• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ইউরোপীয় সংসদে এআই আইন চূড়ান্ত অনুমোদন পেল
ইউরোপীয় সংসদের সদস্যরা এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনার জন্য যুগান্তকারী একটি আইনের চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছেন৷ আইনের পক্ষে ৫২৩টি ও বিপক্ষে ৪৬টি ভোট পড়ে৷ বুধবার (১৩ মার্চ) ইউরোপীয় সংসদে চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়া এআই নিয়ন্ত্রণকারী আইনটি এ বছরের শেষ দিকে কার্যকর হবে৷ দ্রুত পরিবর্তনশীল প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রণের জন্য নতুন এ আইনটি বিশ্বব্যাপী অন্যান্য সরকারের জন্যও অনুসরণীয় হয়ে থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে৷ পরিবর্তনশীল প্রযুক্তির সাথে সম্পর্কিত সম্ভাব্য ঝুঁকি থেকে ২৭টি সদস্য রাষ্ট্রের নাগরিকদের রক্ষা করা ও একই সাথে উদ্ভাবনকে সমৃদ্ধ করার উদ্দেশ্যে এই আইনটি বিশেষ ভূমিকা রাখবে৷ আইনটি ঝুঁকি অনুযায়ী বিপজ্জনক বলে বিবেচিত বিভিন্ন ধরনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে আলাদা আলাদা সাজাবে যেন সেগুলো ঠেকাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে৷ বেশিরভাগ এআই সিস্টেম কম ঝুঁকিপূর্ণ হিসাবে চিহ্নিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে৷ যেমন স্প্যাম সনাক্তের জন্য ব্যবহৃত মডেল৷ তবে চিকিৎসা, বিদ্যুৎ নেটওয়ার্কের মতো গুরুত্বপূর্ণ পরিকাঠামোতে এআই-এর উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যবহার আরও বেশি পরীক্ষা করা হবে৷ এই মডেলগুলো তৈরি করা প্রতিষ্ঠানগুলোকে সম্ভাব্য ঝুঁকির মূল্যায়ন করতে হবে ও ব্যবহারকারীদের কাছে স্পষ্ট তথ্য সরবরাহ করতে হবে৷ জনসাধারণের কাছে প্রকাশের আগে সে মডেলগুলো আইন মেনে চলছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে৷ জনপরিসরে রিয়েল-টাইম ফেসিয়াল রিকগনিশন নিষিদ্ধ করা কথা রয়েছে৷ যদিও এ আইন প্রয়োগের জন্য কিছু ব্যতিক্রম রয়েছে৷ কোনো সংস্থা আইন অমান্য করলে তাদের ৭৫ লাখ ইউরো থেকে তিন কোটি ৫০ লাখ ইউরো পর্যন্ত জরিমানার মুখোমুখি হতে হবে৷  এআই আইনটি পৃথকভাবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য দেশগুলোর দ্বারা অনুমোদিত হতে হবে৷ এপ্রিল মাসের মধ্যেই এই অনুমোদন পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে৷ তবে আইনটি এ বছরের শেষের দিকে কার্যকর হবে৷ চ্যাটজিপিটি-র মতো জেনারেটিভ এআই মডেলগুলো আইনটি কার্যকর হওয়ার ১২ মাস পর চালু হবে৷ তবে সংস্থাগুলোকে অবশ্যই দুই বছরের মধ্যে অন্যান্য নিয়মের ব্যাপারেও একমত হতে হবে৷ নতুন পাস হওয়া আইনটি কার্যকরের ছয় মাস পর বর্তমানে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত এআই সিস্টেমগুলি স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করা হবে৷
১৩ মার্চ ২০২৪, ২৩:৫৫

তিন লাখ টাকা জরিমানার বিধান রেখে সংসদে গ্রাম আদালত বিল
গ্রাম আদালতের জরিমানা ৭৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত করা হচ্ছে।  