• ঢাকা বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
সর্বনিম্ন ১০০ টাকায় দেখা যাবে চট্টগ্রাম টেস্ট
দীর্ঘদিন পর বাংলাদেশের মাটিতে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলছে শ্রীলঙ্কা। টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে সিরিজের পর দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে লঙ্কানদের মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ। সিলেট টেস্টে ভরাডুবির পর বাংলাদেশের সামনে এবার ঘুরে দাঁড়ানোর মিশন।  আগামী ৩০ মার্চ থেকে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে গড়াবে সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট ম্যাচটি। এবার এই ম্যাচের জন্য টিকিটের মূল্যতালিকা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। চট্টগ্রামেও সর্বনিম্ন ১০০ টাকার বিনিময়ে টেস্ট ম্যাচটি দেখা যাবে। স্টেডিয়ামের ওয়েস্টার্ন স্ট্যান্ডের জন্য টিকিটের এই মূল্য নির্ধারণ করেছে বিসিবি। অন্যদিকে দর্শকদের সর্বোচ্চ গুনতে হবে এক হাজার টাকা, রুফটপ হসপিটালিটি ও গ্র্যান্ড স্ট্যান্ডে বসে খেলা দেখতে হলে এই অর্থ খরচ করতে হবে দর্শকদের। ২০০ টাকায় ইস্টার্ন স্ট্যান্ড টিকিট পাবেন দর্শকরা। ৩০০ টাকায় ক্লাব হাউজ এবং ৫০০ টাকায় ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডের টিকিট কেটে খেলার দেখার সুযোগ থাকছে দর্শকদের সামনে। ম্যাচের আগের দিন ও ম্যাচের দিন সকাল সাড়ে ৯টা থেকে সাড়ে ৪টা পর্যন্ত সাগরিকা টিকিট কাউন্টার ও এম এ আজিজ স্টেডিয়ামের টিকিট কাউন্টার থেকে টিকিট সংগ্রহ করা যাবে। এ ছাড়া জাতীয় পরিচয়পত্র ও সচল একটি মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে যে কেউই অনলাইনে টিকিট কিনতে পারবেন। একটি অ্যাকাউন্ট থেকে সর্বোচ্চ দুটি টিকিট কেনা যাবে। আর অনলাইনে টিকিট কেনার পর কালেকশন বুথ থেকে তা সংগ্রহ করা যাবে।
২৮ মার্চ ২০২৪, ১৫:০৩

সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রির ঘরে
কুড়িগ্রামের ওপর দিয়ে আবারও মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টায় এই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। তবে তাপমাত্রা কমে গেলেও সকালে উঁকি দিয়েছে সূর্য। কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, হঠাৎ করেই তাপমাত্রা কমে গেছে। তবে আগামীতে বৃষ্টি হলে তাপমাত্রা বাড়বে। এদিকে জেলায় হঠাৎ করে তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ। বোরো রোপণের ভরা মৌসুম চলায় তাপমাত্রা কমে গেলেও মাঠে কাজে বের হচ্ছেন শ্রমজীবী মানুষ। কৃষক ছবরুল মিয়া বলেন, বোরো রোপণ করছি। কয়েকদিনের চেয়ে বৃহস্পতিবার একটু ঠান্ডা বেশি মনে হচ্ছে।  সদরের পাঁচগাছী ইউনিয়নের রিকশাচালক আসলাম বলেন, গত কয়েকদিনের তুলনায় আজকে শীত একটু বেশি। ঠান্ডার মধ্যে রিকশা চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। কিন্তু তারপরও কিছু করার নেই। রিকশা না চালালে খাবো কী? রুড-বৃষ্টি, শীত সবকিছুর মধ্যেই আমাদের প্রতিদিন কাজ করতে হয়।
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:৩৬

