• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের ঢাকা সফর স্থগিত
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কাত্রার ঢাকায় আসার কথা ছিল শনিবার (২০ এপ্রিল)। তার সফরটি স্থগিত করা হয়েছে।  বিনয় মোহন কাত্রার সফরের সময় নৈশভোজেও বেশ কয়েকজনকে আমন্ত্রণও জানানো হয়েছিল। তবে আমন্ত্রিতরা বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সফর স্থগিত হওয়ার বিষয়ে বার্তা পেয়েছেন। আগামীতে এ সফরের তারিখ নির্ধারণ হবে। বুধবার (১৭ এপ্রিল) কূটনৈতিক একটি সূত্র জানিয়েছিল, বিনয় কাত্রা একদিনের জন্য ঢাকা সফরে আসতে পারেন।  সফরকালে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পাঠানো আমন্ত্রণপত্র তুলে দেবেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গেও তার বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। সূত্র জানায়, আগামী ১৯ এপ্রিল থেকে ১ জুন পর্যন্ত লোকসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারত সফর করবেন। এ নিয়ে ঢাকা-দিল্লি উভয় পক্ষ প্রস্তুতি নিচ্ছে। উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ১ মে ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে দায়িত্ব নেন বিনয় মোহন কোয়াত্রা। তিনি গত বছর ফেব্রুয়ারিতে ফরেন অফিস কনসালটেশন (এফওসি) বৈঠকে যোগ দিতে ঢাকায় এসেছিলেন। এবার দ্বিতীয় দফায় ঢাকায় আসার কথা ছিল তার।
৬ ঘণ্টা আগে

মানবপাচার রোধে টেকসই সমাধানে গুরুত্বারোপ পররাষ্ট্র সচিবের
পররাষ্ট্র সচিব রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. রুহুল আমিনের সঙ্গে ‘বালি প্রসেস’এর কো-চেয়ার রাষ্ট্রদূত লিন বেল (অস্ট্রেলিয়া) এবং রাষ্ট্রদূত ত্রি থারিয়াতের (ইন্দোনেশিয়া) নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল সাক্ষাৎ করেছেন। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। উভয়পক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিতি ছিলেন। সাক্ষাৎকালে পররাষ্ট্র সচিব মানবপাচারের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় প্রতিশ্রুতি এবং ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি তুলে ধরেন। তিনি মানবপাচারের জটিল ও অন্তর্নিহিত কারণসমূহ এবং সেগুলো মোকাবিলার অসুবিধা ও বাধার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। পররাষ্ট্র সচিব মানবপাচার সমস্যার টেকসই সমাধান করা ও এ বিষয়ে পারস্পরিক সহযোগিতার ওপর জোর দেন। বৈঠকে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. রুহুল আমিন পাচারের শিকার ব্যক্তিদের সমাজে পুনঃএকত্রীকরণের জন্য উন্নয়ন সহযোগী ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে নেওয়া কর্মসূচি ও কার্যক্রম সম্পর্কে প্রতিনিধিদলকে অবহিত করেন। বালি প্রসেস কো-চেয়াররা মানবপাচার মোকাবিলাকে জটিল ও চ্যালেঞ্জিং কাজ হিসেবে উল্লেখ করে এই সমস্যা মোকাবিলায় পারস্পরিক সহযোগিতা আরও দৃঢ় করার ওপর গুরুত্ব দেন। জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের মধ্যে অসহায়ত্ব ও হতাশার কারণে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তাদের অনিয়মিত স্থানান্তর বৃদ্ধিতে কো-চেয়াররা উদ্বেগ প্রকাশ করেন। এসময় পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে সক্রিয়ভাবে কাজ করার জন্য বালি প্রক্রিয়ার সদস্য দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, এই দীর্ঘায়িত সংকট বাংলাদেশের জন্য একটি সম্ভাব্য অর্থনৈতিক, সামাজিক, পরিবেশগত এবং নিরাপত্তা হুমকি তৈরি করছে। বিষয়টি সামগ্রিকভাবে এই অঞ্চলের নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসমূহের দক্ষতা ও সক্ষমতার উন্নয়ন এবং ‘বালি প্রসেস’-এর সদস্য রাষ্ট্রগুলোর পারস্পরিক সহযোগিতা আরও সম্প্রসারণের মাধ্যমে মানবপাচার নিয়ে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি জোরদার করার বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
২০ মার্চ ২০২৪, ১৭:৪৩