মঙ্গলবার (৫ মার্চ) এমন বিধান রেখে গ্রাম আদালত (সংশোধন) বিল জাতীয় সংসদে তোলা হয়েছে। স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম বিলটি সংসদে তোলার পর সেটি পরীক্ষা করে দুই মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। বিলে বলা হয়, একজন চেয়ারম্যান ও উভয়পক্ষ মনোনীত দুজন করে মোট পাঁচজন সদস্য নিয়ে গ্রাম আদালত গঠন করা হবে। প্রত্যেক পক্ষ কর্তৃক মনোনীত দুজন সদস্যের মধ্যে একজন সদস্যকে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য হতে হবে। ফৌজদারি এবং দেওয়ানি মামলার সঙ্গে কোনো নারীর স্বার্থ জড়িত থাকলে সংশ্লিষ্ট পক্ষ সদস্য মনোনয়নের ক্ষেত্রে একজন নারীকে সদস্য হিসেবে মনোনয়ন দেবে। চারজন সদস্যের উপস্থিতিতে গ্রাম আদালতের সিদ্ধান্ত দুই-দুই ভোটে অমীমাংসিত হলে চেয়ারম্যান নির্ণায়ক ভোট দিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। বিলের তফসিলে সাত ধরনের দেওয়ানি মামলার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সেগুলো হলো-  ১. কোনো চুক্তি রসিদ বা অন্য কোনো দলিল মূল্যে প্রাপ্য অর্থ আদায়;  ২. কোনো অস্থাবর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার বা তার মূল্য আদায়ের মামলা;  ৩. স্থাবর সম্পত্তি বেদখল হওয়ার এক বছরের মধ্যে তার দখল পুনরুদ্ধারের মামলা;  ৪. কোনো অস্থাবর সম্পত্তির জবর দখল বা ক্ষতির জন্য ক্ষতিপূরণ আদায়ের মামলা;  ৫. গবাদি পশু অনধিকার প্রবেশের কারণে ক্ষতিপূরণের মামলা;  ৬. কৃষি শ্রমিকদের পরিশোধ্য মজুরি ও ক্ষতিপূরণ আদায়ের মামলা; ৭. কোনো স্ত্রী কর্তৃক তার বকেয়া ভরণপোষণ আদায়ের মামলা। এসব বিষয় গ্রাম আদালতের মাধ্যমে নিষ্পত্তিযোগ্য হবে।
০৫ মার্চ ২০২৪, ১৮:০৬

অর্ধেকের বেশি নারীর বিয়ে হয় ১৮ বছরের আগে : সংসদে প্রতিমন্ত্রী
বাংলাদেশের অর্ধেকের বেশি নারীর বিয়ে ১৮ বছরের আগে হয় বলে সংসদকে জানিয়েছেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি। সোমবার (৪ মার্চ) জাতীয় সংসদে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মুজিবুল হক চুন্নুর প্রশ্নের জবাবে তিনি এই তথ্য জানান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপন করা হয়। মুজিবুল হক চুন্নু তার প্রশ্নে করোনাকালীন সময়ের কথা উল্লেখ করে বলেন, অসচ্ছল পরিবারের অপ্রাপ্ত বয়স্ক মেয়েদের বিয়ে দেওয়ার হার আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। মেয়ে শিশুদের জন্য সরকারের পরিকল্পনা জানতে চান তিনি।  জবাবে মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ‌‌‘মাল্টিপল ইনডিকেটর ক্লাস্টার সার্ভে ২০১৯’ তুলে ধরে বলেন, দেশে বাল্যবিয়ের হার ১৫ বছরের নিচে ১৫ দশমিক ৫০ শতাংশ এবং ১৮ বছরের নিচে ৫১ দশমিক ৪০ শতাংশ। প্রতিমন্ত্রী বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে ১৭টি পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন।  অপর এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী জানান, বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে ৬৪টি জেলায় বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে মনিটরিং কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ২০১৫ থেকে ২০২৩ সালের আগস্ট পর্যন্ত ১২ হাজার ১৫০ বাল্যবিয়ে বন্ধ করা হয়েছে বলে সিমিন হোসেন রিমি জানান। সরকারি দলের নুরুন্নবী চৌধুরীর প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০১৫ থেকে ২০২৩ সালের আগস্ট পর্যন্ত ১২ হাজার ১৫০টি বাল্যবিয়ে রোধ করা গেছে। একই সময়ে বাল্যবিয়ে রোধে ৪৩ হাজার ৭৭৭টি উঠান বৈঠক করা হয়েছে।
০৪ মার্চ ২০২৪, ১৯:৩৫

কোনো দল চিরস্থায়ী থাকে না : সংসদে শাহজাহান ওমর
