• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
সালাম মুর্শেদীর গুলশানের বাড়ি সরকারের সম্পত্তি : হাইকোর্ট
খুলনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সহসভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদীর দখলে থাকা গুলশানের বাড়ি সরকারের পরিত্যক্ত সম্পত্তি, এটা স্বীকৃত বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। বুধবার (১৩ মার্চ) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন। সালাম মুর্শেদীর আইনজীবীদের উদ্দেশ্য করে হাইকোর্ট বলেন, দুদকসহ অন্যান্য সংস্থার তদন্ত রিপোর্টে এটা প্রমাণিত যে, সালাম মুর্শেদীর গুলশানের বাড়ি সরকারের পরিত্যক্ত সম্পত্তি। এই সম্পত্তি কীভাবে সালাম মুর্শেদী পেলেন, কীভাবে তার কাছে হস্তান্তর হলো, এটা আমাদের দেখাতে হবে। এরপর আদালত সালাম মুর্শেদীর আইনজীবীর আবেদনের প্রেক্ষিতে বাড়ি নিয়ে রায় ঘোষণার জন্য আগামী ১৮ মার্চ দিন ধার্য করেন।  এর আগে গত ৩ মার্চ আব্দুস সালাম মুর্শেদীর দখলে থাকা গুলশান-২ নম্বরে অবস্থিত বাড়ি নিয়ে করা রিটের জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষ হয়। পরে এ বিষয়ে রায় ঘোষণার জন্য হাইকোর্ট ১০ মার্চ দিন ধার্য করেন। তবে, নির্ধারিত দিন ১০ মার্চ রায় ঘোষণা না করে পিছিয়ে ১২ মার্চ নির্ধারণ করা হয়। এ বিষয়ে রিট আবেদনকারীর পক্ষে সময়ের আরজির প্রেক্ষিতে শুনানি নিয়ে ১২ মার্চ দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট। বিষয়টি দুই দিনের জন্য মুলতবি করেন। কিন্তু দুদকের আইনজীবীর সময়ের আবেদনের প্রেক্ষিতে আজ বুধবার দিন ধার্য করেছিলেন আদালত।
১৩ মার্চ ২০২৪, ১৪:০৮

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ
প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ফারাহ দিবা ছন্দার আদালত এ আদেশ দেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী সাকিবুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি এ মামলায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। আইনজীবী সাকিবুল ইসলাম বলেন, গত ১৫ ফেব্রুয়ারি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আদেশের পর মামলার পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য আসামিদের বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি ও সম্পত্তি ক্রোকের আবেদন করি। শুনানি শেষে আদালত সে আবেদনও মঞ্জুর করেছেন। জানা যায়, রাজধানীর দারুস সালাম থানার বাসিন্দা মুজাহিদ হাসান ফাহিম ২০২১ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ৫ লাখ টাকার একটি বাইক অর্ডার করে তার মূল্য পরিশোধ করেন। কিন্তু মোটরসাইকেল যথাসময়ে অর্থাৎ ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে না পেয়ে ইভ্যালির ধানমন্ডির অফিসে যোগাযোগ করেন ফাহিম। তখন মোটর সাইকেলের ক্রয়বাবদ টাকা পরিশোধের জন্য চেক দেওয়া হয় তাকে। কিন্তু ওই বছরের ২৩ আগস্ট ইভ্যালি প্রতিষ্ঠান থেকে ফোন দিয়ে ব্যাংক হিসাবে পর্যাপ্ত পরিমাণ অর্থ না থাকায় চেকটি নির্ধারিত তারিখে ব্যাংকে জমা না দিতে অনুরোধ করা