• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
ডিজিটাল সুরক্ষা প্রশিক্ষণে সনদ পেলেন ২৫ নারী সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ
ডিজিটাল প্লাটফর্মের অধিকতর নিরাপদ ব্যবহার বিষয়ক প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করায় ২৫ জন নারী সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদকে সনদ দিলো ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল। সফলভাবে এই কোর্স সম্পন্ন করায় বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাজধানীর একটি হোটেলে তাদের হাতে সনদ তুলে দেন ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের চিফ অব পার্টি ডানা এল ওল্ডস।  টেক জায়ান্ট মেটা’র সহায়তায় ‘সিভিক এনগেজমেন্ট ইন বাংলাদেশ’ প্রকল্পের আওতায় এই প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। ১৭টি গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের নারী সাংবাদিক এবং আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির ৮ জন নারী রাজনৈতিক কর্মী একই সাথে ‘সেফার ডিজিটাল স্পেসেস ফর উইমেন’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ কোর্সে অংশ নেন। ডিজিটাল যুগে গণমাধ্যমের অবস্থান, নারীর ক্ষমতায়নে ডিজিটাল টুলসের ব্যবহার, মিসইনফরমেশন, ডিসইনফরমেশন ও ফেইক নিউজ চিহ্নিতকরণ, তথ্য যাচাইয়ের বিভিন্ন কৌশল, সামাজিক মাধ্যমের গাইডলাইন পলিসি, ডিজিটাল মাধ্যমে তথ্যের নিরাপদ ব্যবহার, নারীর মর্যাদাপূর্ণ উপস্থাপনসহ বিভিন্ন বিষয়ে তিন দিনের আবাসিক কর্মশালা ও ১০ দিনের অনলাইন কোর্স সম্পন্ন করেন অংশগ্রহণকারীরা। প্রশিক্ষণ বিষয়ে দৈনিক ইত্তেফাকের সাংবাদিক রাবেয়া বেবি বলেন, এই ওয়ার্কশপের মাধ্যমে সেই কৌশলগুলোই আমরা হাতে কলমে শিখতে পেরেছি যা ডিজিটাল মাধ্যমে আমাদের নিরাপদ রাখবে।  বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সংসদের উপশিক্ষা ও পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদক অন্তরা দাস পৃথা বলেন, এখান থেকে আমরা সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত রাখতে যা জেনেছি তা আমার দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে আমি ছড়িয়ে দিতে চাই।  জাতীয় পার্টির নেত্রী শাহিদা রহমানও এই প্রশিক্ষণলব্ধ জ্ঞান দলের কর্মীদের মধ্যে ছড়িয়ে দিয়ে উপকৃত হতে চান।  আর বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য মাহমুদা হাবিবা বলেন, এই প্রশিক্ষণে শুধু ফ্যাক্ট চেকিং-ই জেনেছি তা নয় পাশাপাশি সাংবাদিকরদের সাথে একটি কার্যকর নেটওয়ার্কিংয়ের সুযোগ হয়েছে। নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণ এবং প্রতিনিধিত্ব বাড়ানোর পাশাপাশি নারী ও যুবদের ক্ষমতায়নের লক্ষে এক দশকেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। এ ছাড়া প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর তৃণমূল থেকে কেন্দ্রীয় স্তরের নেতা কর্মীদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করে আসছে এই আন্তর্জাতিক সংস্থাটি।
২২ ঘণ্টা আগে

সৎ ও সাহসী সাংবাদিক ছিলেন ইহসানুল করিম
মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে কখনো আপস করেননি সাংবাদিক বীর মুক্তিযোদ্ধা ইহসানুল করিম। ৫২ বছরের সাংবাদিকতায় তিনি সৎ ও সাহসী সাংবাদিকতা করে গেছেন। চরম দুঃসময়েও নৈতিকতার সঙ্গে আপস করেননি। তার মৃত্যুতে সাংবাদিক জগতে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। সোমবার (২৫ মার্চ) রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অব ম্যাস কমিউনিকেশন (আইআইএমসি) অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ইমকাবিডি) আয়োজিত এক স্মরণসভায় এসব কথা বলেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও সাংবাদিক নেতারা। ইহসানুল করিম ছিলেন এই সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। ১৯৭৯ সালে ভারতের নয়াদিল্লিতে অবস্থিত আইআইএমসিতে বাংলাদেশ থেকে বৃত্তি নিয়ে যাওয়া প্রথম শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি। ইহসানুল করিম গত ১০ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। মৃত্যুর সময় তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রেস সচিব ছিলেন। ইমকাবিডির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আজিজুল ইসলাম ভুইয়ার সভাপতিত্বে স্মরণসভায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি সংসদ সদস্য ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, তার সাংবাদিকতার পথচলায়  সাহস ও অনুপ্রেরণা দিয়েছেন ইহসানুল করিম। বন্ধুসুলভ আচরণ দিয়ে তিনি ছোট–বড় সব সাংবাদিকদের আপন করে নিতেন। তার মৃত্যুতে সাংবাদিকতা জগতে অপূরণীয় ক্ষতি হলো। ইহসানুল করিম স্মরণে জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত একটি স্মারকগ্রন্থ করার প্রস্তাব করেন। তিনি বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক কিছু করার মাধ্যমে ইহসানুল করিমের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানানো হবে। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ভালো সাংবাদিকতার পাশাপাশি মানুষ হিসেবেও ভালো মানুষ ছিলেন ইহসানুল করিম। স্মরণসভায় ইহসানুল করিমের ছেলে মঈন করিম বলেন, তিনি সাংবাদিক হিসেবে যেমন বিপদে–আপদে সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। তেমনি পরিবারের প্রতিও ছিলেন যত্নশীল। তার বাবা সব সময় বলতেন, মানুষের জীবন এক রকম যায় না। যেকোনো পরিস্থিতি হাসিমুখে মেনে নিতে হয়। কখনো সততার সঙ্গে সমঝোতা না করার পরামর্শ দিতেন পরিবারের সদস্যদের। ইমকাবিডির জ্যেষ্ঠ সদস্য ফরিদ হোসেন বলেন, একজন সাংবাদিকের মধ্যে যে ধরণের গুণাবলী থাকা প্রয়োজন তা ছিল ইহসানুল করিমের মধ্যে। স্বাগত বক্তব্যে ইমকাবিডির সাধারণ সম্পাদক জাহিদ নেওয়াজ খান বলেন, ইহসানুল করিম বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে তিনি কখনো আপস করেননি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও সততা হৃদয়ে ধারণ করে সাংবাদিকতা করলে তাঁর প্রতি যথাযোগ্য সম্মান প্রদর্শন করা হবে। স্মরণসভায় ইহসানুল করিমকে স্মরণ করে আরও বক্তব্য দেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী, কূটনৈতিক রিপোর্টারদের সংগঠন ডিকাবের সভাপতি নুরুল ইসলাম হাসিব, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুভাষ চন্দ (বাদল), বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি ওমর ফারুক, বাসসের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক আনিসুর রহমান, বাসসের প্রধান বার্তা সম্পাদক সমীর কান্তি দে, বাসসের সাবেক ব্যবস্থাপনা সম্পাদক মনোজ কান্তি রায় এবং ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটির (ডিআরইউ) সাবেক সভাপতি মো. শফিকুল করিম। ইহসানুল করিমের পরিবারের সদস্যেদর মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন তার চাচাতো বোন কঙ্কা করিম।  স্মরণসভায় কেন্দ্রীয় অ্যালামনাইয়ের শোকবার্তা পাঠ করেন ইমকাবিডির কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য নজরুল ইসলাম। সভা সঞ্চালনা করেন এটিএন নিউজের জ্যেষ্ঠ বার্তা সম্পাদক ও ইমকাবিডির সদস্য গনী আদম। সভায় জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকসহ ইমকাবিডির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।  
২৬ মার্চ ২০২৪, ০০:৫৩

ডিআইইউতে সাংবাদিক সমিতি বন্ধ করতে টিউশন ফি মওকুফের প্রলোভন!
ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) সাংবাদিক সমিতির কার্যক্রম বন্ধের জন্য সংগঠনটির সাবেক সভাপতি মুছা মল্লিককে টিউশন ফি মওকুফের প্রলোভন দেখানোর অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রক্টর অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ হোসেনের বিরুদ্ধে। এ ঘটনার একটি অডিওক্লিপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। ভাইরাল অডিওতে ফোনের এক প্রান্ত থেকে পুরুষকণ্ঠে (যাকে প্রক্টর ড. সাজ্জাদ হোসেন দাবি করা হচ্ছে) মুছা মল্লিককে বলতে শোনা যায়, ‘সিভিলের ওই বিষয়টা নিয়ে তোমরা বেশি লেখালেখি করার কারণে কর্তৃপক্ষ আরও নাখোশ হয়েছে। তুমি যদি লেখাপড়া করতে চাও তাহলে এটা নিয়ে হয়তো অথরিটির সঙ্গে তোমার পক্ষ হয়ে কথা বলে যতদূর পারি, হয় ফুল ফ্রি নয়তো যতদূর পারি আমি তোমার টিউশন ফি মওকুফ করে দেব। এখন সেটা যদি তুমি চাও।’ এ বিষয়ে ডিআইইউ সাংবাদিক সমিতির সাবেক সভাপতি মুছা মল্লিক বলেন, সাংবাদিক সমিতির কার্যক্রম বন্ধের জন্য প্রক্টর অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ হোসেন আমাকে টিউশন ফি মওকুফের প্রস্তাব দিয়েছেন। তবে আমি তার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছি। তাকে বলেছি, আমরা সাংবাদিকতা করার অধিকার চাই। এরপর প্রক্টরের সঙ্গে আমার কথোপকথনের অডিও ফাঁস হওয়ার পর তিনি আমাকে ব্যক্তিগতভাবে ম্যাসেজ দিয়ে বলেছেন, ‘তোমাকে টিউশন ফি’র ব্যাপারে হেল্প করা কি আমার অপরাধ ছিলো? আমার পারমিশন ছাড়া ভয়েস রেকর্ড করা কি সাংবাদিকতার নীতিনৈতিকতায় পড়ে।’ তবে অভিযোগের বিষয়ে প্রক্টর অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ হোসেনের মুঠোফোনে একাধিকবার চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। এদিকে অডিও ফাঁসের পর থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় বইছে। উল্লেখ্য, সম্প্রতি সাংবাদিকতা করায় ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ)-এর ১০ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। একইসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে সাংবাদিক সমিতির কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের নানান অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করায় এ ধরনের বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এ ঘটনায় সারাদেশে সমালোচনার ঝড় বইছে।
২৩ মার্চ ২০২৪, ১৭:২৮

ঝিনাইদহ টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরামের ইফতার 
ঝিনাইদহ টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরামের ইফতার, দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।  শুক্রবার (২২ মার্চ) বিকেলে শহরের ফুড সাফারি রেস্টুরেন্টে এ ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে ঝিনাইদহ টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরাম।  এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার আজিম উল আহসান পিপিএম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ড. এম হারুন-অর রশিদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রথীন্দ্রনাথ রায়, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমরান জাকারিয়া, সদর থানার ওসি শাহিন উদ্দিন, প্রেস ক্লাবের সভাপতি এম রায়হান ও সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ। ইফতার মাহফিলের আলোচনা সভায় সভাপতিত্বে করেন টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি শিপলু জামান। পরিচালনা করেন টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক রাজিব হাসান।  এ সময় সিনিয়র সাংবাদিক ইত্তেফাকের বিমল কুমার সাহা, এটিএন নিউজের নিজাম জোয়ারদার বাবলু, চ্যানেল আইয়ের শেখ সেলিম, কালবেলার ব্যুরো চীফ মাহমুদ হাসান টিপু, মানবজমিনের আমিনুল ইসলাম লিটন, সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন ও কোষাধ্যক্ষ লোটাস রহমান সোহাগসহ জেলায় কর্মরত প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