সংসদ সদস্য শাহজাহান ওমর বলেছেন, কোনো দল চিরস্থায়ী থাকে না। রাজনীতিতে একটা আনন্দ আছে, সবসময় জেতার ভেতরে কোনো আনন্দ নাই। কখনও জিতবে, কখনও হারবে, আবার জিতবে আবার হারবে। রোববার (৩ মার্চ) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। আওয়ামী লীগের এ সংসদ সদস্য বলেন, আমার দল ৭৫ সালে, ২০০১ সালে ক্ষমতা হারিয়েছে, আল্টিমেন্ট শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। টানা চতুর্থবার তিনি প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। এজন্য তিনি কৃতিত্বের দাবিদার। কোনো দেশ এবং জাতি প্রাকৃতিক সম্পদ, অর্থ সম্পদ থাকলেই উন্নতি লাভ করতে পারে না। এজন্য সর্বজন স্বীকৃতি রাষ্ট্রীয় পলিসি দরকার। শাহজাহান ওমর বলেন, সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী মার্গারেট থ্যাচার বলেছিলেন, রাশিয়ায় আছে তেল, গ্যাস, আয়রণ কিংবা গোল্ড সবকিছু। কিন্তু রাশিয়ার অর্থনীতি মোস্ট লোয়ার দ্যান অব ক্লোজ নেইভার্স। অতদূর যাবো না, পার্শ্ববর্তী দেশ বার্মা, বার্মা আমাদের সাইজে ৫ গুণ। জনসংখ্যা তিনভাগের এক ভাগ। তাদের মাথাপিছু আয় ১২শ’, আমাদের মাথা পিছু আয় ২৮শ’ ডলার। তিনি আরও বলেন, এটার কারণ পলিসি। বার্মাতে পলিসি নাই। মিলিটারি ক্ষমতা দখল করে। গণতান্ত্রিক সিস্টেমকে চলতে দেওয়া হয় না। ফল কি দারিদ্র্য বার্মা। আমাদের দেশে গণতন্ত্র আমাদের মতো, আমাদের গণতন্ত্র ওয়েস্ট মিনিস্টার টাইপ হবে না। তিনি বলেন, আমাদের গণতন্ত্র ফ্রান্সের মতো হবে না যেখানে ৫১ ভাগ ভোট পেতে হবে। আমাদের গণতন্ত্র নর্থ কোরিয়ার মতো হবে না, ডেমোক্রেটিক পিপলস রিপাবলিক অব নর্থ কোরিয়া যেখানে ডেমোক্রেসির ড উপস্থিত নাই এক দলীয় শাসন। আমাদের গণতন্ত্র, আমরা যে ধরনের মানুষ, সংস্কৃতি, সমাজ, শিক্ষা-দীক্ষা সে অনুযায়ীই আমাদেরও গণতন্ত্র প্রযোজ্য। আমরা আমেরিকা, জাপান, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানির উদাহরণ দেই আমরা তো ইংলিশ না, ব্রিটিশ না আমাদের গণতন্ত্র আমাদের মতো হতে হবে। আমাদের গণতন্ত্র চলমান কি না, এই গণতন্ত্রই একদিন আস্তে আস্তে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে পৌঁছে যাবে, সমগ্র পৃথিবী আমাদের ধন্যবাদ জানাবে। শাহজাহান ওমর আরও বলেন, রেমিট্যান্স আরও বাড়ানো যায়, মধ্যপ্রাচ্যে যারা যায় তারা যদি আরবি বলা শিখে যায় তাহলে অবশ্যই বেশি বেতনে চাকরি পাবে। শ্রীলঙ্কা, ফিলিপাইন ইংলিশ জানে, যার জন্য তারা বিদেশে ভালো ভালো চাকরি পায়। তিনি আরও বলেন, ভারত আজকে বিশ্বব্যাংক বলেন, আইএমএফ বলেন, এশিয়ান ব্যাংক বলেন, হু বলেন, ইউনেস্ক বলেন, যত বড় বড় প্রতিষ্ঠান সব জায়গায় ভারতীয়। কারণ, তারা ভাষা শিখেছে, ইংরেজি শিখেছে, আমরা ইংরেজি শিখি নাই।
০৩ মার্চ ২০২৪, ২২:৩০

অফশোর ব্যাংকিং বিল সংসদে উত্থাপন
দেশে প্রথমবারের মতো অফশোর ব্যাংকিং আইন করতে সংসদে বিল উত্থাপন করা হয়েছে। শনিবার (২ মার্চ) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী সংসদের বৈঠকে ‘অফশোর ব্যাংকিং বিল–২০২৪’ উত্থাপন করেন। পরে বিলটি পরীক্ষা করে এক দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটিতে পাঠানো হয়। এর আগে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরু হয়। বিলে বলা হয়েছে, রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল, বেসরকারি রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল, অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং হাইটেক পার্কসমূহের শতভাগ বিদেশি মালাকিনাধীন প্রতিষ্ঠান থেকে আমানত গ্রহণ করতে পারবে অফশোর ব্যাংকিং ইউনিট। পাশাপাশি তাদের স্বল্প মেয়াদি ঋণ ও অগ্রিম বা বিনিয়োগ, ঋণপত্র ও গ্যারান্টি সুবিধা প্রদান, বিল