হয়। চেকের অর্থ পরে পরিশোধ করা হবে বলে নিশ্চয়তা দেওয়া হয় ফাহিমকে। পরে ওই চেক নগদায়ন করার জন্য ফাহিম ইভ্যালি, রাসেল ও শামীমা নাসরিনকে বারবার তাগাদা দেওয়া স্বত্বেও তারা তাকে টাকা প্রদান করতে অযথা কালক্ষেপণ করে চেকের মেয়াদ অতিক্রম করান। ফাহিমের অভিযোগ, রাসেল-শামীমা বিশ্বাসভঙ্গ করেছেন। প্রতারণামূলকভাবে তার কেনা মোটর সাইকেলের টাকা আত্মসাৎ করতে এমন কাজ করেছেন তারা। এ ঘটনায় ফাহিম এ বছরের ১৬ জানুয়ারি আদালতে মামলা দায়ের করেন। এদিকে মঙ্গলবার (৫ মার্চ) শেষবার জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ. এইচ. এম সফিকুজ্জামানের উপস্থিতে নিজেদের পাওনা বুঝে পান ইভ্যালির ১০০ জন গ্রাহক। ভোক্তা অধিকারের প্রধান কার্যালয়ের নতুন সভাকক্ষে আয়োজিত পাওনা টাকা হস্তান্তর অনুষ্ঠানে ওইদিন মহাপরিচালক জানিয়ে দেন, আজকেই হয়তো শেষবারের মতো ইভ্যালির অভিযোগ নিষ্পত্তি কিংবা টাকা ফেরত দেয়ার কার্যক্রম হচ্ছে। ইভ্যালির সব মামলা নিষ্পত্তি না করা পর্যন্ত হয়তো গ্রাহকদের টাকা ফেরত দেয়ার এই কার্যক্রম বন্ধ রাখা হবে। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে ইভ্যালির বিরুদ্ধে প্রায় ৭ হাজার ৫০০টি অভিযোগ রয়েছে এখনও।  
০৭ মার্চ ২০২৪, ১৭:২০

সরকারি কর্মকর্তার অফিস-বাড়িতে মিলল শত কোটির সম্পত্তি
সরকারি এক কর্মকর্তার সম্পত্তির খোঁজ করতে গিয়ে চোখ কপালে উঠেছে দুর্নীতি দমনকারী কর্মকর্তাদের। দিনভর তার বাড়ি ও অফিসে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হয়েছে ১০০ কোটির আয়বহির্ভূত সম্পত্তি। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য তেলেঙ্গানায়।  বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি। সংবাদমাধ্যমটি বলছে, শিবা বালাকৃষ্ণ নামে তেলঙ্গানার এক সরকারি কর্মকর্তার বাড়ি থেকে প্রায় ১০০ কোটি রুপির সম্পত্তি উদ্ধার করেছে রাজ্য পুলিশের দুর্নীতি দমন শাখা (এসিবি)। তিনি তেলেঙ্গানার রিয়েল এস্টেট রেগুলেটরি অথোরিটির সেক্রেটারি। এর আগে হায়দরাবাদ মেট্রোপলিটন ডেভেলপমেন্ট অথোরিটির পরিচালকও ছিলেন তিনি।  প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশের দুর্নীতি দমন ব্যুরোর দাবি, শিবা বালাকৃষ্ণ নামের ওই সরকারি কর্মকর্তা বিভিন্ন রিয়েল এস্টেট কোম্পানিকে বেআইনিভাবে অনুমোদন দিয়েছেন। তার বিনিময়ে কোটি কোটি রুপি অর্থ ও দামি উপহার আদায় করেন তিনি। সংবাদমাধ্যম বলছে, হিসাব বহির্ভূত সম্পত্তির হদিস পেতেই বুধবার ভোর থেকে অভিযানে নামে এসিবি। বালাকৃষ্ণের বাড়ি ও অফিস মিলিয়ে মোট ২০ জায়গায় তল্লাশি চালানো হয়। ভোর ৫টা থেকে শুরু হয়েছিল তল্লাশি, রাতভর সেই তল্লাশি চলে। এর মধ্যে বালাকৃষ্ণের বাড়ি এবং অফিস ছাড়াও তার আত্মীয়দের বাড়িতেও তল্লাশি চলে।  