাখতে নির্বাচনী জনসভায় আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকায় ভোট দেওয়ার আহ্বান করবেন তিনি। দলীয় প্রধানের আগমন উপলক্ষে প্রস্তুত করা হচ্ছে রাজেন্দ্র কলেজ মাঠ। সভামঞ্চের রং করার কাজ চলছে জোরেশোরে। এ ছাড়া শহরের রাস্তাঘাট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হচ্ছে। চলছে রঙের কাজ। প্রধানমন্ত্রীর আগমনে ফরিদপুর শহরে বিরাজ করছে সাজ সাজ রব। এ উপলক্ষে ফরিদপুর আওয়ামী লীগ নানা প্রস্তুতি নিয়েছে। ইতোমধ্যে দলটির সহযোগী সংগঠনগুলো প্রস্তুতি সভা করেছে। জেলার বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় মাইকে আওয়ামী লীগের উন্নয়নের প্রচার করা হচ্ছে। শহরের বিভিন্ন সড়কে বসানো হয়েছে তোরণ। ব্যানার-ফেস্টুনে পাল্টে গেছে জেলার চিত্র।
০২ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:৩২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়