ডিসকাউন্টিং, বিল নেগোশিয়েটিং এবং অন্যান্য বৈদেশিক বাণিজ্য সংশ্লিষ্ট বহি:লেনদেন সেবা দিতে পারবে। এছাড়া অনিবাসী বাংলাদেশি, বিদেশি ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অফশোর ব্যাংকিং ইউনিট আমানত ও ঋণ গ্রহণ করতে পারবে। বিলে আরও বলা হয়েছে, অফশোর ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার আলোকে সংশ্লিষ্ট তফসিলি ব্যাংক পর্ষদের অনুমোদিত নীতিমালা থাকতে হবে। তফসিলি ব্যাংকের অফশোর কার্যক্রমের জন্য পৃথক হিসাবপত্র সংরক্ষণ করতে হবে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ অনুমোদনে অভ্যন্তরীণ ব্যাংকিং ইউনিট থেকে অফশোর ব্যাংকিং ইউনিটে তহবিল স্থানান্তর করা যাবে। উত্থাপিত বিলে আরও বলা হয়েছে, অফশোর ব্যাংকিং অর্থ বহি:উৎস এবং অনুমোদিত বিশেষায়িত অঞ্চলে পরিচালিত শতভাগ বিদেশি মালাকানাধীন প্রতিষ্ঠান এবং বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক অনুমোদিত উৎস থেকে বৈদেশিক মুদ্রায় প্রাপ্ত তহবিল দ্বারা এই আইনে বর্ণিত শর্তে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক, সময় সময়, জারিকৃত নির্দেশনা অনুযায়ী অনিবাসী বা ক্ষেত্রমত বাংলাদেশে নিবাসী ব্যক্তির সঙ্গে পরিচালিত ব্যাংকিং কার্যক্রম।
০২ মার্চ ২০২৪, ১৯:১৯

সংসদে ডা. দীপু মনির বিচার চাইলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী
‘আমার নির্বাচনী এলাকার মনিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজটিকে বিগত সরকারের শিক্ষামন্ত্রী ধ্বংস করেছেন’ অভিযোগ করে গত সরকারের শিক্ষামন্ত্রীর বিচার দাবি করেছেন ঢাকা–১৫ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য ও সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার। বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির বক্তব্যের আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ অভিযোগ করেন তিনি। বক্তব্যে তিনি বিগত সরকারের শিক্ষামন্ত্রী বললেও নাম উল্লেখ করেননি। প্রসঙ্গত, গত বছরের সেপ্টেম্বরে মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের তখনকার অধ্যক্ষ মো. ফরহাদ হোসেনকে অবৈধ ঘোষণা করে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের তদন্ত কমিটি। তিনি সোয়া ২ বছর ধরে অবৈধভাবে অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করছিলেন উল্লেখ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২০ সালের ২ জুলাই বয়স ৬০ বছর হওয়ার পরও তার চাকরির মেয়াদ তিন বছর বাড়ায় গভর্নিং বডি। এরপর পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদফতরের তদন্তে ফরহাদ হোসেনের নিয়োগ বিধিসম্মত না হওয়ার কথা জানানো হয়।  এ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়ার মধ্যেই বিষয়টি উচ্চ আদালতে গড়ায়। পরে আদালতের নির্দেশে গত বছরের ২৭ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠানের জ্যেষ্ঠতম শিক্ষক মো. জাকির হোসেনকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব দিতে নির্দেশ দেয় মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদফতর (মাউশি)। তবে পরিচালনা কমিটি কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে ৬ মার্চ প্রতিষ্ঠানটির মূল বালিকা বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যান জাকির হোসেন। তখন দুপক্ষের রেষারেষিতে অচলাবস্থা তৈরি হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে। বিষয়টি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনও করেছিলেন তৎকালীন শিল্প প্রতিমন্ত্রী ও স্থানীয় সংসদ সদস্য কামাল আহমেদ মজুমদার। এসময় শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন বর্তমান সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনি। কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন, আমার নির্বাচনী এলাকা (মিরপুর-কাফরুল) অসংখ্য জামায়াতের নেতাকর্মী বসবাস করে। জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান চৌধুরী প্রার্থী হয়েছিলেন ২০১৮ সালের নির্বাচনে। সেখানের একমাত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মনিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজ, সেটি এখন ধ্বংসের মুখে পতিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় স্কুলটি পরিচালিত হয়ে আসছিল। হঠাৎ করে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ও ঢাকার ডিসির কারসাজিতে জামায়াতকে ক্ষমতায় বসিয়ে আমার গড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি গত শিক্ষাবর্ষে পরীক্ষার ফলাফল বিপর্যয় হয়েছে। ২৩০০ ছেলেমেয়ে ফেল করেছে। আগের বছর থেকে ১২০০ ছেলে মেয়ে জিপিএ-৫ কম পেয়েছে। তিনি অভিযোগ করে বলেন, প্রধান শিক্ষক জামায়াতের, তাকে ক্ষমতায় বসানো হয়েছে। সে প্যারালাইসিসে ভুগছে, সে কথা বলতে পারে না। শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে বারবার বলার পরেও তাকে এখনো সরানো হয়নি। কোর্টের পর কোর্ট মামলা তারা করছে, স্কুলটাকে ধ্বংসের মুখোমুখি তারা নিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান স্কুলটাকে আপনি রক্ষা করুন। আপনার বরাদ্দ দেওয়া জমিতে আমি তিলে তিলে এ স্কুলটি গড়ে তুলেছি। এটি ননএমপিওভুক্ত ‍শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ট্রাস্টের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। আমি জানি না কী কারণে সাবেক শিক্ষামন্ত্রীর কুনজর পড়েছে স্কুলটির ওপর। আমি তারও বিচার চাই।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:২৪

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিদের নিয়ে সংসদে ক্ষোভ ঝাড়লেন হানিফ
মেডিকেল ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের নীতিনৈতিকতা নিয়ে সংসদে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন কুষ্টিয়া-৩ আসনের সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর পদক্ষেপ প্রত্যাশা করেছেন তিনি। রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নেন হানিফ। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণতা, প্রজ্ঞা, মেধা ও দক্ষতায় গত ১৫ বছরে আমাদের দেশের যথেষ্ট উন্নয়ন হয়েছে। কিন্তু এখন আমাদের এই উন্নয়নকে ধরে রাখাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। উন্নয়ন ধরে রাখার জন্য সরকারের সামনে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো আমাদের সততা, নীতিনৈতিকতা, মূল্যবোধ চরম অবক্ষয়ের দিকে চলে যাচ্ছে। এখান থেকে যদি বের হয়ে আসতে না পারি তাহলে উন্নয়ন ধরে রাখা কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। মাহবুবুলউল আলম হানিফ বলেন, কয়েকদিন আগে দুই শিশু খৎনা করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছে। আরেকটি শিশু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে মৃত্যু ঝুঁকিতে ছিল। এই অবস্থা কেন হয়েছে, এটায় জাতি অবাক হলেও আমি কিন্তু