পঞ্চগড়ে ফের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮.৮ ডিগ্রি
উত্তর থেকে বয়ে আসা হিমেল হাওয়া, রাতভর বৃষ্টির মতো ঝড়তে থাকা ঘন কুয়াশায় পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা নেমে এসেছে ৮ ডিগ্রির ঘরে। পাশাপাশি রাতে অনবরত ঠান্ডা বাতাসের কারণে শীতার্ত মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে দুর্ভোগে পড়েছেন অসহায় ছিন্নমূল মানুষ।  শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার ভোর ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সকালে তাপমাত্রা রেকর্ডের তথ্যটি জানান জেলার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যাবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ। জেলার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যাবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ গণমাধ্যমকে বলেন, গতকালের পর আবার তাপমাত্রা নিম্নমুখী হয়েছে। দুইদিন ১০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ডের পর শনিবার ভোর ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মাঘ মাস পর্যন্ত তাপমাত্রা উঠানামা করতে পারে বলে জানান তিনি।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:২৫

তীব্র শৈত্যপ্রবাহে বিপর্যস্ত দিনাজপুর, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৫.৭ 
টানা শৈত্যপ্রবাহ আর ঘন কুয়াশায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দিনাজপুর।  সোমবার (২৯ জানুয়ারি) দিনাজপুরে সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।  এটি আজ সারাদেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। এ সময় এ অঞ্চলে বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৮ শতাংশ।  এ দিকে গতকাল রোববার মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।  তাপমাত্রার হিসেবে দিনাজপুরে গতকাল রোববার ও আজ সোমবার তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বিরাজ করছে। কিন্তু তীব্র শৈত্যপ্রবাহ আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করলেও সোমবার সকাল থেকে দেখা মিলেছে সূর্যের। এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, আজ সোমবার দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৮৮ ভাগ। এটি দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। সূর্যের দেখা মিললেও বাতাস বইছে।
২৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:২২

সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামল ৫.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে
দেশে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমেছে। পঞ্চগড় ও দিনাজপুর জেলায় এই তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। চলতি মৌসুমে এটিই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বলে জানা গেছে। রোববার (২৮ জানুয়ারি) ভোর ৬টায় ওই দুটি জেলায় দেশের সর্বনিম্ন সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়। পঞ্চগড় জেলার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যাবেক্ষনাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ বলেন, পঞ্চগড়ে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বইছে। গত কয়েক দিন ধরেই জেলায় মৃদু থেকে মাঝারি, এরপর দুইদিন তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বইছে। কুয়াশা ও হিমশীতলের বাতাসের কারণে তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। রোববার ভোর ৬টায় জেলায় ৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এর আগে, পঞ্চগড়ে গত শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) ৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল। এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, রোববার সকাল ৬টায় দিনাজপুরেও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা শনিবার (২৭ জানুয়ারি) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ একদিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা কমেছে প্রায় ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিকে টানা শৈত্যপ্রবাহ ও কুয়াশায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। তীব্র শীতে দুর্ভোগ বেড়েছে খেটে খাওয়া মানুষের। কাজকর্ম কমে যাওয়ায় তাদের অভাব-অনটনে দিন কাটছে। অন্যদিকে টানা শৈত্যপ্রবাহের কারণে নিউমোনিয়া, অ্যাজমা, হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট ও ডায়রিয়াসহ শীতজনিত বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়েছে। এসব রোগে আক্রান্ত হয়ে জেলা ও উপজেলার হাসপাতালগুলোতে রোগীদের চাপ বাড়ছে।
২৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:১১

দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা যে জেলায় 
দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। পুরো মাঘজুড়েই ঘন কুয়াশা আর হিমেল বাতাসে বিপর্যস্ত জনপদ। হঠাৎ মেঘ সরিয়ে সূর্যের মুখ দেখা গেলেও উত্তরের কনকনে হিম শীতল বাতাসে উষ্ণতা কমে যাচ্ছে। সন্ধ্যা থেকেই ভারি কুয়াশায় ঢেকে যায় গোটা জেলা।  শনিবার (২৭ জানুয়ারি) ভোর ৬টায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৭ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।  তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ গণমাধ্যমকে বলেন, আজও দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে তেঁতুলিয়ায়। উত্তর-পূর্ব বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে বায়ু প্রবাহিত হওয়ার কারণে শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। পুরো জানুয়ারিজুড়ে তাপমাত্রা এমন থাকবে। ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহের পর থেকে আস্তে আস্তে শীত কমতে থাকবে। উল্লেখ্য, তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে সেখানে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ থাকে বলে গণ্য করা হয়। তাপমাত্রা ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামলে তা হয় মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। তাপমাত্রা ৪ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ।
২৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:২৪