সাবেক সচিবের মেয়ে চুরি করেন ৮০০ মোবাইল  
অবসরপ্রাপ্ত এক যুগ্ম সচিবের মেয়ে জুবাইদা সুলতানা (৪৪) পরিবারের পরিচয় ব্যবহার না করে রাজধানীর অভিজাত পাড়ার বিভিন্ন হোটেল, ক্লাবে ভুয়া পরিচয়ে সেমিনার এবং নানা প্রোগ্রামে রেজিস্ট্রেশন ও অংশগ্রহণ করতেন। এর নেপথ্যে মূল উদ্দেশ্য চুরি। অভিজাত পাড়ায় অভিজাত চোরের খ্যাতি পাওয়া এই নারী গত ১২ বছরে প্রায় আট শতাধিক মোবাইল ফোন চুরি করেছেন। শনিবার (১৬ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর মিন্টু রোডে নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। তিনি বলেন, গত ৩ মার্চ ঢাকা ক্লাবে গাইনোকোলজিক্যাল অনকোলজীবিষয়ক এক সিমিনারে অংশগ্রহণ করে জুবাইদা চুরি করেন ডা. ফারহানা হকের মোবাইল, ব্যাগ ও গহনা। ডা. ফারহানা হক গাইনোকোলজিক্যাল অনকোলজী বিভাগের চিকিৎসক। চুরির জিনিসপত্র বিক্রি করে দিলেও তার হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরটি নিজের মোবাইলে হস্তান্তর করে নেন জুবাইদা। সেই থেকে ডা. ফারহানা সেজে ব্যবস্থাপত্র দিয়ে যাচ্ছিলেন বিভিন্ন রোগীদের এবং হাতিয়ে নিচ্ছিলেন মোটা অংকের টাকা। এ বিষয়ে গত ১২ মার্চ রমনা মডেল থানায় একটি মামলা হয়। মামলা হওয়ার পর থেকে এ বিষয়ে ছায়াতদন্ত শুরু করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তদন্তের একপর্যায়ে শুক্রবার (১৫ মার্চ) জুবাইদা সুলতানাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের সময় তার কাছ থেকে নারীদের ১৬টি হ্যান্ডব্যাগ, চারটি মোবাইল, পাঁচটি বিভিন্ন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড, অলংকার, বিভিন্ন সুপারশপের কার্ড, চারটি পেনড্রাইভ জব্দ করা হয়। ডিবি জানায়, জুবাইদা সুলতানা ১২ বছর ধরে রাজধানীর বিভিন্ন অভিজাত ক্লাব ও হোটেলে চুরি করে আসছিলেন। এ পর্যন্ত প্রায় সাত থেকে আটশ মোবাইল, ল্যাপটপ ও দামি ভ্যানিটি ব্যাগ চুরি করেন অভিজাত এলাকা থেকে। হারুন অর রশীদ বলেন, জুবাইদা অভিজাত চোর। তার টার্গেট চাকরিজীবী নারী ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া নারী শিক্ষার্থীরা। তিনি ঢাকা ক্লাব, গুলশান ক্লাব, রেডিসন এবং সোনারগাঁওয়ের মতো অভিজাত হোটেলে বিভিন্ন সভা-সেমিনারে অংশ নিয়ে চুরি করতেন। চোরাই জিনিস ব্যবহার করে অভিলাষী জীবন যাপন করতেন। তিনি বলেন, গ্রেপ্তার জুবাইদা বিভিন্ন পাঁচতারকা হোটেল ও রেস্টুরেন্টে পেশাজীবী সংগঠনের সভা-সিম্পোজিয়াম, সেমিনারে ভুয়া নাম-ঠিকানা ব্যবহার করে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন করে অংশগ্রহণ করতেন। সারাদিন গুরুগম্ভীর আলোচনার ফাঁকে চুরি করে সটকে পরতেন এই নারী। ডিবিপ্রধান বলেন, ১২ বছর ধরে জুবাইদা চুরি করে আসছিলেন। নিজেকে রাখতেন পরিমিতভাবে গুছিয়ে। রেজিস্ট্রেশন করে অংশ নিতেন বড় বড় সভা-সেমিনার ও ওয়ার্কশপে। এসব অনুষ্ঠানে গিয়ে সুকৌশলে চুরি করতেন দামি জিনিসপত্র। তার নিয়মিত যাতায়াত ছিল ঢাকা ক্লাব, গুলশান ক্লাব, উত্তরা ক্লাবসহ বিভিন্ন পাঁচতারকা হোটেল ও রেস্টুরেন্টে। জুবাইদা সুলতানা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন এসব তথ্য। তিনি আরও বলেন, জুবাইদার বাবা একজন অবসরপ্রাপ্ত যুগ্ম সচিব। তার বোন গ্রামীণফোনের একজন বড় কর্মকর্তা। তার এসব খারাপ অভ্যাসের জন্য তাকে পরিবার থেকে বিতারিত করা হয়েছে। জুবাইদা বিয়ে করেছেন দুটি। তার বর্তমান স্বামীর চতুর্থ স্ত্রী তিনি। তার স্বামী বর্তমানে সৌদি প্রবাসী। স্বামী সৌদিতে থাকলেও জুবাইদার চুরি করা জিনিসপত্র বিক্রি করে দেওয়ার ব্যবস্থা করে দিতেন।
১৬ মার্চ ২০২৪, ১৬:১৩