খুব একটা বিস্মিত হইনি। কারণ চিকিৎসাসেবা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠান হলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়। সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ কর্ণধারকে নিয়ে যখন বিভিন্ন গণমাধ্যমে লেখালেখি হয়, তার অনৈতিকতা, স্বজনপ্রীতি নিয়ে, নিয়োগ বাণিজ্য নিয়ে নানান ধরনের লেখালেখি হয়। তখন কিন্তু সেই চিকিৎসা ব্যবস্থার ওপর মানুষের আস্থা হারিয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। তিনি আরও বলেন, এ ছাড়া পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বোচ্চ যে পদ উপাচার্য, সেই উপাচার্যের বিষয়েও কিন্তু বিভিন্ন সময় বিভিন্ন গণমাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য চলে আসছে। কেউ স্বজনপ্রীতির সঙ্গে জড়িত, কেউ নানান অনিয়মের সঙ্গে জড়িত। এমনকি অনেক উপাচার্যের অডিও রেকর্ডও চলে আসছে গণমাধ্যমে। এটা যদি সর্বোচ্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ পদধারী ব্যক্তিদের কাছ থেকে হয়, তাহলে সেই জাতির ভবিষ্যৎ নিয়ে, তার নীতিনৈতিকতা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করা ছাড়া কিছুই থাকে না। গ্রিক দার্শনিক প্লেটো এক বলেছিলেন, একটি দেশের মানুষ যেমন হবে রাষ্ট্র তেমনি হবে। মানুষের চরিত্র দ্বারাই রাষ্ট্র গঠিত হয়। আজ আমাদের শিক্ষিত ও সর্বোচ্চ ব্যক্তিদের যদি নীতি নৈতিকতার অবস্থা এই হয়, তাদের যদি এই মূল্যবোধ হয়, তাহলে এই রাষ্ট্রের চরিত্র অবক্ষয়ের দিকে যাবে। এসময় হানিফ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ দেশের ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। তার উন্নয়ন অগ্রগতি ধরে রাখার জন্য এখন আমাদের এ সমাজের যে নীতিনৈতিকতা, সততা অবক্ষয়ের মধ্যে যাচ্ছে সেটাকে কীভাবে আবার আমরা ফিরিয়ে আনতে পারি, সেই লক্ষ্যে কাজ করা প্রয়োজন। আশা করি প্রধানমন্ত্রী এ ব্যাপারে সঠিক পদক্ষেপ নেবেন।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৫১

সামাজিক সুরক্ষা ভাতা বাড়ানোর দাবি সংসদে
সামাজিক সুরক্ষার বিভিন্ন ভাতার পরিমাণ বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন চাঁদপুর-৫ আসনের সংসদ সদস্য রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী বয়স্কভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, স্বামী পরিত্যক্তা ভাতা, বিধবা ভাতা- এসব ভাতাগুলো এখনো যতজন পাওয়ার কথা তাদের অনেকে পাচ্ছেন না। বর্তমানে সর্বোচ্চ ভাতা ৭০০ টাকা। এই  দুর্মূল্যের বাজারে ৭০০ টাকা দিয়ে জীবন ধারণ কোনোমতেই সম্ভব না। তিনি এই ভাতা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা করার দাবি জানান। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ দাবি জানান। রফিকুল ইসলাম বলেন, অনেক সচ্ছল ব্যক্তি বয়স্ক ভাতা পান। যেখানে অতি নিম্ন আয় বা আয়হীন সব মানুষকে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় এনে বেঁচে থাকার ন্যূনতম সব ভাতা দেওয়া যাচ্ছে না। সেখানে সচ্ছল ব্যক্তিদের ভাতা দেওয়া ন্যায়বিচারভিত্তিক সমাজব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে। এসব বন্ধ করে যারা পাওয়ার উপযুক্ত তাদের সবাইকে ভাতার আওতায় এনে ভাতার পরিমাণ বৃদ্ধি করার প্রস্তাব করেন তিনি।  
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৬:৪২

ডেঙ্গুতে এক বছরে ১৭২১ মৃত্যু : সংসদে স্বাস্থ্যমন্ত্রী