বৃহস্পতিবারও (২৫ জানুয়ারি) বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালানো হতে পারে বলে জানা গেছে। বালাকৃষ্ণের বিরুদ্ধে আয়-বহির্ভূত সম্পত্তি অর্জনের মামলাও দায়ের করা হয়েছে ইতোমধ্যে। দুর্নীতি দমন শাখা জানিয়েছে, আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন প্রচুর সম্পত্তি অর্জন করেছেন বালাকৃষ্ণ। এইচএমডিএ এবং রেরা-র অফিসেও চিরুনি তল্লাশি চালান এসিবির কর্মকর্তারা। বিপুল সম্পদ সংগ্রহের জন্য বালাকৃষ্ণ তার সরকারি পদকে কাজে লাগিয়েছেন বলে সন্দেহ করছে এসিবি। তল্লাশি অভিযানে এখন পর্যন্ত বালাকৃষ্ণের বাড়ি থেকে ১০০ কোটি রুপির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে নগদ ৪০ লাখ রুপি রয়েছে, পাওয়া গেছে দুই কেজি স্বর্ণের গহনা। এছাড়া ৬০টি দামি বিদেশি ঘড়ি, ১৪টি আইফোন, ১০টি ম্যাক বুক ও আইপ্যাড, একাধিক ইলেকট্রনিক গ্যাজেট, ব্যাংক ডিপোজিট ও ফ্ল্যাটের নথিও উদ্ধার হয়েছে ওই বাড়ি থেকে। এর পাশাপাশি বেনামি একাধিক সম্পত্তিও উদ্ধার হয়েছে বলে দাবি করেছে রাজ্য পুলিশের দুর্নীতি দমন শাখা (এসিবি)।  
২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:৫১

সেনাবাহিনীর সমালোচনা করলেই বাজেয়াপ্ত হবে সম্পত্তি
সেনাবাহিনীর সমালোচকদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রুশ সরকার। এ লক্ষ্যে একটি বিলেরও অনুমোদন দিয়েছেন দেশটির আইনপ্রণেতারা। এই বিলের অধীনে রুশ সেনাবাহিনীর সমালোচনাকারী যেকোনো নাগরিকের সম্পত্তি, অর্থ এবং মূল্যবান জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করতে পারবে রাশিয়া। খবর আল জাজিরার।  আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রুশ সেনাবাহিনীর সমালোচনা করার জন্য দোষী সাব্যস্ত যে কারও সম্পত্তি, অর্থ এবং মূল্যবান জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করার একটি বিল অনুমোদন করেছেন আইনপ্রণেতারা। বুধবার (২৪ জানুয়ারি) রুশ পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ স্টেট ডুমা ৩৯৫ ভোট দিয়ে বিলটি পাস করেছে। এই বিলের বিপক্ষে ভোট পড়েছে মোটে তিনটি। পার্লামেন্টের স্পিকার ব্যাচেস্লাভ ভোলোদিন আইন প্রণেতাদের বলেন, সেনাবাহিনীর সমালোচকদের জন্য এই ব্যবস্থাও ‘যথেষ্ট নয়’। কারণ তারা আরামে বাস করে, সম্পত্তি ভাড়া দেয়, রাশিয়ান নাগরিকদের খরচে রয়্যালটি পেতে থাকে। তারা নাৎসি শাসনকে সমর্থন করার জন্য এই তহবিলগুলো ব্যবহার করে। রুশ স্পিকারের দাবি, ‘আমাদের দেশের নিরাপত্তার বিরুদ্ধে যারা কাজ করে, যারা আমাদের নাগরিক, সৈন্য এবং অফিসারদের অপমান করা সম্ভব বলে মনে করে এবং যারা নাৎসিদের সমর্থন করে তাদের থামিয়ে দেবে গৃহীত সিদ্ধান্তটি।’ প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে পূর্ণ-মাত্রায় আক্রমণ শুরুর পর থেকে মস্কো কর্তৃপক্ষ তার সামরিক অভিযানের যে কোনও সমালোচনা নিষিদ্ধ করেছে এবং যুদ্ধের বিরোধিতাকারী হাজার হাজার রাশিয়ানকে আটক করেছে। বেশ কিছু লেখক ও কর্মী ইতোমধ্যে দীর্ঘ সাজা পেয়েছেন এবং কয়েকজনকে ‘চরমপন্থী ও সন্ত্রাসী’ তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।  রুশ কর্মকর্তারা অবশ্য গত কয়েক মাস ধরেই ইউক্রেনের পরিস্থিতি সম্পর্কে সমালোচনামূলক কথা বলার জন্য সমালোচনাকারীদের ‘বিশ্বাসঘাতক’ আখ্যা দিয়ে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রণয়নের আহ্বান জানিয়ে আসছিলেন। এদিকে ইউক্রেনে ‘ভাড়াটে সেনা’ রাখার জন্য ফ্রান্সের নিন্দা করে একটি প্রস্তাব গ্রহণের সিদ্ধান্তও নিয়েছেন রুশ আইনপ্রণেতারা। দুই দেশের মধ্যে কয়েকদিনের উত্তেজনার পর এই সিদ্ধান্ত নেন তারা। ফ্রান্স অবশ্য এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং বলেছে, যুদ্ধে বা ‘অন্য কোথাও’ তাদের কোনও ভাড়াটে সেনা নেই এবং এই ধরনের দাবি কার্যত বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণার অংশ।
