• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ক্যাডারদের ২৩ নামের ভুল সংশোধন করে প্রজ্ঞাপন
৪১তম বিসিএসে গত ২১ মার্চ দুই হাজার ৪৫৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে ২৩টি নামের বানান ভুলভাবে প্রকাশিত হয় তাতে।  শেষ পর্যন্ত এটিকে মুদ্রণজনিত ভুল দাবি করে এবার ওইসব বানান সংশোধন করলো মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) নামের এই বানান সংশোধন করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এতে জানানো হয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নবনিয়োগ শাখার ২১ মার্চের প্রজ্ঞাপনে ৪১তম বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের প্রকাশিত নিয়োগ প্রজ্ঞাপনে মুদ্রণজনিত ভুলের কারণে ২৩ জন কর্মকর্তার নামের বানান ও রেজি. নম্বরে ত্রুটি পরিলক্ষিত হয়। ওইসব বানান ও রেজি. নম্বর সংশোধন করা হয়েছে।  উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর ৪১তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে পিএসসি। এতে চার লাখের বেশি প্রার্থী আবেদন করেন। ২০২১ সালের আগস্টের শুরুতে ৪১তম বিসিএসের প্রিলিমিনারির ফল প্রকাশ করে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ২১ হাজার ৫৬ জন। লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেন তারা। ২০২১ সালের ২৯ নভেম্বর থেকে ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহ কেন্দ্রে একযোগে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর হয় মৌখিক পরীক্ষা। ২০২৩ সালের ৬ আগস্ট ৪১তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করে পিএসসি। ৪১তম বিসিএসে দুই হাজার ৫২০ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হয়। এরপর চলতি বছরের ২১ মার্চ দুই হাজার ৪৫৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালায়।  
৩৫ মিনিট আগে

৫০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ : সোমবার শূন্যপদের তথ্য সংশোধন শেষ
দেশের বেসরকারি স্কুল, কলেজ ও মাদরাসায় ৫০ হাজারের বেশি শিক্ষক নিয়োগ দেবে সরকার। এ জন্য গত ২৯ ফেব্রুয়ারি থেকে আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ)। এদিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের শূন্য পদের তথ্য দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয় যা ১৮ মার্চ পর্যন্ত চলার কথা থাকলেও পরে তা বাড়িয়ে ২৫ মার্চ পর্যন্ত করা হয়। সম্প্রতি এনটিআরসিএ পরিচালক কাজী কামরুল আহছানের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১৮ মার্চ পর্যন্ত দাখিল করা তথ্যে যদি কোনো ভুল-ত্রুটি থাকে, তবে তা রিকুইজিশন প্ল্যাটফর্মে সংশোধন/সংযোজন/বিয়োজন করা যাবে ২০ মার্চ সকাল ১০টা থেকে ২৫ মার্চ রাত ১২টা পর্যন্ত। এতে এনটিআরসিএ জানিয়েছিল, পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তির আওতায় এনটিআরসিএর অধিভুক্ত চাহিদা প্রদান ইচ্ছুক সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে নতুনভাবে চাহিদা দিতে হবে। আগে জারিকৃত কোনো গণবিজ্ঞপ্তির আওতায় প্রদত্ত চাহিদা কোনোভাবেই বহাল থাকবে না। এ জন্য সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ই-রিকুইজিশন প্রদানের তারিখ পর্যন্ত প্রাপ্ত সব শূন্যপদের চাহিদা পুনরায় দিতে হবে। অফলাইনে, হার্ডকপিতে অথবা ই-মেইলে কোনো চাহিদা গ্রহণযোগ্য হবে না। এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশিকা এনটিআরসিএ ওয়েবসাইটের ই-রিকুইজিশন প্ল্যাটফর্ম নামে পাওয়া যাবে। জেলা শিক্ষা অফিসাররা ২০ মার্চ থেকে তাদের আওতাধীন সব উপজেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ই-রিকুইজিশন ভালোভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আগামী ২৫ মার্চের মধ্যে অনলাইনে জমা দেবেন। ই-রিকুইজিশন যাচাইয়ের সময় কোনো ভুল-ত্রুটি ধরা পড়লে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানপ্রধানকে দিয়ে তা সংশোধন করে জমা দেওয়া যাবে। এর আগে গত ২৯ ফেব্রুয়ারি থেকে বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তথ্য সংগ্রহ শুরু হয়। গত ১৮ মার্চ আবেদনের সময় শেষ হলেও ১৯ মার্চ পর্যন্ত ফি পরিশোধ করা যায়।
২৪ মার্চ ২০২৪, ১২:২৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়