গত বছরের ১ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের বর্তমান সময় পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন এক হাজার ৭২১ জন। এমন তথ্য জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তর পর্বে এম. আব্দুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ তথ্য জানান। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ঢাকা শহরে এডিস মশার প্রাক-মৌসুম, মৌসুম ও মৌসুম পরবর্তী জরিপ চলমান। জরিপের ফলাফল সংশ্লিষ্ট সব সিটি করপোরেশনকে অবহিত করা হচ্ছে। ২০২৩ সালে প্রাক-মৌসুম জরিপ সম্পন্ন হয়েছে, জরিপের ফলাফল সংশ্লিষ্ট সব সিটি করপোরেশনকে পাঠানো হয়েছে। গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জে প্রাক-মৌসুম জারিপ সম্পন্ন হয়েছে। বর্তমানে সারাদেশে মৌসুম জরিপ চলমান। তিনি বলেন, এডিস মশার জরিপ কার্যক্রম ২০২২ ও ২০২৩ সালে ঢাকা শহরের বাইরে বিভিন্ন জেলায়- যেমন চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, চাঁদপুর, মাদারীপুর, বরগুনা, পাবনার রূপপুর, রাজশাহী, বরিশাল, খুলনা, যশোর ইত্যাদি জেলা ও বিভাগীয় শহরে সম্পন্ন হয়েছে। জরিপের ফলাফল সংশ্লিষ্ট সিটি করপোরেশনকে নিয়মিত পাঠানো হয়েছে। এছাড়া হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুই মাস পরপর এডিস মশার জরিপ কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৯:০৭

‘কিশোর গ্যাংয়ের’ বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি সংসদে
‘কিশোর গ্যাং’ ও তাদের প্রশ্রয়দাতাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি উঠেছে জাতীয় সংসদে। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক। মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এই দাবি জানান। ‘কিশোর গ্যাং প্রশ্রয় দেন ঢাকার ২১ কাউন্সিলর’ শিরোনামে মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) একটি জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনটির বড় অংশ জাতীয় সংসদে পড়ে শোনান মুজিবুল হক। প্রতিবেদনটি পড়ার সময় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী পুরোটা পড়তে নিষেধ করেন।  তখন মুজিবুল হক বলেন, এসব বাহিনী যারা চাঁদাবাজি করছে, লুটপাট করছে, মানুষকে কষ্ট দিচ্ছে, তারা পুলিশ এবং ক্ষমতাসীন দলের রাজনৈতিক ব্যক্তিদের এবং কমিশনারদের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে এসব করছে। ঢাকা শহরে মানুষের বসবাস করা কঠিন। মুজিবুল হক আরও বলেন, যারা এসব কাজে জড়িত, সেটা সরকারি দলের হোক বা পুলিশের হোক, মানুষকে শান্তিতে বসবাস করার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য এদের বিরুদ্ধে ‘ড্রাস্টিক অ্যাকশন’ নেওয়ার প্রয়োজন। এ জন্য তিনি পরিকল্পনা করে এদের ধরপাকড় করে আইনের আওতায় আনাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। পরে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে কিশোর গ্যাং নিয়ে কথা বলেন ঢাকা-১৮ আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য খসরু চৌধুরী। তার নির্বাচনী এলাকায় সন্ত্রাসী, কিশোর গ্যাং ও চাঁদাবাজদের দমনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি। এছাড়া রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আলোচনায় কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে সরকারকে দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:৩৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়