• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
ঢাকা-চট্টগ্রাম আট লেন প্রকল্পের সমীক্ষা শুরু হচ্ছে মার্চে
সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী জানিয়েছেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক আট লেন প্রশস্তকরণ ও উভয় পাশে সার্ভিস লেন নির্মাণ প্রকল্পের সমীক্ষা আগামী মার্চে শুরু হচ্ছে।  রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসের সম্মেলন কক্ষে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের আয়োজনে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় তিনি এই তথ্য জানান। আমিন উল্ল্যাহ জানান, কোন এলাকায় ছয় লেন; কোন এলাকায় আট লেন হবে তা সমীক্ষায় নির্ধারণ করা হবে। এটি নির্ধারিত হবে যানবাহনের চাপের ওপর ভিত্তি করে। তবে এটি আমাদের ফাইনাল মিটিং নয়। আমরা সবগুলো স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে বসবো। সবার পরামর্শ নেওয়া হবে। তারপর চূড়ান্ত ডিজাইন করা হবে। সভায় জানানো হয়, নতুন প্রকল্পের আওতায় নারায়ণগঞ্জের মদনপুর, কুমিল্লা, চট্টগ্রামের বারইয়ারহাট থেকে সিটি গেট পর্যন্ত যেসব স্থানে যানজট তৈরি হতে পারে, সেসব স্থানে ওভারপাস করে দেওয়া হবে। যেসব স্থানে সড়ক বাঁকা, সেগুলো সোজা করা হবে। এটি সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্প। প্রকল্পটিতে অর্থায়নে অনেক উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা আগ্রহ দেখিয়েছে। সভায় চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ টি এম পেয়ারুল ইসলাম বলেন, আমাদের গভীর সমুদ্র বন্দর চালু হলে আট লেনে হবে না। তাই চট্টগ্রাম থেকে রামগড় পর্যন্ত এই সড়কে দশ হাজার গাড়ি চলাচলের ব্যবস্থা করা দরকার। একই সঙ্গে রামগড় স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য ব্যবহার করে সুনামগঞ্জ, সিলেট, মৌলভীবাজার ৩ ঘণ্টায় যাতায়াত করা যাবে। এটি বাস্তবায়ন করতে পারলে আমাদের সময় ও অর্থ খরচ দুটোই কম হবে। চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি ওমর হাজ্জাজ বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন ধরে সড়কটি আট লেনে উন্নীত করার দাবি জানিয়ে আসছি। আট লেনে উন্নীত হলে যানজট কমবে, খরচও কমবে। তবে চট্টগ্রাম ছাড়া সারাদেশে কোথায় ওয়েট স্কেল নেই। এটির কারণে দেশের অন্যান্য স্থানের তুলনায় আমাদের পরিবহন খরচ বেড়ে যায়। এটি সমাধান করা উচিত।
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:৫২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়