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিবের মৃত্যুতে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর শোক
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিমের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। আজ এক শোকবার্তায় প্রতিমন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন ও তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান। এর আগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইহসানুল করিম শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার (১০ মার্চ) সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। এ বিষয়ে বিএসএমএমইউর উপাচার্য ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, গত দেড় মাস ধরে শ্বাসকষ্ট, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপসহ বার্ধক্যজনিত নানা সমস্যা নিয়ে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। গত সপ্তাহে বিএসএমএমইউতে আসেন তিনি। এদিকে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় বলা হয়েছে, প্রেস সচিব ইহসানুল করিমের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০১৫ সাল থেকে সচিব পদমর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব হিসেবে কাজ করছিলেন ইহসানুল করিম। ২০২২ সালের ১৯ জুন দুই বছরের জন্য নতুন করে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান তিনি। ইহসানুল করিম রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব এবং বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেন।
১১ মার্চ ২০২৪, ০০:১০

পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে মার্কিন প্রতিনিধিদলের বৈঠক
পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন মার্কিন প্রতিনিধি দল।  রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় এ বৈঠক হয়। ইউএসএআইডির এশিয়াবিষয়ক ব্যুরোর অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর মাইকেল শিফার নেতৃত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ডিপার্টমেন্ট অব স্টেটের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি আফরিন আক্তার। জানা গেছে, বৈঠকে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এর আগে, শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গুলশানের হোটেল ওয়েস্টিনে বিএনপি নেতাদের সঙ্গে ঘণ্টাব্যপী বৈঠক করেন ঢাকায় সফররত মার্কিন প্রতিনিধি দলটি।  বৈঠকে বিএনপির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সাংগঠনিক সম্পাদক ও আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির সদস্য শামা ওবায়েদ। এ ছাড়া মার্কিন প্রতিনিধি দলে ছিলেন ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের (এনএসসি) দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক সিনিয়র ডিরেক্টর আইলিন লাউবেচার, ইউএসএআইডির এশিয়াবিষয়ক ব্যুরোর অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর মাইকেল শিফার এবং ডিপার্টমেন্ট অব স্টেটের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি আফরিন আক্তার। মার্কিন প্রতিনিধি দলটির আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ঢাকায় থাকার কথা রয়েছে।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৪৬

হবিগঞ্জে ইউপি সচিবের বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগে তদন্ত কমিটি
হবিগঞ্জ জেলার লাখাই উপজেলার ৫নং করাব ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মো. জিলু মিয়ার বিরুদ্ধে উৎকোচ দাবি ও হয়রানির অভিযোগে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।   সোমবার (২২ জানুয়ারি) এ বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করেন লাখাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদা সুলতানা।  লাখাই উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাসুদুর রহমানকে প্রধান করে এবং যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহজাহান ও করাব ইউপির চেয়ারম্যান আব্দুল কদ্দুসকে সদস্য করে ৩ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।  লাখাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদা সুলতানা জানান, করাব ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মো. জিলু মিয়ার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ৩ সদস্য তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন প্রাপ্তি সাপেক্ষে  প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।  উল্লেখ্য, এ বিষয়ে ভুক্তভোগী মোছা. ইয়াসমিন আক্তার গত ১৬ জানুয়ারি লাখাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেন। 
২২ জানুয়ারি ২০২৪, ২১:০৪

হবিগঞ্জে ইউপি সচিবের বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগ
হবিগঞ্জ জেলার লাখাই উপজেলার ৫নং করাব ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মো. জিলু মিয়ার বিরুদ্ধে উৎকোচ দাবি ও হয়রানির অভিযোগ উঠেছে।  এ বিষয়ে ভুক্তভোগী মোছা. ইয়াসমিন আক্তার গত ১৬ জানুয়ারি লাখাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।  লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ৮ ডিসেম্বর অভিযোগকারী ইয়াসমিন আক্তারের মেয়ে মোছা. লাভলী আক্তারের জন্ম নিবন্ধন করার জন্য ৫নং করাব ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মো. জিলু মিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করেন।এ সময় ইউনিয়ন পরিষদের সচিব কয়েকজনের উপস্থিতির মধ্যেই ইয়াসমিন আক্তারের মেয়ের কাজটি বুঝে নেন। জমা দেওয়ার তিন থেকে চারদিন পরে যোগাযোগ করলে করাব ইউনিয়ন পরিষদের সচিব দুই থেকে তিন দিনপর ইয়াসমিন আক্তারকে দেখা করতে বলেন। সচিব মো. জিলু মিয়া গত ৫ জানুয়ারি ইয়াসমিন আক্তারের কাছে ৫ হাজার টাকা দাবি করেন এবং টাকা দিতে অপারগতা জানালে অফিস থেকে তাকে বাহির করে দেওয়া হয়। এ বিষয়ে করাব ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মো. জিলু মিয়া বলেন, কে বা কারা অভিযোগ দিয়েছে এ বিষয়ে আমি এখন পর্যন্ত কোন কাগজপত্র পাইনি। অভিযোগের কাগজপত্র পাওয়ার পরে আমি যদি অন্যায় করি তাহলে শাস্তি পাব। লাখাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদা সুলতানা বলেন, করাব ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মো. জিলু মিয়ার বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে তিনি দোষী সাব্যস্ত হলে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২০ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:৪৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়