২৩ মার্চ ২০২৪, ১৫:২১

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার মামলায় সাংবাদিক দোলন কারামুক্ত
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার মামলায় আসামি না হয়েও ১৬ দিন কারাভোগের পর জামিনে মুক্তি পেয়েছেন ঢাকা টাইমস সম্পাদক ও ফরিদপুর-১ আসনের আওয়ামী লীগ নেতা আরিফুর রহমান দোলন।  বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান আরিফুর রহমান দোলন।  এর আগে বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আস্ সামছ জগলুল হোসেন তার জামিন মঞ্জুর করেন। একই আদালত গত ৫ মার্চ সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ আরিফুর রহমান দোলনকে কারাগারে পাঠান। দোলনের আইনজীবী শেখ বাহারুল ইসলাম বলেন, বিস্ময়কর হলো মানিলন্ডারিং মামলায় পর্যাপ্ত তথ্যপ্রমাণ ছাড়া শুধুমাত্র একজন আসামির জবানবন্দিতে কারও নাম উচ্চারণ হলেই সেই নামকেও অভিযোগপত্রে আনার অতীত রেকর্ড নেই। অভিযোগপত্র দেয়ার জন্য পুলিশের যে ‘চার্ট অব এভিডেন্স’ সেখানে একটি মাত্র এভিডেন্স যদি একক স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি হয় (মানিলন্ডারিং মামলার ক্ষেত্রে) তাহলে সেটি আসলে কখনোই বিবেচনায় নেয়া হয় না। ফরিদপুরের আলোচিত দুই ভাই বরকত-রুবেলের বিরুদ্ধে দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে রাজধানীর কাফরুল থানায় ২০২০ সালে একটি মামলা করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডি। দোলন এই মামলার আসামি নন এবং প্রথম দফায় দেওয়া চার্জশিটেও তার নাম নেই। তবে অধিকতর তদন্তের নামে সম্পূরক চার্জশিটে তার নাম রয়েছে। তবে ওই চার্জশিট আদালত গ্রহণ না করায় আইনগতভাবে এ মামলার তিনি আসামি নন। বাংলাদেশ কৃষক লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য আরিফুর দোলন সমাজসেবামূলক সংস্থা কাঞ্চন মুন্সী ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান। কর্মজীবনে তিনি আমাদের সময় পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার উপ-সম্পাদক ও প্রথম আলো পত্রিকার ডেপুটি চিফ রিপোর্টার ছিলেন। তিনি ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ), ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে), বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সদস্য। এছাড়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন। 
২২ মার্চ ২০২৪, ০১:৪৮

সাংবাদিক মাসউদ হত্যা মামলায় ৭ আসামি রিমান্ডে
বরগুনায় সাংবাদিক তালুকদার মাসউদ হত্যা মামলার সাত আসামির রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।  মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শুনানি শেষে বুধবার (২০ মার্চ) বরগুনার অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালতের বিচারক মো. হারুন অর রশীদ আসামিদের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। জামিন শুনানি শেষে জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে আসামিদের জেল হাজতে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। সাংবাদিক মাসউদ তালুকদার হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বরগুনা সদর থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মো. হেলাল উদ্দিন জানান, মামলায় জেল হাজতে থাকা সাত আসামির পাঁচদিন করে রিমান্ড চেয়ে গত সোমবার আদালতে রিমান্ড আবেদন করলে আদালত বুধবার (আজ) শুনানির তারিখ ঠিক করেন। শুনানি শেষে ৩নং আসামি দৈনিক সংবাদ প্রকাশ পত্রিকার বরগুনা প্রতিনিধি কাসেম হাওলাদার ও সময় টিভির বরগুনা প্রতিনিধি মামলার ৫নং আসামি সাইফুল ইসলাম মিরাজকে থানা হাজতে এনে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। মামলার বাকি ৫ আসামি এনটিভির বরগুনা জেলা প্রতিবেদক সোহেল হাফিজ, তার (এনটিভির) ক্যামেরা পার্সন আরিফলু ইসলাম মুরাদ, বাংলা নিউজের বরগুনা প্রতিনিধি জাহিদুল ইসলাম মেহেদি, দৈনিক আজকের দর্পন পত্রিকার ওলি উল্লাহ ইমরাণ ও তাদের সহযোগী সোহাগ হাওলাদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত। বাদী পক্ষের নিয়োজিত আইনজীবী মো. নেসার উদ্দীন জানান, গত সোমবার আসামিদের পক্ষে জামিন চেয়ে আবেদন করার পর বুধবার (আজ) শুনানির জন্য তারিখ নির্ধারণ করেছিল আদালত। শুনানি শেষে জামিন আবেদন নামঞ্জুর করা হয়। এছাড়াও মামলার ১২নং আসামি মো. শহিদুল ইসলাম আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে আদালত আবেদন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠানো আদেশ দেন। আসামি পক্ষের আইনজীবী মো. আবদুর রহমান বলেন, আদালত জামিন নামঞ্জুর করেছে। পরবর্তীতে আমরা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে জামিন আবেদন করব। নিম্ন আদালতে জামিন নামঞ্জুর হলে উচ্চ আদালতে জামিন আবেদন করা হবে। উল্লেখ্য, গত ১৯ ফেব্রুয়ারি বরগুনা প্রেসক্লাবে আটকে রেখে মারধর ও নির্যাতনের ১৩ দিন পর ২ মার্চ চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাংবাদিক তালুকদার মাসউদের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় ৪ মার্চ নিহতের স্ত্রী সাজেদা বাদী হয়ে বরগুনা সদর থানায় ১৩ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। তালুকদার মাসউদ ‘দৈনিক ভোরের ডাক’ পত্রিকার বরগুনা প্রতিনিধি ও সদর উপজেলার নলটোনা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য ছিলেন।
২০ মার্চ ২০২৪, ২৩:৪৯

পাকিস্তানে সাংবাদিক অপহরণের দায়ে দুই পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
ডেইলি জাংয়ের সাংবাদিক মোহাম্মদ নাদিমকে অপহরণ ও হয়রানির অভিযোগে পাকিস্তানের সিন্ধু কাউন্টার টেররিজম ডিপার্টমেন্টের (সিটিডি) দুই কর্মীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। মঙ্গলবার তাদেরকে এ বরখাস্তের আদেশ দেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করে সিটিডি পুলিশের ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (ডিআইজি) আসিফ এজাজ শেখ জানান, রেসকোর্সের কাছে একটি পাবলিক ট্রান্সপোর্ট পয়েন্ট থেকে ওই সাংবাদিক ও আরেক ব্যক্তিকে হেফাজতে নিয়ে সিটিডি সিভিল লাইনস থানায় নিয়ে আসে তারা। সিটিডির সিনিয়র পুলিশ সুপার ইমরান শওকত প্রাথমিক তদন্ত করেছেন। যার ভিত্তিতে সিটিডি সদস্য জয়নুল আবিদিন এবং কালাই খান নামে দুই কর্মীকে তদন্ত সাপেক্ষে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ডিআইজি এজাজ শেখ বলেন, ১১ মার্চ বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে সিটিডির গোয়েন্দা শাখার দুই পুলিশ কনস্টেবল নাদিম ও মুহাম্মদ রিয়াজকে সন্দেহভাজন হিসেবে সিটিডি কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন। সিটিডি সদস্য জয়নুলের দাবি ২৯ জানুয়ারি অফিসে যাওয়ার সময় একটি বাস থেকে তার মোবাইল ফোনটি চুরি হয়েছিল। কনস্টেবল জয়নুল সেদিনই ফ্রেরে পুলিশকে চুরির বিষয়টি জানিয়েছিলেন। ১১ মার্চ বিকেল সাড়ে ৩টায় একই বাসে ভ্রমণের সময় তিনি ‘দুই সন্দেহভাজনকে’ দেখতে পান, যারা সম্ভবত তার মোবাইল ফোন চুরি করেছিলো।  