তিন দশকে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার যত রেকর্ড
মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ চলছে দেশের উত্তরাঞ্চলসহ বেশ কয়েকটি জেলায়। ঘন কুয়াশায় সূর্যের দেখা মিলছে না সেখানে। অন্যসব অঞ্চলে সূর্যের মুখ দেখা গেলেও তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে বেশির ভাগ জেলাতে। শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রার সাক্ষী হয়েছে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়; তাপমাত্রা নেমে এসেছে ৫-এর ঘরে। আজ এ জেলার তেঁতুলিয়ায় রেকর্ড হয়েছে ৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা। এর আগে মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গা ও সিরাজগঞ্জে। এদিন এ দুই জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে দেশের ইতিহাসে এর চেয়েও কম তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে বেশ কয়েকবার। আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি শীত পড়েছে ২০১৮ সালে। ওই বছরের ৮ জানুয়ারি পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা নেমে এসেছিল ২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এটিই এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড। একইদিন সৈয়দপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া এদিন নীলফামারীর ডিমলায় ৩ ডিগ্রি, কুড়িগ্রামের রাজারহাটে ৩ দশমিক ১ ডিগ্রি এবং দিনাজপুরে ৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়।   ২০১৩ সালের ১০ জানুয়ারি সৈয়দপুরে ৩ ডিগ্রি এবং ২০০৩ সালের ৯ জানুয়ারি রাজশাহীতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। এরও আগে, ১৯৯৬ সালে দিনাজপুরে ৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।   এ ছাড়া ২০১৯ সালে তেঁতুলিয়ায় ৪ দশমিক ৯ ডিগ্রি, ২০১১ সালের ১২ জানুয়ারি যশোরে ৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি এবং ২০১৭ সালে কুড়িগ্রামে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।  এদিকে দেশের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন তথ্য দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে সংস্থাটি জানিয়েছে, এ সময়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। তবে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। এ ছাড়া মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত ঘন কুয়াশা পড়বে, তা কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। ফলে বিমান, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন ও সড়ক পরিবহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটতে পারে।   তাপমাত্রার বিষয়ে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী তিন দিনের মধ্যে প্রথম দিন রাতের তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রি কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। দ্বিতীয় দিন রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকলেও দিনে সামান্য বাড়তে পারে। পরে তৃতীয় দিন রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। তবে দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকার সম্ভাবনাই বেশি। এ ছাড়া বর্ধিত পাঁচ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টির প্রবণতা দেখছে আবহাওয়া অফিস।
২৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬:০২

যে জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, ৪ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
তীব্র হাড় কাঁপানো শীতের সঙ্গে উত্তরের হিমেল হাওয়া শীতের তীব্রতা বাড়িয়ে দিয়েছে কয়েক গুণ। এই শীতে বিপর্যস্ত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে তেঁতুলিয়া। তবে একদিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা বেড়েছে প্রায় ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ অবস্থার মধ্যে ঢাকাসহ দেশের চার বিভাগে বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়ার অধিদপ্তর। এর সঙ্গে সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশারও আভাস রয়েছে।  বুধবার (২৪ জানুয়ারি) সকালে এ তথ্য জানা যায়। এদিন ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রাও আগের দিনের তুলনায় বেড়ে হয়েছে ১২.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।  আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দুই-এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি বা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারী থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং তা কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে । ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন এবং সড়ক পরিবহন চলাচল ব্যাহত হতে পারে। কিশোরগঞ্জ ও চুয়াডাঙ্গা জেলাসহ রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু কিছু জায়গায়  প্রশমিত হতে পারে। সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।   দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে তেঁতুলিয়ায় ৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে টেকনাফে ২৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অন্যদিকে ঘন কুয়াশার কারণে মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) দিনগত মধ্যরাত থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আকাশ ঝাপসা ছিল। স্পষ্টভাবে রানওয়ে না দেখতে পেরে ৪টি ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি বিমানবন্দরে। পরে ফ্লাইটগুলো চট্টগ্রামের হযরত শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে চলে যায়। 
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:১১