২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:০০

সম্পত্তি নিয়ে দ্বন্দ্ব, বাবার লাশ দাফনে সন্তানদের বাধা 
ভোলার চরফ্যাশনে জীবিত থাকা অবস্থায় সন্তানদেরকে সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করায় বাবার লাশ দাফন করতে দেয়নি ৪ সন্তান। অবশেষে ১২ ঘন্টা পর স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে স্টাম্পে লিখিত হওয়ার পর বাবার লাশ দাফন করলেন সন্তানরা। শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) রাত ৮টার দিকে মৃত রতন তরফদারকে দাফন করা হয়। এর আগে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে নিজ বাড়িতে বার্ধক্যজনিত কারণে মারা যান তিনি। স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার সকাল ৮টার দিকে বার্ধক্যজনিত কারণে রতন তরফদার তার নিজ বাড়িতে মারা যায়। রতন তরফদার উপজেলার চর মাদ্রাজ ইউনিয়নের চর আফজাল গ্রামের বাসিন্দা। তিনি ৭টি বিয়ে করেছেন। ৭ ঘরে তার মোট সন্তানের সংখ্যা ১৫ জন। এই ১৫ জনের মধ্যে ৪ জন তার লাশ দাফনে বাধা দেন।  চর মাদ্রাজ ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান মো. হারুন কিবরিয়া জানান, মৃত রতন তরফদার জীবিত থাকা অবস্থায় ৭টি বিয়ে করেন। ছয় ঘরে তার ১৫ জন সন্তান রয়েছে। তিনি জীবিত থাকা অবস্থায় ১৫ সন্তানের মধ্যে ১১ সন্তানকে তার সকল সম্পত্তি লিখে দিয়েছিলেন। বাকি ৪ সন্তানকে কোনো সম্পত্তি দেননি। যার কারণে আজ সকাল ৮টায় তিনি মারা যাওয়ার পর তার লাশ দাফনে ৪ সন্তান আপত্তি জানায়। তারা লাশ দাফন করতে দিচ্ছে না। বাদ জুম্মা নামাজের পর তার লাশ দাফন করার কথা থাকলেও এখনো লাশ দাফন করা হচ্ছে না।  এদিকে এ ঘটনায় সোশ্যাল মিডিয়া ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে, ফেসবুক এ স্ট্যাটাস এ আমির হোসেন, আমিনুল ইসলামসহ একাধিক ব্যক্তি পোস্ট করে তাদের মতামত ব্যক্ত করেন। এতে শত শত মানুষের মন্তব্য এ বিভিন্ন রকম প্রতিক্রিয়া ও দেখা যায়।  চর মাদ্রাজ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল হাই বলেন, ‘জমি ভাগাভাগি নিয়ে বিরোধ থাকায় সন্তানরা লাশ দাফনে বাধা দিচ্ছেন, আমি শুনেই ঘটনাস্থলে চলে এসেছি। তাদের নিয়ে বসেছি, রাতের মধ্যেই লাশ দাফনের ব্যবস্থা করব।’  চরফ্যাশন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি আপনার মাধ্যমে অবগত হয়েছি। এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাইনি, অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
১৩ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:৩১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়