সিটিডি কমপ্লেক্সে পুলিশ অফিসারকে জানানো হয়েছিল যে, বিষয়টি সন্ত্রাস দমনের সাথে সম্পর্কিত নয় এবং সন্দেহভাজনদের ফ্রেরে থানায় নিয়ে যাওয়া উচিত কারণ বিষয়টি মূলত সেখানে রিপোর্ট করা হয়েছিল। শেখ বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের সময় নাদিম ব্যাখ্যা করেছিলেন যে, তিনি অপরাধী নন এবং তিনি দৈনিক জাং সংবাদপত্রের জন্য কাজ করেন। নাদিমকে তার প্রেস ক্রেডেনশিয়াল যাচাইয়ের পরে সিটিডি গার্ড রুম থেকে বেরিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল।  অন্য সন্দেহভাজনকে ফ্রেরে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল এবং সন্ধ্যা ৭ টায় ‘জিজ্ঞাসাবাদ’ করার পরে তাকেও ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। ডিআইজি শেখ বলেন, এ বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তা সাংবাদিকের সঙ্গে যোগাযোগ করে ঘটনার সত্যতা যাচাই করেছেন।
১৭ মার্চ ২০২৪, ১৫:৫৩

বকশীগঞ্জে সংবাদ সংগ্রহের সময় সাংবাদিকের ওপর হামলা
জামালপুরের বকশীগঞ্জে সংবাদ সংগ্রহের সময় দৈনিক ভোরের দর্পণের উপজেলা প্রতিনিধি মতিন রহমানের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।  হামলায় তাকে বেদম মারপিট ও আহত করা হয়েছে।  আহত সাংবাদিক মতিন রহমান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।  সোমবার (১১ মার্চ) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে বকশীগঞ্জ পৌর শহরের নামা পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।  হামলার শিকার সাংবাদিক মতিন রহমান জানান, বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে সদ্য অনুষ্ঠিত বকশীগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বিজয়ী কাউন্সিলর কামরুজ্জামান সুজন ও পরাজিত প্রার্থী জয়নাল আবেদিনের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।  এ সংবাদ সংগ্রহের জন্য আমরা কয়েকজন গণমাধ্যমকর্মী নামাপাড়া এলাকায় যাই। সংবাদ সংগ্রহ শেষে নবনির্বাচিত কাউন্সিলর কামরুজ্জামান সুজনের বক্তব্য নিতে গেলে তার সমর্থক ও আত্মীয় স্বজনরা আমার ওপর অতর্কিত হামলা চালায় এবং ব্যাপক মারধর করে। পরে আমার সহকর্মীদের সহযোগিতায় আমাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।  এ দিকে সংবাদ সংগ্রহকালে সাংবাদিক মতিন রহমানের ওপর হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় সংবাদকর্মীরা। তারা হামলায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। এ বিষয়ে বকশীগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) সঞ্জয় সাহা জানান, অভিযোগ পেলেই হামলার ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে। 
১২ মার্চ ২০২৪, ১১:২৯

অবশেষে সাংবাদিক বৃষ্টির মরদেহ বুঝে পেল পরিবার
অবশেষে সাংবাদিক বৃষ্টি খাতুন ওরফে অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর ডিএনএ নমুনার রিপোর্ট থানায় পৌঁছানোর পর মরদেহ পরিবারের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। সোমবার (১১ মার্চ) পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এর আগে সকালে ঢাকার রমনা থানার ওসি উৎপল বড়ুয়া জানান, বেইলি রোডের ঘটনায় নিহত বৃষ্টির ডিএনএ নমুনার রিপোর্ট এসেছে, তবে নাজমুলের রিপোর্ট এখনও আসেনি। তার রিপোর্ট আসতে আরও কয়েক দিন সময় লাগতে পারে। এদিকে রোববার রাতে বাংলাদেশ পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডির) ফরেনসিক