মাঘের শীতে কাঁপছে দেশ, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
মাঘের শীতে কাঁপছে দেশ। মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় ৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি। এছাড়া  মেহেরপুর ও সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়িতে তাপমাত্রা ৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি। সন্ধ্যার পরই নেমে যাচ্ছে তাপমাত্রার পারদ। এছাড়া দেশের ২২ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার থেকে জানানো হয়েছে, মেহেরপুর-চুয়াডাঙ্গা-সিরাজগঞ্জে মৌসুমের সর্বনিম্ন ৬.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা চলতি মৌসুমে এটি সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।  আবহাওয়া অধিদপ্তারের তথ্য অনুযায়ী, দেশের ভেতরে এখন মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে পুরো রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ১৬ জেলায়। এর পাশাপাশি একই ধরনের আবহাওয়া বিরাজ করছে আরও ছয় জেলা যশোর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, টাঙ্গাইল, মাদারীপুর ও কিশোরগঞ্জে। শৈত্যপ্রবাহ আজও থাকবে এবং তাপমাত্রা আরও কমে আসবে। তবে আজ রাতের দিকে তাপমাত্রা সামান্য বাড়বে। কোনো অঞ্চলের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে সেখানে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যায়। আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে থাকলে সেটিকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বলা হয়। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত সোমবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল— নওগাঁর বদলগাছী ও দিনাজপুরে। এই দুই জায়গাতেই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৮ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, সোমবার ৮ দশমিক ২ থেকে ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে তাপমাত্রা (সর্বনিম্ন) ছিল টাঙ্গাইল; নীলফামারীর সৈয়দপুর ও ডিমলা এবং কুড়িগ্রামের রাজারহাটে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ছিল মাদারীপুর, কিশোরগঞ্জের নিকলী, রাজশাহী, পাবনার ঈশ্বরদী, বগুড়া, কুষ্টিয়ার কুমারখালী, চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে। দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ থেকে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। আর ঢাকায় সোমবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এবার শীত মৌসুমে ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল এটি। সকাল থেকেই ঢাকায় তীব্র শীত অনুভূত হয়েছে। ভোরের দিকে বেশ কুয়াশাও ছিল। দুপুরের দিকে রোদের দেখা পাওয়া গেলেও তাতে উত্তাপ ছিল না। আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে, গতকালের মতো আজও ঢাকার দিনের তাপমাত্রা প্রায় একই রকম থাকতে পারে। সারাদেশেও আজ দিনের তাপমাত্রা বাড়বে না। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামীকাল বুধবার বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে। এর বাইরে দেশের অন্য অঞ্চলের আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তিনি জানান, বৃষ্টির সময় শীতের তীব্রতা কমে আসবে। তবে বৃষ্টি ও মেঘ কেটে গেলে শীতের তীব্রতা আবার বাড়বে।  
২৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:১৮

চলতি মৌসুমে ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড
ফের জেঁকে বসেছে শীত। বেড়েছে কুয়াশার দাপট। এরমধ্যে চলতি শীতের মৌসুমে ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক জানান, সোমবার (২২ জানুয়ারি) সকালে ঢাকায় মৌসুমের সর্বনিম্ন ১২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আরও পড়ুন : ৪০ জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস   রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। সর্বোচ্চ ২৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল টেকনাফে।   এদিকে তীব্র শীতের কারণে দেশের বিভিন্ন জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ ঘোষণা করা হচ্ছে। তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে যাওয়ায় সর্বশেষ নওগাঁ, নাটোর, পাবনা, নীলফামারী ও লালমনিরহাট জেলার সব প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আরও পড়ুন : ঈশ্বরদীতে ৯.২ তাপমাত্রা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ   উল্লেখ্য, তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামলে সংশ্লিষ্ট জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর।
২২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:৩৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়