বিভাগের ডিআইজি এ কে এম নাহিদুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, সাংবাদিক বৃষ্টি খাতুন ওরফে অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। বাবা সবুজ শেখ ওরফে শাবলুল আলম এবং মা বিউটি খাতুনের দেয়া ডিএনএ নমুনার সঙ্গে মিলেছে তার ডিএনএ। গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মারা যান বৃষ্টি খাতুন। বৃষ্টি তার বন্ধু ও সহকর্মীদের কাছে অভিশ্রুতি নামে পরিচিত ছিলেন। তিনি মূলত মুসলিম পরিবারের সন্তান। কিন্তু অভিশ্রুতি নামে নিজেকে পরিচয় দেওয়ার কারণে তার লাশ হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়। মৃত্যুর পর মন্দিরের পুরোহিত তাকে সনাতন ধর্মালম্বী দাবি করেন। অন্যদিকে সবুজ শেখ ও বিউটি খাতুন বাবা-মা দাবি করে জানান, নিহত তরুণী অভিশ্রুতি নয়, তার নাম বৃষ্টি খাতুন। বৃষ্টি তাদের সন্তান। এমন পরিস্থিতিতে পরিচয় শনাক্তে ডিএনএ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেয় পুলিশ। নমুনা নেওয়ার ১১ দিন পর বৃষ্টির ডিএনএ’র সঙ্গে তার বাবা-মায়ের ডিএনএ মিলেছে। বৃষ্টির গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার বেতবাড়ীয়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বনগ্রাম গ্রামের প‌শ্চিমপাড়ায়। কলেজের সার্টিফিকেট, জন্মনিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্রে অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর নাম বৃষ্টি খাতুন।
১১ মার্চ ২০২৪, ১৬:২৬

সাংবাদিক বোনের সাক্ষাৎকারে যা বললেন জাকের 
অনেক অপেক্ষার পর জাতীয় দলে জায়গা পেয়েছেন জাকের আলী অনিক। সুযোগ পেয়ে প্রথম ম্যাচেই চমক দেখিয়েছেন এই ক্রিকেটার। ৩৪ বলে ৬৮ রানের ইনিংস খেলে সবাইকে চমকে দিয়েছেন তিনি। তবে সব কিছু পিছনে ফেলে আলোচনায় এসেছে আরও একটি বিষয়। প্রথম ম্যাচের দিন মাঠে উপস্থিত ছিলেন জাকেরের বোন শাকিলা ববি। তবে দর্শকসারিতে নয়, জাকেরের দুর্দন্ত ব্যাটিং প্রেস বক্সে বসে উপভোগ করেছেন তিনি। এক সময় হবিগঞ্জ নারী ক্রিকেট দলের অধিনায়কত্ব করা শাকিলা এখন একটি জাতীয় দৈনিকের স্থানীয় প্রতিনিধি।      ম্যাচ শেষে প্রেস কনফারেন্সে ভাইকে করেছিলেন প্রশ্নও। সংবাদ সম্মেলনের পরই জাকের-শাকিলার ভাই-বোনের সম্পর্কের বিষয়টি জানতে পারে গণমাধ্যম। বিষয়টি নিয়ে সাধারণ দর্শকদের আগ্রহও ছিল অনেক। তাই এবার বোনকে ভাইয়ের সাক্ষাৎকার নেয়ার সুযোগ করে দিল বিসিবিও।   শুক্রবার (৮ মার্চ) বিসিবির মিডিয়া বিভাগের ব্যবস্থাপনায় জাকেরের সাক্ষাৎকার নেন শাকিলা। সাক্ষাৎকারে জাকের জানান, তার জাতীয় দলে আসার পেছনে শাকিলারও অবদান আছে। এসময় দুই ভাই-বোনের মধ্যে হালকা খুনসুটিও লক্ষ্য করা যায়।   জাতীয় দলে আসার পেছনে পরিবারের ভূমিকা কী ছিল, শাকিলার এমন প্রশ্নের উত্তরে জাকের বলেন, 'আসলে সবার ভূমিকা ছিল। বাবার ছিল, ভাইয়ের ছিল এবং আপনারও ছিল (হাসি)।  ‘আপনি অনেক কষ্ট করেছেন, আমাকে প্র্যাকটিসে নিয়ে গিয়েছেন। কারও ভূমিকা বাদ দেওয়ার মতো উপায় নেই। সবারই স্বপ্ন ছিল আমাকে এই জায়গায় দেখা। আমার দায়িত্ব এখন কিভাবে সামনের দিকে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়। আমার মনে হয় কাজটা আরও বেড়েছে।'    নিজ এলাকার সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা নিয়ে জাকের বলেন, হবিগঞ্জের সবাই আমার জন্য দোয়া করতো। সবাই চাইতো আমি যেন জাতীয় দলে খেলতে পারি। যখনই বাড়ি যেতাম, সবাই বলতো তুই কবে খেলবি। আমি সবসময়ই বলতাম, যখন সময় হবে খেলব ইনশাআল্লাহ।  
০৮ মার্চ ২০২৪, ১৯:৩৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়